অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারের তিনটি রাজ্যে ফুঁসে উঠছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো। তীব্র প্রতিরোধের মুখে রয়েছে জান্তা সরকার। জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের প্রস্তুত হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের একজন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন বলেছেন, মিয়ানমার সেনাবাহিনী উত্তর-পূর্বে শান রাজ্য, পূর্বে কায়াহ রাজ্য এবং পশ্চিমে রাখাইন রাজ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সশস্ত্র বিদ্রোহী সৈন্যের কাছ থেকে তীব্র মাত্রার প্রতিরোধের সম্মুখীন হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে কয়েকটি সামরিক ঘাঁটি খালি করা হয়েছে। কারণ, বিদ্রোহীরা এসব ঘাঁটিতে শত শত বোমা ফেলার জন্য ড্রোন ব্যবহার করছে।
জান্তার মুখপাত্র গতকাল বলেন, ‘আমরা ড্রোন হামলা থেকে সৈন্যদের রক্ষা করার জন্য জরুরিভিত্তিতে কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
নেপিটাও কাউন্সিলের সেক্রেটারি তিন মাং সোয়ে বলেছেন, জরুরি অবস্থায় সাড়া দেওয়ার জন্য রাজধানী নেপিডোতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ইউনিট গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এমন আদেশ দেওয়ার কথা অস্বীকার করে তিনি বলেন, রাজধানীর পরিস্থিতি শান্ত আছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে কাজ করতে সাহায্য করবে এই পরিকল্পনা।
মিয়ানমার সেনাবাহিনী কয়েক দশক ধরেই জাতিগত সংখ্যালঘু এবং অন্য বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। কিন্তু ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর বিরোধী শক্তির মধ্যে অভূতপূর্ব সমন্বয় ঘটায় এবারই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন সামরিক জান্তা। একাধিক ফ্রন্টে বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে সেনাবাহিনী। জাতিগত সংখ্যালঘু বাহিনী এবং জান্তাবিরোধী মিলিশিয়ারা বিদ্রোহ শুরু করেছে।
সেনাশাসনের বিরোধিতা করে গণতন্ত্রপন্থী রাজনীতিবিদেরা একটি সমান্তরাল সরকার গঠন করেছে। কয়েকটি বিদ্রোহী উপদলও তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে ‘রোড টু নেপিটাও’ প্রচারাভিযান শুরু করেছে। রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নেওয়াই এই প্রচারাভিযানের লক্ষ্য।
অন্যদিকে, সেনাবাহিনীর রাজ্য প্রশাসন কাউন্সিল (এসএসি) গতকাল বুধবার একটি আদেশে বলেছে, যাদের প্রাথমিক পর্যায়ের সামরিক প্রশিক্ষণ রয়েছে তাদের সবাইকে দেশের প্রয়োজনে কাজ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
সেনাসমর্থিত মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে চলতি মাসের শুরুতে বলেছিলেন, কার্যকরভাবে বিদ্রোহ দমনে ব্যর্থতার কারণে মিয়ানমার যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
মিয়ানমারের তিনটি রাজ্যে ফুঁসে উঠছে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলো। তীব্র প্রতিরোধের মুখে রয়েছে জান্তা সরকার। জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের প্রস্তুত হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের একজন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন বলেছেন, মিয়ানমার সেনাবাহিনী উত্তর-পূর্বে শান রাজ্য, পূর্বে কায়াহ রাজ্য এবং পশ্চিমে রাখাইন রাজ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সশস্ত্র বিদ্রোহী সৈন্যের কাছ থেকে তীব্র মাত্রার প্রতিরোধের সম্মুখীন হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে কয়েকটি সামরিক ঘাঁটি খালি করা হয়েছে। কারণ, বিদ্রোহীরা এসব ঘাঁটিতে শত শত বোমা ফেলার জন্য ড্রোন ব্যবহার করছে।
জান্তার মুখপাত্র গতকাল বলেন, ‘আমরা ড্রোন হামলা থেকে সৈন্যদের রক্ষা করার জন্য জরুরিভিত্তিতে কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
নেপিটাও কাউন্সিলের সেক্রেটারি তিন মাং সোয়ে বলেছেন, জরুরি অবস্থায় সাড়া দেওয়ার জন্য রাজধানী নেপিডোতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ইউনিট গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এমন আদেশ দেওয়ার কথা অস্বীকার করে তিনি বলেন, রাজধানীর পরিস্থিতি শান্ত আছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে কাজ করতে সাহায্য করবে এই পরিকল্পনা।
মিয়ানমার সেনাবাহিনী কয়েক দশক ধরেই জাতিগত সংখ্যালঘু এবং অন্য বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। কিন্তু ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর বিরোধী শক্তির মধ্যে অভূতপূর্ব সমন্বয় ঘটায় এবারই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন সামরিক জান্তা। একাধিক ফ্রন্টে বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করছে সেনাবাহিনী। জাতিগত সংখ্যালঘু বাহিনী এবং জান্তাবিরোধী মিলিশিয়ারা বিদ্রোহ শুরু করেছে।
সেনাশাসনের বিরোধিতা করে গণতন্ত্রপন্থী রাজনীতিবিদেরা একটি সমান্তরাল সরকার গঠন করেছে। কয়েকটি বিদ্রোহী উপদলও তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে ‘রোড টু নেপিটাও’ প্রচারাভিযান শুরু করেছে। রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নেওয়াই এই প্রচারাভিযানের লক্ষ্য।
অন্যদিকে, সেনাবাহিনীর রাজ্য প্রশাসন কাউন্সিল (এসএসি) গতকাল বুধবার একটি আদেশে বলেছে, যাদের প্রাথমিক পর্যায়ের সামরিক প্রশিক্ষণ রয়েছে তাদের সবাইকে দেশের প্রয়োজনে কাজ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
সেনাসমর্থিত মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট মিন্ট সোয়ে চলতি মাসের শুরুতে বলেছিলেন, কার্যকরভাবে বিদ্রোহ দমনে ব্যর্থতার কারণে মিয়ানমার যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি আলোচনা শুরুর পর প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানালেন লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রধান নাঈম কাশেম। আজ শনিবার ফিলিস্তিনিদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, এই চুক্তি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অটল প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রমাণ। টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় করা গ্রেপ্তার স্থানীয় পুলিশ স্বেচ্ছাসেবী সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছেন আদালত। আগামী সোমবার তাঁর সাজা ঘোষণা করা হবে। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
২ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
৩ ঘণ্টা আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে