ফিচার ডেস্ক
আইরিন কোরবালি কুন ছিলেন একজন আমেরিকান সাংবাদিক ও রেডিওর অনুষ্ঠান প্রযোজক। পাঁচ মহাদেশে বিস্তৃত ছিল তাঁর কর্মক্ষেত্র। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের অনেক লেখক ও শিল্পীর মতো প্যারিসে কাজ করতে গিয়েছিলেন ১৯২১ সালে। সেখানে তিনি শিকাগো ট্রিবিউনসহ অন্যান্য আমেরিকান সংবাদপত্রের জন্য সংবাদ সংগ্রহের কাজ শুরু করেন। কিছুদিন পর তিনি চীনে চলে যান সাংহাই থেকে প্রকাশিত ইংরেজি ভাষার সংবাদপত্র ‘ইভনিং স্টার’-এ কাজ করার জন্য। সেখানে তাঁর বার্থ কুনের সঙ্গে পরিচয় ও বিয়ে হয়।
১৯২৩ সালে ইভনিং স্টার তাদের নিজস্ব রেডিও স্টেশন চালু করলে কুন সেখানে সংবাদ পাঠানো শুরু করেন। এখানেই তাঁর কণ্ঠে প্রথমবারের মতো রেডিও অনুষ্ঠান প্রচার করা হয়।
১৯২৬ সালে বার্থ কুনের মৃত্যুর পর আইরিন তাঁর কন্যাকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে এসে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড টেলিগ্রাম’ পত্রিকায় যোগ দেন। ১৯৩০ সালের দিকে তিনি এমজিএম, প্যারামাউন্ট এবং ফক্সের মতো মুভি স্টুডিওর জন্য চিত্রনাট্য লিখে সাফল্য অর্জন করেন। ১৯৩৮ সালে ‘অ্যাসাইনড টু অ্যাডভেঞ্চার’ নামে লেখেন আত্মজীবনী।
আইরিন ১৯৩০ থেকে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত এনবিসিতে কাজ করেন। ১৯৬০ থেকে ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত তিনি ‘ইন মাই অপিনিয়ন’ নামের একটি কলাম প্রকাশ করেন। পরে তিনি তাঁর কন্যার সঙ্গে ‘দ্য কুনস’ নামক একটি ফিচার শো তৈরি করে রেডিও সম্প্রচারে ফিরে আসেন।
১৮৯৮ সালের ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জন্ম নেওয়া আইরিন কোরবালি কুন ১৯৯৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর মারা যান।
আইরিন কোরবালি কুন ছিলেন একজন আমেরিকান সাংবাদিক ও রেডিওর অনুষ্ঠান প্রযোজক। পাঁচ মহাদেশে বিস্তৃত ছিল তাঁর কর্মক্ষেত্র। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের অনেক লেখক ও শিল্পীর মতো প্যারিসে কাজ করতে গিয়েছিলেন ১৯২১ সালে। সেখানে তিনি শিকাগো ট্রিবিউনসহ অন্যান্য আমেরিকান সংবাদপত্রের জন্য সংবাদ সংগ্রহের কাজ শুরু করেন। কিছুদিন পর তিনি চীনে চলে যান সাংহাই থেকে প্রকাশিত ইংরেজি ভাষার সংবাদপত্র ‘ইভনিং স্টার’-এ কাজ করার জন্য। সেখানে তাঁর বার্থ কুনের সঙ্গে পরিচয় ও বিয়ে হয়।
১৯২৩ সালে ইভনিং স্টার তাদের নিজস্ব রেডিও স্টেশন চালু করলে কুন সেখানে সংবাদ পাঠানো শুরু করেন। এখানেই তাঁর কণ্ঠে প্রথমবারের মতো রেডিও অনুষ্ঠান প্রচার করা হয়।
১৯২৬ সালে বার্থ কুনের মৃত্যুর পর আইরিন তাঁর কন্যাকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে এসে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড টেলিগ্রাম’ পত্রিকায় যোগ দেন। ১৯৩০ সালের দিকে তিনি এমজিএম, প্যারামাউন্ট এবং ফক্সের মতো মুভি স্টুডিওর জন্য চিত্রনাট্য লিখে সাফল্য অর্জন করেন। ১৯৩৮ সালে ‘অ্যাসাইনড টু অ্যাডভেঞ্চার’ নামে লেখেন আত্মজীবনী।
আইরিন ১৯৩০ থেকে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত এনবিসিতে কাজ করেন। ১৯৬০ থেকে ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত তিনি ‘ইন মাই অপিনিয়ন’ নামের একটি কলাম প্রকাশ করেন। পরে তিনি তাঁর কন্যার সঙ্গে ‘দ্য কুনস’ নামক একটি ফিচার শো তৈরি করে রেডিও সম্প্রচারে ফিরে আসেন।
১৮৯৮ সালের ১৫ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জন্ম নেওয়া আইরিন কোরবালি কুন ১৯৯৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর মারা যান।
‘প্রিয় বাবাজান, তুমি কখন ফিরে আসবে? যখনই আমি খাবার খাই বা পানি পান করি, তোমাকে খুব মনে পড়ে। বাবা, তুমি কোথায়? আমি তোমাকে খুব অনুভব করি। আমি একা। তোমায় ছাড়া আমি ঘুমাতে পারি না। আমি শুধু তোমার সঙ্গে দেখা করতে চাই। তোমার মুখ দেখতে চাই।’
১১ দিন আগেরমজান মাস মানেই খাবারের বিচিত্র আয়োজন। এই রমজানে অনেকে পরিবারের মানুষদের নিয়ে ভালো সময় কাটাতে ইফতারের আয়োজন করেন বাড়িতে। বন্ধুবান্ধব কিংবা অফিসেও থাকে ইফতার নিয়ে নানান আয়োজন। অনেকে খাবার অর্ডার করেন নামী রেস্টুরেন্ট থেকে...
১১ দিন আগেবাংলাদেশের সংস্কৃতি ও সংগীতজগতের কিংবদন্তিতুল্য নাম সন্জীদা খাতুন। তিনি ছিলেন একাধারে একজন সংগীতশিল্পী, শিক্ষক, লেখক এবং ছায়ানটের সভাপতি। গতকাল ২৫ মার্চ, ৯২ বছর বয়সে তিনি চলে গেছেন না ফেরার দেশে। সন্জীদা খাতুন ২০২১ সালে ভারতের...
১১ দিন আগেমানবাধিকার নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থা মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের (এমজেএফ) চেয়ারপারসন হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন পারভীন মাহমুদ। আজ রোববার এ পদে মনোনীত হওয়ার আগে তিনি এমজেএফের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সব তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি
১৩ দিন আগে