সম্পাদকীয়
আহমদুল কবির রাজনীতিবিদ ও শিল্প-উদ্যোক্তা হলেও সাংবাদিক হিসেবে বেশি পরিচিত। তাঁর জন্ম ১৯২৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল জমিদার পরিবারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে সম্মানসহ স্নাতক পাস করা আহমদুল কবির ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচিত ভিপি এবং সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ইউনিয়নের ক্রীড়া সম্পাদক।
রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ায় তাঁর চাকরিজীবনের শুরু। এরপর ইস্ট পাকিস্তান ফরেন এক্সচেঞ্জ বিভাগের প্রধান ছিলেন। ১৯৫৪ সালে তিনি সরকারি চাকরি ছেড়ে দিয়ে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করেন। কবির ছিলেন পাকিস্তানের ইস্টার্ন মার্কেন্টাইল ব্যাংক এবং বাংলাদেশের আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। তাঁর প্রতিষ্ঠিত উল্লেখযোগ্য শিল্পপ্রতিষ্ঠান হলো: এসেন্সিয়াল ইন্ডাস্ট্রিজ, ভিটা কোলা ও বেঙ্গল বেভারেজ কোম্পানি।
পাকিস্তান আমলে প্রগতিশীল ‘দৈনিক সংবাদ’ পত্রিকায় যোগ দিয়ে তিনি সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। ১৯৭২ সাল পর্যন্ত তিনি এর সম্পাদক ছিলেন। ২০০১ সালে তিনি প্রধান সম্পাদক হন এবং মৃত্যুর আগপর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন।
আহমদুল কবির ১৯৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইনসভার সদস্য নির্বাচিত হন। পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন আন্দোলনকে সমর্থনের দায়ে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সরকার তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি নরসিংদী নির্বাচনী এলাকা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দুইবার বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন (১৯৭৯ ও ১৯৮৬)। পাকিস্তান ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) কেন্দ্রীয় নেতাও ছিলেন। দীর্ঘদিন ছিলেন কৃষক সমিতির কোষাধ্যক্ষ। ১৯৯০ সালে তিনি গণতন্ত্রী পার্টি গঠন করেন এবং দলের সভাপতি হন। কমনওয়েলথ প্রেস ইউনিয়নের বাংলাদেশ ইউনিটের সভাপতি থাকাকালীন তিনি বাহামা, হংকং এবং গ্লাসগোসহ বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন। বেসরকারি ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের গভর্নিং ও ট্রাস্টি বোর্ডেরও সদস্য ছিলেন আহমদুল কবির।
২০০৩ সালের ২৪ নভেম্বর তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
আহমদুল কবির রাজনীতিবিদ ও শিল্প-উদ্যোক্তা হলেও সাংবাদিক হিসেবে বেশি পরিচিত। তাঁর জন্ম ১৯২৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল জমিদার পরিবারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে সম্মানসহ স্নাতক পাস করা আহমদুল কবির ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচিত ভিপি এবং সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ইউনিয়নের ক্রীড়া সম্পাদক।
রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ায় তাঁর চাকরিজীবনের শুরু। এরপর ইস্ট পাকিস্তান ফরেন এক্সচেঞ্জ বিভাগের প্রধান ছিলেন। ১৯৫৪ সালে তিনি সরকারি চাকরি ছেড়ে দিয়ে নিজস্ব ব্যবসা শুরু করেন। কবির ছিলেন পাকিস্তানের ইস্টার্ন মার্কেন্টাইল ব্যাংক এবং বাংলাদেশের আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। তাঁর প্রতিষ্ঠিত উল্লেখযোগ্য শিল্পপ্রতিষ্ঠান হলো: এসেন্সিয়াল ইন্ডাস্ট্রিজ, ভিটা কোলা ও বেঙ্গল বেভারেজ কোম্পানি।
পাকিস্তান আমলে প্রগতিশীল ‘দৈনিক সংবাদ’ পত্রিকায় যোগ দিয়ে তিনি সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। ১৯৭২ সাল পর্যন্ত তিনি এর সম্পাদক ছিলেন। ২০০১ সালে তিনি প্রধান সম্পাদক হন এবং মৃত্যুর আগপর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন।
আহমদুল কবির ১৯৬৫ সালে পূর্ব পাকিস্তান আইনসভার সদস্য নির্বাচিত হন। পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন আন্দোলনকে সমর্থনের দায়ে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সরকার তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি নরসিংদী নির্বাচনী এলাকা থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দুইবার বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন (১৯৭৯ ও ১৯৮৬)। পাকিস্তান ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির (ন্যাপ) কেন্দ্রীয় নেতাও ছিলেন। দীর্ঘদিন ছিলেন কৃষক সমিতির কোষাধ্যক্ষ। ১৯৯০ সালে তিনি গণতন্ত্রী পার্টি গঠন করেন এবং দলের সভাপতি হন। কমনওয়েলথ প্রেস ইউনিয়নের বাংলাদেশ ইউনিটের সভাপতি থাকাকালীন তিনি বাহামা, হংকং এবং গ্লাসগোসহ বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন। বেসরকারি ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের গভর্নিং ও ট্রাস্টি বোর্ডেরও সদস্য ছিলেন আহমদুল কবির।
২০০৩ সালের ২৪ নভেম্বর তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
অঁদ্রে মালরোর লেখা বিংশ শতাব্দীর সাহিত্য-সংস্কৃতিতে বিরাট অবদান রেখেছে। তাঁর বড় পরিচয় তিনি বিখ্যাত ফরাসি ঔপন্যাসিক, প্রত্নতত্ত্ববিদ, নন্দনতাত্ত্বিক। তিনি সংস্কৃতিমন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেছেন।
১ দিন আগেপ্রকৃত নাম জন গ্রিফিথ চেইনে হলেও জ্যাক লন্ডন নামে খ্যাতি পেয়েছেন এই বিখ্যাত মার্কিন লেখক। তাঁর জন্ম ১৮৭৬ সালের ১২ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়।
২ দিন আগেআবদুস সালাম ছিলেন বিজ্ঞানে নোবেল পাওয়া প্রথম মুসলিম এবং প্রথম পাকিস্তানি বিজ্ঞানী। পাকিস্তানি এই তাত্ত্বিক পদার্থবিদ ইলেক্ট্রোউইক ইউনিফিকেশন থিওরির জন্য নোবেল পুরস্কার পান।
৩ দিন আগেঢাকা কলেজ, এ দেশের শিক্ষা ইতিহাসেই শুধু নয়, জাতির ইতিহাসেরও এক অনন্য অধ্যায়ের সঙ্গে জড়িত এক নাম। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ’৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ, ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে এ কলেজের ছাত্রদের অবদান অনস্বীকার্য। এ কলেজের কৃ
৪ দিন আগে