শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
সাঁকো
সেতু নেই, ভরসা সাঁকো
নীলফামারীর জলঢাকার বুড়িতিস্তা নদীতে সেতু না থাকায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছে পাঁচ ইউনিয়নের প্রায় দুই লাখ মানুষ। বর্ষায় নৌকা আর শুষ্ক মৌসুমে বাঁশের সাঁকোতে টোল দিয়ে পার হতে হয় তাঁদের। নদীতে সেতু নির্মাণ হলে দুর্ভোগের অবসানের পাশাপাশি এখানকার মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটত বলে দাবি সাধারণ মানুষের।
সেতুর নিচে বাঁশের সাঁকো
বিস্তীর্ণ কৃষিজমির বুক চিরে চলে গেছে আট কিলোমিটার দীর্ঘ ওধুর খাল। এই খালের ওপর মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে জরাজীর্ণ একটি পাকা সেতু। আর এই পাকা সেতুর নিচে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পার হচ্ছে আশপাশের সাত গ্রামের হাজারো মানুষ। এমনই চিত্র দেখা গেল শিল্পসমৃদ্ধ গাজীপুর মহানগরীর অন্তর্গত ওধুর ও ছিকোলিয়া গ্রামে যাওয়ার পথ
সাঁকোই ভরসা ৬ গ্রামবাসীর
নীলফামারীর ডোমারে বুড়ি তিস্তা নদী পাড়ি দিতে ছয় গ্রামের মানুষকে ভরসা করতে হচ্ছে একটি বাঁশের সাঁকোর ওপর। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় এখান দিয়েই যাতায়াত করতে হয় প্রায় ৩০ হাজার বাসিন্দাকে। তাঁরা প্রতিবছরই নিজস্ব উদ্যোগে সাঁকোটি মেরামত করেন। এই সমস্যার স্থায়ী সমাধানে গ্রামবাসী চান একটি সেতু।
সেতু নেই, নদ পারাপারে ভরসা বাঁশের সাঁকো
নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার আদিয়াবাদ ইউনিয়নের রাধাগঞ্জ বাজারের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া আড়িয়াল খাঁ নদের ওপর সেতু নেই। তাই শিবপুর ও রায়পুরার অন্তত ১২ গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা ইজারাদারের নির্মিত বাঁশের সাঁকো। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, দ্রুত এখানে সেতু নির্মাণ করা হোক।
৩৩ বছরেও পুনর্নির্মাণ হয়নি ভাঙা সেতু
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে বন্যায় সেতু ভেঙে যাওয়ার ৩৩ বছর পার হলেও পুনর্নির্মাণ করা হয়নি। বিকল্প হিসেবে নৌকা কিংবা সাঁকো দিয়ে পারাপার হয়ে আসছে মানুষ, এর জন্য দিতে হচ্ছে টাকা। ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা।
সাঁকো সরলেও ঝুঁকি কমেনি
ঢাকার ধামরাইয়ের সুতিপাড়া বাথুলী কবরস্থান এলাকায় নির্মাণের অর্ধযুগ পার না হতেই গাজীখালী নদীর ওপর সেতুর সংযোগ গাইড ওয়াল ও সংযোগ সড়কে ধস নেমেছে। শুধু তা-ই নয়, সেতুর এক পাশ দেবেও গেছে।
‘আমি সাঁকো ভাঙিনি ঠেলাঠুলা দিয়েছি ’
ফুলপুরের পয়ারী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে পরাজিত এক চেয়ারম্যান প্রার্থীর কয়েকজন কর্মী একটি সাঁকো ভেঙে মানুষের চলাচল বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁদের প্রার্থীকে ভোট দেওয়া হয়নি, এমন অভিযোগ তুলে সাঁকোর বাঁশ ও কাঠ নদীতে ফেলে দিয়েছেন। এতে মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
দুর্ভোগ লাঘবে স্বেচ্ছাশ্রমে কাঠের সাঁকো নির্মাণ
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার দিগনগর ও ত্রিবেনী ইউনিয়নের মাঝ দিয়ে বয়ে গেছে কালী নদী। যুগের পর যুগ নদীটি এ দুই ইউনিয়নের মানুষকে বিভক্ত করে রেখেছিল। পাশাপাশি অবস্থান করলেও একটি সেতুর অভাবে দুই ইউনিয়নের মানুষের মধ্যে মেলবন্ধন গড়ে ওঠেনি। শিক্ষা-দীক্ষা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে পিছিয়ে পড়া এ দুই জনপদের দীর্ঘদিনের দ
ঝুঁকিপূর্ণ সাঁকো দিয়ে ১৫ গ্রামের মানুষের চলাচল
হালুয়াঘাট উপজেলার আমতৈল ইউনিয়নের বাহিরশিমুল-চকেরকান্দা এলাকায় কংস নদের ওপর সেতু না থাকায় কয়েক হাজার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন। পারাপারের জন্য নদের ওপর কাঠ ও স্টিল দিয়ে ১৫০ মিটার সাঁকো তৈরি করা হয়েছে। দুই পাড়ের ১৫টি গ্রামের মানুষ ওই সাঁকো দিয়ে চলাচল করছেন।
নির্মাণের আগে মেয়াদ শেষ ভরসা নড়বড়ে সাঁকো
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় পাইকোশা বাজার এলাকায় সেতু নির্মাণের নির্ধারিত সময় পার হয়ে গেলেও এখনো কাজ শেষ হয়নি। এতে প্রতিদিন হাজারো মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। বর্তমানে ৯০ ফুট দৈর্ঘ্যের নড়বড়ে কাঠের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন পথচারী।
জমি বন্ধকের টাকায় সাঁকো নির্মাণ
জমি বন্ধকের টাকায় কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে নরসুন্দা নদীর ওপর বাঁশের সাঁকো তৈরি করেছেন কৃষক হাদিছ মিয়া। ৫০ শতাংশ জমি বন্ধক দিয়ে ৭৫ হাজার টাকায় ১৫ দিনে এ সাঁকো তৈরি করেছেন। এর নাম দেওয়া হয়েছে কাঞ্চন সেতু
সেতু হচ্ছে না, ভরসা সাঁকো
পীরগাছা উপজেলার প্রতিপাল গ্রামের বুড়াইল নদীর ওপর জরাজীর্ণ বাঁশের সাঁকোটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। একটি সেতুর অভাবে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন ১০ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। বিকল্প উপায় না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাঁশের ভাঙা সাঁকো দিয়েই পারাপারে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা। এদিকে, স্বাধীনতার পর থেকে সেতু নির্মাণের বিষয়ে
সাঁকো ভরসা হাজারো মানুষের
একটি সেতুর অপেক্ষায় ৫০ বছর পার করেছেন চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার মনাকষা-এলাহীনগরসহ আশপাশের কয়েক গ্রামের হাজারো মানুষ। এখন সাঁকোই ভরসা তাঁদের। নিজেদের বানানো সেই সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে আসা-যাওয়া করছেন তাঁরা। এতে অনেক সময় দুর্ঘটনায় পড়তে হয় তাঁদের।
২০ গ্রামের মানুষের ভরসা সাঁকো
বরগুনার তালতলী উপজেলায় ২০ গ্রামের মানুষের চলাচলের জন্য রয়েছে কেবল একটি নড়বড়ে সাঁকো। উপজেলার পচাঁকোড়ালিয়া ইউনিয়নের কলারং ও চড়কগাছিয়া গ্রামের মাঝখান দিয়ে বয়ে যাওয়া খালের ওপর একমাত্র সাঁকোই ভরসা।
হাজীগঞ্জে ভোটে হেরে সাঁকো ভেঙে দিল মেম্বার প্রার্থী
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে ভোট না দেওয়ায় প্রায় ২০০ পরিবারের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র বাঁশের সাঁকোটি ভেঙে ফেলার অভিযোগ উঠেছে পরাজিত মেম্বার (ইউপি সদস্য) প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান মোল্লার বিরুদ্ধে। তিনি উপজেলার বাকিলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ‘মোরগ’ প্রতীকের ইউপি সদস্য প্রার্থী ছিলেন।
বলেশ্বরে স্বেচ্ছাশ্রমে সেতুবন্ধন
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার চরবানিয়ারীতে স্বেচ্ছাশ্রমে বলেশ্বর নদে বাঁশের সাঁকোর নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০টায় দুই পারের দুই বিভাগের দুই শতাধিক মানুষ এ কাজে অংশ নেন। নির্মাণকাজ চলবে মাসব্যাপী। শুধু স্বেচ্ছাশ্রমই নয়, এ কাজের জন্য তাঁরা স্বেচ্ছায় টাকা, বাঁশ ও গাছ দিচ্ছেন।
যাতায়াতে ভরসা নড়বড়ে কাঠের সাঁকো
নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তাবেষ্টিত কয়েক গ্রামের প্রায় ১০ হাজার মানুষের যাতায়াতে ভরসা নড়বড়ে কাঠের সাঁকো। উপজেলার টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের তাঁতিপাড়া গ্রামে খালের ওপর নির্মাণ করা এ সাঁকোতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এবারের বন্যায় সাঁকোটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।