প্রযুক্তি ডেস্ক
বাজার সর্বশেষ সংস্করণের প্রিমিয়াম স্মার্টফোন হিসেবে ব্যবহারকারীরা আইফোন ১৪ প্রো এবং পিক্সেল ৭ প্রো–এর মধ্যে তুলনা করছেন। দামে কিছুটা কম হলেও কনফিগারেশন এবং পারফরমেন্সে গুগলের স্মার্টফোনটিকে অ্যাপলের ফোনের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী বলেই মনে করা হচ্ছে। এই দুই স্মার্টফোনের তুলনামূলক একটি চিত্র নিচে তুলে ধরা হলো—
ডিজাইন
অ্যাপল-এর আইফোন ১৪ প্রোর বডিতে রয়েছে স্টেইনলেস স্টিল এবং কাচের সমন্বয়। স্টিলের ফ্রেমে ফোনটির পরিমিত সহজ সুন্দর নকশা বজায় রাখা হয়েছে।
অপরদিকে, পিক্সেল ৭ প্রো-এর ডিজাইনে রয়েছে মসৃণ ম্যাট অ্যালুমিনিয়াম ফ্রেম। এ ছাড়া, ফোনটির পেছনে রয়েছে কাচের নিরাপত্তা আবরণ। পেছনে আরও রয়েছে একটি ধাতব ক্যামেরা বার। ফোনটিতে আইফোনের মতো ‘নচ’ নেই। ফোনটির সামনে রয়েছে পাঞ্চহোল ক্যামেরা।
ডিসপ্লে
আইফোন ১৪ প্রোতে রয়েছে ৬ দশমিক ১ ইঞ্চির এলটিপিও সুপার রেটিনা এক্সডিআর ওএলইডি ডিসপ্লে। ডিসপ্লেকে সুরক্ষা প্রদান করছে সিরামিক শিল্ডের তৈরি ডিসপ্লে প্রোটেক্টর।
পিক্সেল ৭ প্রোতে রয়েছে ৬ দশমিক ৭ ইঞ্চির কিউএইচডি প্লাস এলটিপিও অ্যামোলেড ডিসপ্লে। ফোনটির ডিসপ্লের সুরক্ষায় রয়েছে কর্নিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস।
স্থায়িত্ব
আইফোন ১৪ প্রো ৭১ মিলিমিটার চওড়া এবং ৭ দশমিক ৮ মিলিমিটার পুরু। ফোনের পেছনের অংশ পিচ্ছিল হওয়ায় ব্যাক কাভার ব্যবহার না করলে হাত থেকে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। ফোনটি ‘আইপি ৬৮’ রেটিং প্রাপ্ত। ‘আইপি ৬৮’ রেটিং প্রাপ্ত একটি ডিভাইস ৩০ মিনিটের জন্য ধুলাবালি এবং ১ দশমিক ৫ মিটার পর্যন্ত পানি রোধ করতে সক্ষম।
পিক্সেল ৭ প্রো ৮ দশমিক ৯ মিলিমিটার পুরু, যা আইফোন ১৪ প্রো থেকে প্রায় ১ মিলিমিটার বেশি। পিক্সেল প্রো ৭ ও আইপি ৬৮ রেটিং প্রাপ্ত। আইফোন ১৪ প্রোর মতোই পানি ও ধুলাবালি থেকে সুরক্ষা পাচ্ছে ফোনটি।
পারফরম্যান্স
স্পেসিফিকেশনের হিসেবে পিক্সেল ৭ প্রোর ব্যাটারি ক্ষমতা বেশি। তবে ব্যাটারি লাইফের দিকে তাকালে মিলবে ভিন্ন চিত্র। অ্যাপলের আইওএস ব্যাটারির আয়ু ধরে রাখার জন্য অপটিমাইজড করা। ফলে পিক্সেল প্রো ৭–এর সমান সময় ধরে চার্জ থাকে আইফোন ১৪ প্রোতে।
পিক্সেল প্রো ৭–এ রয়েছে ৩০ ওয়াট ক্ষমতায় চার্জিংয়ের সুবিধা, অপর দিকে আইফোন ১৪ প্রো চার্জ করা যাবে ২০ ওয়াট ক্ষমতায়। এই তথ্যে পিক্সেলকে এগিয়ে রাখা যাবে মনে হলেও বাস্তবে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। আইফোন ১৪ প্রো ৫০ শতাংশ চার্জ হতে ৩০ মিনিট সময় নেয়, পিক্সেল ৭ প্রোও নিচ্ছে একই সময়।
তবে, পিক্সেলে রয়েছে ‘এক্সট্রিম’ ব্যাটারি সেভার মোড। এই ফিচার ব্যবহারে অতিরিক্ত ২৪ থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি লাইফ পাওয়া যাবে এই ফোনে।
প্রসেসর পারফরমেন্সের দিক থেকে আইফোন থেকে পিছিয়ে রয়েছে পিক্সেল। প্রসেসরে চাপ বাড়ার সঙ্গে ফোনের তাপমাত্রাও বাড়তে থাকে পিক্সেল ৭ প্রোতে। তবে এই সমস্যা আইফোন ১৪ প্রোতে লক্ষ্য করা যায়নি। পিক্সেল ৭ প্রোতে রয়েছে গুগলের টেনসর জি২ প্রসসের আর আইফোন ১৪ প্রোতে রয়েছে এ১৬ বায়োনিক প্রসেসর।
ক্যামেরা
আইফোন ১৪ প্রোতে রয়েছে এফ/ ১ দশমিক ৭৮ অ্যাপারচারসহ ৪৮ মেগাপিক্সেলের মূল ক্যামেরা। এ ছাড়া রয়েছে এফ/ ২ দশমিক ২ অ্যাপারচারসহ ১২ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা এবং এফ/ ২ দশমিক ৮ অ্যাপারচার সহ ১২ মেগাপিক্সেলের টেলিফোটো লেন্স ক্যামেরা।
পিক্সেল ৭ প্রোতে রয়েছে এফ/ ১ দশমিক ৮৫ অ্যাপারচারসহ ৫০ মেগাপিক্সেলের মূল ক্যামেরা। যা ছবির বিস্তারিত নিখুঁতভাবে তুলতে পারে এবং কম আলোতেও বেশ ভালো ছবি তুলতে সক্ষম।
এ ছাড়া আইফোন ১৪ প্রোর মতো এতেও রয়েছে এফ/ ২ দশমিক ২ অ্যাপারচারসহ ১২ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা এবং এফ/ ৩ দশমিক ৫ অ্যাপারচারসহ ৪৮ মেগাপিক্সেলের টেলিফোটো লেন্স ক্যামেরা। ফোনটির সামনে রয়েছে এফ/ ২ দশমিক ২ অ্যাপারচারসহ ১০ দশমিক ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা।
এ ছাড়া পিক্সেল ৭ প্রো ফোনটিতে আছে ৫ গুন অপটিক্যাল জুম এবং ৩০ গুন পর্যন্ত সুপার রেস জুম, যা আইফোন ১৪ প্রোতে নেই।
দুটি ফোনের ক্যামেরা পারফরম্যান্স প্রায় একই। সাধারণ ব্যবহারকারীরা পার্থক্য ধরতে পারবেন না।
অপারেটিং সিস্টেম
আইফোন ১৪ সিরিজের ফোনগুলোতে আইওএসের সর্বশেষ সংস্করণ ‘আইওএস ১৬’ রয়েছে। এতে কাস্টমাইজ যোগ্য লক স্ক্রিন, আই-মেসেজে নতুন কিছু অপশন এবং হ্যাপটিক কিবোর্ড প্রতিক্রিয়ার সুবিধা যুক্ত হয়েছে।
পিক্সেল ৭ প্রোতে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ সংস্করণ—অ্যান্ড্রয়েড ১৩। অ্যান্ড্রয়েডের নতুন এই সংস্করণে রয়েছে ফটো ফিচার সুবিধা। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী কোনো অ্যাপকে ছবির অ্যাকসেস দেবেন আর কোন অ্যাপকে দেবেন না—তা আরও সহজে নির্ধারণ করতে পারবেন। এর ফলে কোনো অ্যাপ চাইলেই ফোনের মিডিয়া ফাইলগুলোর অ্যাকসেস নিতে পারবে না।
এ ছাড়া অ্যান্ড্রয়েডের নতুন সংস্করণে রয়েছে ‘কাস্টম কুইক সেটিংস’ এবং ‘আপডেট থিম ইঞ্জিন’ সুবিধা। আপডেট থিম ইঞ্জিন সুবিধার ফলে, গুগল ছাড়া অন্য অ্যাপগুলো যেমন, হোয়াটসঅ্যাপ আইকনও সিস্টেমের ওয়ালপেপারের কালার থিম ফলো করতে পারবে। এ সুবিধাটি এর আগে শুধু গুগল অ্যাপের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য ছিল।
বাজার সর্বশেষ সংস্করণের প্রিমিয়াম স্মার্টফোন হিসেবে ব্যবহারকারীরা আইফোন ১৪ প্রো এবং পিক্সেল ৭ প্রো–এর মধ্যে তুলনা করছেন। দামে কিছুটা কম হলেও কনফিগারেশন এবং পারফরমেন্সে গুগলের স্মার্টফোনটিকে অ্যাপলের ফোনের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী বলেই মনে করা হচ্ছে। এই দুই স্মার্টফোনের তুলনামূলক একটি চিত্র নিচে তুলে ধরা হলো—
ডিজাইন
অ্যাপল-এর আইফোন ১৪ প্রোর বডিতে রয়েছে স্টেইনলেস স্টিল এবং কাচের সমন্বয়। স্টিলের ফ্রেমে ফোনটির পরিমিত সহজ সুন্দর নকশা বজায় রাখা হয়েছে।
অপরদিকে, পিক্সেল ৭ প্রো-এর ডিজাইনে রয়েছে মসৃণ ম্যাট অ্যালুমিনিয়াম ফ্রেম। এ ছাড়া, ফোনটির পেছনে রয়েছে কাচের নিরাপত্তা আবরণ। পেছনে আরও রয়েছে একটি ধাতব ক্যামেরা বার। ফোনটিতে আইফোনের মতো ‘নচ’ নেই। ফোনটির সামনে রয়েছে পাঞ্চহোল ক্যামেরা।
ডিসপ্লে
আইফোন ১৪ প্রোতে রয়েছে ৬ দশমিক ১ ইঞ্চির এলটিপিও সুপার রেটিনা এক্সডিআর ওএলইডি ডিসপ্লে। ডিসপ্লেকে সুরক্ষা প্রদান করছে সিরামিক শিল্ডের তৈরি ডিসপ্লে প্রোটেক্টর।
পিক্সেল ৭ প্রোতে রয়েছে ৬ দশমিক ৭ ইঞ্চির কিউএইচডি প্লাস এলটিপিও অ্যামোলেড ডিসপ্লে। ফোনটির ডিসপ্লের সুরক্ষায় রয়েছে কর্নিং গরিলা গ্লাস ভিকটাস।
স্থায়িত্ব
আইফোন ১৪ প্রো ৭১ মিলিমিটার চওড়া এবং ৭ দশমিক ৮ মিলিমিটার পুরু। ফোনের পেছনের অংশ পিচ্ছিল হওয়ায় ব্যাক কাভার ব্যবহার না করলে হাত থেকে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। ফোনটি ‘আইপি ৬৮’ রেটিং প্রাপ্ত। ‘আইপি ৬৮’ রেটিং প্রাপ্ত একটি ডিভাইস ৩০ মিনিটের জন্য ধুলাবালি এবং ১ দশমিক ৫ মিটার পর্যন্ত পানি রোধ করতে সক্ষম।
পিক্সেল ৭ প্রো ৮ দশমিক ৯ মিলিমিটার পুরু, যা আইফোন ১৪ প্রো থেকে প্রায় ১ মিলিমিটার বেশি। পিক্সেল প্রো ৭ ও আইপি ৬৮ রেটিং প্রাপ্ত। আইফোন ১৪ প্রোর মতোই পানি ও ধুলাবালি থেকে সুরক্ষা পাচ্ছে ফোনটি।
পারফরম্যান্স
স্পেসিফিকেশনের হিসেবে পিক্সেল ৭ প্রোর ব্যাটারি ক্ষমতা বেশি। তবে ব্যাটারি লাইফের দিকে তাকালে মিলবে ভিন্ন চিত্র। অ্যাপলের আইওএস ব্যাটারির আয়ু ধরে রাখার জন্য অপটিমাইজড করা। ফলে পিক্সেল প্রো ৭–এর সমান সময় ধরে চার্জ থাকে আইফোন ১৪ প্রোতে।
পিক্সেল প্রো ৭–এ রয়েছে ৩০ ওয়াট ক্ষমতায় চার্জিংয়ের সুবিধা, অপর দিকে আইফোন ১৪ প্রো চার্জ করা যাবে ২০ ওয়াট ক্ষমতায়। এই তথ্যে পিক্সেলকে এগিয়ে রাখা যাবে মনে হলেও বাস্তবে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। আইফোন ১৪ প্রো ৫০ শতাংশ চার্জ হতে ৩০ মিনিট সময় নেয়, পিক্সেল ৭ প্রোও নিচ্ছে একই সময়।
তবে, পিক্সেলে রয়েছে ‘এক্সট্রিম’ ব্যাটারি সেভার মোড। এই ফিচার ব্যবহারে অতিরিক্ত ২৪ থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত ব্যাটারি লাইফ পাওয়া যাবে এই ফোনে।
প্রসেসর পারফরমেন্সের দিক থেকে আইফোন থেকে পিছিয়ে রয়েছে পিক্সেল। প্রসেসরে চাপ বাড়ার সঙ্গে ফোনের তাপমাত্রাও বাড়তে থাকে পিক্সেল ৭ প্রোতে। তবে এই সমস্যা আইফোন ১৪ প্রোতে লক্ষ্য করা যায়নি। পিক্সেল ৭ প্রোতে রয়েছে গুগলের টেনসর জি২ প্রসসের আর আইফোন ১৪ প্রোতে রয়েছে এ১৬ বায়োনিক প্রসেসর।
ক্যামেরা
আইফোন ১৪ প্রোতে রয়েছে এফ/ ১ দশমিক ৭৮ অ্যাপারচারসহ ৪৮ মেগাপিক্সেলের মূল ক্যামেরা। এ ছাড়া রয়েছে এফ/ ২ দশমিক ২ অ্যাপারচারসহ ১২ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা এবং এফ/ ২ দশমিক ৮ অ্যাপারচার সহ ১২ মেগাপিক্সেলের টেলিফোটো লেন্স ক্যামেরা।
পিক্সেল ৭ প্রোতে রয়েছে এফ/ ১ দশমিক ৮৫ অ্যাপারচারসহ ৫০ মেগাপিক্সেলের মূল ক্যামেরা। যা ছবির বিস্তারিত নিখুঁতভাবে তুলতে পারে এবং কম আলোতেও বেশ ভালো ছবি তুলতে সক্ষম।
এ ছাড়া আইফোন ১৪ প্রোর মতো এতেও রয়েছে এফ/ ২ দশমিক ২ অ্যাপারচারসহ ১২ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা এবং এফ/ ৩ দশমিক ৫ অ্যাপারচারসহ ৪৮ মেগাপিক্সেলের টেলিফোটো লেন্স ক্যামেরা। ফোনটির সামনে রয়েছে এফ/ ২ দশমিক ২ অ্যাপারচারসহ ১০ দশমিক ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা।
এ ছাড়া পিক্সেল ৭ প্রো ফোনটিতে আছে ৫ গুন অপটিক্যাল জুম এবং ৩০ গুন পর্যন্ত সুপার রেস জুম, যা আইফোন ১৪ প্রোতে নেই।
দুটি ফোনের ক্যামেরা পারফরম্যান্স প্রায় একই। সাধারণ ব্যবহারকারীরা পার্থক্য ধরতে পারবেন না।
অপারেটিং সিস্টেম
আইফোন ১৪ সিরিজের ফোনগুলোতে আইওএসের সর্বশেষ সংস্করণ ‘আইওএস ১৬’ রয়েছে। এতে কাস্টমাইজ যোগ্য লক স্ক্রিন, আই-মেসেজে নতুন কিছু অপশন এবং হ্যাপটিক কিবোর্ড প্রতিক্রিয়ার সুবিধা যুক্ত হয়েছে।
পিক্সেল ৭ প্রোতে রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সর্বশেষ সংস্করণ—অ্যান্ড্রয়েড ১৩। অ্যান্ড্রয়েডের নতুন এই সংস্করণে রয়েছে ফটো ফিচার সুবিধা। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী কোনো অ্যাপকে ছবির অ্যাকসেস দেবেন আর কোন অ্যাপকে দেবেন না—তা আরও সহজে নির্ধারণ করতে পারবেন। এর ফলে কোনো অ্যাপ চাইলেই ফোনের মিডিয়া ফাইলগুলোর অ্যাকসেস নিতে পারবে না।
এ ছাড়া অ্যান্ড্রয়েডের নতুন সংস্করণে রয়েছে ‘কাস্টম কুইক সেটিংস’ এবং ‘আপডেট থিম ইঞ্জিন’ সুবিধা। আপডেট থিম ইঞ্জিন সুবিধার ফলে, গুগল ছাড়া অন্য অ্যাপগুলো যেমন, হোয়াটসঅ্যাপ আইকনও সিস্টেমের ওয়ালপেপারের কালার থিম ফলো করতে পারবে। এ সুবিধাটি এর আগে শুধু গুগল অ্যাপের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য ছিল।
ওপেনএআই-এর প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যানথ্রোপিক–এ আরও ৪ বিলিয়ন বা ৪০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক কোম্পানি আমাজন। বড় প্রযুক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে জেনারেটিভ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (জেনএআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়ার কারণে ই-কমার্স জায়ান্টটি এই বিনিয়োগ করেছে। সং
১ ঘণ্টা আগেএক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
১৯ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
২১ ঘণ্টা আগে