প্রযুক্তি ডেস্ক
প্রধান নির্বাহী নিজেই কর্মীদের হাজার ডলার খরচ করে চ্যাটজিপিটি প্লাস অ্যাকাউন্ট কিনে দিচ্ছেন। এর ফলে কাজেও বেশ অগ্রগতি লক্ষ্য করেছেন তিনি।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘জিনিস’- এর প্রতিষ্ঠাতা আকাশ নিগম তার ১২০ কর্মীকে চ্যাটজিপিটির প্লাস অ্যাকাউন্টের সাবস্ক্রিপশন সুবিধা দিতে প্রতি মাসে খরচ করছেন ২ হাজার ৪০০ ডলার।
গত মার্চে, কোম্পানির প্রতিটি দলকে একঘেয়ে কাজগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে এআই চ্যাটবটের ব্যবহার শিখতে উৎসাহ দেওয়া শুরু করেন নিগম। দলগুলো হলো- গবেষণা ও উন্নয়ন, প্রকৌশল, পণ্য, অর্থ, নকশা, ও অ্যাকাউন্টিং। নিগম বিশ্বাস করেন, অফিসের কাজের সঙ্গে চ্যাটজিপিটি একীভূত করায় কোম্পানিরই উন্নতি হবে।
বিজনেস ইনসাইডারকে নিগম বলেন, ‘আমি বেশ মিতব্যয়ী ও কৃপণ ব্যক্তি। তবে আমি এটি কোম্পানির ভালো ও উন্নতির জন্য করছি।’
তিনি আরও জানান, মাত্র কয়েক মাস ধরে কর্মীরা চ্যাটজিপিটির সুবিধা পাচ্ছে। তবে এরই মধ্যে তিনি অনেক কাজে গতি লক্ষ্য করেছেন।
উদাহরণস্বরূপ, ‘জিনিস’- এর ‘আর অ্যান্ড ডি’ টিম গণিত এবং কোডিং প্রশ্নের উত্তর দিতে, কীভাবে কোড ডিবাগ করতে হয় সে বিষয়ে পরামর্শ পেতে এবং রূপরেখার ওপর ভিত্তি করে প্রেজেন্টেশনের জন্য ক্রিপ্ট তৈরি করতে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করছে। অন্যান্য কর্মীরা সৃজনশীল সংক্ষিপ্ত বিবরণ তৈরি করতে, অভ্যন্তরীণ নীতির মতো আইনি নথি লিখতে এবং প্রযুক্তিগত প্রশ্নের উত্তর দিতে চ্যাটবটটি ব্যবহার করছেন।
তবে ‘জিনিস’ একমাত্র প্রতিষ্ঠান নয় যেটির কর্মীরা নিজের কাজে এআইয়ের সাহায্য নিচ্ছেন। ই-কমার্স জায়ান্ট আমাজনের কর্মীরা কোড তৈরি করতে, গ্রাহকের প্রশ্নের উত্তর দিতে এবং প্রশিক্ষণের নথি লিখতে এআই ব্যবহার করছেন। ‘পিওর ফিউশন মিডিয়ার সিইও ডেভিড লিটউইন জানান, চ্যাটজিপিটি তাঁর এক সপ্তাহে ৩০ কর্মঘণ্টা সময় বাঁচিয়েছে। সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফটও কর্মীদের চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করার সুযোগ দিচ্ছে। তবে প্রতিষ্ঠানের কোনো প্রকার গোপনীয় তথ্য এতে দেওয়া নিষিদ্ধ।
প্রধান নির্বাহী নিজেই কর্মীদের হাজার ডলার খরচ করে চ্যাটজিপিটি প্লাস অ্যাকাউন্ট কিনে দিচ্ছেন। এর ফলে কাজেও বেশ অগ্রগতি লক্ষ্য করেছেন তিনি।
বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘জিনিস’- এর প্রতিষ্ঠাতা আকাশ নিগম তার ১২০ কর্মীকে চ্যাটজিপিটির প্লাস অ্যাকাউন্টের সাবস্ক্রিপশন সুবিধা দিতে প্রতি মাসে খরচ করছেন ২ হাজার ৪০০ ডলার।
গত মার্চে, কোম্পানির প্রতিটি দলকে একঘেয়ে কাজগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে এআই চ্যাটবটের ব্যবহার শিখতে উৎসাহ দেওয়া শুরু করেন নিগম। দলগুলো হলো- গবেষণা ও উন্নয়ন, প্রকৌশল, পণ্য, অর্থ, নকশা, ও অ্যাকাউন্টিং। নিগম বিশ্বাস করেন, অফিসের কাজের সঙ্গে চ্যাটজিপিটি একীভূত করায় কোম্পানিরই উন্নতি হবে।
বিজনেস ইনসাইডারকে নিগম বলেন, ‘আমি বেশ মিতব্যয়ী ও কৃপণ ব্যক্তি। তবে আমি এটি কোম্পানির ভালো ও উন্নতির জন্য করছি।’
তিনি আরও জানান, মাত্র কয়েক মাস ধরে কর্মীরা চ্যাটজিপিটির সুবিধা পাচ্ছে। তবে এরই মধ্যে তিনি অনেক কাজে গতি লক্ষ্য করেছেন।
উদাহরণস্বরূপ, ‘জিনিস’- এর ‘আর অ্যান্ড ডি’ টিম গণিত এবং কোডিং প্রশ্নের উত্তর দিতে, কীভাবে কোড ডিবাগ করতে হয় সে বিষয়ে পরামর্শ পেতে এবং রূপরেখার ওপর ভিত্তি করে প্রেজেন্টেশনের জন্য ক্রিপ্ট তৈরি করতে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করছে। অন্যান্য কর্মীরা সৃজনশীল সংক্ষিপ্ত বিবরণ তৈরি করতে, অভ্যন্তরীণ নীতির মতো আইনি নথি লিখতে এবং প্রযুক্তিগত প্রশ্নের উত্তর দিতে চ্যাটবটটি ব্যবহার করছেন।
তবে ‘জিনিস’ একমাত্র প্রতিষ্ঠান নয় যেটির কর্মীরা নিজের কাজে এআইয়ের সাহায্য নিচ্ছেন। ই-কমার্স জায়ান্ট আমাজনের কর্মীরা কোড তৈরি করতে, গ্রাহকের প্রশ্নের উত্তর দিতে এবং প্রশিক্ষণের নথি লিখতে এআই ব্যবহার করছেন। ‘পিওর ফিউশন মিডিয়ার সিইও ডেভিড লিটউইন জানান, চ্যাটজিপিটি তাঁর এক সপ্তাহে ৩০ কর্মঘণ্টা সময় বাঁচিয়েছে। সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফটও কর্মীদের চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করার সুযোগ দিচ্ছে। তবে প্রতিষ্ঠানের কোনো প্রকার গোপনীয় তথ্য এতে দেওয়া নিষিদ্ধ।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
১৬ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
১৮ ঘণ্টা আগে