শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
১৫ আগস্ট
একুশ ও ১৫ই আগস্ট একই সূূত্রে গাঁথা: বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
১৫ই আগস্টের মতো ২১শে আগস্টের উদ্দেশ্য ছিল আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করা। তাই ১৫ ই আগস্ট ও ২১ শে আগস্ট এক সূত্রেই গাঁথা
সবাই কি অকৃত্রিম মুজিবভক্ত?
আমার কেন যেন এখন প্রায়ই পঁচাত্তরের কথা মনে পড়ে। বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দিলেন। বাকশাল গঠিত হলো। গুমোট অবস্থা। তার মধ্যেই বাকশালে যোগদানের হিড়িক। স্লোগান উঠছে: ‘এক নেতা এক দেশ, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ।’ তারপর এল সেই ভয়ংকর ১৫ আগস্ট। বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হলেন। স্লোগান রাতারাতি পাল্টে গেল: ‘এক নেতা
আমাদের লক্ষ্য বঙ্গবন্ধুর রক্তের ঋণ শোধ করা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের রক্তের ঋণে আবদ্ধ করে গেছেন মন্তব্য করে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের একটাই লক্ষ্য, তার রক্তের এই ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ও আন্তর্জাতিক রাজনীতি
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট গণহত্যার রাতের দুঃসহ স্মৃতি বাঙালি জাতিকে বারবার রক্তাক্ত ও বিষণ্ণ করে তোলে। আজও মানুষ স্তম্ভিত ও ক্রুদ্ধ হয়ে ওঠে ইতিহাসের কলঙ্কিত, জঘন্যতম ও অভিশপ্ত সেই সময়ের কথা ভেবে। সেদিন ভোররাতে ঘাতকের নিষ্ঠুর ও হিংস্রতম আক্রমণে সপরিবারে শাহাদতবরণ করেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনত
ডিজিটাল বাংলাদেশ কতটা নিরাপদ
ডিজিটাল বাংলাদেশ তো হলো। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এর আরও আধুনিকায়ন হবে, সেটিও নিশ্চিত করে বলা যায়। তবে এখন বড্ড প্রয়োজন নিরাপদ ডিজিটাল বাংলাদেশ।
বঙ্গবন্ধুর চেতনা চলার পথের প্রেরণা
ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানিরা হত্যা করতে পারেনি। কিন্তু বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কতিপয় বিপথগামী কর্মকর্তা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধুর ভবিষ্যদ্বাণী সত্যে পরিণত হয়। এর পর ঠিকই পাকিস্তান আর্মির জেনারেল জিয়াউল হক ভুট্টোকে ফাঁসিকাষ্ঠে ঝুলিয়ে হত্যা করে।
হিলি স্থলবন্দরে আমদানি রপ্তানি বন্ধ
১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রোববার আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। তবে সোমবার থেকে যথারিতি আমদানি-রপ্তানি চলবে।
আওয়ামী লীগ কেন প্রতিরোধ করতে পারল না, কারণ খুঁজতে হবে: কাদের
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পরে তাৎক্ষণিক প্রতিরোধ কেন হলো না, আওয়ামী লীগ কেন পারল না; তার দায় আমরা অস্বীকার করতে পারি না। এর কারণ খুঁজে দেখতে হবে।
বঙ্গবন্ধু: সময়ের ধারায় চির অম্লান
বঙ্গবন্ধু পর্বতপ্রমাণ ব্যক্তিত্ব, সূর্যস্তম্ভের মতো দৃঢ় একজন মহানুভব মানুষ। যাঁকে নিয়ে আজকে বাংলার মানুষের অফুরান গর্ব। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। এই মহামানবের স্মৃতি নিয়ে আজ ঘরে ঘরে স্মৃতি রোমন্থনের পালা।
মুজিব রাজনীতির চার বাঁক
বঙ্গবন্ধু পরিণত বয়সে মৃত্যুবরণ করেননি। কিন্তু তাঁর জীবন বৈচিত্র্যময় মহাকাব্যের মতো। তাঁর মৃত্যুর পর কেউ কেউ তাঁকে বলেছেন গ্রিক ট্র্যাজেডির হিরো। আমি তা বিশ্বাস করি না। গ্রিক ট্র্যাজেডির হিরোরা মৃত্যুতেই চিরকালের জন্য বিলীন হয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু তা হননি।
সেই রাতের কথা
সেই রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বেগম মুজিব, শেখ রাসেল, শেখ জামাল, তাঁর স্ত্রী রোজী, বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাই শেখ নাসের ঘুমিয়েছিলেন দোতলায়। তিনতলার দুটি ঘরের একটিতে ঘুমিয়েছিলেন শেখ কামাল ও তাঁর স্ত্রী সুলতানা। বঙ্গবন্ধুর ঘরের সামনের বারান্দায় ঘুমিয়েছিলেন বাড়ির দুই পরিচারক আবদুর রহমান শেখ (রমা) ও সেলি
বঙ্গবন্ধুর দাফনে খুনিদের ছিল তড়িঘড়ি
১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মেছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমান। খুব অল্প সময়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন শেখ মুজিব। পরবর্তী সময়ে হয়ে ওঠেন বাঙালিদের মুক্তির মহানায়ক ও জাতির পিতা।
বঙ্গবন্ধু হত্যা এবং উলট-পুরাণ
১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যার যে নিষ্ঠুরতা ও নৃশংসতা, তার পরিমাপ করা দুঃসাধ্য। তারপরও এই রক্তপাতের উৎস আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। যে ঘাতকেরা অভিযান পরিচালনা করেছিল বত্রিশ নম্বর সড়কের অরক্ষিত বাসভবনে, নারী-পুরুষ-শিশু হত্যা যারা করেছিল ভাবলেশহীনভাবে, সপরিবারে বঙ্গবন্ধু-হত্যার বর্বরতার লক্ষ্য ও উদ
সেই দুঃসহ রাত
১৫ আগস্ট। ১৯৭৫ সালের এ দিনটিতে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। হত্যা করা হয়েছিল আব্দুর রব সেরনিয়াবাতসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের। সেই কালরাত্রিতে আরও হত্যা করা হয়েছিল বাংলার বাণীর প্রতিষ্ঠাতা অগ্রজ শেখ ফজলুল হক মণি ও আমার অন্তঃসত্ত্বা ভাবি শামসুন্নাহার আরজু মণিকে। মণি ভাই ও ভাবিকে যখন হত্যা করা
বঙ্গবন্ধুর যে খুনিরা এখনো বাইরে
২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার সঙ্গে জড়িত আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে ফেরত আনতে তৎপর আওয়ামী লীগ। এক যুগের ওপর ক্ষমতায় থাকা দলটি এখন পর্যন্ত একজনকে ফেরত এনে শাস্তির সম্মুখীন করতে পেরেছে। অধরাই থেকে যাচ্ছে বাকি পলাতক খুনিরা। ফলে দেশভেদে ভিন্ন কৌশল নিয়েছে বাংলাদেশ।
বঙ্গবন্ধুর সময়ের চেয়ে বেশি ষড়যন্ত্র এখন চলছে
বিভিন্ন জায়গা থেকে চাপ আসছিল। হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। সেটার নানা তথ্য, প্রমাণ আমার কাছে এখনো আছে। আমেরিকা থেকেও আমার নামে চিঠি এসেছে। তখন বিভিন্ন সংস্থাকে তদন্ত করার জন্য দিয়েছিলাম। হুমকির মধ্যে এমন শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে, আগে যা কখনো কোথাও বলিনি। আমাকে বলা হয়েছিল ভারতের জারজ সন্তান।
আজ শোকাবহ ১৫ আগস্ট
আজ ১৫ আগস্ট। জাতীয় শোক দিবস। মানবসভ্যতার ইতিহাসে অন্যতম ঘৃণিত ও নৃশংস হত্যাকাণ্ডের একটি দিন। ১৯৭৫ সালের এই রাতে বাঙালি জাতির ইতিহাসে কলঙ্ক লেপন করেছিল সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী উচ্ছৃঙ্খল সদস্য।