নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি শিক্ষাবর্ষের প্রথম তিন মাস শেষ। অথচ এখনও নতুন শিক্ষাক্রমের শিখনকালীন মূল্যায়নের জন্য তৈরি ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপে নিয়মিত তথ্য যুক্ত করা হচ্ছে না। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী-অভিভাবকেরা।
ঢাকার প্রধান প্রধান স্কুলসহ জেলা পর্যায়ের বেশ কিছু স্কুলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অধিকাংশ শিক্ষকই শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের স্কোর ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপে ইনপুট দেননি। ঢাকার বাইরের অবস্থা আরও খারাপ।
তবে শিক্ষকেরা বলছেন, ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপে বেশ কিছু ত্রুটি রয়েছে। এ জন্য সময়মতো অ্যাপে তথ্য ইনপুট দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) করা এক জরিপের ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপে সমস্যার তথ্য উঠে এসেছে। জরিপে ৫১ শতাংশ জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অ্যাপের মাধ্যমে ফলাফল তৈরিতে চ্যালেঞ্জ হয়। আর ২৪ শতাংশ শিক্ষক অভিভাবকদের ‘রিপোর্ট কার্ড’ বোঝাতে চ্যালেঞ্জে পড়েছেন। তবে বাকিদের সমস্যা হয়নি। ১৬ শতাংশ শিক্ষক বলেছেন, শিক্ষার্থীদের রিপোর্ট কার্ড বোঝাতে চ্যালেঞ্জ হয়েছে। এ ছাড়া ট্রান্স ক্রিপ্ট তৈরিতে চ্যালেঞ্জের কথা বলেছেন ৩০ শতাংশ শিক্ষক।
গত জানুয়ারি মাসে এনসিটিবি এ জরিপ পরিচালনা করে। জরিপে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সাড়ে তিন লাখ শিক্ষকের মধ্যে ২ লাখ ৫৩ হাজার ১৫৯ জন শিক্ষক অংশ নিয়েছিলেন।
২০২২ সালে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হয়। আর এ বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে চালু হয়েছে নতুন শিক্ষাক্রম। এই পদ্ধতিতে প্রচলিত পরীক্ষার পরিবর্তে বিভিন্ন কার্যক্রমভিত্তিক শিখনকালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন করা হয় শিক্ষার্থীদের।
বিদ্যমান শিক্ষাক্রমে শিখন-শেখানো পদ্ধতি অত্যন্ত আধুনিক হলেও মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে অভিভাবকদের। বছরের প্রথম তিন মাস যথাযথভাবে ক্লাস ও মূল্যায়ন না হওয়ায় সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চরম হতাশা ব্যক্ত করছেন অভিভাবক মহল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক অভিভাবক ও শিক্ষার্থী জানান, শিক্ষাবর্ষের প্রথম তিন মাস পার হলেও এখনও নৈপুণ্য অ্যাপে মূল্যায়ন শুরু হয়নি। এতে পরবর্তীতে মূল্যায়ন নিয়ে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হবে।
এ দিকে এনসিটিবির জরিপে মূল্যায়ন কতটুকু বোঝেন সে বিষয়টিও উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে খুব ভালোভাবে বোঝা গেছে বলেছেন এমন শিক্ষক ২২ দশমিক ৫ শতাংশ। ৩৯ দশমিক ৩ শতাংশ শিক্ষক বলেছেন, ভালোভাবে বোঝা গেছে। অর্থাৎ ভালোভাবে বোঝেন ৬১ শতাংশের বেশি শিক্ষক। আর মোটামুটি বুঝতে পারা শিক্ষকের হার ৩৭ দশমিক ৬ শতাংশ।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এনসিটিবি সদস্য (শিক্ষাক্রম) মশিউজ্জামান বলেন, এমন হওয়ার কথা না। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিতে পারে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
চলতি শিক্ষাবর্ষের প্রথম তিন মাস শেষ। অথচ এখনও নতুন শিক্ষাক্রমের শিখনকালীন মূল্যায়নের জন্য তৈরি ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপে নিয়মিত তথ্য যুক্ত করা হচ্ছে না। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী-অভিভাবকেরা।
ঢাকার প্রধান প্রধান স্কুলসহ জেলা পর্যায়ের বেশ কিছু স্কুলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অধিকাংশ শিক্ষকই শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের স্কোর ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপে ইনপুট দেননি। ঢাকার বাইরের অবস্থা আরও খারাপ।
তবে শিক্ষকেরা বলছেন, ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপে বেশ কিছু ত্রুটি রয়েছে। এ জন্য সময়মতো অ্যাপে তথ্য ইনপুট দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) করা এক জরিপের ‘নৈপুণ্য’ অ্যাপে সমস্যার তথ্য উঠে এসেছে। জরিপে ৫১ শতাংশ জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অ্যাপের মাধ্যমে ফলাফল তৈরিতে চ্যালেঞ্জ হয়। আর ২৪ শতাংশ শিক্ষক অভিভাবকদের ‘রিপোর্ট কার্ড’ বোঝাতে চ্যালেঞ্জে পড়েছেন। তবে বাকিদের সমস্যা হয়নি। ১৬ শতাংশ শিক্ষক বলেছেন, শিক্ষার্থীদের রিপোর্ট কার্ড বোঝাতে চ্যালেঞ্জ হয়েছে। এ ছাড়া ট্রান্স ক্রিপ্ট তৈরিতে চ্যালেঞ্জের কথা বলেছেন ৩০ শতাংশ শিক্ষক।
গত জানুয়ারি মাসে এনসিটিবি এ জরিপ পরিচালনা করে। জরিপে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সাড়ে তিন লাখ শিক্ষকের মধ্যে ২ লাখ ৫৩ হাজার ১৫৯ জন শিক্ষক অংশ নিয়েছিলেন।
২০২২ সালে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হয়। আর এ বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে চালু হয়েছে নতুন শিক্ষাক্রম। এই পদ্ধতিতে প্রচলিত পরীক্ষার পরিবর্তে বিভিন্ন কার্যক্রমভিত্তিক শিখনকালীন ও সামষ্টিক মূল্যায়ন করা হয় শিক্ষার্থীদের।
বিদ্যমান শিক্ষাক্রমে শিখন-শেখানো পদ্ধতি অত্যন্ত আধুনিক হলেও মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে অভিভাবকদের। বছরের প্রথম তিন মাস যথাযথভাবে ক্লাস ও মূল্যায়ন না হওয়ায় সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চরম হতাশা ব্যক্ত করছেন অভিভাবক মহল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক অভিভাবক ও শিক্ষার্থী জানান, শিক্ষাবর্ষের প্রথম তিন মাস পার হলেও এখনও নৈপুণ্য অ্যাপে মূল্যায়ন শুরু হয়নি। এতে পরবর্তীতে মূল্যায়ন নিয়ে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হবে।
এ দিকে এনসিটিবির জরিপে মূল্যায়ন কতটুকু বোঝেন সে বিষয়টিও উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে খুব ভালোভাবে বোঝা গেছে বলেছেন এমন শিক্ষক ২২ দশমিক ৫ শতাংশ। ৩৯ দশমিক ৩ শতাংশ শিক্ষক বলেছেন, ভালোভাবে বোঝা গেছে। অর্থাৎ ভালোভাবে বোঝেন ৬১ শতাংশের বেশি শিক্ষক। আর মোটামুটি বুঝতে পারা শিক্ষকের হার ৩৭ দশমিক ৬ শতাংশ।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে এনসিটিবি সদস্য (শিক্ষাক্রম) মশিউজ্জামান বলেন, এমন হওয়ার কথা না। কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিতে পারে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। দেশটি অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপ তেমনই একটি বৃত্তি। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তিতে অর্থায়ন করবে দেশটির পররাষ্ট্র ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৪ ঘণ্টা আগেসারা দেশে শুরু হচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) থেকে শুরু হয়ে এ পরীক্ষা চলবে ২২ মে পর্যন্ত। এটি শিক্ষার্থীদের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটা পরীক্ষা। এতে প্রত্যাশিত ভালো ফলের জন্য প্রয়োজন পরিকল্পিত প্রস্তুতি, মানসিক দৃঢ়তা এবং সময় ব্যবস্থাপনা।
১০ ঘণ্টা আগেবিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) আজ মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) থেকে শুরু হয়েছে ছয় দিনব্যাপী স্প্রিং সেমিস্টার ২০২৫ ভর্তি মেলা। স্থায়ী সনদপ্রাপ্ত তুরাগস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সকাল ৯টায় শুরু হয়ে মেলা চলবে প্রতিদিন বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
১ দিন আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব হেলথ সায়েন্সেসের শিক্ষার্থীরা গাজাসহ ফিলিস্তিনের বিভিন্ন স্থানে ইসরায়েলের বর্বরোচিত গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন। গতকাল সোমবার (৭ এপ্রিল) সকালে শিক্ষার্থীরা ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জমায়েত হয় এবং দুপুর ১২ টার দিকে র্যালি বের করেন।
১ দিন আগে