দেখতে দেখতে বিদায়ের ঘণ্টা বাজছে ২০২৪ সালের। বরাবরের মতো এ বছরটাও শেষ হচ্ছে নানা প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি, আশা-হতাশা আর অর্জনের মধ্য দিয়ে। দেশে এবং দেশের বাইরে আমাদের নারীরা সম্মানিত হয়েছেন মানবতা, জ্ঞান, দর্শন, বিজ্ঞানসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের কাজ দিয়ে। লিখেছেন কাশফিয়া আলম ঝিলিক।
কাশফিয়া আলম ঝিলিক
আন্তর্জাতিক সম্মান
সুলতানি আমলের স্থাপত্যরীতিতে অনুপ্রাণিত হয়ে ২০১২ সালে নির্মিত ঢাকার বায়তুর রউফ মসজিদের নকশা করেছিলেন মেরিনা তাবাসসুম। এ জন্য এ বছর টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালী মানুষের মধ্যে একজন হয়ে উঠেছেন তিনি। এ জন্য ৮ ডিসেম্বর জনপ্রিয় অনলাইন ম্যাগাজিন ‘ডিজেন’ কর্তৃক ‘ডিজেন আর্কিটেক্ট অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কারে ভূষিত হয় মেরিনার প্রতিষ্ঠান ‘মেরিনা তাবাসসুম আর্কিটেক্টস’। প্রতিষ্ঠানটি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি দেশের নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য বাসযোগ্য পরিবেশ তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে।
আর্কিটেকচারে মর্যাদাপূর্ণ ইন্সপাইরেলি পুরস্কার জিতেছেন সারাফ নাওয়ার। তাঁর প্রকল্পের নাম ‘টেল অব অ্যান ওশান: ওশানেরিয়াম কমপ্লেক্স অ্যাট সোনাদিয়া’। প্রকল্পটি স্থাপত্যের মাধ্যমে পরিবেশের স্থিতিশীলতার কথা বলে।
প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছেন কুড়িগ্রামের রিকতা আখতার বানু লুৎফা। চিলমারীর এই নারী নিজের সর্বস্ব দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন রিকতা আখতার বানু (লুৎফা) বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয়। সেখানে এখন তিন শর বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে। এ কাজের জন্য রিকতা বিবিসির ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় ঠাঁই করে নিয়েছেন।
প্রতিকূলতা ও অধ্যবসায়
এ বছর আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জিতেছে দেশের প্রথম নারী রোবোটিকস দল কোড ব্ল্যাক। এর সদস্যরা সবাই উচ্চমাধ্যমিক স্তর থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। অন্যদিকে সবে উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রথম ও একমাত্র নারী রেসিং ড্রাইভার হিসেবে ইতিহাস গড়েছেন কাশফিয়া আরফা। ভিয়েতনামের ভিনফিউচার স্পেশাল প্রাইজ পেয়েছেন বিজ্ঞানী ড. ফেরদৌসী কাদরী। কলেরা, টাইফয়েড ও হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের (এইচপিভি) সুলভ মূল্যের টিকা উদ্ভাবনে অবদান রাখায় তাঁকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।
দেশে এখনো বাল্যবিবাহ বন্ধ হয়নি। বাগেরহাটের প্রজাপতি স্কোয়াডের কিশোরীরা বাল্যবিবাহ বন্ধে সচেতনতা বাড়ানোর কাজ করে যাচ্ছে। নারীদের প্রতি হওয়া সব ধরনের বৈষম্যের অবসান চায় এই প্রজাপতিরা। এই দলের নুশরাত ইসলাম তৃষা এ বছর মনোনীত হয়েছিলেন আন্তর্জাতিক শিশুশান্তি পুরস্কারের জন্য।
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ ব্যবহার করে ‘ফায়ারফ্লাই স্পার্কল’ নামের একটি নতুন গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের এই দলে রয়েছেন বাংলাদেশি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. লামিয়া আশরাফ মওলা।
নিভৃতচারিণী
নিভৃতচারী হয়ে কাজ করছেন কুতুবদিয়ার শারমীন আক্তার। তিনি গ্রামের নারীদের জন্য মৌলিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা, আয়বর্ধনমূলক বিভিন্ন কার্যক্রমে তাঁদের অংশগ্রহণ, বসতবাড়িতে শাকসবজি চাষ, সঞ্চয় ও পুষ্টি বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করে চলেছেন। জুলাই মাসের উত্তাল আন্দোলনের দিনেও থেমে থাকেননি অর্থী জুখরীফের মতো চিকিৎসকেরা। পুলিশের গাড়ির সামনে রুখে দাঁড়াতে একবারও বুক কাঁপেনি নুসরাত জাহান টুম্পার মতো শিক্ষার্থীদের। বাইসাইকেলে চেপে ৬৪ জেলা ভ্রমণে বেরিয়ে পড়েছেন কুমিল্লার মেয়ে তানজিনা মিতু। এদিকে নেপালের লাংটা হিমালয়ের তিনটি পর্বতের শিখর আরোহণ অভিযানে গেছেন দেশের পাঁচ নারী পর্বতারোহী। পর্বতারোহী নিশাত মজুমদারের নেতৃত্বে ‘সুলতানাজ ড্রিম অনবাউন্ড’ নামের এই অভিযানে অংশগ্রহণকারী অন্য সদস্যরা হলেন পর্বতারোহী ইয়াসমিন লিসা, তাহেরা সুলতানা রেখা, ট্রেকার এপি তালুকদার ও অর্পিতা দেবনাথ।
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প হিসেবে কৃষি ও মৎস্য খাত ছাড়া খাদ্য প্রক্রিয়াজাত, ফ্যাশন ও সৌন্দর্য পণ্য, স্বাস্থ্যবিষয়ক পণ্য এবং অনলাইন ব্যবসায় তৈরি হয়েছে অনেক নারী উদ্যোক্তা। পাশাপাশি গার্মেন্টস ও অ্যাকসেসরিজ, বিউটি পারলার, টেইলারিং, রিটেইল শপ, আইটি, ইলেকট্রনিকস, সফটওয়্যার, পাটজাত পণ্য এবং হ্যান্ডিক্র্যাফটস খাতেও নারীদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।
সহিংসতার শেষ কোথায়
অর্জন, প্রাপ্তি আর সম্ভাবনার গল্পের সমান্তরালে বয়ে চলেছে সহিংসতা ও নির্যাতনের ধারা। বাধা পেরিয়ে যাঁরা এগিয়ে গেছেন তাঁদের জন্য শুভকামনা থাকলেও যাঁরা পিছিয়ে পড়ছেন, হারিয়ে যাচ্ছেন তাঁদের কথা ভুলে গেলে চলবে না। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, বিগত ১১ মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছেন ২ হাজার ৩৬২ জন নারী ও কন্যাশিশু। বেশি সহিংসতা ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে জুন মাসে। সংখ্যাটা ২৯৭ জন। ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১১৬ জন।
ধর্ষণ, শারীরিক নির্যাতন কিংবা খুনের মতো বিষয়গুলো নারীদের পিছিয়ে দেওয়ার অন্যতম কারণ। এতে তৈরি হয় সামষ্টিক ভীতি। এ থেকে উত্তরণ প্রয়োজন।
আন্তর্জাতিক সম্মান
সুলতানি আমলের স্থাপত্যরীতিতে অনুপ্রাণিত হয়ে ২০১২ সালে নির্মিত ঢাকার বায়তুর রউফ মসজিদের নকশা করেছিলেন মেরিনা তাবাসসুম। এ জন্য এ বছর টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালী মানুষের মধ্যে একজন হয়ে উঠেছেন তিনি। এ জন্য ৮ ডিসেম্বর জনপ্রিয় অনলাইন ম্যাগাজিন ‘ডিজেন’ কর্তৃক ‘ডিজেন আর্কিটেক্ট অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কারে ভূষিত হয় মেরিনার প্রতিষ্ঠান ‘মেরিনা তাবাসসুম আর্কিটেক্টস’। প্রতিষ্ঠানটি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে গবেষণার পাশাপাশি দেশের নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য বাসযোগ্য পরিবেশ তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে।
আর্কিটেকচারে মর্যাদাপূর্ণ ইন্সপাইরেলি পুরস্কার জিতেছেন সারাফ নাওয়ার। তাঁর প্রকল্পের নাম ‘টেল অব অ্যান ওশান: ওশানেরিয়াম কমপ্লেক্স অ্যাট সোনাদিয়া’। প্রকল্পটি স্থাপত্যের মাধ্যমে পরিবেশের স্থিতিশীলতার কথা বলে।
প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছেন কুড়িগ্রামের রিকতা আখতার বানু লুৎফা। চিলমারীর এই নারী নিজের সর্বস্ব দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন রিকতা আখতার বানু (লুৎফা) বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী বিদ্যালয়। সেখানে এখন তিন শর বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে। এ কাজের জন্য রিকতা বিবিসির ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় ঠাঁই করে নিয়েছেন।
প্রতিকূলতা ও অধ্যবসায়
এ বছর আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক জিতেছে দেশের প্রথম নারী রোবোটিকস দল কোড ব্ল্যাক। এর সদস্যরা সবাই উচ্চমাধ্যমিক স্তর থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। অন্যদিকে সবে উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রথম ও একমাত্র নারী রেসিং ড্রাইভার হিসেবে ইতিহাস গড়েছেন কাশফিয়া আরফা। ভিয়েতনামের ভিনফিউচার স্পেশাল প্রাইজ পেয়েছেন বিজ্ঞানী ড. ফেরদৌসী কাদরী। কলেরা, টাইফয়েড ও হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের (এইচপিভি) সুলভ মূল্যের টিকা উদ্ভাবনে অবদান রাখায় তাঁকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।
দেশে এখনো বাল্যবিবাহ বন্ধ হয়নি। বাগেরহাটের প্রজাপতি স্কোয়াডের কিশোরীরা বাল্যবিবাহ বন্ধে সচেতনতা বাড়ানোর কাজ করে যাচ্ছে। নারীদের প্রতি হওয়া সব ধরনের বৈষম্যের অবসান চায় এই প্রজাপতিরা। এই দলের নুশরাত ইসলাম তৃষা এ বছর মনোনীত হয়েছিলেন আন্তর্জাতিক শিশুশান্তি পুরস্কারের জন্য।
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ ব্যবহার করে ‘ফায়ারফ্লাই স্পার্কল’ নামের একটি নতুন গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীদের এই দলে রয়েছেন বাংলাদেশি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. লামিয়া আশরাফ মওলা।
নিভৃতচারিণী
নিভৃতচারী হয়ে কাজ করছেন কুতুবদিয়ার শারমীন আক্তার। তিনি গ্রামের নারীদের জন্য মৌলিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা, আয়বর্ধনমূলক বিভিন্ন কার্যক্রমে তাঁদের অংশগ্রহণ, বসতবাড়িতে শাকসবজি চাষ, সঞ্চয় ও পুষ্টি বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করে চলেছেন। জুলাই মাসের উত্তাল আন্দোলনের দিনেও থেমে থাকেননি অর্থী জুখরীফের মতো চিকিৎসকেরা। পুলিশের গাড়ির সামনে রুখে দাঁড়াতে একবারও বুক কাঁপেনি নুসরাত জাহান টুম্পার মতো শিক্ষার্থীদের। বাইসাইকেলে চেপে ৬৪ জেলা ভ্রমণে বেরিয়ে পড়েছেন কুমিল্লার মেয়ে তানজিনা মিতু। এদিকে নেপালের লাংটা হিমালয়ের তিনটি পর্বতের শিখর আরোহণ অভিযানে গেছেন দেশের পাঁচ নারী পর্বতারোহী। পর্বতারোহী নিশাত মজুমদারের নেতৃত্বে ‘সুলতানাজ ড্রিম অনবাউন্ড’ নামের এই অভিযানে অংশগ্রহণকারী অন্য সদস্যরা হলেন পর্বতারোহী ইয়াসমিন লিসা, তাহেরা সুলতানা রেখা, ট্রেকার এপি তালুকদার ও অর্পিতা দেবনাথ।
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প হিসেবে কৃষি ও মৎস্য খাত ছাড়া খাদ্য প্রক্রিয়াজাত, ফ্যাশন ও সৌন্দর্য পণ্য, স্বাস্থ্যবিষয়ক পণ্য এবং অনলাইন ব্যবসায় তৈরি হয়েছে অনেক নারী উদ্যোক্তা। পাশাপাশি গার্মেন্টস ও অ্যাকসেসরিজ, বিউটি পারলার, টেইলারিং, রিটেইল শপ, আইটি, ইলেকট্রনিকস, সফটওয়্যার, পাটজাত পণ্য এবং হ্যান্ডিক্র্যাফটস খাতেও নারীদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।
সহিংসতার শেষ কোথায়
অর্জন, প্রাপ্তি আর সম্ভাবনার গল্পের সমান্তরালে বয়ে চলেছে সহিংসতা ও নির্যাতনের ধারা। বাধা পেরিয়ে যাঁরা এগিয়ে গেছেন তাঁদের জন্য শুভকামনা থাকলেও যাঁরা পিছিয়ে পড়ছেন, হারিয়ে যাচ্ছেন তাঁদের কথা ভুলে গেলে চলবে না। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ জানিয়েছে, বিগত ১১ মাসে নির্যাতন ও সহিংসতার শিকার হয়েছেন ২ হাজার ৩৬২ জন নারী ও কন্যাশিশু। বেশি সহিংসতা ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে জুন মাসে। সংখ্যাটা ২৯৭ জন। ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১১৬ জন।
ধর্ষণ, শারীরিক নির্যাতন কিংবা খুনের মতো বিষয়গুলো নারীদের পিছিয়ে দেওয়ার অন্যতম কারণ। এতে তৈরি হয় সামষ্টিক ভীতি। এ থেকে উত্তরণ প্রয়োজন।
ক্রীড়া জগতে কখনো কখনো সাফল্যের ঝলকানি দেখেছি আমরা। দেখেছি ছাদ খোলা বাসে বিজয়ের আনন্দ উদ্যাপনের দৃশ্য। কিন্তু এই উদ্যাপন কি দেশের ৫৫ ফেডারেশনের ৫৪টিতে নারী খেলোয়াড়দের সাফল্যের কথা তুলে ধরে?
২ দিন আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ ফিলিস্তিন। কেউই জানে না সেখানকার মানুষের এই বিভীষিকাময় সময়ের শেষ কোথায়। সে দেশের শহর গাজা, যেখানে শিশুরা রাতের আকাশে নক্ষত্র নয়, রকেট গুনে ঘুমায়। জীবনের ভয়াবহ সময়েও শহরটির মানুষ বলে চলে দেশের মানুষের প্রতি হয়ে যাওয়া নির্মমতা ও জুলুমের কথা। ফিলিস্তিনের অসংখ্য মানুষ নিজেদের জায়গা থেক
২ দিন আগেদেশে প্রচলিত আইনে উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে ছেলেরা যে সম্পত্তি পায়, মেয়েরা পায় তার অর্ধেক। কিন্তু বাস্তবে তাদের সেটুকুও দেওয়া হয় না। সম্পত্তিতে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের বৈষম্যের শিকার হতে হয়। রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘আন্তপ্রজন্মভিত্তিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক নারী আন্দোল
২ দিন আগেগণ-অভ্যুত্থানের কাছে কোনো না কোনো দিন স্বৈরশাসককে মাথা নোয়াতে হয়। ৮ ডিসেম্বর পৃথিবীর ইতিহাসে আরও এক স্বৈরশাসক পরাজিত হয় জনতার কাছে। এ জন্য প্রাণ দিতে হয়েছে নাম না জানা হাজারো মানুষকে। আর নিখোঁজ মানুষেরা বেঁচে আছে, নাকি মারা গেছে, সে খবর জানে না কেউ। বাশার আল-আসাদের...
৯ দিন আগে