শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
কবিতা
রিক্তা রিচির একগুচ্ছ কবিতা
আমার মা জানেন সংসারের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ জানেন তেল, নুন মসলার বাটিগুলোর মাপ। বুকে পাথর রেখে হাসি বিলি করার নামতাও কেবল মা জানেন।
এইচ বি রিতার একগুচ্ছ কবিতা
দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে আছি বিভক্ত ছিদ্র সাথে একটি বেদনাদায়ক অনুস্মারক। জানালার পাশে দাঁড়াতেই দেখি মধ্যরাতের কাস্তের বাঁকা চাঁদ ইশারায় ডেকে যায় টিপটিপ পায়ে এগিয়ে যাই দরজার কাছে উন্মুক্ত হতে শত ভয় যার, সেই আমাকেই আঁধার আলিঙ্গন করে অকপটে।
চোখ রেখেছি অস্ট্রেলিয়া
জয়ী হবার জোরটা নিয়া চোখ রেখেছি অস্ট্রেলিয়া। সাজলো ক্রিকেট জমলো ক্রিকেট গ্যালারিতে হর্ষধ্বনি, লাল-সবুজে টাইগার দল বাংলাদেশের চোখের মণি।
পারিপার্শ্বিকতা
যদি বলি পাখিদের নিয়ে কোনো কথা সব পাখি উড়ে যায় ফেরত ডানায় মাছরাঙা জলে-চোখ অবিচল আস্থা পরিযায়ী ছুটে চলে, কত ঠিকানায়। উড়ুক্কু উড়ুক যত, মাছ তার নাম ওড়া মানে পাখি নয়, জানে কয়জন আকাশ হাওয়া ছুঁয়ে, ছুটে অবিশ্রাম প্রকৃতির নিমন্ত্রণে, দূরত্ব যোজন।
জীবনের আনন্দগান
আমরা দু’জনে গোপনে গোপনে ভালোবাসিয়াছি দু’জনায়। শুভ্র কাশবনে, কাননে-কাননে আনন্দহিল্লোল বয়ে যায়। আমাদের প্রেম দেখে আকাশে, মেঘেরাও হলো আজ চঞ্চল। স্তব্ধ-নদীর জল তরঙ্গে উচ্ছল— হলো আজ মিলনের মোহনায়।
বিশ্বের প্রথম কবিতার বই, কবিতা দিয়ে সাম্রাজ্য চালিয়েছেন এক নারী
৩ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার খ্রিষ্টপূর্বাব্দে বেঁচে ছিলেন এই মহিলা কবি। কাদা মাটি বা পাথরের ফলকে লেখা রয়েছে তাঁর কবিতা। সেখানে লেখক হিসেবে তাঁর নামটিও এখনো স্পষ্ট।
তোমার ডাহুক চোখ
যতবার যাই দূরে সরে একা ডেকে নিয়ো তুমি কাছে, তোমার দু’চোখে আমার কিছু দুঃখ জমা আছে। নির্জন কোনো দুপুরের মতো হাহাকার জাগে বুকে, শত বেদনার ফুল ফুটে আছে অভিমানী নতমুখে।
প্রহরগুলো প্রহরে নেই
অপেক্ষায় ছিল সকাল না চাইতেই দুপুর এসে গেল বিকেলকে বলে রাখি ইশারায় তুমি দেরি করে এসো… বহুদিন পর দুপুরটাকে বেঁধেছি ভোরের স্নিগ্ধতায়!
লোপা মমতাজের দীর্ঘ কবিতা ‘অন্তরালাপ’
নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মরার চেয়ে আত্মহত্যার আরও কোনো সহজতর উপায় আছে কি না, তা জানতে গুগল করেছিল মেয়েটি।
অন্তর্লীন অন্ধকারে
নিজের লাশের পাশে দ হয়ে বসে আছি আদুরে আঙুলে শুনছি নিজেরই কঙ্কাল সে কোন জঞ্জাল ফুঁড়ে এসেছি আমি
বিয়োগ চিহ্নের দিকে
আমাকে ভালোবাসো? তাহলে মুখে বলো না আমার চোখ, আমার কণ্ঠস্বর আমার নিশ্বাস অনুবাদ করো।
রাত্রিচর
না-জাগানো শরীরেরা তপ্ত অপচয়ে বহুদিন ভয়ে ভয়ে শুয়েছিল একে অপরকে জড়িয়ে মুক্তার মালা যে রকম আটকে তাই এসেছে নিঃসাড় দম দেহ ছুঁয়ে রাতের ভেতর যেসব অঙ্গার ভোর
এক মুঠো রোদ্দুর
এক শীত সকালে সবিনয়ে এক মুঠো রোদ্দুর চেয়েছিলে, সেই থেকে হাত ভরে রোদ্দুর নিয়ে বসে আছি, তোমাকে দেওয়া হয়ে ওঠেনি।
শ্রাবণ সন্ধ্যায়
এই সেই অরণ্যের পাতাঢাকা গোপন নদীটি যে কিনা নিজের দেহ আগুনের কাছে বন্ধক রেখেছে। স্রোতের বিপক্ষে গিয়ে যে ধারা নিজের জলে পিপাসা মেটায়।
পোস্ট-ট্রুথ পৃথিবীতে আমাকে ছুঁয়ে দেখ
মানুষের যাপন-ভাঙন বুঝে পাখি বলে গেল, অনেক উত্তর-যুগ শুরু হয়ে গেছে, শস্যকণা রেখেছ কোথায়? প্রহরগুলি হৃদয়রক্তমাংসক্ষরণ।
লুৎফর হাসানের একগুচ্ছ কবিতা
ধরো, আর কালো পর্দা সরিয়ে হাসল না পৃথিবী, প্রজাপতির পাখনা হতে আর ছুটল না বৈরী মাকড়সার জটিল বন্ধন, আর একটি গাছেও লাগল না সুপ্রিয় বসন্ত সবুজ...
সৌম্য সালেকের একগুচ্ছ কবিতা
মধুগ্রামের সেই বিকেলের শোভা মহৎ শিল্পের মতো আজও রেঙে আছে হৃদয়ের পটে ছোট নদী, সাঁকো পারাপার, একটুখানি দৃষ্টি বিনিময়