
কোরবানির জন্য জেলায় পশুর চাহিদা ৮৮ হাজার হলেও এবার লালন-পালন করা হয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ২৫৬টি পশু—যা চাহিদার তুলনায় প্রায় ৫০ হাজার বেশি। জেলার পাঁচটি উপজেলায় প্রায় তিন হাজার ছোট-বড় খামারে চলছে কোরবানির পশুর পরিচর্যা। এর মধ্যে সদর উপজেলার বালাইশপুরের আদর্শ গরু খামারটি অন্যতম।

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলায় কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে ১২ হাজার ৬১৩ টি। তবে খামারিরা প্রস্তুত করেছেন ১৫ হাজার ৭৯৮টি পশু—চাহিদার চেয়ে ৩ হাজার ১৮৫টি বেশি। যার অধিকাংশই দেশি জাতের।

কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তা সংরক্ষণের জন্য সব ধরনের প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে সরকার। আজ বুধবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত কোরবানিবিষয়ক আন্তমন্ত্রণালয় কমিটির প্রথম বৈঠকে এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন এবং কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে...

আসন্ন কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা জেলায় গবাদিপশুর কোনো সংকট হবে না, বরং চাহিদার তুলনায় অতিরিক্ত ২৩ হাজার ১৬৬টি পশু রয়েছে। জেলার ১৭টি উপজেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা পূরণ করেও উদ্বৃত্ত থাকবে বিপুলসংখ্যক পশু।