ইশতিয়াক হাসান
প্রায় দেড় শ বছর বয়স ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিন বাতিঘরের। পর্যটকেরা এখানে আসেন বাতিঘর ও এর সঙ্গের জাদুঘর দেখতে, বাতিঘরের আশ্চর্য ইতিহাস জানতে এবং ২১৯টি সিঁড়ি টপকে এর চূড়ায় পৌঁছাতে। তবে অনেকে অন্য কারণেও আসেন। আমেরিকার নানা প্রান্ত থেকে এমনকি বিদেশিরাও আসেন। তাঁরা আসেন বাতিঘরটিকে ঘিরে যেসব ভৌতিক ঘটনা প্রচলিত আছে এগুলো যাচাই করতে। সম্ভব হলে এখানকার যেসব অতিপ্রাকৃত ঘটনা ঘটার কথা বলা হয় তার অভিজ্ঞতা নিতে।
মোটামুটি ১৫৮৯–৯০ সাল থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট অগাস্টিনের অ্যানাসতাসিয়া দ্বীপে ওয়াচ টাওয়ারের মতো কিছু একটা ছিল। তবে বিশেষ করে ঝোড়ো আবহাওয়ায় জাহাজকে পথ দেখানোর জন্য একটি বাতিঘর জরুরি হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ১৮২৪ সালের মে মাসে প্রথম বাতিঘরটি তৈরি হয়। এটি ছিল ফ্লোরিডার প্রথম বাতিঘর। পরে আধুনিক একটি বাতিঘর স্থাপিত হয়। এই বাতিঘরই এখনো দাঁড়িয়ে আছে। আর একে ঘিরেই জন্ম নিয়েছে ভুতুড়ে সব ঘটনার। এটি স্থাপিত হয় ১৮৭৪ সালে। বাতিঘর রক্ষকের বাড়িটা সংযোজিত হয় ১৮৭৬ সালে।
এই দীর্ঘ সময়ে নানা ধরনের ঘটনার পাশাপাশি ভুতুড়ে হিসেবেও যথেষ্ট নাম কিংবা দুর্নাম কামিয়েছে। এখানে যারা চাকরি করেছেন, ভ্রমণে গিয়েছেন, তাঁরা ব্যাখ্যা করা যায় না এমন সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন বলে দাবি করেন। এমনকি বাতিঘরের আশপাশে বাস করা মানুষও একে ঘিরে নানা ধরনের ভুতুড়ে কাণ্ড-কীর্তির কথা বলেন। সবকিছু মিলিয়ে অতিপ্রাকৃত বিষয়ে আগ্রহীদের অনুসন্ধানের খুব প্রিয় একটি জায়গা এটি। এমনকি জনপ্রিয় টিভি শো ‘ঘোস্ট হান্টারস’-এ দেখানো হয়েছে বাতিঘরটি।
বাতিঘরের ভূত
বাতিঘরের প্রথম রক্ষকদের একজন ছিলেন পিটার রাসমাসেন। খুব দক্ষ লাইট হাউসকিপার হিসেবে পরিচিত ছিলেন রাসমাসেন। বাতিঘরে প্রথম যে অশরীরীদের খবর পাওয়া যায়, এদের একটি রাসমাসেনের ভূত। তাঁকে না দেখলেও তাঁর উপস্থিতি টের পাওয়া এবং রাসমাসেনের সিগারেটের গন্ধ পাওয়ার কথা বলেছেন অনেক পর্যটক, এমনকি বাতিঘরের কর্মীরাও।
বাতিঘরের টাওয়ারের ওপরে আরেক বাতিঘর রক্ষক জোসেফ অ্যান্ড্রুকে দেখার দাবি করেছেন অনেকেই। অথচ তিনি মারা গেছেন ১০০ বছরেরও বেশি সময় আগে। বাতিঘরের টাওয়ারের ওপরে অ্যান্ড্রুর ভূত দেখা যাওয়ার সঙ্গে যেভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তার যোগ আছে বলছেন অনেকে। এই বাতিঘর রক্ষক মারা যান বাতিঘরের টাওয়ার রং করার সময় পড়ে গিয়ে।
তবে বাতিঘরের সবচেয়ে পরিচিত অশরীরী মনে হয় ছোট্ট দুটি মেয়ে। এখানেই মারা গিয়েছিল দুজন। হেজেকিয়াহ পিটি নামের এক লোককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল টাওয়ারটি সংস্কার করতে। সংস্কারকাজের মালামাল বাতিঘরে আনার কাজে ব্যবহার করা ঘোড়ায় টানা একটি গাড়িতে খেলছিল তাঁর দুই মেয়ে এলিজা ও মেরি। গাড়িতে কোনো ঘোড়া লাগানো ছিল না। এ সময় গাড়িটা ছুটে ও পিছলে যায়। ছোট্ট মেয়ে দুটি লাফিয়ে নামতে না পারায় গাড়িসহ সাগরের পানিতে পড়ে এবং ডুবে মারা যায়।
লোকেরা বলে, মেয়ে দুটি জায়গাটির মায়া কাটাতে পারেনি। এ ঘটনার পর থেকে এখনো নাকি রাতের গভীরে টাওয়ারের ওপর থেকে ভেসে আসে মেয়ে দুটির হাসির শব্দ। অনেকে আবার এলিজাকে বাতিঘরের পাশে ভেসে থাকতে দেখার দাবি করেন। পরনে মারা যাওয়ার সময় গায়ে যে নীল রঙের পোশাকটি ছিল সেটিই।
আরও নানা রহস্যময় ঘটনা
বাতিঘরের ভেতরে এবং আশপাশের এলাকায় এমন সব অস্বাভাবিক আর ভুতুড়ে ঘটনার কথা শোনা যায়, যার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। বাতিঘর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা কর্মীরা বলেন, প্রতি রাতে চলে যাওয়ার সময় টাওয়ারের ওপরের দরজাটা লাগিয়ে যান। কিন্তু সকালে এসে দেখেন কে যেন এটা খুলে রেখে গেছে। তেমনি অদৃশ্য কোনো শক্তি চেয়ার সরিয়ে ফেলার কিংবা উল্টে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। আবার বাতিঘরের গিফট শপের অনেক জিনিসই হারিয়ে যায়, আবার কয়েক দিন পরে আগের জায়গায় খুঁজে পাওয়া যায়।
তেমনি মিউজিক বক্স আপনি আপনি উল্টে পড়ার ঘটনা ঘটে। অনেকে আবার বাতিঘর রক্ষকের বাড়িতে হঠাৎ করেই প্রচণ্ড শীত অনুভব করার কথা বলেন। এ সময় একটি লম্বা ছায়ামূর্তি তাঁদের সামনে হাজির হয়, তারপর ভোজবাজির মতো অদৃশ্য হয়ে যায়।
বাতিঘরটি অবশ্য এখন সেন্ট অগাস্টিন লাইটহউস অ্যান্ড মেরিটাইম মিউজিয়ামের অন্তর্ভুক্ত। মেরিটাইম (সাগর বিষয়ে) জাদুঘরটি ৩৬৫ দিন খোলা থাকে পর্যটকদের জন্য। তেমনি সেন্ট অগাস্টিন শহরের পুরোনো জেল, ঐতিহাসিক দুর্গ কেস্তিউ দে সান মার্কোস আর হাগেনট গোরস্থানেও একবার ঢুঁ মারতে পারেন।
এমনকি সরাসরি কোনো ভৌতিক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি না হলেও ১৫৬৫ সালে স্থাপিত সেন্ট অগাস্টিন শহরে রাস্তায় ঘুরে বেড়ানোর সময় অন্য রকম এক অনুভূতি হবে আপনার। একসময় স্প্যানিশ শাসনের গন্ধমাখা এই শহরে ঘুরে বেড়ানোর সময় বারবারই অন্যরকম একটি অনুভূতি হবে আপনার। মনে হবে ৫৫০ বছরে যেসব ঘটনা ঘটেছে পুরোনো শহরটিতে, এর কিছু কিছু আপনাকে তাড়া করছে।
কাজেই ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিন শহরের এই বাতিঘরে একবার যেতেই পারেন। তা এর ভুতুড়ে কাণ্ডকীর্তির জন্যই হোক, কী ঐতিহ্যময় একটি শহর ও বাতিঘরের দর্শনলাভের জন্য! চাই কি টাওয়ারের ওপরে চড়ে বসতে পারেন। তখন চারপাশে অসাধারণ দৃশ্য দেখবেন। আর চোখ–কান খোলা রাখবেন। বলা যায় না, ব্যাখ্যার অতীত কোনো অভিজ্ঞতাও হয়ে যেতে পারে আপনার।
সূত্র: ঘোস্টস অ্যান্ড গ্রেইভস্টোনস ডট কম, সাউদার্ন লিভিং ডট কম
প্রায় দেড় শ বছর বয়স ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিন বাতিঘরের। পর্যটকেরা এখানে আসেন বাতিঘর ও এর সঙ্গের জাদুঘর দেখতে, বাতিঘরের আশ্চর্য ইতিহাস জানতে এবং ২১৯টি সিঁড়ি টপকে এর চূড়ায় পৌঁছাতে। তবে অনেকে অন্য কারণেও আসেন। আমেরিকার নানা প্রান্ত থেকে এমনকি বিদেশিরাও আসেন। তাঁরা আসেন বাতিঘরটিকে ঘিরে যেসব ভৌতিক ঘটনা প্রচলিত আছে এগুলো যাচাই করতে। সম্ভব হলে এখানকার যেসব অতিপ্রাকৃত ঘটনা ঘটার কথা বলা হয় তার অভিজ্ঞতা নিতে।
মোটামুটি ১৫৮৯–৯০ সাল থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট অগাস্টিনের অ্যানাসতাসিয়া দ্বীপে ওয়াচ টাওয়ারের মতো কিছু একটা ছিল। তবে বিশেষ করে ঝোড়ো আবহাওয়ায় জাহাজকে পথ দেখানোর জন্য একটি বাতিঘর জরুরি হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ১৮২৪ সালের মে মাসে প্রথম বাতিঘরটি তৈরি হয়। এটি ছিল ফ্লোরিডার প্রথম বাতিঘর। পরে আধুনিক একটি বাতিঘর স্থাপিত হয়। এই বাতিঘরই এখনো দাঁড়িয়ে আছে। আর একে ঘিরেই জন্ম নিয়েছে ভুতুড়ে সব ঘটনার। এটি স্থাপিত হয় ১৮৭৪ সালে। বাতিঘর রক্ষকের বাড়িটা সংযোজিত হয় ১৮৭৬ সালে।
এই দীর্ঘ সময়ে নানা ধরনের ঘটনার পাশাপাশি ভুতুড়ে হিসেবেও যথেষ্ট নাম কিংবা দুর্নাম কামিয়েছে। এখানে যারা চাকরি করেছেন, ভ্রমণে গিয়েছেন, তাঁরা ব্যাখ্যা করা যায় না এমন সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন বলে দাবি করেন। এমনকি বাতিঘরের আশপাশে বাস করা মানুষও একে ঘিরে নানা ধরনের ভুতুড়ে কাণ্ড-কীর্তির কথা বলেন। সবকিছু মিলিয়ে অতিপ্রাকৃত বিষয়ে আগ্রহীদের অনুসন্ধানের খুব প্রিয় একটি জায়গা এটি। এমনকি জনপ্রিয় টিভি শো ‘ঘোস্ট হান্টারস’-এ দেখানো হয়েছে বাতিঘরটি।
বাতিঘরের ভূত
বাতিঘরের প্রথম রক্ষকদের একজন ছিলেন পিটার রাসমাসেন। খুব দক্ষ লাইট হাউসকিপার হিসেবে পরিচিত ছিলেন রাসমাসেন। বাতিঘরে প্রথম যে অশরীরীদের খবর পাওয়া যায়, এদের একটি রাসমাসেনের ভূত। তাঁকে না দেখলেও তাঁর উপস্থিতি টের পাওয়া এবং রাসমাসেনের সিগারেটের গন্ধ পাওয়ার কথা বলেছেন অনেক পর্যটক, এমনকি বাতিঘরের কর্মীরাও।
বাতিঘরের টাওয়ারের ওপরে আরেক বাতিঘর রক্ষক জোসেফ অ্যান্ড্রুকে দেখার দাবি করেছেন অনেকেই। অথচ তিনি মারা গেছেন ১০০ বছরেরও বেশি সময় আগে। বাতিঘরের টাওয়ারের ওপরে অ্যান্ড্রুর ভূত দেখা যাওয়ার সঙ্গে যেভাবে তাঁর মৃত্যু হয়েছে, তার যোগ আছে বলছেন অনেকে। এই বাতিঘর রক্ষক মারা যান বাতিঘরের টাওয়ার রং করার সময় পড়ে গিয়ে।
তবে বাতিঘরের সবচেয়ে পরিচিত অশরীরী মনে হয় ছোট্ট দুটি মেয়ে। এখানেই মারা গিয়েছিল দুজন। হেজেকিয়াহ পিটি নামের এক লোককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল টাওয়ারটি সংস্কার করতে। সংস্কারকাজের মালামাল বাতিঘরে আনার কাজে ব্যবহার করা ঘোড়ায় টানা একটি গাড়িতে খেলছিল তাঁর দুই মেয়ে এলিজা ও মেরি। গাড়িতে কোনো ঘোড়া লাগানো ছিল না। এ সময় গাড়িটা ছুটে ও পিছলে যায়। ছোট্ট মেয়ে দুটি লাফিয়ে নামতে না পারায় গাড়িসহ সাগরের পানিতে পড়ে এবং ডুবে মারা যায়।
লোকেরা বলে, মেয়ে দুটি জায়গাটির মায়া কাটাতে পারেনি। এ ঘটনার পর থেকে এখনো নাকি রাতের গভীরে টাওয়ারের ওপর থেকে ভেসে আসে মেয়ে দুটির হাসির শব্দ। অনেকে আবার এলিজাকে বাতিঘরের পাশে ভেসে থাকতে দেখার দাবি করেন। পরনে মারা যাওয়ার সময় গায়ে যে নীল রঙের পোশাকটি ছিল সেটিই।
আরও নানা রহস্যময় ঘটনা
বাতিঘরের ভেতরে এবং আশপাশের এলাকায় এমন সব অস্বাভাবিক আর ভুতুড়ে ঘটনার কথা শোনা যায়, যার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। বাতিঘর রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা কর্মীরা বলেন, প্রতি রাতে চলে যাওয়ার সময় টাওয়ারের ওপরের দরজাটা লাগিয়ে যান। কিন্তু সকালে এসে দেখেন কে যেন এটা খুলে রেখে গেছে। তেমনি অদৃশ্য কোনো শক্তি চেয়ার সরিয়ে ফেলার কিংবা উল্টে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। আবার বাতিঘরের গিফট শপের অনেক জিনিসই হারিয়ে যায়, আবার কয়েক দিন পরে আগের জায়গায় খুঁজে পাওয়া যায়।
তেমনি মিউজিক বক্স আপনি আপনি উল্টে পড়ার ঘটনা ঘটে। অনেকে আবার বাতিঘর রক্ষকের বাড়িতে হঠাৎ করেই প্রচণ্ড শীত অনুভব করার কথা বলেন। এ সময় একটি লম্বা ছায়ামূর্তি তাঁদের সামনে হাজির হয়, তারপর ভোজবাজির মতো অদৃশ্য হয়ে যায়।
বাতিঘরটি অবশ্য এখন সেন্ট অগাস্টিন লাইটহউস অ্যান্ড মেরিটাইম মিউজিয়ামের অন্তর্ভুক্ত। মেরিটাইম (সাগর বিষয়ে) জাদুঘরটি ৩৬৫ দিন খোলা থাকে পর্যটকদের জন্য। তেমনি সেন্ট অগাস্টিন শহরের পুরোনো জেল, ঐতিহাসিক দুর্গ কেস্তিউ দে সান মার্কোস আর হাগেনট গোরস্থানেও একবার ঢুঁ মারতে পারেন।
এমনকি সরাসরি কোনো ভৌতিক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি না হলেও ১৫৬৫ সালে স্থাপিত সেন্ট অগাস্টিন শহরে রাস্তায় ঘুরে বেড়ানোর সময় অন্য রকম এক অনুভূতি হবে আপনার। একসময় স্প্যানিশ শাসনের গন্ধমাখা এই শহরে ঘুরে বেড়ানোর সময় বারবারই অন্যরকম একটি অনুভূতি হবে আপনার। মনে হবে ৫৫০ বছরে যেসব ঘটনা ঘটেছে পুরোনো শহরটিতে, এর কিছু কিছু আপনাকে তাড়া করছে।
কাজেই ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিন শহরের এই বাতিঘরে একবার যেতেই পারেন। তা এর ভুতুড়ে কাণ্ডকীর্তির জন্যই হোক, কী ঐতিহ্যময় একটি শহর ও বাতিঘরের দর্শনলাভের জন্য! চাই কি টাওয়ারের ওপরে চড়ে বসতে পারেন। তখন চারপাশে অসাধারণ দৃশ্য দেখবেন। আর চোখ–কান খোলা রাখবেন। বলা যায় না, ব্যাখ্যার অতীত কোনো অভিজ্ঞতাও হয়ে যেতে পারে আপনার।
সূত্র: ঘোস্টস অ্যান্ড গ্রেইভস্টোনস ডট কম, সাউদার্ন লিভিং ডট কম
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
১৮ ঘণ্টা আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
৩ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৩ দিন আগে