শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জান্তা
এক সপ্তাহের মধ্যে ‘চিন’ থেকে জান্তা বাহিনীকে তাড়ানোর ঘোষণা আরাকান আর্মির
চলতি সপ্তাহের মধ্যেই মিয়ানমারের চিন রাজ্যের দক্ষিণাঞ্চল থেকে জান্তা বাহিনীকে বিতাড়িত করার ঘোষণা দিয়েছে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। গত মঙ্গলবার চিন রাজ্যের দক্ষিণের আরও একটি শহরের দখল নেয় তিন বিদ্রোহী বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত সশস্ত্র গোষ্ঠী। তার পরপরই আরাকান আর্মি (এএ) এই ঘোষণা
মিয়ানমারের জান্তা ও বিদ্রোহীদের মধ্যে সমঝোতায় ব্যর্থ চীন
সমঝোতায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী ও তাদের বিরুদ্ধে লড়াইরত ভ্রাতৃপ্রতিম তিন সশস্ত্র গোষ্ঠীর জোট। চীনের মধ্যস্থতায় দুই দফা আলোচনার পরও উভয় পক্ষ সমঝোতায় পৌঁছতে ব্যর্থ হয়েছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সংশ্লিষ্ট সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিষয়টি
কোন স্বার্থে মিয়ানমারের বিদ্রোহীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে চীন
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিয়ানমার জান্তা যখন দেশটির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে, তখন একে ‘মন্ত্রিসভায় বড় রদবদল’ বলে আখ্যা দিয়েছিল চীন। এরপর যখন দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশটিতে রক্তক্ষয়ী আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে, শুরু হয় গৃহযুদ্ধ, তখনো সামরিক শাসকদের পাশে ছিল বেইজিং। অভ্যুত্থানের জেরে মিয়ানমার জান্
মিয়ানমারের শান রাজ্যে ১০ শহর থেকে সেনাদের বিতাড়িত করেছে বিদ্রোহীরা
মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলের শান রাজ্যের মোট ১০টি শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বিদ্রোহীদের যৌথ বাহিনী। গত ২৭ অক্টোবর থেকে আরাকান আর্মি (এএ), মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) এবং তাআং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) যৌথভাবে দেশটির জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে অভিযান চালানো শুরু করে।
মিয়ানমারে বিদ্রোহ দমনে ক্ষুধামৃত্যু ও গ্রেপ্তারকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে জান্তা
রাখাইনের বুথিডং থেকে নির্বাচিত এই আইনপ্রণেতা বলেন, ‘শাসকগোষ্ঠী আরাকান আর্মিকে হারাতে পারছে না, তাই তারা সাধারণ নাগরিকদের গ্রেপ্তার ও হত্যা করার কৌশল নিয়েছে স্রেফ মানুষের মনে ভয় ধরানোর উদ্দেশ্যে।’ এ সময় তিনি আরও অভিযোগ করেন, কেবল গ্রেপ্তার বা হত্যাই নয়, রাখাইন রাজ্যের বাসিন্দাদের ক্ষুধায় মেরে
মিয়ানমারে আরও এক শহরের নিয়ন্ত্রণ নিল বিদ্রোহীরা, ৬৫০ জান্তা সেনার আত্মসমর্পণ
ভারত সীমান্তের কাছে মিয়ানমারের শহর খামপাতের দখল হারিয়েছে জান্তা বাহিনী। জাতীয় ঐক্যের সরকার (এনইউজি) ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী চিন ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন সম্মিলিতভাবে শহরটির দখল নেওয়ার দাবি করেছে। এদিকে, গত ২৭ অক্টোবর তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সম্মিলিত অভিযান অপারেশন-১০২৭ শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত সাড়ে ছয় শতাধিক
মিয়ানমারের আরেকটি শহর দখলে নিল বিদ্রোহীরা
বিদ্রোহীদের সঙ্গে কয়েক দিনের তুমুল সংঘর্ষের পর মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের আরও একটি শহরের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে দেশটির সামরিক বাহিনী। জাতিগত বিদ্রোহীগোষ্ঠীগুলোর সমন্বয়ে গঠিত স্থানীয় প্রতিরোধ জোটের কাছে ওই রাজ্যের নমশান শহরের নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে জান্তা সৈন্যরা।
মিয়ানমারে বিদ্রোহীদের সঙ্গে শান্তি আলোচনার ফল ইতিবাচক: চীন
আলোচনার ফলাফল নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মাও নিং বলেন, ‘উত্তর মিয়ানমারে সংঘর্ষে জড়িত পক্ষগুলো শান্তি আলোচনায় বসেছে বলে চীন আনন্দিত। এই আলোচনা থেকে ইতিবাচক ফলাফল এসেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বেইজিং এ শান্তি আলোচনা পরিণতিতে পৌঁছানোর আগ পর্যন্ত প্রয়োজনীয় সমর্থন দিয়ে যাবে
শান্তি ফেরাতে বিদ্রোহীদের চাপ দিতে চীনকে অনুরোধ মিয়ানমারের
যুদ্ধ বন্ধ করে জান্তা বাহিনীর সঙ্গে আলোচনায় বসতে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোকে চাপ দিতে চীনকে অনুরোধ করেছে মিয়ানমার। গত বুধবার দেশটির জান্তা সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থান শোয়ে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইর সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এই অনুরোধ জানান। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর
পালাতে গিয়ে মারা পড়ল মিয়ানমারের ১০০ সেনা
আত্মসমর্পণ করতে অস্বীকৃতি এবং পালাতে গিয়ে গত সপ্তাহের শেষ দিকে উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের কনকিয়ান এলাকায় মিয়ানমারের জান্তা সরকারের প্রায় ১০০ সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে একটি বিদ্রোহী বাহিনী। আজ সোমবার ‘মিয়ানমার নাও’ পত্রিকার বরাতে এই খবর জানা গেছে।
মিয়ানমারে এক রাজ্যের রাজধানী দখলের পথে বিদ্রোহীরা
মিয়ানমারে জান্তাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ থেকে কায়াহ রাজ্যের রাজধানী লোইকাওয়ের দখল নিতে এগিয়ে যাচ্ছে গণতন্ত্রপন্থী বিদ্রোহীরা। তারা লোইকাও দখল করতে পারলে এটি হবে প্রথম কোনো রাজ্যের রাজধানী যা বিদ্রোহীদের দখলে যাবে। তবে জান্তা বাহিনীর প্রধান জানিয়েছেন, রাজধানী এখনো তাঁদের নিয়ন্ত্রণে
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে দিচ্ছে বিদ্রোহীরা
সাম্প্রতিক সময়ে অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে মিয়ানমার। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো সেনাচৌকিতে হামলা চালিয়ে আসছে। জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে ‘অপারেশন ১০২৭’ নামে ২৭ অক্টোবর থেকে চালানো বিদ্রোহীদের সমন্বিত অভিযান ক্রমান্বয়ে জোরদার হচ্ছে দেশজুড়েই। গত এক মাসে উত্তরাঞ্চলীয় শান প্রদেশে জান্তার সৈনিকদের প্রায় ২০০ সামরিক স্থাপন
মিয়ানমারে সংঘাতে বাস্তুচ্যুত পৌনে ৩ লাখের বেশি মানুষ
মিয়ানমারে ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর সঙ্গে দেশটির জাতিগত বিদ্রোহের চলমান সংঘাতের ঘটনায় সম্প্রতি ২ লাখ ৮৬ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। গত বুধবার এ তথ্য দিয়েছে জাতিসংঘ। বলা হচ্ছে, ২০২১ সালের পর দেশটিতে এটিই সবচেয়ে বড় বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঘটনা।
মিয়ানমারে বিদ্রোহী-জান্তা লড়াই তীব্র, বেসামরিকদের জীবন শঙ্কায়
আরাকান আর্মিসহ (এএ) মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে জান্তা সরকারের সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দেশটির পশ্চিমে ছড়িয়ে পড়েছে এই সংঘর্ষ। বিদ্রোহীদের দমনে জান্তা বাহিনীর ব্যাপক গোলাবর্ষণের মধ্যে বেসামরিক মানুষের হতাহতের আশঙ্কা বেড়েছে বলে সংবাদমাধ্যম সিএনএন এক প্রতিবেদনে বলেছে।
মিয়ানমারে সংঘাতে ২০ লাখ বাস্তুচ্যুত
মিয়ানমারে জান্তা ও বিদ্রোহীদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান সংঘাত নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। জাতিসংঘের হিসাবে, নতুন করে দেখা দেওয়া সংঘাতের ফলে দেশটিতে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা ২০ লাখে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার
জান্তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো
মিয়ানমারের তিনটি রাজ্যে ফুঁসে উঠছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো। তীব্র প্রতিরোধের মুখে রয়েছে জান্তা সরকার। জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের প্রস্তুত হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের একজন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
মিয়ানমারের যুদ্ধবিমান বিদ্রোহী গোষ্ঠীর ‘গুলিতে বিধ্বস্ত’
মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘর্ষে সেনাবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর এবারই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন সামরিক জান্তার জন্য ঘটনাকে আরেকটি ধাক্কা বলে বর্ণনা করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।