সেলিম রেজা নূর, নিউইয়র্ক
বহুদিন পর এক নিশ্বাসে পড়ে ফেলবার মতো বইটি হাতে পেলাম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী ড. মোস্তফা সারওয়ার পেশায় একজন শিক্ষক কিন্তু বইটি পড়তে গিয়ে হোঁচটই খেলাম কারণ বিশেষজ্ঞ শিক্ষকের কাহিনির বর্ণনায় কোনো জ্ঞান দানের প্রবণতা নেই–নেই ভাষা ও উপস্থাপনার কচকচানি ও দুর্বোধ্যতা।
কিন্তু এই বইটির বিষয়বস্তু ভীষণভাবেই গুরুগম্ভীর। বিশ্বের মহা–শক্তিধর দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচাইতে শক্তিশালী লোকটিকে নিয়ে লেখা এই বই। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও রাজনীতিতে এখনো সক্রিয় ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রায় আড়াই শ বছরের চর্চিত গণতন্ত্রকে উল্টে দেবার যে কারসাজি করে চলেছে সেটা তো সারা পৃথিবীর অবস্থা–ব্যবস্থাকেও প্রভাবিত করবে–করতে পারে। বিধায় সারা পৃথিবীর লোকজনদের এখানকার চলমান ঘটনার প্রতি আকর্ষণ থাকাটাই স্বাভাবিক।
আজ পৃথিবী যখন একটি ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ তখন সাত সমুদ্র তেরো নদী পারের দেশ হলেও সেখানকার ঘটনা–ধারা শুনতে–জানতে ভিনদেশের লোকদের আগ্রহের কোনো কমতি নেই আজ। বাংলাদেশের মানুষেরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক রঙ্গ–মঞ্চে ট্রাম্প যে কৌতুক ও আমোদী নাট্যাভিনয় করে চলেছে তাকে অবজ্ঞা করা যাচ্ছে না কিছুতেই, তাই মানুষ যে এ বিষয়ে খোঁজ-খবর রাখতে চাইবে তাতে আর সন্দেহ কি!
বাংলাদেশের মানুষ খুবই রাজনীতি-সচেতন, তাই ড. মোস্তফা সারওয়ার বাংলা ভাষা-ভাষী জনগোষ্ঠীর সেই চাহিদা পূরণে এই বইটি উপস্থাপনা করে ইতিহাসের উলঙ্গ রাজাকে একদিকে আরও উলঙ্গ করে দিয়েছেন, আবার বর্ণনার কশাঘাতে কষে চপেটাঘাতও করে গেছেন।
জনাব সারওয়ার ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে শুরু ক’রে ২০২৩ সালের প্রথম পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে পর্যায়ক্রমে বিশ্বের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক রঙ্গমঞ্চে ট্রাম্প পরিচালিত ও অভিনীত ঘটমান কৌতুকাভিনয়ের গুরুত্ব-গভীরতা-পারম্পর্য-ইত্যাদি জ্ঞাত করতে ২২টি নিবন্ধ লিখেছিলেন যা বাংলাদেশের পত্রিকাগুলোতে প্রকাশিত হয় আর সেই নিবন্ধগুলোই উত্তর আমেরিকায় বসবাসকারী কয়েক লক্ষ বাঙলা-ভাষী প্রবাসীদের জন্য স্থানীয় বাংলা পত্রিকাগুলোতেও পুনঃপ্রকাশিত হয় যা পাঠক সাধারণের মধ্যে ব্যাপক কৌতূহলের উদ্রেক করে।
এবার স্বদেশের বৃহত্তর পাঠক সাধারণের জন্য সেই লেখাগুলোকেই এক মলাটের ভেতর এনে অগ্রদূত অ্যান্ড কোম্পানি ড. মোস্তফা সারওয়ার রচিত ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প: উলঙ্গ সম্রাট’ বইটি বাংলাদেশের কৌতূহলী পাঠক সম্প্রদায়ের হাতে পৌঁছে দিতে এই বই-মেলায় প্রকাশ করেছে। একটি চমৎকার প্রচ্ছদের ভেতর আরও সব চমৎকার–তথ্যপূর্ণ নিবন্ধগুলি পাঠকের রসনা তৃপ্ত করতে যথেষ্ট সে কথা বলাই বাহুল্য। বহুদিন পর এমন একটি বই হাতে পেলাম যেটি শুরু করলে না শেষ করে উঠে যাওয়া সহজসাধ্য নয়। এক নিশ্বাসে পড়ে ফেলবার মতো বই এটি।
লেখক গভীর অভিনিবেশ সহকারে ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প’কে তুলে এনেছেন–দারিদ্র্য-পীড়িত জীবনের ঘানি টানতে না পেরে ট্রাম্পের নাপিত দাদা ফ্রিডরিক সুদূর জার্মানি থেকে ভাগ্যান্বেষণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কুলে এসে তার তরী ভিড়ায়! তারপর দুই নম্বরী ও অনৈতিকতার পথ ধরে ফ্রিডরিকের ফাটা কপালে ‘সিসেমফাক’ হয়ে রূপকথার আলীবাবার মতো ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায় মদ, জুয়া, যৌন ব্যবসায় হাত পাকিয়ে।
নাতি এই ডোনাল্ড ট্রাম্প নাপিত দাদার ‘ঐতিহ্য’কে ধারণ করে ক্রমে ক্রমে একইভাবে দুই নম্বরী ও অনৈতিকতার পথ ধরে আজ এই কেউকেটা হয়ে উঠেছে। সেই জীবন-কাহিনির অন্ধি-সন্ধি একের পর এক পাঠকের সামনে চমৎকার বর্ণনায় খুলে দিয়েছেন লেখক।
সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো এই কাহিনি বর্ণনায় ‘নাহি তত্ত্ব-নাহি উপদেশ’, কিন্তু আছে জানবার–বুঝবার–ভাববার বিষয়। তবে লেখকের উপস্থাপনা এত প্রাঞ্জল যে সুদূর বাংলাদেশের পাঠকের সাত-সমুদ্র-তেরো নদী পারের ভিন দেশের এই কাহিনির সূত্র ধরতে–বিষয়বস্তু বুঝতে এতটুকুও হোঁচট খেতে হয় না, সে কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
ড. মোস্তফা সারওয়ার আমাদের হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান এন্ডারসনের শিশুতোষ গল্পের ছলেই–সেই গল্পের উদাহরণ দিয়েই-আমাদের পাঠকদের এই গুরু-গম্ভীর কাহিনিমালা হাজির করলেন অনায়াসে!
আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের ধারাবাহিকতার পথ ধরে ট্রাম্পের সব আকাম-কুকামগুলোকে এমনভাবে বলে গেলেন যে ভিনদেশি পাঠকের সেসব ইতিহাসের বিষয়গুলি না বুঝতে পারার–ধরতে পারার কোনো কারণই নেই।
কঠিন বিষয়গুলি–অনেক দূরের বিষয়গুলোকে এত সহজভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যা এক কথায় বলা যায় অনবদ্য উপস্থাপনা।
তবে লেখক স্বয়ং নিজের এই সাফল্যের ‘গুমর-ফাঁক’ করে দিয়েছেন স্ব-লিখিত ভূমিকায়! জেফারসন প্যারিস লাইব্রেরি থেকে শতাধিক বই আনিয়ে পড়ে তথ্য-সমৃদ্ধ হয়ে তারপর লেখক ড. মোস্তফা সারওয়ার আমাদের মতো আম-জনতার সামনে হাজির করেছেন সাম্প্রতিক রাজনীতির জটিল বিষয়গুলি। সেই সুদূর অতীতের ইতিহাসের সঙ্গে মিলিয়ে দিয়ে আবার একই সঙ্গে সাহিত্য ও ললিতকলার উদাহরণ টেনে!
ড. মোস্তফা সারওয়ারের বর্ণনা ও উপস্থাপনার মাধুর্য্য এই বইয়ের মূল চাবিকাঠি। আমার বিশ্বাস, এই বই পাঠে পাঠক যারপর নাই জটিল রাজনীতি ও ক্ষমতার কেন্দ্র-বিন্দুতে যে নষ্টামী ও ভণ্ডামির চাষ-বাস হয় সেসব বিষয়ে সম্যক জ্ঞান অর্জন করবেন অনায়াসে সে কথা বলাই বাহুল্য!
বহুদিন পর এক নিশ্বাসে পড়ে ফেলবার মতো বইটি হাতে পেলাম। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী ড. মোস্তফা সারওয়ার পেশায় একজন শিক্ষক কিন্তু বইটি পড়তে গিয়ে হোঁচটই খেলাম কারণ বিশেষজ্ঞ শিক্ষকের কাহিনির বর্ণনায় কোনো জ্ঞান দানের প্রবণতা নেই–নেই ভাষা ও উপস্থাপনার কচকচানি ও দুর্বোধ্যতা।
কিন্তু এই বইটির বিষয়বস্তু ভীষণভাবেই গুরুগম্ভীর। বিশ্বের মহা–শক্তিধর দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচাইতে শক্তিশালী লোকটিকে নিয়ে লেখা এই বই। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও রাজনীতিতে এখনো সক্রিয় ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রায় আড়াই শ বছরের চর্চিত গণতন্ত্রকে উল্টে দেবার যে কারসাজি করে চলেছে সেটা তো সারা পৃথিবীর অবস্থা–ব্যবস্থাকেও প্রভাবিত করবে–করতে পারে। বিধায় সারা পৃথিবীর লোকজনদের এখানকার চলমান ঘটনার প্রতি আকর্ষণ থাকাটাই স্বাভাবিক।
আজ পৃথিবী যখন একটি ‘গ্লোবাল ভিলেজ’ তখন সাত সমুদ্র তেরো নদী পারের দেশ হলেও সেখানকার ঘটনা–ধারা শুনতে–জানতে ভিনদেশের লোকদের আগ্রহের কোনো কমতি নেই আজ। বাংলাদেশের মানুষেরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক রঙ্গ–মঞ্চে ট্রাম্প যে কৌতুক ও আমোদী নাট্যাভিনয় করে চলেছে তাকে অবজ্ঞা করা যাচ্ছে না কিছুতেই, তাই মানুষ যে এ বিষয়ে খোঁজ-খবর রাখতে চাইবে তাতে আর সন্দেহ কি!
বাংলাদেশের মানুষ খুবই রাজনীতি-সচেতন, তাই ড. মোস্তফা সারওয়ার বাংলা ভাষা-ভাষী জনগোষ্ঠীর সেই চাহিদা পূরণে এই বইটি উপস্থাপনা করে ইতিহাসের উলঙ্গ রাজাকে একদিকে আরও উলঙ্গ করে দিয়েছেন, আবার বর্ণনার কশাঘাতে কষে চপেটাঘাতও করে গেছেন।
জনাব সারওয়ার ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে শুরু ক’রে ২০২৩ সালের প্রথম পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে পর্যায়ক্রমে বিশ্বের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক রঙ্গমঞ্চে ট্রাম্প পরিচালিত ও অভিনীত ঘটমান কৌতুকাভিনয়ের গুরুত্ব-গভীরতা-পারম্পর্য-ইত্যাদি জ্ঞাত করতে ২২টি নিবন্ধ লিখেছিলেন যা বাংলাদেশের পত্রিকাগুলোতে প্রকাশিত হয় আর সেই নিবন্ধগুলোই উত্তর আমেরিকায় বসবাসকারী কয়েক লক্ষ বাঙলা-ভাষী প্রবাসীদের জন্য স্থানীয় বাংলা পত্রিকাগুলোতেও পুনঃপ্রকাশিত হয় যা পাঠক সাধারণের মধ্যে ব্যাপক কৌতূহলের উদ্রেক করে।
এবার স্বদেশের বৃহত্তর পাঠক সাধারণের জন্য সেই লেখাগুলোকেই এক মলাটের ভেতর এনে অগ্রদূত অ্যান্ড কোম্পানি ড. মোস্তফা সারওয়ার রচিত ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প: উলঙ্গ সম্রাট’ বইটি বাংলাদেশের কৌতূহলী পাঠক সম্প্রদায়ের হাতে পৌঁছে দিতে এই বই-মেলায় প্রকাশ করেছে। একটি চমৎকার প্রচ্ছদের ভেতর আরও সব চমৎকার–তথ্যপূর্ণ নিবন্ধগুলি পাঠকের রসনা তৃপ্ত করতে যথেষ্ট সে কথা বলাই বাহুল্য। বহুদিন পর এমন একটি বই হাতে পেলাম যেটি শুরু করলে না শেষ করে উঠে যাওয়া সহজসাধ্য নয়। এক নিশ্বাসে পড়ে ফেলবার মতো বই এটি।
লেখক গভীর অভিনিবেশ সহকারে ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প’কে তুলে এনেছেন–দারিদ্র্য-পীড়িত জীবনের ঘানি টানতে না পেরে ট্রাম্পের নাপিত দাদা ফ্রিডরিক সুদূর জার্মানি থেকে ভাগ্যান্বেষণে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কুলে এসে তার তরী ভিড়ায়! তারপর দুই নম্বরী ও অনৈতিকতার পথ ধরে ফ্রিডরিকের ফাটা কপালে ‘সিসেমফাক’ হয়ে রূপকথার আলীবাবার মতো ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায় মদ, জুয়া, যৌন ব্যবসায় হাত পাকিয়ে।
নাতি এই ডোনাল্ড ট্রাম্প নাপিত দাদার ‘ঐতিহ্য’কে ধারণ করে ক্রমে ক্রমে একইভাবে দুই নম্বরী ও অনৈতিকতার পথ ধরে আজ এই কেউকেটা হয়ে উঠেছে। সেই জীবন-কাহিনির অন্ধি-সন্ধি একের পর এক পাঠকের সামনে চমৎকার বর্ণনায় খুলে দিয়েছেন লেখক।
সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হলো এই কাহিনি বর্ণনায় ‘নাহি তত্ত্ব-নাহি উপদেশ’, কিন্তু আছে জানবার–বুঝবার–ভাববার বিষয়। তবে লেখকের উপস্থাপনা এত প্রাঞ্জল যে সুদূর বাংলাদেশের পাঠকের সাত-সমুদ্র-তেরো নদী পারের ভিন দেশের এই কাহিনির সূত্র ধরতে–বিষয়বস্তু বুঝতে এতটুকুও হোঁচট খেতে হয় না, সে কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
ড. মোস্তফা সারওয়ার আমাদের হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান এন্ডারসনের শিশুতোষ গল্পের ছলেই–সেই গল্পের উদাহরণ দিয়েই-আমাদের পাঠকদের এই গুরু-গম্ভীর কাহিনিমালা হাজির করলেন অনায়াসে!
আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের ধারাবাহিকতার পথ ধরে ট্রাম্পের সব আকাম-কুকামগুলোকে এমনভাবে বলে গেলেন যে ভিনদেশি পাঠকের সেসব ইতিহাসের বিষয়গুলি না বুঝতে পারার–ধরতে পারার কোনো কারণই নেই।
কঠিন বিষয়গুলি–অনেক দূরের বিষয়গুলোকে এত সহজভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যা এক কথায় বলা যায় অনবদ্য উপস্থাপনা।
তবে লেখক স্বয়ং নিজের এই সাফল্যের ‘গুমর-ফাঁক’ করে দিয়েছেন স্ব-লিখিত ভূমিকায়! জেফারসন প্যারিস লাইব্রেরি থেকে শতাধিক বই আনিয়ে পড়ে তথ্য-সমৃদ্ধ হয়ে তারপর লেখক ড. মোস্তফা সারওয়ার আমাদের মতো আম-জনতার সামনে হাজির করেছেন সাম্প্রতিক রাজনীতির জটিল বিষয়গুলি। সেই সুদূর অতীতের ইতিহাসের সঙ্গে মিলিয়ে দিয়ে আবার একই সঙ্গে সাহিত্য ও ললিতকলার উদাহরণ টেনে!
ড. মোস্তফা সারওয়ারের বর্ণনা ও উপস্থাপনার মাধুর্য্য এই বইয়ের মূল চাবিকাঠি। আমার বিশ্বাস, এই বই পাঠে পাঠক যারপর নাই জটিল রাজনীতি ও ক্ষমতার কেন্দ্র-বিন্দুতে যে নষ্টামী ও ভণ্ডামির চাষ-বাস হয় সেসব বিষয়ে সম্যক জ্ঞান অর্জন করবেন অনায়াসে সে কথা বলাই বাহুল্য!
দ্য ভেজিটেরিয়ানের পর হান কাঙের পরের উপন্যাস ছিল ‘দ্য উইন্ড ব্লোজ, গো’। এই উপন্যাস লেখার সময়ই ঘটে বিপত্তি! হান অনুভব করেন তিনি আর লিখতে পারছেন না। গত বছর নিজের পঞ্চম উপন্যাস ‘গ্রিক লেসন’ ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হলে স্পেনের এল-পাইস পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিয়েছিলেন তিনি।
২০ দিন আগে‘প্রগাঢ় কাব্যিক গদ্যে ঐতিহাসিক ক্ষত তুলে ধরা এবং মানবজীবনের নাজুক পরিস্থিতির উন্মোচনের জন্য’ তাঁকে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান পুরস্কারের জন্য বেছে নিয়েছে নোবেল কমিটি।
২০ দিন আগেতানভীর মুহাম্মদ ত্বকীর জন্মদিন উপলক্ষে ‘দশম জাতীয় ত্বকী চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতা’–এর আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের প্রথম দশ জনকে সনদ, বই ও ক্রেস্ট দেওয়া হবে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীকে বই, বিশেষ ক্রেস্ট ও সনদ এবং প্রথম স্থান অধিকারীকে ‘ত্বকী পদক ২০২৪’ দেওয়া হবে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরে সরকার পতনের আন্দোলনে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁদের কর্মকাণ্ডে প্রতীয়মান তাঁরা গণহত্যার সমর্থক। এ কারণে একটি গণ আদালত গঠন করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের এই নেতাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর দাবি জানিয়েছে উদীচী।
১৭ আগস্ট ২০২৪