মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
গণতন্ত্র কি মুক্তি পেয়েছে
নূর হোসেনের বুকে-পিঠে সাদা রঙে ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’, ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ স্লোগান লেখা থাকায় সবার নজর কেড়েছিল। কিন্তু স্বৈরাচার নিপাত গেলেও গণতন্ত্র কি মুক্তি পেয়েছে?
শহীদ নূর হোসেন
১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ অন্য কয়েকটি রাজনৈতিক দল মিলে স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের লক্ষ্যে ঢাকা অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা করেছিল। ওই অবরোধের দিন মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন নূর হোসেন নামের এক যুবক। তাঁর বুকে-পিঠে সাদা রঙে ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’, ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ স্লোগান লেখা থাকায় সবার নজর কেড়ে
ইভান তুর্গিয়েনেফ
উপন্যাস দিয়েই চেনা যায় তুর্গিয়েনেফকে। কিন্তু অনেক সাহিত্যিকের মতো তাঁর সাহিত্যজীবনও শুরু হয়েছিল কবিতা দিয়ে। রোমান্টিসিজমের ঘোর ছিল সেই কবিতায়। অথচ পরে তিনি ঘুরে গেলেন সরাসরি বাস্তববাদের দিকে। রুশ সাহিত্যের দিকপালদের অন্যতম ছিলেন তিনি।
মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী
মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী একই সঙ্গে সাংবাদিক ও সাহিত্যিক ছিলেন। ১৮৯৬ সালে সাতক্ষীরা জেলার বাঁশদহ গ্রামে তাঁর জন্ম। পল্লিচিকিৎসক বাবার ডাক্তারখানায় সংবাদপত্র পাঠ এবং নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা ও বিতর্ক হতো। এসব আলোচনা কিশোর বয়সে তাঁকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। এসব ভাবনা তাঁকে ভবিষ্যতে একজন সাংবাদিক হওয়ার প্রেরণা জ
জোহরা বেগম কাজী
যে সময়ে বাংলার, বিশেষ করে মুসলিম নারীদের বাড়ির বাইরে বের হওয়ার সুযোগ ছিল না, সেই সময়ে জোহরা বেগম কাজী উচ্চ শিক্ষিত হয়ে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করেন। তিনি উপমহাদেশের প্রথম বাঙালি নারী চিকিৎসক। ভারতের মধ্যপ্রদেশের রঞ্জনগাঁওয়ের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৯১২ সালের ১৫ অক্টোবর তাঁর জন্ম।
আলী যাকের
সত্তরের দশকে মঞ্চকাঁপানো ‘নূরলদীন’ কিংবা নব্বইয়ের দশকে টিভি নাটকের ‘বড় চাচা’ সব রূপেই দর্শকের মন জয় করেছেন আলী যাকের।
চিত্তরঞ্জন দাশ
দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ ছেলেবেলা থেকেই ভিন্ন গোত্রের মানুষ ছিলেন। নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়েই তা প্রমাণ করেছিলেন। তিনি ছিলেন হিন্দু- মুসলিম মিলনের নিবেদিতপ্রাণ নেতা।
ঋত্বিক ঘটক
ঋত্বিক কুমার ঘটককে বলা হয় ‘সিনেমার বিপ্লবী’। সিনেমা বানানো তাঁর কাছে শুধু শিল্প ছিল না, ছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং সাধারণ মানুষের পক্ষে কথা বলার মাধ্যম। জন্মগ্রহণ করেন পুরান ঢাকায়, ১৯২৫ সালের ৪ নভেম্বর। তিনি ১৯৪৬ সালে রাজশাহী কলেজ থেকে আইএ এবং ১৯৪৮ সালে কৃষ্ণনাথ কলেজ থেকে বিএ পাস করেন।
মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা
স্বদেশচেতনা ও মানবসেবার আদর্শ ধারণ করে সারা জীবন ছুটে চলেছেন ড. মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা। তিনি একজন বিশ্বনন্দিত বিজ্ঞানী। এই বিজ্ঞানী জন্মেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমের মাড়গ্রামে। গ্রামের অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল এমই স্কুলে তাঁর লেখাপড়া শুরু। ১৯১৮ সালে কলকাতা মাদ্রাসা থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন।
কলিম শরাফী
রক্ষণশীল পরিবার থেকে উঠে এসেছিলেন কলিম শরাফী। তবু সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে আজীবন সক্রিয় ছিলেন। রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ও সংগঠক হিসেবে পরিচিত হলেও তাঁর কর্মপ্রবাহ ছিল বৈচিত্র্যময়। তাঁর পুরো নাম মাখদুমজাদা শাহ সৈয়দ কলিম আহমেদ শরাফী। পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার খয়রাডিহি গ্রামে তাঁর জন্ম।
অমৃতা প্রীতম
ব্রিটিশ ভারতের অবিভক্ত পাঞ্জাবের গুজরানওয়ালা এলাকায় একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে অমৃতা প্রীতমের জন্ম। সাহিত্যের সব শাখায় সমানভাবে বিচরণ করলেও কবিতাই তাঁকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
সুকুমার রায়
ক্ষণজন্মা শব্দটা আমরা না ভেবেই অনেকের সম্পর্কে প্রয়োগ করে থাকি। কিন্তু সত্যিই কিছু মানুষ আছেন, তাঁরা যেন শব্দটাকে সংজ্ঞায়িত করেন। বাঙালি সমাজে তেমন একজন হলেন সুকুমার রায়। স্বল্প দৈর্ঘ্যের জীবন, কিন্তু বিপুল ও বৈচিত্র্যময় কর্মভান্ডার তাঁর।
মতিউর রহমান
মতিউর রহমানের বাবা ভালো পড়াশোনার জন্য তাঁকে শৈশবেই পাঠিয়ে দেন পশ্চিম পাকিস্তানে। সপ্তম শ্রেণিতে পাকিস্তান বিমানবাহিনীর পাবলিক স্কুলে ভর্তি হন। এখান থেকে ডিস্টিংকশনসহ ম্যাট্রিক পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। আইএ পাস করার পর ১৯৬১ সালে বিমানবাহিনীতে যোগ দেন। এরপর কমিশন লাভ করে জেনারেল ডিউটি পাইলট থ
হামিদুর রহমান
বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান ১৯৫৩ সালে ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার খদ্দখালিশপুর গ্রামের এক দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে তিনি খালিশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে, পরে স্থানীয় নাইট স্কুলে সামান্য লেখাপড়ার সুযোগ পান।
আব্বাসউদ্দীন
বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্রসহ নদী অববাহিকার মানুষের প্রাণের গান ভাওয়াইয়া। আর এই ভাওয়াইয়া গানের কিংবদন্তি শিল্পী আব্বাসউদ্দীন। তাঁর পুরো নাম আব্বাসউদ্দীন আহমদ। তাঁকে ভাওয়াইয়া গানের জনকও বলা হয়।
হীরালাল সেন
হীরালাল সেনকে ভারতবর্ষের প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাতাদের একজন মনে করা হয়। তাঁর জন্ম ১৮৬৬ সালে, মানিকগঞ্জ জেলার বগজুরি গ্রামে। সে হিসাবে তাঁকে প্রথম বাঙালি চলচ্চিত্র নির্মাতা বললেও ভুল হবে না। আবার তিনি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যেও প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাতা। কিন্তু এই গুণী মানুষটি সেভাবে আলোচনায় নেই। তিনি আ
পাবলো পিকাসো
পাবলো পিকাসো বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা চিত্রশিল্পী—এ কথা অনস্বীকার্য। তবে তিনি শুধু চিত্রশিল্পী ছিলেন না, একই সঙ্গে ছিলেন ভাস্কর, প্রিন্টমেকার, মৃৎশিল্পী, মঞ্চ নকশাকার, কবি ও নাট্যকার। তাঁর নামে কিংবদন্তি হলো, তিনি নাকি কথা বলার আগে আঁকা শুরু করেছিলেন। তাঁর বাবা নিজ হাতে তাঁকে ছবি আঁকা শেখান। কারণ ত