অনলাইন ডেস্ক
একজন কিডনি রোগীকে প্রতি মাসে ডায়ালাইসিসের জন্য গড়ে ৪৬ হাজার ৪২৬ টাকা ব্যয় করতে হয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, এই খরচ রোগীভেদে সর্বনিম্ন ৬ হাজার ৬৯০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়।
বিআইডিএস আয়োজিত চার দিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলনের তৃতীয় দিনে গতকাল সোমবার এক অধিবেশনে এই গবেষণা-তথ্য উপস্থাপন করা হয়। ‘আউট অব পকেট কস্ট অব কিডনি ডায়ালাইসিস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণাপত্রটি উপস্থাপন করেন বিআইডিএসের গবেষণা ফেলো ড. আব্দুর রাজ্জাক সরকার।
গত বছরের ১ নভেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে পরিচালিত এ গবেষণায় বিভাগ, সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার (এনজিও) বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি ৪৭৭ জন কিডনি রোগীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে ৮ লাখ কিডনি ফেইলিউর রোগীর দৈনিক চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। তবে আর্থিক সামর্থ্যের অভাবে সেবা নিতে পারেন ৩০ হাজার রোগী। কিডনি ডায়ালাইসিস রোগীদের ৯২ শতাংশের পরিবার খরচের কারণে বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ক্রনিক কিডনি ডিজিজ বিশ্বব্যাপী অক্ষমতা ও মৃত্যুর একটি বড় কারণ। বেসরকারি হাসপাতালে কিডনি ডায়ালাইসিস সুবিধায় ভর্তুকি দেওয়া উচিত।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ডায়ালাইসিসের মধ্যে মোট মাসিক যে খরচ হয়, এর মধ্যে ৩৫ দশমিক ২৮ শতাংশ ডায়ালাইসিস ফি দিতে যায়। অন্যান্য খরচ ছাড়াও ঘুষ দিতে যায় দশমিক ১২ শতাংশ।
একজন কিডনি রোগীকে প্রতি মাসে ডায়ালাইসিসের জন্য গড়ে ৪৬ হাজার ৪২৬ টাকা ব্যয় করতে হয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, এই খরচ রোগীভেদে সর্বনিম্ন ৬ হাজার ৬৯০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়।
বিআইডিএস আয়োজিত চার দিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলনের তৃতীয় দিনে গতকাল সোমবার এক অধিবেশনে এই গবেষণা-তথ্য উপস্থাপন করা হয়। ‘আউট অব পকেট কস্ট অব কিডনি ডায়ালাইসিস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণাপত্রটি উপস্থাপন করেন বিআইডিএসের গবেষণা ফেলো ড. আব্দুর রাজ্জাক সরকার।
গত বছরের ১ নভেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাঠ পর্যায়ে পরিচালিত এ গবেষণায় বিভাগ, সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার (এনজিও) বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি ৪৭৭ জন কিডনি রোগীকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে ৮ লাখ কিডনি ফেইলিউর রোগীর দৈনিক চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। তবে আর্থিক সামর্থ্যের অভাবে সেবা নিতে পারেন ৩০ হাজার রোগী। কিডনি ডায়ালাইসিস রোগীদের ৯২ শতাংশের পরিবার খরচের কারণে বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ক্রনিক কিডনি ডিজিজ বিশ্বব্যাপী অক্ষমতা ও মৃত্যুর একটি বড় কারণ। বেসরকারি হাসপাতালে কিডনি ডায়ালাইসিস সুবিধায় ভর্তুকি দেওয়া উচিত।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ডায়ালাইসিসের মধ্যে মোট মাসিক যে খরচ হয়, এর মধ্যে ৩৫ দশমিক ২৮ শতাংশ ডায়ালাইসিস ফি দিতে যায়। অন্যান্য খরচ ছাড়াও ঘুষ দিতে যায় দশমিক ১২ শতাংশ।
দীর্ঘ কয়েক দশক গবেষণা ও বিতর্কের পর এবার একটি নতুন ধরনের ডায়াবেটিসকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন (আইডিএফ)। ‘টাইপ ৫ ডায়াবেটিস’ হিসেবে চিহ্নিত এই রোগ মূলত অপুষ্টিজনিত এবং সাধারণত কমবয়সী, হালকা-গড়নের ও অপুষ্টিতে ভোগা তরুণ-তরুণীদের মধ্যে দেখা যায়।
১ দিন আগেদুই মাস বয়সী ছেলেকে নিয়ে ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের এক ব্যক্তি। জলবসন্তে (চিকেনপক্স) আক্রান্ত ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করান ৯ এপ্রিল। সংক্রামক এ রোগ শিশুটির শরীরে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করেছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
২ দিন আগেক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে...
৩ দিন আগেখুবই কমদামি দুটি ওষুধের সমন্বিত ব্যবহার প্রতিরোধ করতে পারে হাজার হাজার স্ট্রোক ও হৃদ্রোগ। সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ ও সুইডিশ একদল গবেষক। তাঁরা বলেছেন, দুটি সস্তা ওষুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে হাজার হাজার হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং বহু মানুষের জীবন...
৩ দিন আগে