অনলাইন ডেস্ক
পৃথিবীর দীর্ঘতম কুকুর জিউস মারা গেছে। বোন ক্যানসারে মৃত্যু হয় তার। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
জিউসের উচ্চতা ছিল ১.০৪৬ মিটার (৩ ফুট ৫.১৮ ইঞ্চি)। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে বাস করত সে। গ্রেট ডেন জাতের কুকুরটি ২০২২ সালে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছায়। তবে ক্যানসার ধরা পড়ার পর প্রাণীটির সামনের ডান পা কেটে ফেলতে হয়। তবে অপারেশনের পর জিউসের নিউমোনিয়া ধরা পড়ে। ১২ সেপ্টেম্বর মৃত্যু হয় তার। তার বয়স ছিল ৩ বছর ১০ মাস।
‘আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে দীর্ঘতম জীবিত কুকুর হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নেওয়া আমাদের প্রিয় কুকুর জিউসের মৃত্যুর খবর জানাচ্ছি। মঙ্গলবার সকালে অস্ত্রোপচার-পরবর্তী নিউমোনিয়ায় সে মারা যায়।’ কুকুরটির মালিক ব্রিটানি ডেভিস গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষকে বলেন। তিনি এটাও জানান, জিউস তাঁর কোলে মাথা রেখে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। আর এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
‘জিউসের সঙ্গে কাটানো সময়টার জন্য আমরা অনেক কৃতজ্ঞ। সে আমাদের অনেক আনন্দ দিয়েছে। আমাদের পুরো পরিবার তার বিদায় গভীরভাবে অনুভব করব। আমরা এই সময়টায় আমাদের পাশে থাকা চমৎকার মানুষদের কাছে অনেক কৃতজ্ঞ। সেরা চিকিৎসক ও নার্সরা তাকে সুস্থ করে তুলতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালান। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সে প্রচণ্ড অসুস্থ হয়ে পড়ে।’ বিবৃতিতে বলেন ডেভিস।
এই নারী আগের এক সাক্ষাৎকারে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষকে বলেছিলেন, তাঁর সব সময়ই গ্রেট ডেন কুকুরের শখ ছিল। সৌভাগ্যক্রমে তাঁর ভাইয়ের এক সহকর্মী আট সপ্তাহের কুকুরের ছানাটিকে দেন তাঁদের। শুরুর দিকে এত বিশাল একটি কুকুরকে ঘরময় ঘুরে বেড়ানোর কথা ভেবে কিছুটা অস্বস্তিতে ছিলেন। তবে বলা চলে, প্রথম দর্শনেই একে ভালো লেগে যায় তাঁদের।
জিউস একটি স্বাচ্ছন্দ্যের জীবনই পছন্দ করত। খুব শান্ত স্বভাবের হলেও মানসিকভাবে খুব শক্ত ছিল সে। ডেভিস জানান, কুকুরটির ইচ্ছা নয় এমন কিছু তাকে দিয়ে করানো যায়নি। নভেম্বরে জিউসের বয়স চার হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই সে পৃথিবী থেকে চিরতরে চলে গেল।
পৃথিবীর দীর্ঘতম কুকুর জিউস মারা গেছে। বোন ক্যানসারে মৃত্যু হয় তার। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
জিউসের উচ্চতা ছিল ১.০৪৬ মিটার (৩ ফুট ৫.১৮ ইঞ্চি)। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে বাস করত সে। গ্রেট ডেন জাতের কুকুরটি ২০২২ সালে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছায়। তবে ক্যানসার ধরা পড়ার পর প্রাণীটির সামনের ডান পা কেটে ফেলতে হয়। তবে অপারেশনের পর জিউসের নিউমোনিয়া ধরা পড়ে। ১২ সেপ্টেম্বর মৃত্যু হয় তার। তার বয়স ছিল ৩ বছর ১০ মাস।
‘আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে দীর্ঘতম জীবিত কুকুর হিসেবে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান করে নেওয়া আমাদের প্রিয় কুকুর জিউসের মৃত্যুর খবর জানাচ্ছি। মঙ্গলবার সকালে অস্ত্রোপচার-পরবর্তী নিউমোনিয়ায় সে মারা যায়।’ কুকুরটির মালিক ব্রিটানি ডেভিস গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষকে বলেন। তিনি এটাও জানান, জিউস তাঁর কোলে মাথা রেখে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। আর এসব তথ্য জানা যায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
‘জিউসের সঙ্গে কাটানো সময়টার জন্য আমরা অনেক কৃতজ্ঞ। সে আমাদের অনেক আনন্দ দিয়েছে। আমাদের পুরো পরিবার তার বিদায় গভীরভাবে অনুভব করব। আমরা এই সময়টায় আমাদের পাশে থাকা চমৎকার মানুষদের কাছে অনেক কৃতজ্ঞ। সেরা চিকিৎসক ও নার্সরা তাকে সুস্থ করে তুলতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালান। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সে প্রচণ্ড অসুস্থ হয়ে পড়ে।’ বিবৃতিতে বলেন ডেভিস।
এই নারী আগের এক সাক্ষাৎকারে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস কর্তৃপক্ষকে বলেছিলেন, তাঁর সব সময়ই গ্রেট ডেন কুকুরের শখ ছিল। সৌভাগ্যক্রমে তাঁর ভাইয়ের এক সহকর্মী আট সপ্তাহের কুকুরের ছানাটিকে দেন তাঁদের। শুরুর দিকে এত বিশাল একটি কুকুরকে ঘরময় ঘুরে বেড়ানোর কথা ভেবে কিছুটা অস্বস্তিতে ছিলেন। তবে বলা চলে, প্রথম দর্শনেই একে ভালো লেগে যায় তাঁদের।
জিউস একটি স্বাচ্ছন্দ্যের জীবনই পছন্দ করত। খুব শান্ত স্বভাবের হলেও মানসিকভাবে খুব শক্ত ছিল সে। ডেভিস জানান, কুকুরটির ইচ্ছা নয় এমন কিছু তাকে দিয়ে করানো যায়নি। নভেম্বরে জিউসের বয়স চার হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই সে পৃথিবী থেকে চিরতরে চলে গেল।
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
২ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
৩ দিন আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
৪ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৫ দিন আগে