আগামী ফেব্রুয়ারি মাস থেকে ফের চালু হচ্ছে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি কর্মসূচি। ৩১ ডিসেম্বর এই কর্মসূচির এ পর্বের মেয়াদ শেষ হবে। নতুন পর্ব শুরু করতে এক মাস প্রস্তুতি ও অভ্যন্তরীণ সংস্কারের জন্য স্থগিত থাকবে কার্যক্রম।
২০১৪ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ইরাকের মসুল ছিল আইএসআইএস গোষ্ঠীর প্রধান লক্ষ্য। সে সময় ওই গোষ্ঠীটি স্বঘোষিত ‘খিলাফত’ প্রতিষ্ঠার দাবি করেছিল। তবে মসুল থেকে শেষ পর্যন্ত তাদের বিতাড়িত করা হলেও এই অঞ্চলটিতে যুদ্ধের ক্ষত এখনো রয়ে গেছে।
বছরের শুরুতেই সাময়িকভাবে স্থগিত হতে পারে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ২৫ বছর ধরে চলা ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি কার্যক্রম। তবে স্থগিত হওয়ার প্রতিবাদে পাঠক ও লাইব্রেরির কর্মীদের একাংশ কেন্দ্রের সামনে অনশন কর্মসূচি নিয়েছেন। তাঁদের দাবি, সাময়িক সময়ের জন্য হলেও ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরির কার্যক্রম বন্ধ করা যাবে না। তাঁর
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ও গণগ্রন্থাগার পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ পাঠাগার প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হচ্ছে এ বছরের ডিসেম্বরে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীন এ প্রকল্পের মেয়াদ ইতিমধ্যে দুই দফা বাড়ানো হয়েছে। নতুন করে বাড়ানোর সম্ভাবনা কম। প্রকল্পটির আওতায় ৬ লাখের বেশি বই আছে।
ছোটবেলায় রাজা-রানির গল্পে প্রাসাদের গোপন কুঠুরির খোঁজ পেলে সেখানে লুকিয়ে থাকার ইচ্ছে জাগেনি এমন খুব কম মানুষই আছে। আবার কখনো মনে হতো, কোনো সুড়ঙ্গ পথের দেখা পেলে সেখান দিয়ে অন্য কোনো দেশে চলে যাওয়া যেত যদি! তেমনই এক পথের খোঁজ মিলেছে স্কটল্যান্ডে।
চীন, রাশিয়া কিংবা ইউরোপের গণপরিবহনে পাঠকদের প্রায়ই মগ্ন দেখা যায়। জার্মানিতে রাস্তাঘাট ও পার্কে আছে ছোট ছোট লাইব্রেরি। সেখান থেকে যে কেউ বই নিয়ে পড়তে পারেন। জার্মানির এমন দৃশ্যের মনোজ্ঞ বর্ণনা নিজের ফেসবুক পেজে লিখেছিলেন বাংলাদেশি যুবক মানো বিশ্বাস।
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে কমলালেবুর মতো বড় যে গোল বিল্ডিংটি দেখা যায়, তার নাম সি বিল্ডিং। এখানেই রয়েছে চোখধাঁধানো এক লাইব্রেরি। এ বিল্ডিংয়ে প্রবেশের পর প্রথমে চোখ পড়বে ইতালীয় রেনেসাঁ যুগের চিত্রশিল্পী রাফায়েলের চিত্র ‘দ্য স্কুল অব এথেন্স’।
হ্যাক হয়েছে জনপ্রিয় অনলাইন লাইব্রেরি ইন্টারনেট আর্কাইভ। গতকাল বুধবার দুপুরে এই ওয়েবসাইটে ঢুকলে একটি পপ আপ নোটিফিকেশন ঘোষণা দেওয়া হয় যে সাইটটি একটি বড় ধরনের ডেটা ব্রিচের শিকার হয়েছে। হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে ৩ মিলিয়ন বা ৩ কোটি ১০ লাখ ব্যবহারকারীর তথ্য ফাঁস করা হয়েছে। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত
লাইব্রেরি বা গ্রন্থাগার জ্ঞানের বাতিঘর। ইসলামের সোনালি যুগে মুসলমানরা কোরআন-হাদিস, ভাষা ও অন্যান্য জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে নিজেদের জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করেন। এরপর গ্রিক, সংস্কৃত ও ফারসি জ্ঞানভান্ডার আরবিতে রূপান্তর করে বিশ্বজ্ঞানের আলোয় আলোকিত হন। সুতরাং জ্ঞানচর্চার প্রয়োজনে স্বাভাবিকভাবেই অসংখ্য সমৃদ
পড়াশোনা শেষ হলে এখন সবাই বিসিএস পড়তে লাইব্রেরি যায়। তবে ভবিষ্যতে মেয়াদোত্তীর্ণ ও বহিরাগতরা যেন লাইব্রেরিতে প্রবেশ করতে না পারে, সে লক্ষ্যে পাঞ্চকার্ড সিস্টেম চালুর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল
যুক্তরাষ্ট্রর কলোরাডোর এক লাইব্রেরি সম্প্রতি একটি বই ফেরত পেয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও এটি ফেরত দেওয়ার তারিখ ছিল ১৯১৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি। অর্থাৎ, নির্ধারিত সময়ের ১০৫ বছর পর বইটি ফেরত পেয়েছে লাইব্রেরিটি।
মানুষের কত বিচিত্র শখই না থাকে। তাই বলে মানুষের চামড়া দিয়ে বইয়ের কাভার বা প্রচ্ছদ তৈরির বিষয়টি কোনোভাবেই স্বাভাবিক নয়। তবে এমন ঘটনাই ঘটেছিল উনিশ শতকের শেষ দিকে। ১৮৮০ সালের দিকে ফরাসি দার্শনিক ও ঔপন্যাসিক আর্সেন হোস্যে ‘দে দেসতিনে দে লা’মো’ বা আত্মার নিয়তি নামে একটি বই লিখেন। তবে বইটির প্রচ্ছদ মানুষে
ট্রান্সজেন্ডার বা এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট থাকায় চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের স্কুল ও লাইব্রেরিগুলোতে রেকর্ডসংখ্যক বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার আমেরিকান লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন (এএলএ) বলেছে, এলজিবিটিকিউ জনগোষ্ঠী ও বর্ণবাদসহ নানা কারণে এসব বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ‘লাইব্রেরি’ প্রবন্ধে লিখেছিলেন, ‘মহাসমুদ্রের শত বৎসরের কল্লোল কেউ যদি এমন করিয়া বাঁধিয়া রাখিতে পারিত যে, সে ঘুমাইয়া পড়া শিশুটির মতো চুপ করিয়া থাকিত, তবে সেই নীরব মহাশব্দের সহিত এই পাঠাগারের তুলনা হইত। এখানে ভাষা চুপ করিয়া আছে, প্রবাহ স্থির হইয়া আছে। মানবাত্মার অমর আলোক কাল অক্
‘আমি মধুপুর পাবলিক লাইব্রেরির কার্ড নিয়ে সদস্য হয়েছিলাম। কিন্তু কোনো দিন পাঠক হতে পারিনি।’ বেশ আক্ষেপের সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন লেখক ও গবেষক মো. ছাদের আলী। তিনি আরও বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের অবহেলায় পড়ে আছে গ্রন্থাগারটি। আমরা পাঠকেরা উন্মুখ হয়ে আছি গ্রন্থাগারে বসে জ্ঞানচর্চার জন্য।’
২০১১ সালে চালু হওয়া জেলার এই গণগ্রন্থাগারে একসঙ্গে বসতে পারেন প্রায় ৭০ জন পাঠক। রাখা হয় ১২টি বাংলা ও একটি ইংরেজি সংবাদপত্র। তবে এত বড় একটি পাঠাগারে জনবল ৮ জনের বিপরীতে রয়েছেন মাত্র তিনজন। গ্রন্থাগারিকের মতো প্রধান পদও অনেক দিন শূন্য থাকার পর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে যোগদান করেছেন একজন। তিনিও রাজশাহী শাখা গ
সরকারি-বেসরকারি থেকে শুরু করে কমিউনিটি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে তৈরি গ্রন্থাগার এখনো বেশ আছে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে। একটা সময় এগুলো পাঠকে সরগরম হয়ে উঠলেও দিন দিন কমছে। এমনকি বিদ্যালয়ের নিজস্ব লাইব্রেরিতেও পড়তে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অন্যান্য পণ্যের যেমন প্রসার প্রয়োজন, গ্রন্থাগারেরও