শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
সাঁকো
নড়বড়ে কাঠের সাঁকো, ঝুঁকিতে শিক্ষার্থীরা
নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা বেষ্টিত কয়েকটি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা নড়বড়ে কাঠের সাঁকো। টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের তাঁতিপাড়া গ্রামের খালের ওপর নির্মাণ করা হয় এই নড়বড়ে কাঠের সাঁকো।
খাল নয়, সড়কেই সাঁকো
মুলাদীতে ভাঙা সড়কে সাঁকো দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের মিয়ারচর খোকন মাস্টারের বাড়ি থেকে কুড়িরচর পর্যন্ত মাটির সড়কটির বিভিন্ন স্থানে ভেঙে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
নড়বড়ে সাঁকোতে পারাপার
সিরাজগঞ্জ সদরের কাঁটাখালি খালের ওপর সেতু নির্মিত না হওয়ায় পারাপারে ভোগান্তি পোহাচ্ছে খালের আশপাশের পাঁচটি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। সংযোগ সড়ক সংস্কার ও খাল খননের সময় আগের সড়কগুলো ভেঙে ফেলার পর পুনরায় তৈরি না করায় এ ভোগান্তিতে পড়েছেন স্থানীয়রা।
কবে সেতু হবে, জিজ্ঞাসা ছয় গ্রামের মানুষের
ফুলপুর উপজেলার পয়ারী ইউনিয়নের মধ্যে দিয়ে বয়ে গেছে খরিয়া নদী। কিন্তু নদীর ওপর সেতু না থাকায় সাঁকো দিয়ে পার হতে হচ্ছে দুই পাড়ের ছয় গ্রামের মানুষ। এতে তীব্র দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। দীর্ঘদিন ধরে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসলেও টনক নড়েনি কর্তৃপক্ষের।
শিবগঞ্জে চুরি গেল সেতু বাঁশের সাঁকোয় পারাপার
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি সেতুর রড ও ইট চুরি হয়ে গেছে। সেতুটির অস্তিত্বই নেই এখন। চুরি যাওয়া সেতুর স্থানে নির্মাণ করা হয়েছে বাঁশের সাঁকো। এটিই এখন স্থানীয় মানুষের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম। বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। এদিকে, কে বা কারা ভ
ভাঙা সেতুতে সাঁকো বসিয়ে যাতায়াত
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে ভাঙা সেতুর সঙ্গে সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে ছয় গ্রামের মানুষ। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও সেতু মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাই চলাচলের বিকল্প পথ না পেয়েই ভাঙা সেতু ব্যবহার করছেন এলাকাবাসী।
নড়বড়ে সাঁকো ই ভরসা
জাতীয় বা স্থানীয় নির্বাচনে শুরু হয় নেতা-কর্মীদের আনাগোনা। সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন তাঁরা। পরে আর দেখা মেলে না তাঁদের। ফলে ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সাঁকো দিয়েই পারাপার হচ্ছে ১০ গ্রামের মানুষ।
নির্বাচনে পরাজয়ের ক্ষোভে সাঁকো ভাঙার অভিযোগ
খাল পার হওয়ার একমাত্র পথ ছিল বাঁশের সাঁকো। গ্রামের মানুষজন মিলে সাঁকোটি তৈরি করেছিলেন। চার গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র অবলম্বন সাঁকোটি ভেঙে ফেলায় বিপাকে পড়েছে এলাকাবাসী। ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য পদে এক প্রার্থী পরাজিত হওয়ায় তাঁর সমর্থকেরা রাতের আঁধারে সেতুটি ভেঙে ফেলেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
একটি বাঁশের সাঁকোই ভরসা দুই গ্রামের মানুষের
একটি বাঁশের সাঁকোই চলাচলের ভরসা নাগেশ্বরী উপজেলার বল্লভেরখাষ ইউনিয়নের চর মাদারগঞ্জ এবং খাসমহল গ্রামের মানুষের। প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করেন এই দুই গ্রামসহ মাদারগঞ্জ, বকুলতলা ও অমিতের বাজার এলাকার দুই হাজারের বেশি মানুষ।
ভাঙা পুল নিয়ে ভোগান্তিতে তিন গ্রামের মানুষ
নেছারাবাদে তিনটি গ্রামের চলাচলের জন্য নির্মিত একটি ভাঙা লোহার পুলের মেরামতের উদ্যোগ নিচ্ছেন না কেউ। প্রায় ৫০ বছর পূর্বে এলাকার এক ধনাঢ্য ব্যক্তির নিজস্ব অর্থায়নে ওই লোহার পুলটি নির্মাণ করা হয়েছিল। প্রায় ৪০ মিটার দীর্ঘ ও ৬ ফুট প্রস্থ লোহার পুলের উপরের অংশ অনেক আগেই ভেঙে পড়েছে। উপরের অংশ ভেঙে যাওয়ায় ব
কুমারখালীতে স্বেচ্ছাশ্রমে ৭০ ফিট বাঁশের সেতু নির্মাণ
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে স্বেচ্ছাশ্রমে ৭০ ফিট দৈর্ঘ্য ও তিন ফিট প্রস্থের বাঁশের সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। উপজেলার যদুবয়রা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী যদুবয়রা মাধ্যমিক ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকার জিকে ক্যানালের ওপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এতে সপ্তাহখানেক সময় ও শ্রম দিয়েছেন স্থানীয় প্রায় অর্ধশতাধিক যুবক।
ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পারাপার
ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার চেঁচরী রামপুর ইউনিয়নের বানাই ভারানী খালের ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পারাপার হচ্ছে মানুষ। শিক্ষার্থী, রোগী, বৃদ্ধসহ গ্রামের সকল মানুষ সুপারি গাছের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করছে
গ্রামের মানুষের চলাচলের ভরসা বাঁশের সাঁকো
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা নড়বড়ে একটি বাঁশের সাঁকো। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় এই সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে মানুষ।
নড়বড়ে সাঁকোয় ঝুঁকি নিয়ে চলছে পারাপার
গাইবান্ধা সাঘাটা উপজেলার ভরতখালী ও পদুম শহর দুই ইউনিয়নের মানুষের চলাচলের একমাত্র নড়বড়ে ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় এই সাঁকো দিয়েই যাতায়াত করতে হয় দুই ইউনিয়নবাসীর প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। স্থানীয়দের উদ্যোগে নির্মিত সাঁকোটি মেরামত করেন নিজেরাই
নড়বড়ে বাঁশের সাঁকোই ভরসা
কাউনিয়া উপজেলায় অর্ধলক্ষাধিক মানুষকে ধুম নদী পাড়ি দিতে হচ্ছে বাঁশের সাঁকোর ওপর দিয়ে। সেতুর অভাবে একটি পৌরসভা ও একটি ইউনিয়নের আট গ্রামের বাসিন্দাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নড়বড়ে সাঁকোতে উঠতে হচ্ছে। যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ঝিনাইগাতীতে স্বেচ্ছাশ্রমে ৮০ ফুট বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করলেন স্থানীয়রা
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার আহম্মদনগর-দিঘীরপাড় পাকা সড়কে পাহাড়ি ঢলের কারণে ভেঙে যাওয়া কাঠের সেতু নির্মাণের জন্য বরাদ্দ পাওয়ার পরও কাজ শুরু হয়নি। ফলে স্থানীয় লোকজন স্বেচ্ছাশ্রমে প্লাস্টিকের ২০টি ড্রামের ওপর প্রায় ৮০ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেছেন।