ক্রিস্টাল ও সিকুইন বসানো রেশমের এমব্রয়ডারি করা কালো শাড়িতে মাত করেছেন নীতা আম্বানি।
গত শুক্রবার ভারতীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম জিফাইভে মুক্তি পেয়েছে অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর ওয়েব ফিল্ম ‘কড়ক সিং’। এতে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমাটির মুক্তির আগে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছেন তিনি। দিল্লিতে জয়ার প্রথম অভিনীত হিন্দি সিনেমা ‘কড়ক সিং’য়ের প্রিমিয়ারে অংশ নেওয়ার পর সেখান থেকে দ্বিতীয়
রূপবিশেষজ্ঞ এবং উইমেন্স ওয়ার্ল্ডের পরিচালক ফারনাজ আলম। ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে সম্প্রতি সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। ৭ থেকে ১০ নভেম্বর অনুষ্ঠিত মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে বড় ফ্যাশন উৎসব ‘মিডল ইস্ট ফ্যাশন উইক’-এ বাংলাদেশের ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন ফারনাজ আলম।
খুব শখের জামদানি শাড়িটা ভাঁজে ভাঁজে কেটে গেছে? বড্ড আফসোস হচ্ছে যে আর কখনোই গায়ে তোলা হবে না প্রিয় শাড়িটি। আলমারিতে বন্দী না করে এ শাড়িটিই কাজে লাগান দারুণ উপায়ে...
দেশের অন্যতম বড় পাইকারি কাপড়ের হাট নরসিংদী সদর উপজেলার ‘শেখেরচর-বাবুরহাট’। কাপড় উৎপাদনের প্রাচুর্যের জন্য স্থানীয়ভাবে নরসিংদীকে বলা হয় ‘প্রাচ্যের ম্যানচেস্টার’। প্রায় ৮৫ বছর ধরে চলছে
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ার সুজন জামদানি শাড়ি তৈরি করে নিজে স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি স্থানীয় বেকারদেরও স্বাবলম্বী করার স্বপ্ন দেখছেন। সুতোয় কারুকাজ ফুটিয়ে দিন বদলের জন্য প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে যাচ্ছেন আশ্রয়ণ প্রকল্পে বাস করা এই যুবক।
ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন মৌলভীবাজারের মণিপুরি তাঁত শিল্পীরা। জেলার শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলার মণিপুরি এলাকায় ঘরে ঘরে নারীরা হাতে বুনছে শাড়ি। জানা যায়, মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ উপজেলা মণিপুরি তাঁত শিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ
আমাদের বস্ত্রবয়নশিল্পের ইতিহাসে গর্বের নাম জামদানি। ফিনফিনে পাতলা যেসব মসলিনে হাতে নকশা তোলা হতো, সেগুলোই জামদানি। এটি বাংলাদেশের জিওগ্রাফিক্যাল আইডেনটিফিকেশন (জি-আই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ২০১৬ সালে।
জামদানি আভিজাত্যের প্রতীক। এই শাড়িগুলো মূলত নকশার কারণে ভিন্ন হয়ে থাকে। জামদানি শাড়িতে অনেক জ্যামিতিক নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়। বিভিন্ন ধরনের ফুল, লতাপাতা, কলকাসহ নানা ডিজাইন মূর্ত করা হয় জামদানি শাড়িতে। নান্দনিক নকশার এই শাড়ি ভালো রাখতে চাই বিশেষ যত্ন। নয়তো শাড়ি নষ্ট হয়ে যায়।
জামদানি, মসলিন, কাতান, সুতি, হাফসিল্ক মোটামুটি সব ধরনের শাড়ি একজন নারীর সংগ্রহে থাকে। বলা হয়, শাড়িতে নারীর সুখ লুকিয়ে থাকে। নিয়মিত পরার জন্য নারীরা বেছে নেন সুতি ও হাফসিল্ক শাড়ি। এসব শাড়ি সামলাতে বেগ পেতে হয় না। মেলে স্বস্তিও। এ ছাড়া সুতি, হ্যান্ডলুম, হাফসিল্কের শাড়িতে করা যায় মনের মতো রং।