প্রযুক্তি ডেস্ক
‘গ্যালাকটিকা’ নামে নতুন একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) টুল উন্মোচন করেছে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। গবেষণা নিবন্ধ বা বুদ্ধিবৃত্তিক লেখা সংক্ষিপ্তকরণ, গণিতের জটিল সমীকরণের সমাধান, উইকিপিডিয়ার মতো নিবন্ধ রচনা থেকে শুরু করে বুদ্ধিবৃত্তিক নানা কাজ করতে সক্ষম এই ‘গ্যালাকটিকা’। অবশ্য টুলটি এখনো পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে।
গ্যালাকটিকার ওয়েবসাইটে বলা আছে, বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্রের বিশাল ভান্ডার থেকে ৩৬ কোটি সাইটেশন এবং বিভিন্ন উৎস থেকে ৫ কোটি রেফারেন্সের মাধ্যমে গ্যালাকটিকার মডেলগুলোকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এর ফলে এআই টুলটি নিজে থেকেই ব্যবহারকারীকে ‘সাইটেশন’–এর পরামর্শ দেবে এবং নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কিত গবেষণাপত্র খুঁজে দিতে পারবে।
একজন ব্যবহারকারী কোনো টপিক লিখে ‘ইনপুট’ দিলে গ্যালাকটিকা এ বিষয়ে একটি পুরোদস্তুর আর্টিকেল এবং এটির ব্যাখ্যা লিখে দিতে সক্ষম। কেউ স্ক্রিনের নিচের দিকের ‘জেনারেট মোর’ বাটনে ক্লিক করলে গ্যালাকটিকা তার প্রকাশিত লেখায় আরও তথ্য যোগ করবে। তবে এআই টুলটির ফলাফলের নির্ভুলতা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
বলা হচ্ছে, এটি যে মানের লেখা প্রকাশ করছে, তা যে কোনো বিশেষজ্ঞের লেখার চেয়ে নিম্নমানের। তবে বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্রের ক্ষেত্রে টুলটি আপাতত কাজ চালিয়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট। টুলটি ব্যবহার করে কোনো লেখাকে বড় করে একটি পূর্ণ গবেষণাপত্রে রূপ দেওয়া সম্ভব। রেফারেন্স, সূত্র যুক্ত করাসহ একটি গবেষণাপত্রের সব কারিগরি দিক গ্যালাকটিকা নিজে থেকেই সম্পাদন করতে সক্ষম।
এটিকে বলা হচ্ছে বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্রের ‘এআই ইমেজ জেনারেটর’। তবে আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, টুলটি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা বিদ্যমান ব্যবস্থার সঙ্গে প্রতারণা করতে সক্ষম হবে। কম কিংবা বিনা পরিশ্রমেই নিজেদের একাডেমিক গ্রেড বাড়াতে পারবে।
মেটা অবশ্য এ নিয়ে গ্যালাকটিকার ওয়েবসাইটে সতর্ক বার্তা দিয়েছে। সতর্ক বার্তাটিতে বলা আছে, গ্যালাকটিকার কিছু ফলাফল দেখে অনেক ‘নির্ভরযোগ্য’ মনে হলেও এর গুরুত্বপূর্ণ অংশেই ভুল রয়ে যেতে পারে। যে ভুলগুলো সহজে ধরা সম্ভব হবে না। কারিগরি বিষয়ক লেখার ক্ষেত্রে ভুল থাকার সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।
বর্তমানে গ্যালাকটিকার ওয়েবসাইটে এআইটি ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে।
‘গ্যালাকটিকা’ নামে নতুন একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) টুল উন্মোচন করেছে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা। গবেষণা নিবন্ধ বা বুদ্ধিবৃত্তিক লেখা সংক্ষিপ্তকরণ, গণিতের জটিল সমীকরণের সমাধান, উইকিপিডিয়ার মতো নিবন্ধ রচনা থেকে শুরু করে বুদ্ধিবৃত্তিক নানা কাজ করতে সক্ষম এই ‘গ্যালাকটিকা’। অবশ্য টুলটি এখনো পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে।
গ্যালাকটিকার ওয়েবসাইটে বলা আছে, বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্রের বিশাল ভান্ডার থেকে ৩৬ কোটি সাইটেশন এবং বিভিন্ন উৎস থেকে ৫ কোটি রেফারেন্সের মাধ্যমে গ্যালাকটিকার মডেলগুলোকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এর ফলে এআই টুলটি নিজে থেকেই ব্যবহারকারীকে ‘সাইটেশন’–এর পরামর্শ দেবে এবং নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কিত গবেষণাপত্র খুঁজে দিতে পারবে।
একজন ব্যবহারকারী কোনো টপিক লিখে ‘ইনপুট’ দিলে গ্যালাকটিকা এ বিষয়ে একটি পুরোদস্তুর আর্টিকেল এবং এটির ব্যাখ্যা লিখে দিতে সক্ষম। কেউ স্ক্রিনের নিচের দিকের ‘জেনারেট মোর’ বাটনে ক্লিক করলে গ্যালাকটিকা তার প্রকাশিত লেখায় আরও তথ্য যোগ করবে। তবে এআই টুলটির ফলাফলের নির্ভুলতা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
বলা হচ্ছে, এটি যে মানের লেখা প্রকাশ করছে, তা যে কোনো বিশেষজ্ঞের লেখার চেয়ে নিম্নমানের। তবে বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্রের ক্ষেত্রে টুলটি আপাতত কাজ চালিয়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট। টুলটি ব্যবহার করে কোনো লেখাকে বড় করে একটি পূর্ণ গবেষণাপত্রে রূপ দেওয়া সম্ভব। রেফারেন্স, সূত্র যুক্ত করাসহ একটি গবেষণাপত্রের সব কারিগরি দিক গ্যালাকটিকা নিজে থেকেই সম্পাদন করতে সক্ষম।
এটিকে বলা হচ্ছে বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্রের ‘এআই ইমেজ জেনারেটর’। তবে আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, টুলটি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা বিদ্যমান ব্যবস্থার সঙ্গে প্রতারণা করতে সক্ষম হবে। কম কিংবা বিনা পরিশ্রমেই নিজেদের একাডেমিক গ্রেড বাড়াতে পারবে।
মেটা অবশ্য এ নিয়ে গ্যালাকটিকার ওয়েবসাইটে সতর্ক বার্তা দিয়েছে। সতর্ক বার্তাটিতে বলা আছে, গ্যালাকটিকার কিছু ফলাফল দেখে অনেক ‘নির্ভরযোগ্য’ মনে হলেও এর গুরুত্বপূর্ণ অংশেই ভুল রয়ে যেতে পারে। যে ভুলগুলো সহজে ধরা সম্ভব হবে না। কারিগরি বিষয়ক লেখার ক্ষেত্রে ভুল থাকার সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।
বর্তমানে গ্যালাকটিকার ওয়েবসাইটে এআইটি ব্যবহারের সুযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে।
বর্তমানে ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এটি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এআই ভিত্তিক চ্যাটবট যা মানুষের মতো কথা বলতে এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে। চ্যাটজিপিটি এখন অনেক প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করা যায় এবং গত বছর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য এই সুবিধা এনেছে...
১৫ মিনিট আগেআমাদের পরিচিত পৃথিবীকে পরিবর্তন করছে এআই। এই প্রযুক্তি বিভিন্ন শিল্পকে নতুনভাবে গঠন করছে, কাজগুলোকে সহজ করছে। তবে প্রযুক্তি খাতে নিয়োগেরও ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখছে এআই। কারণ, চাকরির অনলাইন সাক্ষাৎকারে এআই দিয়ে প্রতারণা করছে প্রার্থীরা। বিশেষ করে দূরবর্তী ইন্টারভিউয়ের (রিমোট ইন্টারভিউ বা অনলাইন সাক্ষাৎক
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সেফটি ইনস্টিটিউটের (এআইএসআই) অংশীদারির মধ্যে থাকা বিজ্ঞানীদের জন্য নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনোলজি (এনআইএসটি)। নতুন শর্তাবলিতে গবেষকদের কাজের ক্ষেত্র থেকে ‘এআই নিরাপত্তা’, ‘দায়িত্বশীল এআই’ ও ‘এআই ন্যায্যতা’ বি
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক এবং ওপেনএআই-এর সিইও স্যাম অল্টম্যানের মধ্যে চলমান আইনি যুদ্ধের নতুন মোড় নিয়েছে। দুই পক্ষই সম্মত হয়েছে যে, ওপেনএআই এর লাভজনক মডেলে রূপান্তরের বিষয়টি নিয়ে একটি দ্রুত বিচারকার্য অনুষ্ঠিত হবে, যা তাদের বিরোধকে আদালতের মাধ্যমে সমাধান করতে সাহায্য করবে।
১৮ ঘণ্টা আগে