রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
বিমল কর
বাংলা কথাসাহিত্যের অন্যতম ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক ও সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন বিমল কর। চল্লিশের দশকের শেষে তাঁর উত্থান এবং পঞ্চাশের দশকেই প্রতিশ্রুতিশীল গল্পকার হিসেবে তিনি স্বীকৃতি লাভ করেন।
সি আর দত্ত
সি আর দত্ত ছিলেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ৪ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার এবং সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল। তাঁর পুরো নাম চিত্ত রঞ্জন দত্ত। তবে তিনি সি আর দত্ত নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন।
আবু জাফর শামসুদ্দীন
আবু জাফর শামসুদ্দীন ছিলেন একজন সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও অনুবাদক। তিনি ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষ, বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও সমাজতান্ত্রিক আদর্শের প্রগতিশীল লেখক। তাঁর জন্ম ১৯১১ সালের ১২ মার্চ গাজীপুরের দক্ষিণবাগ গ্রামে। নিজ গ্রামের প্রভাত পণ্ডিতের পাঠশালায় তাঁর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু হয়। ১৯২৪ সালে তিনি জুনিয়র মা
মোজাফফর আহমদ
অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ ছিলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারের উপদেষ্টা এবং বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির সভাপতি। তিনি ‘কুঁড়েঘরের মোজাফফর’ নামে অধিক পরিচিত ছিলেন।
অরুণ মিত্র
অরুণ মিত্র ছিলেন প্রথিতযশা কবি, প্রাবন্ধিক, ফরাসি ভাষা ও সাহিত্যের খ্যাতনামা অধ্যাপক ও অনুবাদক।
আবদুল্লাহ আল-মামুন
আবদুল্লাহ আল-মামুন ছিলেন অভিনেতা, নাট্যকার, নির্দেশক, চলচ্চিত্র পরিচালক ও ঔপন্যাসিক।
অজিতকুমার চক্রবর্তী
অজিতকুমার চক্রবর্তী ছিলেন সাহিত্য সমালোচক, ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক এবং রবীন্দ্র-সাহিত্যের একজন প্রধান ব্যাখ্যাকারী।অজিতকুমার চক্রবর্তীর জন্ম ১৮৮৬ সালের ২০ আগস্ট ফরিদপুরের মঠবাড়ি গ্রামে।
জহির রায়হান
জহির রায়হান একাধারে ছিলেন সাংবাদিক, ঔপন্যাসিক, চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক। তাঁর জন্মনাম ছিল আবু আবদাল মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ। কমিউনিস্ট পার্টিতে যুক্ত হওয়ার পর মণি সিংহ তাঁর আসল নাম বদলে রাখেন জহির রায়হান। পরবর্তী সময়ে এ নামেই তিনি পরিচিত হয়ে ওঠেন।
সুভাষচন্দ্র বসু
সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামের কিংবদন্তি নেতা। তিনি ‘নেতাজি’ নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। সুভাষচন্দ্র বসুর জন্ম ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের ওডিশা রাজ্যের কটকে। তবে তাঁদের পৈতৃক বাড়ি ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কোদালিয়া গ্রামে (বর্তমানে যেটি সুভাষচন্দ্র গ্রাম
উইলিয়াম কেরি
উইলিয়াম কেরি ছিলেন ব্রিটিশ খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারক, পণ্ডিত, ভাষাতাত্ত্বিক, অনুবাদক ও সাংস্কৃতিক নৃতত্ত্ববিদ। উইলিয়াম কেরি ১৭৬১ সালের ১৭ আগস্ট ইংল্যান্ডের নর্দাম্পটনশায়ার, পলাইপুরী গ্রামে একটি দরিদ্র তাঁতি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
বুলবুল চৌধুরী
বুলবুল চৌধুরী ছিলেন একজন নিভৃতচারী, কিন্তু প্রতিভাধর কথাশিল্পী। তাঁর গল্প বলার ধরন ছিল স্বতন্ত্র। তাঁর অধিকাংশ লেখায় উঠে এসেছে গ্রামীণ জীবনের নানা অনুষঙ্গ।
সুকান্ত ভট্টাচার্য
সুকান্ত ভট্টাচার্য ছিলেন বাংলা সাহিত্যের মার্ক্সবাদী ভাবধারায় বিশ্বাসী এবং প্রগতিশীল চেতনার অধিকারী একজন তরুণ কবি। সুকান্তের জন্ম ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট ভারতের কলকাতার কালীঘাটের মহিম হালদার স্ট্রিটে নানাবাড়িতে। তবে তাঁদের পৈতৃক বাড়ি ছিল গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার ঊনশিয়া গ্রামে।
শহীদ কাদরী
শহীদ কাদরী ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি। তাঁর কবিতায় স্থান পেয়েছে নাগরিক-জীবনবোধ ও আধুনিকতাবোধ। পাশাপাশি আধুনিক নাগরিক জীবনের সুখ-দুঃখ, প্রেম, স্বদেশচেতনার পাশাপাশি বিশ্ব-নাগরিকবোধের সম্মিলন ঘটেছে তাঁর কবিতায়।
মিশুক মুনীর
মিশুক মুনীর ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সাংবাদিক, চিত্রগ্রাহক ও চলচ্চিত্র ভিডিওগ্রাহক। তাঁর পুরো নাম আশফাক মুনীর চৌধুরী। তাঁকে ‘বাংলাদেশের টেলিভিশন সাংবাদিকতার পথিকৃৎ’ বলা হয়।
হুমায়ুন আজাদ
হুমায়ুন আজাদ ছিলেন একজন কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, সমালোচক, গবেষক, ভাষাবিজ্ঞানী, কিশোর সাহিত্যিক ও রাজনৈতিক ভাষ্যকার। তিনি ধর্ম, মৌলবাদ, প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা, নারীবাদ ও রাজনীতি বিষয়ে নির্মম সমালোচনামূলক বক্তব্যের জন্য আশির দশক থেকে পাঠকগোষ্ঠীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। আগে তাঁর নাম ছিল হুমায়ুন কবির। ১৯৮৮ সাল
ভি এস নাইপল
ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম সাহিত্যিক ছিলেন ভি এস নাইপল। তাঁর পুরো নাম বিদ্যাধর সূর্যপ্রসাদ নাইপল। তিনি ১৯৩২ সালের ১৭ আগস্ট ওয়েস্ট ইন্ডিজের ত্রিনিদাদ দ্বীপের চাগুয়ানাস শহরে জন্মগ্রহণ করেন।
ফুলন দেবী
ফুলন দেবী ছিলেন ভারতের নিম্নশ্রেণির কিশোরী থেকে প্রথমে ডাকাত দলের সরদার এবং পরে একজন রাজনীতিবিদ। ‘দস্যু রানি’ নামেই তিনি বেশি পরিচিত।