
স্বামীকে বাঁচাতে নিজের কিডনি দান করেছিলেন ফাতেমা বেগম হেনা (৪৬)। সফলভাবে প্রতিস্থাপনও করা হয়েছিল। কিন্তু স্বামী বাঁচলেন না। এত ত্যাগের পরও স্বামীকে বাঁচাতে না পেরে শোকে ভেঙে পড়েছেন দুই সন্তানের জননী ফাতেমা।

মানিকছড়ি উপজেলার গচ্ছাবিল এলাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও দুই সন্তানের জনক বেলাল মোড়ল দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন। দীর্ঘ চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যায়, তাঁর দুটি কিডনিই অকেজো হয়ে গেছে।

‘মানবদেহে অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। নতুন এই আইনে পরিবারের সদস্য ছাড়াও ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নিঃস্বার্থভাবে কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দান করার সুযোগ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের

ম্যাসাচুসেটস জেনারেল ব্রিগহ্যাম হাসপাতালের চিকিৎসকেরা অস্ত্রোপচার করে অ্যান্ড্রুজের শরীর থেকে শূকরের কিডনিটি সরিয়ে দেন। কারণ ওই কিডনির কার্যকারিতা ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছিল। কিডনি অপসারণের পর এখন আবার ডায়ালাইসিসে ফিরছেন অ্যান্ড্রুজ।