অনলাইন ডেস্ক
টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করা হবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ার আপিল আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছে কোম্পানিগুলো। মামলায় বলা হয়, আইনটি অসাংবিধানিক ও বাক্স্বাধীনতার লঙ্ঘন করে।
গত ২৪ এপ্রিল টিকটক নিষিদ্ধের বিলে সাইন করে আইনে পরিণত করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইন অনুযায়ী, টিকটকের অংশীদারত্ব বিক্রির জন্য বাইটড্যান্সকে ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাইটড্যান্স নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপটি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
এই বিভাজন ‘বাণিজ্যিকভাবে, আইনগতভাবে বা প্রযুক্তিগতভাবে সম্ভব নয়’ বলে মামলায় যুক্তি দেয় কোম্পানিগুলো।
মামলার আগের বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাইটড্যান্স শক্তিশালী সুপারিশ বা রেকমেন্ডেশন অ্যালগরিদম ছাড়া টিকটককে বিক্রি করবে না। এটি প্ল্যাটফর্মটিকে সাফল্যকে পেতে সাহায্য করেছে।।
মামলায় বলা হয়, ‘চীনা সরকার স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, এটি রেকমেন্ডেশন ইঞ্জিনকে বিচ্ছিন্ন করার অনুমতি দেবে না যা যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের সাফল্যের চাবিকাঠি’।
২০২০ সালে প্রথমবারের মতো অ্যাপটি ব্লক করার ব্যর্থ চেষ্টা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। বাইটড্যান্স ব্যবহারকারীর সংবেদনশীল ডেটা সংগ্রহ করতে পারে এবং চীন সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কনটেন্ট সেনসর করতে পারে বলে টিকটকের সমালোচকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে টিকটক।
মামলায় বলা হয়, ব্যবহারকারীদের ডেটার সুরক্ষা দিতে কোম্পানিটি ২০০ কোটি ডলার খরচ করেছে। মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের সভাপতিত্বে বিদেশি বিনিয়োগের পর্যালোচনা করে এমন একটি আন্তসংস্থা কমিটি ফরেন ইভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেস্ট (সিএফআইইউএস)-এর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগবিষয়ক ৯০ পৃষ্ঠার খসড়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করার প্রতিশ্রুতি দেয় কোম্পানিটি।
এই সমস্যা সমাধানে টিকটকের সঙ্গে আলোচনা করছিল সিএফআইইউএস। মামলায় বলা হয়, চুক্তি অনুযায়ী মার্কিন সরকারের বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করলে টিকটকে নিষিদ্ধ করা হবে।
তবে ২০২২ সালে আগস্ট থেকে এই চুক্তি নিয়ে টিকটকের সঙ্গে অর্থপূর্ণ আলোচনা বন্ধ করে দেয় সিএফআইইউএস। ২০২৩ সালের মার্চে সিএফআইইউএস জোর দিয়ে বলে, যুক্তরাষ্ট্রের টিকটক ব্যবসা থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।
টিকটক কেনার জন্য এত বিপুলসংখ্যক অর্থ অন্য কোনো কোম্পানির রয়েছে কি না, তাও একটি ভাবনার বিষয় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। মামলায় বলা হয়, টিকটকের সোর্স কোডটি যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করতে ও এই কোডের সঙ্গে যথেষ্ট পরিচিতি হতে সম্পূর্ণ নতুন ইঞ্জিনিয়ারদের কয়েক বছর সময় লাগবে।
টিকটক থেকে বাইটড্যান্সের বিচ্ছিন্ন করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি দেখে আইন অনুযায়ী ১৯ জানুয়ারির পর আরও তিন মাস সময়সীমা বাড়াতে পারেন বাইডেন।
টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন বাতিল করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে টিকটক ও এর মূল কোম্পানি বাইটডান্স। কয়েক সপ্তাহ আগে পাশ হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের আইনটি বাইটড্যান্সকে ভিডিও অ্যাপটি বিক্রি করতে বাধ্য করবে। বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে অ্যাপটি থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করা হবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন সরকারের বিরুদ্ধে ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ার আপিল আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছে কোম্পানিগুলো। মামলায় বলা হয়, আইনটি অসাংবিধানিক ও বাক্স্বাধীনতার লঙ্ঘন করে।
গত ২৪ এপ্রিল টিকটক নিষিদ্ধের বিলে সাইন করে আইনে পরিণত করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইন অনুযায়ী, টিকটকের অংশীদারত্ব বিক্রির জন্য বাইটড্যান্সকে ১৯ জানুয়ারি ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে বাইটড্যান্স নিজেকে বিচ্ছিন্ন করতে না পারলে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপটি বন্ধ করে দেওয়া হবে।
এই বিভাজন ‘বাণিজ্যিকভাবে, আইনগতভাবে বা প্রযুক্তিগতভাবে সম্ভব নয়’ বলে মামলায় যুক্তি দেয় কোম্পানিগুলো।
মামলার আগের বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বাইটড্যান্স শক্তিশালী সুপারিশ বা রেকমেন্ডেশন অ্যালগরিদম ছাড়া টিকটককে বিক্রি করবে না। এটি প্ল্যাটফর্মটিকে সাফল্যকে পেতে সাহায্য করেছে।।
মামলায় বলা হয়, ‘চীনা সরকার স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, এটি রেকমেন্ডেশন ইঞ্জিনকে বিচ্ছিন্ন করার অনুমতি দেবে না যা যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের সাফল্যের চাবিকাঠি’।
২০২০ সালে প্রথমবারের মতো অ্যাপটি ব্লক করার ব্যর্থ চেষ্টা করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরপর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। বাইটড্যান্স ব্যবহারকারীর সংবেদনশীল ডেটা সংগ্রহ করতে পারে এবং চীন সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কনটেন্ট সেনসর করতে পারে বলে টিকটকের সমালোচকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে টিকটক।
মামলায় বলা হয়, ব্যবহারকারীদের ডেটার সুরক্ষা দিতে কোম্পানিটি ২০০ কোটি ডলার খরচ করেছে। মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের সভাপতিত্বে বিদেশি বিনিয়োগের পর্যালোচনা করে এমন একটি আন্তসংস্থা কমিটি ফরেন ইভেস্টমেন্ট ইন দ্য ইউনাইটেড স্টেস্ট (সিএফআইইউএস)-এর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগবিষয়ক ৯০ পৃষ্ঠার খসড়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করার প্রতিশ্রুতি দেয় কোম্পানিটি।
এই সমস্যা সমাধানে টিকটকের সঙ্গে আলোচনা করছিল সিএফআইইউএস। মামলায় বলা হয়, চুক্তি অনুযায়ী মার্কিন সরকারের বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করলে টিকটকে নিষিদ্ধ করা হবে।
তবে ২০২২ সালে আগস্ট থেকে এই চুক্তি নিয়ে টিকটকের সঙ্গে অর্থপূর্ণ আলোচনা বন্ধ করে দেয় সিএফআইইউএস। ২০২৩ সালের মার্চে সিএফআইইউএস জোর দিয়ে বলে, যুক্তরাষ্ট্রের টিকটক ব্যবসা থেকে বাইটড্যান্সকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে।
টিকটক কেনার জন্য এত বিপুলসংখ্যক অর্থ অন্য কোনো কোম্পানির রয়েছে কি না, তাও একটি ভাবনার বিষয় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। মামলায় বলা হয়, টিকটকের সোর্স কোডটি যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করতে ও এই কোডের সঙ্গে যথেষ্ট পরিচিতি হতে সম্পূর্ণ নতুন ইঞ্জিনিয়ারদের কয়েক বছর সময় লাগবে।
টিকটক থেকে বাইটড্যান্সের বিচ্ছিন্ন করার প্রক্রিয়ার অগ্রগতি দেখে আইন অনুযায়ী ১৯ জানুয়ারির পর আরও তিন মাস সময়সীমা বাড়াতে পারেন বাইডেন।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
১০ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১২ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
১৩ ঘণ্টা আগে