বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
জীবন অগাধ
‘কী আমি শিক্ষা দেব?’
লিয়েফ তল্স্তোয় তাঁর প্রায় এগারো বছর বয়সের একটা কাহিনি শুনিয়েছেন ‘আমার স্বীকারোক্তি’ রচনায়। একটি ছেলে বেড়াতে এসেছিল লিয়েফদের বাড়িতে। পাবলিক স্কুলে সে একটা বিরাট আবিষ্কার করেছে। আবিষ্কারটা হলো, ঈশ্বরের কোনো অস্তিত্ব নেই।
‘কুত্তার বাচ্চা’
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ইয়াহিয়া খান তাঁর বেতার ভাষণে সব দোষ চাপিয়ে দিলেন শেখ মুজিবুর রহমানের কাঁধে। দেশের অখণ্ডতা রক্ষা করার জন্যই নাকি তিনি দমননীতি প্রয়োগ করেছেন।
মেকি চেহারা
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকেই খাকি পোশাকের লোকজনদের আনাগোনা বেড়ে গেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। ক্যাম্পাসের রাস্তায় তখন শিক্ষক বা শিক্ষার্থী নেই। হাঁটছে শুধু সেনা সদস্যরা। পরিবারসহ গৃহবন্দী হয়ে থাকাটাই সবচেয়ে নিরাপদ। নাজিম মাহমুদ আপাতত সে কাজটাই করলেন।
বিশেষ প্রতিনিধি
হাইকোর্টের বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৯৭১ সালে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অবস্থিত জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের সদস্য হিসেবে তিনি যখন অধিবেশনে ছিলেন, তখন ঢাকায় চলছিল জেনোসাইড।
একটুর জন্য
২৫ মার্চ বোঝা যাচ্ছিল, ইয়াহিয়া সরকার বাঙালিদের হাতে ক্ষমতা দেবে না। অস্বাভাবিক কিছু ঘটতে পারে, সেটা বোঝা যাচ্ছিল। তাজউদ্দীন আহমদের বাড়িতে উত্তেজনা। মিমি আর সোহেলকে নিয়ে...
গানের শক্তি
পাকিস্তানিদের শোষণের বিষয়টি ষাটের দশকে ভালো করে বুঝতে পারছিল বাঙালিরা। একষট্টি সালে রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকীতে প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেই অনুষ্ঠান করেছিলেন সংস্কৃতিসেবীরা। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে হয়েছিল সেই অনুষ্ঠান। ফাহমিদা সেই অনুষ্ঠানে গেয়েছিলেন গান
নায়ক
সিনেমায় অভিনয় করবেন বলে স্থির করেছিলেন রাজ্জাক। তখন থাকতেন কলকাতায়। ১৯৬৪ সালে যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হলো, তাতে তিনি বুঝলেন এখানে থাকা যাবে না। ঠিক করলেন
মাতৃত্ব
কেউ একজন একদিন অভিনেতা আল মনসুরকে ডেকে বললেন, ‘নন্দিত নরকে বইটা ভালো। পড়েন।’ আল-মনসুর বইটি পড়ে ফেললেন। ভালো লাগল। তারপর তিনি গেলেন বাংলাদেশ টেলিভিশন ও মঞ্চনাটকের বিশিষ্টজন আবদুল্লাহ আল-মামুনের কাছে। বললেন, ‘মামুন ভাই, এটা একটা ভালো গল্প। নাটক করা যায়।’
বিপন্ন কবি
মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশের সিংহভাগ মানুষই ছিল অবরুদ্ধ। উদ্বাস্তু হিসেবে প্রায় এক কোটি মানুষ গিয়েছিল সীমান্তের ওপারে। যুবকেরা গিয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রশিক্ষণ নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে। শিল্পীরা গিয়েছিলেন
লোকজপ্রীতি
পাকিস্তান সরকার বাংলা সংস্কৃতির পরোক্ষ বিরোধিতা করেছিল, এ কথা নতুন কিছু নয়। সবার অলক্ষ্যে সংস্কৃতিবিরোধী কিছু করার মানসিকতা ছিল তাদের। জয়নুল আবেদিন তাদের সেই ষড়যন্ত্রের জবাব দিয়েছিলেন পরোক্ষভাবে। পরোক্ষ বদমায়েশীর পরোক্ষ বিরোধিতা।
ব্রতচারী
ব্রতচারী আন্দোলন দানা বেঁধে উঠেছিল ১৯৩১ সালে। হাওড়া জেলার প্রথম শিবির থেকে। এর আগে বয় স্কাউট ছিল ছোটদের একমাত্র আন্দোলন। পটুয়া কামরুল হাসান সে সময় স্কাউটিং করতেন। ১৯৩২ সালে তিনি হাফপ্যান্ট, মিলিটারি শার্ট ও গলায় স্কার্ফ দিয়ে পায়ে বাটা কোম্পানির নটিবয় শু পরে স্কাউটের বালক বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন।
সম্ভাবনার দিগন্ত
ঢাকায় এসেছিলেন যখন, তখন সৈয়দ শামসুল হককে মুর্তজা বশীর আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন চট্টগ্রামে তাঁর ফ্ল্যাটে আসার জন্য। বলেছিলেন, ‘গোটা তিরিশেক নতুন ছবি আঁকছি, একটা এক্সিবিশন করব। বাড়িতে এলে দেখতে পাবে।’
বই শুধু বই
জ্ঞানতাপস আব্দুর রাজ্জাক পড়াতেন দুটো বিভাগে—রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যক্ষ ড. এম এ আজিজের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় আব্দুর রাজ্জাক স্থির করলেন এই বিভাগে আর পড়াবেন না। ড. আজিজ লিখিতভাবে রাজ্জাক সাহেবকে ক্লাস নিতে অনুরোধ করলেন। যে চিঠিপত্র পাঠিয়েছিলেন, আব্দ
‘হামলোক বাঙালি হ্যায়’
গণসংগীত ছিল তাঁর প্রাণ। তবে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনা করে সংগীতে তাঁর জাত চিনিয়ে দিয়েছিলেন। ‘কার বউ’, ‘আপন দুলাল’, ‘রহিম বাদশা ও রূপবান’, ‘বেহুলা’সহ অনেক ছবির গানেই পাওয়া যাবে তাঁর স্পর্শ।
চরমপত্র
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে এম আর আখতার মুকুল নানা পথ দিয়ে পৌঁছালেন কলকাতায়। খবর পেলেন, তিনি যে মাকিরিনি সংবাদ সংস্থায় সংবাদদাতা হিসেবে চাকরি করতেন, সেটা তখনো বহাল আছে। ইউপিআইয়ের কলকাতার সংবাদদাতা অজিত দাশের সঙ্গেও এম আর আখতার মুকুলের ছিল ঘনিষ্ঠতা। স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের ২৫ মিটার ব্যান্ডে ৫০ কিলোওয়াট
অস্বীকৃতি
একাত্তরের মার্চ মাসের সেই দিনগুলোয় পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশটি মূলত চলছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে। এই প্রদেশের গভর্নর ছিলেন তখন সাহেবজাদা ইয়াকুব খান। তাঁর কার্যক্রমে সন্তুষ্ট ছিল না ইয়াহিয়ার সামরিক সরকার। মার্চের শুরুতেই গভর্নর ইয়াকুব খানকে অপসারিত করে জেনারেল টিক্কা খানকে তাঁর স্থলাভিষি
সেই ভাষণ
১৯৭১ সালের মার্চ মাসে আনিসুজ্জামান ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১ মার্চ বাংলা বিভাগের এমএ শেষ পর্বের পরীক্ষার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। পরীক্ষার্থীরা আসছে-যাচ্ছে। এ রকম একটা সময় বাইরে শোনা গেল স্লোগানের আওয়াজ।