বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
কোরবানির মাংস বিক্রি করা যাবে কি
কোরবানির পশু থেকে মাংস খাওয়া ছাড়া অন্য কোনোভাবে উপকৃত হওয়ার সুযোগ নেই। তাই কোরবানির মাংস বেচাকেনা করা জায়েজ নেই। একইভাবে কোরবানির পশুর চামড়া, দড়ি ইত্যাদিও বিক্রি করা যাবে না। বিক্রি করলেও সেই টাকা সদকা করে দিতে হবে।
কোরবানির ঈদের দিনের করণীয়-বর্জনীয়
ঈদুল ফিতরের পর ঈদুল আজহা মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। কোরবানির মাধ্যমে এই উৎসব পালিত হয়। এই দিনের বিশেষ কিছু করণীয় যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে বর্জনীয়। এখানে সংক্ষেপে তা তুলে ধরা হলো—
মহানবী (সা.) হালাল পশুর যে ৬ অঙ্গ খাওয়া অপছন্দ করতেন
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য কিছু পশু হালাল করেছেন। সেই পশুগুলোর মধ্য থেকে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। যেমন— গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, মহিষ, উট। এসব পশু দিয়েই আমরা কোরবানি করে থাকি। এসব পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল। তবে এগুলোর কিছু কিছু অংশ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না।
ইতিকাফের গুরুত্বপূর্ণ ১৫ মাসায়েল
বিশেষ নিয়তে বিশেষ অবস্থায় আল্লাহ তাআলার আনুগত্যের উদ্দেশ্যে মসজিদে অবস্থান করাকে ইতিকাফ বলে। ইতিকাফরত অবস্থায় বান্দা নিজেকে আল্লাহর ইবাদতের জন্য দুনিয়ার অন্য সব কিছু থেকে আলাদা করে নেয়। ঐকান্তিকভাবে মশগুল হয়ে পড়ে আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের নিরন্তর সাধনায়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা ইতিকাফের আলোচনা করেছে
যাদের জাকাত দেওয়া যায়, যাদের যায় না
জাকাত ইসলামের প্রধান আর্থিক ইবাদত। সামর্থ্যবান ব্যক্তিদের সম্পদে আল্লাহ অসহায়দের অধিকার রেখেছেন। তা আদায় করার প্রধান পদ্ধতি জাকাত। জাকাতের মাধ্যমে ব্যক্তির সম্পদ পবিত্র হয়। কাদের জাকাত দেওয়া যাবে—তা সরাসরি পবিত্র কোরআনে বলে দিয়েছেন আল্লাহ তাআলা।
ইফতারের পর উড়োজাহাজে চড়ে সূর্যের দেখা পেলেন—কী করবেন
ধরা যাক, একজন রোজাদার উড়োজাহাজে ওঠার আগে সূর্য অস্ত গেল অর্থাৎ তাঁর ইফতারের সময় হয়ে গেল। তিনি রোজা ভাঙলেন। ইফতার করার পর তাঁর ফ্লাইট আকাশে উড়ল। কিছু দূর যাওয়ার পর তিনি সূর্য দেখতে পেলেন—এখন তাঁর করণীয় কী? তিনি কি খাওয়া-দাওয়া চালিয়ে যাবেন, নাকি রোজাদার হিসেবে বিরত থাকবেন?
ফিতরা কেন, কার ওপর ওয়াজিব
আরবি ‘সদকাতুল ফিতর’-এর অর্থ ঈদুল ফিতরের সদকা। ঈদুল ফিতরের দিন আদায় করা হয় বলে একে সদকাতুল ফিতর বলা হয়। একে জাকাতুল ফিতর বা ফিতরাও বলা হয়। সদকাতুল ফিতর বা ফিতরা দেওয়া ওয়াজিব। রাসুল (সা.) ছোট-বড় নারী-পুরুষ সব মুসলমানের জন্য তা আবশ্যক করেছেন।
রোজা অবস্থায় শ্বাসকষ্ট হলে ইনহেলার নেওয়া যাবে কি
অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের কারণে অনেকেই ইনহেলার বা স্প্রে ব্যবহার করেন। এই স্প্রের বোতলের মধ্যে থাকে তরল রাসায়নিক ও অক্সিজেন। স্প্রে চেপে ধরে জোরে শ্বাস নেওয়ার মাধ্যমে ওই ওষুধ গ্রহণ করতে হয়। মুখ দিয়ে এটি গলনালীতে প্রবেশ করে এবং সেখান থেকে শ্বাসনালী হয়ে ফুসফুসে চলে যায়। এর কিছু অংশ গলনালীতে থেকে যায়। আবা
রোজা রাখতে অক্ষমদের জন্য ফিদিয়া, কখন এবং কাকে দেওয়া যাবে
কেউ রমজান মাস পেয়েও শরিয়তসম্মত কারণে রোজা রাখতে সক্ষম না হলে তাঁর জন্য রোজা না রাখার সুযোগ আছে। যেমন—অতিশয় বৃদ্ধ অথবা এমন অসুস্থ যাঁর আরোগ্যলাভের আশা করা যায় না, তাঁর জন্য রোজা রাখা আবশ্যক নয়। এমতাবস্থায় ওই ব্যক্তি প্রতিদিনের রোজার পরিবর্তে ফিদিয়া প্রদান করবেন।
স্ত্রীকে চুমু খেলে বা জড়িয়ে ধরলে কি রোজা ভাঙবে
রোজা রেখে স্ত্রীকে চুমু খাওয়া বা জড়িয়ে ধরা যাবে। তবে শর্ত হলো—বীর্যপাত ঘটা বা সঙ্গমে লিপ্ত হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হলে রোজা ভেঙে যাবে। হাদিসে এসেছে, হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) রোজা রেখে স্ত্রীকে চুমু খেতেন, স্ত্রীর সঙ্গে আলিঙ্গন করতেন। তিনি ছিলেন যৌনাকাঙ্ক্ষা নিয়ন্ত্রণে সবচেয়ে সক্ষম
অনিয়মিত বা দীর্ঘ ঋতুস্রাবের সময় নারীরা রোজা রাখবেন কীভাবে
ঋতুস্রাব নারীদেহের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। প্রতি মাসে সঠিক সময়ে ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার মাধ্যমে নারীর শারীরিক সুস্থতা ও সন্তান ধারণের সক্ষমতা নিশ্চিত হয়। এই ঋতুচক্রের সঙ্গে যুক্ত আছে ইসলামের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিধান। এখানে রোজা সংক্রান্ত কয়েকটি বিধান তুলে ধরা হলো—
রোজার কাফফারা আদায়ে অক্ষম হলে কী করবেন
প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ-স্বাভাবিক মুসলমানের জন্য রমজানের রোজা রাখা ফরজ। তবে বিশেষ কোনো কারণে রোজা রাখতে অপারগ হলে শর্তসাপেক্ষে রোজা না রাখা বা ভঙ্গ করার অনুমতি আছে। তবে সেই রোজা রমজান-পরবর্তী সময়ে কাজা আদায় করতে হবে। তেমনিভাবে শরিয়ত অনুমোদিত কোনো কারণ ছাড়াই ইচ্ছে করে কেউ রোজা ভঙ্গ করলে তার জন্য কাফফারাও
রোজার কাজা ও কাফফারা কখন ওয়াজিব
প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ-স্বাভাবিক মুসলমানের জন্য রমজানের রোজা রাখা ফরজ। তবে বিশেষ কোনো কারণে রোজা রাখতে অপারগ হলে শর্তসাপেক্ষে রোজা না রাখা বা ভঙ্গ করার অনুমতি আছে। সেই রোজা রমজান পরবর্তী সময়ে কাজা আদায় করতে হবে। তেমনিভাবে শরিয়ত অনুমোদিত কোনো কারণ ছাড়া কেউ রোজা ভঙ্গ করলে তার জন্য কাফফারাও আবশ্যক হয়ে যায়।
যেসব কাজ করলে রোজা ভেঙে যায়
সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও যৌনাচার থেকে বিরত থাকার নাম রোজা। মোট ৭টি কারণে রোজা ভঙ্গ হয়। দুটি কারণ পবিত্র কোরআন থেকে প্রমাণিত, আর বাকি ৫টি হাদিস থেকে প্রমাণিত। এখানে রোজা নষ্টের কারণ ৭টি কারণ বিস্তারিত তুলে ধরা হলো—
সাহ্রির ফজিলত ও আদব
‘সাহ্রি’ শব্দটি আরবি ‘সাহর’ বা ‘সুহুর’ থেকে উদ্ভূত। এর অর্থ রাতের শেষাংশ বা ভোররাত। সাহ্রি অর্থ শেষ রাতের বা ভোর রাতের খাবার। সুবহে সাদিকের কাছাকাছি সময়ে যে আহার করা হয়, একে শরিয়তের পরিভাষায় সাহ্রি বলা হয়। রোজা রাখার নিয়তে সাহ্রি খাওয়া সুন্নত। রমজান মাসে সাহ্রির সময় মুসলিম বিশ্বে এক অন্য রকম আব
ইফতারের ৫ সুন্নত
ইফতার হলো রোজাদারের জন্য বিশেষ আনন্দের একটি উপলক্ষ। দিনভর পানাহার থেকে বিরত থেকে যখন মানুষ এক চিলতে খাবার মুখে দেয়, তখন এর বিশেষ আনন্দানুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো থাকে না। মহানবী (সা.) বলেন, ‘রোজাদারের জন্য রয়েছে দুটি আনন্দ। এক. ইফতারের সময়। দুই. তার রবের সঙ্গে সাক্ষাতের সময়।’ (বুখারি ও মুসলিম)
রোজা না রাখার অনুমতি আছে যে ৫ অবস্থায়
ইসলামের প্রতিটি ইবাদত মানুষের শক্তি-সামর্থ্যের প্রতি লক্ষ্য রেখেই প্রণীত। আল্লাহ তাআলা মানুষের সাধ্যের বাইরে কোনো কাজ চাপিয়ে দেননি। রোজা ইসলামের অন্যতম শারীরিক ইবাদত। যেকোনো সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষই তা অনায়াসে আদায় করতে পারে। তাই প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ, সবল ও মানসিকভাবে সুস্থ মুমিনের জন্য রোজা র