বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস যাত্রীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে কক্সবাজার, সিলেট ও রাজশাহী ফ্লাইটের যাত্রীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয় এবং বিমান ও নগদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করা হয়। শুধু তাই নয়, বিমানের সব ফ্লাইটে পর্যটন দিবসের ঘোষণা প্রচার কর
ইট-পাথরের শহর মানেই নিত্যদিনের কোলাহল, যানজট, বায়ুদূষণ ও শব্দদূষণের খেলা। শহরের এই চিত্র বাদ দিলে সারা দেশেই দেখা মিলবে বিস্তৃত সবুজ বন, সাগর, নদী, সমতল এবং পাহাড়ের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য। সবুজ প্রকৃতির পার্বত্য অঞ্চল ও তার নিজস্ব সংস্কৃতি, বিশ্বের অন্যতম বড় ম্যানগ্রোভ বন, কক্সবাজারের দীর্ঘতম বালুকাময় স
আজ ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি পালিত হবে। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে ‘পর্যটন শান্তির সোপান’।
মানুষ স্বাভাবিকভাবেই নতুন কিছু দেখতে ও আবিষ্কার করতে চায়। এই আগ্রহ থেকে জন্ম নেয় ভ্রমণের ইচ্ছা। ভ্রমণ মানুষকে এক নতুন জগতে নিয়ে যায়, যেখানে তারা নতুন জায়গা, সংস্কৃতি এবং মানুষের সঙ্গে পরিচিত হয়। নতুন দিগন্ত অন্বেষণকারী পর্যটকদের আকর্ষণ করতে এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করতে প্রতিবছর ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্
বাংলাদেশ ভৌগোলিক কারণে খুবই ভালো একটি জায়গায় আছে। এটি পর্যটনের কেন্দ্রস্থল। দেশের পর্যটনকে যদি ভালোভাবে তুলে ধরা যায়, তাহলে অনেক কিছু দেখার আছে। পর্যটকেরা আমাদের এখানে আসবেন। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরালো করতে হবে। এতে পর্যটকেরা নিরাপদ অনুভব করবেন। দেশে এখন ৪০টির ওপরে তিন তারকা থেকে শুরু করে পাঁচ তার
২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি যথাযথভাবে উদযাপিত হবে। জাতিসংঘ বিশ্বপর্যটন সংস্থা কর্তৃক নির্ধারিত এবছরের প্রতিপাদ্য ‘পর্যটন শান্তির সোপান’।
টানা তিন দিনের ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে এসেছেন কয়েক লাখ পর্যটক। শহরের হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত কোনো কক্ষ খালি নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পর্যটকেরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। শহরের পর্যটন জোনের লাবণি থেকে কলাতলী পয়েন্টের তিন কিলোমিটার সমুদ্রসৈকত এলাকা রীতিমতো জনস
বর্ষা পেরিয়ে এখন চলছে শরৎ। এ সময় পাহাড়ের রং থাকে সবুজ। ঝরনা-ঝিরিতেও যথেষ্ট পানি আছে। এদিকে বৃষ্টি কমে আসায় জঙ্গল-পাহাড় ভ্রমণে বিপত্তিতে পড়ার সুযোগ কম। কাজেই সবুজ পাহাড়-বনানী, পাহাড়ি নদী, ঝিরি ভ্রমণের জন্য সময়টা আদর্শ। আপনার জন্য বাড়তি পাওয়া শরতের নীল আকাশ। আজ বিশ্ব পর্যটন দিবসে থাকছে চট্টগ্রাম ও সিল
বিশ্ব পর্যটন দিবস (২৭ সেপ্টেম্বর) উপলক্ষে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় পর্যটকদের নিরাপত্তা জোরদারসহ তিন দিনব্যাপী বিভিন্ন উৎসবের আয়োজন করেছে উপজেলা প্রশাসন ও পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া কুয়াকাটার সব হোটেল-মোটেলে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে হোটেল মালিক কর্তৃপক্ষ।
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বসছে সাত দিনব্যাপী পর্যটন মেলা-বিচ কার্নিভ্যাল। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আগামী বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে পর্যটকদের কক্সবাজারমুখী করতে মেলায় সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এর আগে গত বছরও জেলা প্রশাসন ও বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির উদ্যোগে
তিনটি বিশ্বঐতিহ্যের দুটিই বাগেরহাটে। একটি পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন, অন্যটি মুসলিম স্থাপত্যের অনন্য নিদর্শন ঐতিহাসিক ষাটগম্বুজ মসজিদ।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টায় সৈকতের তীরের সুগন্ধা পয়েন্ট থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে এই উৎসব শুরু হয়। উৎসব ঘিরে আনন্দের বাড়তি মাত্রা যোগ হয়েছে আগত পর্যটকদের মাঝে।
খুলনায় উদ্যোগ নেওয়ার ৫২ বছর পরও নির্মিত হয়নি পর্যটন কমপ্লেক্স। কমপ্লেক্স না থাকায় এখানে পর্যটন করপোরেশনেরও নেই কোনো কার্যক্রম। সরকারি সুযোগ-সুবিধা না থাকায় খুলনায় আসা পর্যটকদের পড়তে হয় নানান বিড়ম্বনায়। এদিকে পর্যটন করপোরেশন বলছে, জমি পেলেও আর্থিক সংকটের কারণে কমপ্লেক্স নির্মাণ করা সম্ভব হয়নি।
আজ ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস। দিবসটি উপলক্ষে পর্যটন শহর কক্সবাজারের সমুদ্রসৈকতে বসছে সাত দিনের পর্যটন মেলা। বিশ্বের দীর্ঘতম এ সমুদ্রসৈকতকে দেশে-বিদেশে তুলে ধরতে জেলা প্রশাসন ও সৈকত ব্যবস্থাপনা কমিটি এ মেলার আয়োজন করে।
‘পর্যটনে নতুন ভাবনা’ প্রতিপাদ্যে আগামীকাল পালিত হবে বিশ্ব পর্যটন দিবস। করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বিশ্বব্যাপী পর্যটন খাতে ধস নেমেছে। কঠোর লক ডাউনের কারণে কমে যায় দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যটন বাণিজ্য। কোভিড-১৯ এর ধাক্কা সামলে নতুন করে পথ চলার প্রয়াসে উদ্যাপিত হবে এবারের বিশ্ব পর্যটন দিবস। বাংলাদেশ পর্যটন
পদ্মা সেতুর কারণে দক্ষিণাঞ্চলে বাড়ছে পর্যটকের ভিড়; কিন্তু দর্শনার্থী ধরে রাখার মতো কোনো উদ্যোগ নেই বরিশালে। বেশ কয়েকটি দর্শনীয় জায়গা থাকলেও অযত্ন আর অবহেলায় অবস্থা সঙিন সেগুলোর।
নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও খাগড়াছড়িতে গত এক দশকে বিকশিত হয়েছে পর্যটন খাত। সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সড়ক যোগাযোগ বিস্তৃত হওয়ায় এর অগ্রগতি হয়েছে।