ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে জালিয়াতি মামলা করা হয়েছে তা এমন কিছু দলিলের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত বলে মনে হচ্ছে যা কৌঁসুলিদের দৃঢ়ভাবে মামলা এগিয়ে নিতে সাহায্য করতে পারে। তবে আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, তবে এই ধনকুবের ভারতে অবস্থান করায় তাঁকে হয়তো শিগগির যুক্তরাষ্ট্রে
বিজেপি এর আগে রাহুল গান্ধী, ওসিসিআরপি এবং ৯২ বছর বয়সী ধনকুবের ও দাতা জর্জ সরোসের বিরুদ্ধে মোদিকে ভিত্তিহীনভাবে বিদ্ধ করার অভিযোগ করেছে। গত বৃহস্পতিবার, তারা একটি ফরাসি মিডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের উল্লেখ করে জানায়...
আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে মার্কিন কর্তৃপক্ষ ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগ এনেছে। এ নিয়ে বেশ চাপে রয়েছে তারা। এরই মধ্যে তারা কেনিয়ায় দুটি প্রকল্প হারিয়েছে। শ্রীলঙ্কা চুক্তি পুনর্বিবেচনা করছে। তাদের অন্যতম সহযোগী ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস বিনিয়োগ স্থগিত করেছে। বাংলাদেশ সরকারও আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্
গৌতম আদানি বলেন, ‘আজকের বিশ্বে, নেতিবাচকতা সত্যের চেয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আমরা আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কাজ করছি এবং আমি আবারও নিশ্চিত করতে চাই যে, আমরা বিশ্বমানের নিয়ন্ত্রক নীতি মেনে চলতে সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাজারের চেয়ে বেশি দামের বিদ্যুৎ কিনতে সরকারকে রাজি করাতে কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছিলেন তাঁরা। পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, নবায়নযোগ্য শক্তির উদ্যোক্তাদের এই প্রবণতা ভারতের সৌরশিল্পের বৃহত্তর সমস্যাগুলোর দিকেও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (এসবিআই) জানিয়েছে, চলমান এবং সম্পন্ন হওয়ার পথে থাকা প্রকল্পগুলোতে তারা অর্থায়ন বন্ধ করবে না। তবে নতুন ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকটি আরও সাবধান হবে। ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঋণ দেওয়ার আগে সমস্ত শর্ত পূরণ নিশ্চিত করা হবে।
আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে মার্কিন অভিযোগ নিয়ে আলোচনাকে কেন্দ্র করে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ টানা দ্বিতীয় দিনের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। বুধবার (২৭ নভেম্বর) দেশটির সংসদে আদানির ঘুষ-কাণ্ড নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হলে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গত সপ্তাহে মার্কিন কর্তৃপক্ষ গৌতম আদানি, তাঁর ভাতিজা ও আদানি গ্রিনের
আদানির ঘুষ দুর্নীতি নিয়ে ভারতের পার্লামেন্টেও উত্তেজনা ছড়িয়েছে। গতকাল সোমবার আইনপ্রণেতারা আদানির বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে আলোচনার দাবি তুললে হট্টগোল শুরু হয়, পরে অধিবেশন স্থগিত করা হয়।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
ভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
‘গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন ঘুষ কেলেঙ্কারি মামলার পর শেয়ারবাজারে ব্যাপক দরপতন। একদিনে ১,২৩০ কোটি ডলার বাজারমূল্য হারিয়েছে আদানি গ্রুপ। কীভাবে এই ঘটনা ভারতের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করছে, জানুন বিশ্লেষণে।’
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানির বিরুদ্ধে ঘুষ ও জালিয়াতির মামলা হয়েছে। ২৫ কোটি মার্কিন ডলার ঘুষ দেওয়া এবং বিষয়টি গোপন রেখে মার্কিন বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের কারণে তাঁকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
শেখ হাসিনার ওপর ভারতের নিঃশর্ত সমর্থনের মাধ্যমে কূটনীতির ক্ষেত্রে ‘অতি নিরাপত্তাকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি’ই প্রকাশিত হয়েছে। ভারতের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, জাতিগত, ভূতাত্ত্বিক এবং অর্থনৈতিক উদার দৃষ্টিভঙ্গির বিপরীত এই প্রতিফলন ছিল দক্ষিণ এশিয়াজুড়েই। প্রতিবেশী দেশগুলোর আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে ভারত। দেশটি
রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানিকে পেছনে ফেলে এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তির খেতাব পুনরুদ্ধার করেছেন ভারতীয় শিল্পপতি ও আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি। ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স অনুসারে, গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ভারতীয় এই ধনকুবেরের সম্পদের পরিমাণ ১১১ বিলিয়ন বা ১১ হাজার ১০
ভারতের আদানি গ্রুপ এবং এর প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন ধনকুবের গৌতম আদানির বিরুদ্ধে ঘুষ সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্ত করছে যুক্তরাষ্ট্র। ভারতের জ্বালানি প্রকল্পে বাড়তি সুবিধা পেতে সরকারি কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছিল কি না আদানি গ্রুপ এবং তার সঙ্গে গৌতম আদানিসহ গ্রুপটির অন্য কেউ জড়িত ছিলেন কি না—সেটাই খতিয়ে দেখা