নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের প্রথম সারির নেত্রী এবং বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রয়াত সভাপতি আয়শা খানম আমৃত্যু নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করেছেন। সংগঠনকে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে সুদূরপ্রসারী ভূমিকা গ্রহণ করেছেন। উত্তরসূরিদের মধ্যে যৌথ নেতৃত্বদানের সক্ষমতা গড়ে তুলেছিলেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার আয়শা খানমের পঞ্চম প্রয়াণ দিবসে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রয়াত সভাপতির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় এবং তাঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। আয়শা খানমের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সংগঠনের প্রশিক্ষণ ও গবেষণা পরিচালক শামীমা আফজালী শম্পা সংগীত পরিবেশন করেন। স্মৃতিচারণা করে কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতা ‘অদ্ভুত আঁধার এক’ ও হেলাল হাফিজের ‘একটি পতাকার জন্য’ কবিতাটি আবৃত্তি করেন আইটি কো-অর্ডিনেটর দোলন কৃষ্ণ শীল।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, ‘আয়শা খানম যে মাপের মানুষ তাঁকে কেবল একটি স্মরণসভার মধ্য দিয়ে স্মরণ করেই সম্ভব নয়, প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে আমরা আয়শা খানমকে স্মরণ করি। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তৈরি হওয়া গভীর সংকটে মানুষের পাশে থাকার জন্য আয়শা খানম আমৃত্যু সব সময় নিজেকে তৈরি করেছেন, নিজেকে যোগ্য করে তুলতে কাজ করে গেছেন যা আমাদের সকল সময়ের জন্য শিক্ষণীয়।’
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, ‘আয়শা খানম বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ প্রতিষ্ঠার প্রায় দুই দশক পর সংগঠন পরিচালনার মূল নেতৃত্বে আসেন। সংগঠনকে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে সুদূরপ্রসারী ও উদ্যোগী ভূমিকা গ্রহণ করেছেন তিনি। দিনের পর দিন সংগঠকদের সঙ্গে নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। সংগঠনের কাজ এগিয়ে নিতে উত্তরসূরিদের মধ্যে যৌথ নেতৃত্ব দানের সক্ষমতা গড়ে তোলা, আন্তসমন্বয় গড়ে তোলার মতো মানসিকতা তৈরিতে তিনি যে সাংগঠনিক দক্ষতা ও যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন তা সংগঠনকে গতিশীল রাখতে আজও পথ দেখিয়ে যাচ্ছে। আয়শা খানমের প্রস্থানের পরে তার অভাব প্রতি মুহূর্তে অনুভূত হয় কিন্তু উত্তরসূরি হিসেবে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে ও রেখে যাওয়া কাজ সম্পাদনে আমাদের উদ্যোগী হতে হবে।’
বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের প্রথম সারির নেত্রী এবং বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রয়াত সভাপতি আয়শা খানম আমৃত্যু নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়াই করেছেন। সংগঠনকে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে সুদূরপ্রসারী ভূমিকা গ্রহণ করেছেন। উত্তরসূরিদের মধ্যে যৌথ নেতৃত্বদানের সক্ষমতা গড়ে তুলেছিলেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার আয়শা খানমের পঞ্চম প্রয়াণ দিবসে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রয়াত সভাপতির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় এবং তাঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। আয়শা খানমের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সংগঠনের প্রশিক্ষণ ও গবেষণা পরিচালক শামীমা আফজালী শম্পা সংগীত পরিবেশন করেন। স্মৃতিচারণা করে কবি জীবনানন্দ দাশের কবিতা ‘অদ্ভুত আঁধার এক’ ও হেলাল হাফিজের ‘একটি পতাকার জন্য’ কবিতাটি আবৃত্তি করেন আইটি কো-অর্ডিনেটর দোলন কৃষ্ণ শীল।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। তিনি বলেন, ‘আয়শা খানম যে মাপের মানুষ তাঁকে কেবল একটি স্মরণসভার মধ্য দিয়ে স্মরণ করেই সম্ভব নয়, প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে আমরা আয়শা খানমকে স্মরণ করি। বিভিন্ন পরিস্থিতিতে তৈরি হওয়া গভীর সংকটে মানুষের পাশে থাকার জন্য আয়শা খানম আমৃত্যু সব সময় নিজেকে তৈরি করেছেন, নিজেকে যোগ্য করে তুলতে কাজ করে গেছেন যা আমাদের সকল সময়ের জন্য শিক্ষণীয়।’
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, ‘আয়শা খানম বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ প্রতিষ্ঠার প্রায় দুই দশক পর সংগঠন পরিচালনার মূল নেতৃত্বে আসেন। সংগঠনকে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে সুদূরপ্রসারী ও উদ্যোগী ভূমিকা গ্রহণ করেছেন তিনি। দিনের পর দিন সংগঠকদের সঙ্গে নিয়ে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। সংগঠনের কাজ এগিয়ে নিতে উত্তরসূরিদের মধ্যে যৌথ নেতৃত্ব দানের সক্ষমতা গড়ে তোলা, আন্তসমন্বয় গড়ে তোলার মতো মানসিকতা তৈরিতে তিনি যে সাংগঠনিক দক্ষতা ও যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন তা সংগঠনকে গতিশীল রাখতে আজও পথ দেখিয়ে যাচ্ছে। আয়শা খানমের প্রস্থানের পরে তার অভাব প্রতি মুহূর্তে অনুভূত হয় কিন্তু উত্তরসূরি হিসেবে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নে ও রেখে যাওয়া কাজ সম্পাদনে আমাদের উদ্যোগী হতে হবে।’
নতুন যেকোনো কিছুই আশার সঞ্চার ঘটায় মানুষের মনে। সে জন্য নতুন বছরের শুরুতে থাকে নতুন সম্ভাবনার কথা, আশার কথা। নতুন বছরে আবার পুরোনো অনেক কিছুরই একটা প্রভাব থেকে যায়। গত বছর দেশে-বিদেশে নানান ঘটনা ঘটেছে, যেগুলোর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব পড়েছে আমাদের জীবনে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামের এক সাধারণ মেয়ে ছিলেন ফারজানা ইসলাম তৃষ্ণা। আর দশটা কিশোরীর মতোই তাঁরও ছিল চোখভরা স্বপ্ন। তবে ১৭ বছর বয়সে ব্যাংকের চাকুরে বাবা মারা গেলে তাঁর স্বপ্ন ভেঙে যায়। তাঁরা তিন বোন ও মা হয়ে পড়েন অসহায়। পরিবারের বড় তিনি। বাবা না থাকায় সমাজের মানুষের চাপে বিয়ে করতে বাধ্য হন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছর বিশ্বে প্রায় এক মিলিয়ন মানুষ পাচারের শিকার হয়। পাচার হওয়া এসব মানুষের মধ্যে নারী, কিশোরী ও শিশুর সংখ্যা বেশি। পৃথিবীতে এমন অনেক সংগঠন আছে, যেগুলো পাচারের শিকার হওয়া এসব মানুষের পুনর্বাসনে কাজ করে, তাদের বিভিন্ন ধরনের উন্নয়নে সাহায্য করে।
৩ ঘণ্টা আগেসন্তান জন্ম দেওয়ার পর মায়ের যে মানসিক সমস্যাগুলো হয়, উপসর্গ বা লক্ষণভেদে তাকে বলে পোস্ট পার্টাম ডিপ্রেশন এবং পোস্ট পার্টাম সাইকোসিস। ম্যাটারনিটি ব্লু নামে আরেকটি বিষয় আছে। এটি সন্তান জন্ম দেওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে দেখা দেয়। এ ক্ষেত্রে মা খুব কান্নাকাটি করেন, মন খারাপ করেন, নিজেদের যত্ন নেন না।
৩ ঘণ্টা আগে