যখন সবুজের মাঝে হলুদের জ্যোতি ছড়িয়ে পড়ে, প্রকৃতি যেন এক অনন্য কবিতায় রূপ নেয়। সেই দৃশ্য এড়ানো অসম্ভব—মুগ্ধ চোখ সেখানে থেমে যায়, কেউ কাছে গিয়ে জড়িয়ে ধরে, কেউবা মুহূর্তটিকে ধরে রাখে ছবির ফ্রেমে।
গুড়, আচার ও মুরগির খাবারে (পোলট্রি ফিড) ভেজালের মাত্রা বেশি। সস, সয়াবিন তেল, দুধ, লবণ, মরিচ, হলুদগুঁড়াসহ বিভিন্ন পণ্যেও রয়েছে ভেজাল। বেশি কীটনাশক ব্যবহার করা হয় শাকসবজি ও ফলমূলে।
সয়াবিন তেলের দাম নিয়ে নানা কাণ্ড ঘটে গেল। সামনে রমজান এবং ঈদ, আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্যবৃদ্ধি, মজুত তেল দোকান পর্যন্ত আসছে না ইত্যাদি নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে কাটল নাটকীয় কিছুদিন। সরকারপক্ষ থেকে আন্তর্জাতিক বাজারের দিকেই দৃষ্টি দিতে বলা হলো, এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা হলো সিন্ডিকেটের কথা। কিন্তু সবচেয়ে জর
ভোজ্যতেলের দাম প্রতি লিটারে ৮ টাকা করে বাড়ালেও সরবরাহ বাড়েনি খুচরা ও পাইকারি বাজারে। এতে বিপাকে পড়েছেন বিক্রেতারা। তাঁরা বলছেন, মিলমালিকদের চাহিদা অনুসারে দাম বাড়ানোর পরও ডিলাররা খুচরা পর্যায়ে বোতলজাত সয়াবিন তেল সরবরাহ শুরু করেননি।
গত দুই দিনব্যাপী ভোজ্যতেল আমদানিকারক ও পরিশোধনকারী মিলমালিকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে অবশেষে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করল সরকার। প্রতি লিটার বোতলজাত খোলা সয়াবিন তেলে ৮ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
ভোজ্যতেলের দাম যাতে না বাড়ে, সে জন্য আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট ছাড় দিয়েছিল সরকার। ব্যবসায়ীরাও দাম না বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু কথা রাখেননি তাঁরা। ঘোষণা দিয়ে দাম না বাড়ালেও বাজারে খোলা তেলের সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। এতে বেড়েছে দামও। এক মাসে সয়াবিনের লিটারে বেড়েছে ২০ টাকা। এ অবস্থায়
ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৮৭ কোটি টাকা। অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়ার পর টিসিবির জন্য এই প্রথম সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হলো। প্রতি লিটার সয়বিন তেল কিনতে ব্যয় হবে ১৫৭ টাকা ৯০ পয়সা
বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমাতে সয়াবিন ও পাম তেলের ওপর আরোপিত মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাটে ছাড় দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান সই করা আলাদা আদেশে দুই ধরনের ভোজ্যতেলে ভ্যাট কমানো হয়।
বরিশালের মুলাদীতে খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয় (ওএমএস) কর্মসূচির এক ডিলারের বাড়ি থেকে ১৯২ বোতল সরকারি সয়াবিন তেল ও ৫ বস্তা মসুর ডাল জব্দ করেছে প্রশাসন। আজ বুধবার বেলা ২টার দিকে উপজেলার গাছুয়া ইউনিয়নের গলইভাঙা গ্রামে ওই ডিলারের বাড়ি থেকে এসব সরকারি পণ্য জব্দ করা হয়।
সরবরাহ সংকটের অজুহাতে বাজারে খোলা ভোজ্যতেলের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। গত এক মাসে সয়াবিন তেলের লিটারপ্রতি দাম বেড়েছে ১০ টাকা আর পাম তেলের দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ১৫ টাকা। তবে বোতলজাত ভোজ্যতেলের দাম বাড়েনি।
ভোক্তা পর্যায় খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারের দুই টাকা কমল, অপর দিকে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারের চার টাকা বাড়ল। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ের সম্মেলনকক্ষে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম নতুন এই দাম ঘোষণা করেন।
সরকার ও ব্যবসায়ীদের বৈঠকে লিটারে সয়াবিনের দাম ১০ টাকা কমিয়ে এক লিটারের বোতল ১ মার্চ থেকে ১৬৩ টাকায় বিক্রির সিদ্ধান্ত হলেও তা মানছে না অনেকে, বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকায়। এ বিষয়ে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে এরই মধ্যে চিঠি দিয়েছে।
প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১০ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করে দিয়েছিল সরকার। ঘোষণা অনুযায়ী, ১ মার্চ (গত শুক্রবার) থেকে বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৬৩ টাকায় পাওয়ার কথা। কিন্তু গতকাল শনিবার মার্চের দ্বিতীয় দিনেও কোথাও নতুন দামে সয়াবিন পাওয়া যায়নি। পরিবেশকেরা বলছেন, মিল থেকে নতুন দামের তেল সরবরা
ভারত থেকে চলতি সপ্তাহেই দেশের বাজারে আসছে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ। এতে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম। তিনি জানিয়েছেন, আগামী দু-এক দিনের মধ্যে খুচরা বাজারে ভোজ্যতেলের দাম লিটারপ্রতি ১৬৩
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ১ মার্চ থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে। ‘দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা’ বিষয়ক টাক্সফোর্সের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রমজানের বাকি এখন প্রায় দুই মাস। অথচ রোজার বাজারে বেশি চাহিদা থাকা সয়াবিন তেল, চিনি, ডাল, ছোলা, খেজুর ও পেঁয়াজের দাম এরই মধ্যে বেড়ে গেছে বেশ কিছুটা। দাম বাড়ার পেছনে ডলার-সংকটকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, নিত্যপণ্য আমদানিতে ডলারের সংকট নেই।
বাংলাদেশের বাজারে ব্র্যান্ডের সয়াবিন তেলের বেশিরভাগের মধ্যে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর মাত্রায় ট্রান্স ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া গেছে। এসব তেল খাওয়ার ফলে দীর্ঘ মেয়াদে মানুষের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে। দেশের ভোজ্য তেলে ফ্যাটি অ্যাসিডের উপস্থিতি নিয়ে প্রথমবারের মতো সমন্বিত গবেষণায় এই চিত্র উ