
পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে মৌলভীবাজারে কোরবানির জন্য ৮০ হাজারেরও বেশি দেশীয় গবাদিপশু প্রস্তুত করা হচ্ছে। জেলার সাতটি উপজেলায় খামারিরা ইতোমধ্যে পশু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ঈদের এখনও প্রায় তিন সপ্তাহ বাকি থাকলেও দূরদূরান্ত থেকে পাইকাররা আসতে শুরু করেছেন।

ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের ছোট আলগী গ্রামে ‘ঐকতান এগ্রো’ নামের খামারে দেখা যায়, মালিক মো. ওসমান গনী নিজেই গরুগুলোকে কাঁচা ঘাস খাওয়াচ্ছেন। তিনি প্রায় সাত বছর ধরে চরাঞ্চল থেকে গরু কিনে এনে দেশীয় উপায়ে মোটাতাজাকরণ করে আসছেন। খামারে বর্তমানে রয়েছে ২৬টি গরু, এর মধ্যে ২২টি মাংসের ও ৪টি দুধের গরু...

খামারিদের কাছ থেকে কেনার ক্ষেত্রে প্রতি লিটার দুধের দাম ৫ টাকা কমিয়েছে মিল্ক ভিটা। অন্যদিকে বেড়েছে গোখাদ্যের দাম। এই অবস্থায় গবাদিপশু পালনে আগ্রহ হারাচ্ছেন সিরাজগঞ্জের খামারিরা।

তীব্র তাপপ্রবাহে হিট স্ট্রোকে প্রান্তিক খামারে ৫ থেকে ১০ শতাংশ মুরগি মারা গেছে। এর ফলে ৭০ হাজার খামারির প্রতিদিন ৫০ থেকে ১ লাখ টাকা করে ক্ষতি হয়েছে। দিনে ৫০ হাজার টাকা ধরা হলেও গত এক মাসে প্রান্তিক খামারিদের লোকসান দাঁড়ায় ৩০০ কোটি টাকায়।