
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন কারিকুলামে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার গ্রেডিং পদ্ধতির একটি ছবি ব্যাপকভাবে প্রচার করা হচ্ছে। কথিত ‘নতুন গ্রেডিং পদ্ধতির’ ছবিটি ভিত্তিহীন।

নতুন শিক্ষাক্রমে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বিষয়ভিত্তিক যোগ্যতা ও পারদর্শিতার পাশাপাশি আচরণগত দিক মূল্যায়নের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। স্বাভাবিক মূল্যায়নের মতো এ মূল্যায়নেও সাতটি স্তর বা সূচক থাকবে। রিপোর্ট কার্ডে ‘আচরণিক ক্ষেত্র’ নামে আলাদা একটি ছক থাকবে। বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে এই মূল্যায়ন কর

নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন আনছে সরকার। এর অংশ হিসেবে এসএসসিতে অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদেরও একাদশে ভর্তির সুযোগ রাখা হচ্ছে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) তৈরি করা ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২–এর মূল্যায়ন কৌশল ও বাস্তবায়ন নির্দেশনা’ সংক্রান্ত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা

দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে গত বছর থেকে ধাপে ধাপে চালু হচ্ছে নতুন শিক্ষাক্রম। এই পরিবর্তনে মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন শিক্ষকেরা। অথচ এখনো প্রশিক্ষণই পায়নি সব শিক্ষক। তাঁদের মধ্যে নবম শ্রেণির প্রায় ৮০ হাজার শিক্ষকের পেশাগত প্রশিক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিলতা।