অনলাইন ডেস্ক
চামড়ায় মোড়ানো একটি চেয়ার। দু-এক স্থানে ছেঁড়াও ছিল। পুরোনো ধাঁচের এই চেয়ারটি দেখেই কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের বাসিন্দা জাস্টিন মিলার। ৩৩ বছর বয়সী এই যুবক শখের বশে পুরোনো আমলের জিনিসপত্র সংগ্রহ করেন।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়-ফেসবুক মার্কেট প্লেস থেকে হেলান দেওয়ার উঁচু পাটাতনসহ হাতলওয়ালা ওই চেয়ারটি মাত্র ৫০ ডলারে কিনেছিলেন জাস্টিন। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৫ হাজার টাকা। সম্প্রতি তিনি ওই চেয়ারটিকে ১ লাখ ৮ হাজার ডলারে বিক্রি করেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় তা প্রায় ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
বিষয়টি নিয়ে জাস্টিন বলেন, ‘আমি অ্যান্টিক জিনিসপত্র কিনি। তবে আমি এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ নই। আমার শুধু ভালো এক জোড়া চোখ আছে। দেখেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম চেয়ারটি খুব ইন্টারেস্টিং।’
অন্য ক্রেতাদের সঙ্গে কিছুটা পাল্লা দিয়েই চেয়ারটি কিনেছিলেন জাস্টিন। যদিও এটির মূল্য নিয়ে তিনি কিছুটা দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন।
চেয়ারটির মালিক ছিলেন বয়স্ক এক দম্পতি। তাদের পারিবারিক এক বন্ধুই পুরোনো আসবাবপত্রের সঙ্গে চেয়ারটি বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন। বিক্রির সময় জাস্টিনকে শুধু বলেছিলেন, ‘ঠিক করে নিলে চেয়ারটির দাম সম্ভবত আরও অনেক বেশি হবে।’
পরে এই চেয়ারের তথ্য দিয়ে নিলাম সংস্থা সোথবি’কে একটি মেইল করেন। পরে ওই নিলাম সংস্থাটিই নিশ্চিত করে যে-চেয়ারটি খুব দুষ্প্রাপ্য। এটির নকশা করেছিলেন বিখ্যাত ডেনিশ ফার্নিচার ডিজাইনার ফ্রিটস হ্যানিংসেন।
সোথবি আরও জানায়, চেয়ারটি ১৯৩৫ সালে তৈরি হয়েছিল। মূলত ওক কাঠ এবং চামড়া দিয়েই চেয়ারটি তৈরি করা হয়। এই নকশার মাত্র ৫০টি চেয়ারের একটি ছিল জাস্টিনের কেনা চেয়ারটি।
নিলাম হাউস পর্যন্ত চেয়ারটি পৌঁছে দিতে ১ হাজার ডলার খরচ হয় জাস্টিনের। আর এটি ঠিকঠাক করার জন্য আরও ৩ হাজার ডলার খরচ করেন।
জাস্টিন ভেবেছিলেন, দুষ্প্রাপ্য এই চেয়ারটি ৩০ থেকে বড়জোর ৫০ হাজার ডলারে বিক্রি হতে পারে। কিন্তু তাকে অবাক করে শেষ পর্যন্ত ১ লাখ ৮ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছে চেয়ারটি।
এ হিসেবে বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ হাজার টাকা খরচ করে কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন জাস্টিন।
চামড়ায় মোড়ানো একটি চেয়ার। দু-এক স্থানে ছেঁড়াও ছিল। পুরোনো ধাঁচের এই চেয়ারটি দেখেই কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসের বাসিন্দা জাস্টিন মিলার। ৩৩ বছর বয়সী এই যুবক শখের বশে পুরোনো আমলের জিনিসপত্র সংগ্রহ করেন।
দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়-ফেসবুক মার্কেট প্লেস থেকে হেলান দেওয়ার উঁচু পাটাতনসহ হাতলওয়ালা ওই চেয়ারটি মাত্র ৫০ ডলারে কিনেছিলেন জাস্টিন। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৫ হাজার টাকা। সম্প্রতি তিনি ওই চেয়ারটিকে ১ লাখ ৮ হাজার ডলারে বিক্রি করেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় তা প্রায় ১ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
বিষয়টি নিয়ে জাস্টিন বলেন, ‘আমি অ্যান্টিক জিনিসপত্র কিনি। তবে আমি এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ নই। আমার শুধু ভালো এক জোড়া চোখ আছে। দেখেই আমি বুঝতে পেরেছিলাম চেয়ারটি খুব ইন্টারেস্টিং।’
অন্য ক্রেতাদের সঙ্গে কিছুটা পাল্লা দিয়েই চেয়ারটি কিনেছিলেন জাস্টিন। যদিও এটির মূল্য নিয়ে তিনি কিছুটা দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন।
চেয়ারটির মালিক ছিলেন বয়স্ক এক দম্পতি। তাদের পারিবারিক এক বন্ধুই পুরোনো আসবাবপত্রের সঙ্গে চেয়ারটি বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন। বিক্রির সময় জাস্টিনকে শুধু বলেছিলেন, ‘ঠিক করে নিলে চেয়ারটির দাম সম্ভবত আরও অনেক বেশি হবে।’
পরে এই চেয়ারের তথ্য দিয়ে নিলাম সংস্থা সোথবি’কে একটি মেইল করেন। পরে ওই নিলাম সংস্থাটিই নিশ্চিত করে যে-চেয়ারটি খুব দুষ্প্রাপ্য। এটির নকশা করেছিলেন বিখ্যাত ডেনিশ ফার্নিচার ডিজাইনার ফ্রিটস হ্যানিংসেন।
সোথবি আরও জানায়, চেয়ারটি ১৯৩৫ সালে তৈরি হয়েছিল। মূলত ওক কাঠ এবং চামড়া দিয়েই চেয়ারটি তৈরি করা হয়। এই নকশার মাত্র ৫০টি চেয়ারের একটি ছিল জাস্টিনের কেনা চেয়ারটি।
নিলাম হাউস পর্যন্ত চেয়ারটি পৌঁছে দিতে ১ হাজার ডলার খরচ হয় জাস্টিনের। আর এটি ঠিকঠাক করার জন্য আরও ৩ হাজার ডলার খরচ করেন।
জাস্টিন ভেবেছিলেন, দুষ্প্রাপ্য এই চেয়ারটি ৩০ থেকে বড়জোর ৫০ হাজার ডলারে বিক্রি হতে পারে। কিন্তু তাকে অবাক করে শেষ পর্যন্ত ১ লাখ ৮ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছে চেয়ারটি।
এ হিসেবে বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ হাজার টাকা খরচ করে কোটি টাকারও বেশি আয় করেছেন জাস্টিন।
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
১ দিন আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
৩ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৩ দিন আগে