তুষার মিয়া
পরীক্ষার আগের রাত—কিছুই পড়া হয়নি, কিন্তু মনে হয় আজকেই পুরো কোর্স শেষ করে ফেলব! বই, খাতা, নোট, আর স্টিকি নোট—সব ছড়ানো টেবিলজুড়ে। ঘরের পরিবেশ এমন, কেউ দেখলে ভাববে, এখানে কোনো সিক্রেট মিশনের পরিকল্পনা চলছে!
৯০ ভাগ সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রোলিং, ফেসবুক দেখে কাটানো। ‘আরেকটু দেখি, তারপর পড়া শুরু করি!’ এদিকে রাত ১০টা বাজে, আর সে এখনো বিজ্ঞানের অর্ধেক অধ্যায় বাকি। নিজের মনে কথা বলছে, ‘যদি কালকের প্রশ্ন সহজ আসে, তাহলে পাস করব। কিন্তু কঠিন এলে... আমি শেষ।’
পুরোনো নোটের পৃষ্ঠা উল্টাতে গিয়ে মনে হয়, ‘আরে, আমি তো একবারও এই নোট পড়িনি!’ এক ঘণ্টার মধ্যে হাজারটা বই এবং নোটের পৃষ্ঠা উল্টে মনে হয়, কিছুই শেখা হয়নি। সারা রাত অন্ধকারে ল্যাম্পের আলোতে পড়ার চেষ্টা।
এত কিছু মনে রাখা তো অসম্ভব! বারবার ক্যালকুলেটর চেক করা, পেনসিলের শেড চেক করা এবং বন্ধুদের কাছে বারবার প্রশ্ন করা, ‘এটা কি পড়েছিস?’ প্রশ্ন করতেই বলা হয়, ‘হ্যাঁ, সবই পড়েছি (যদিও কিছুই পড়া হয়নি)।’
শেষমেশ সেই ‘কীভাবে পড়তে হবে’ গুগল সার্চ কর।
রেজাল্টের দিন যা হয়
- রেজাল্টের দিন, সকালে মেসেজ আসার পরও না, এখন কী হবে?—মোবাইলটা খুলে ভয় পেয়ে থাকা।
- প্রথমে খুলতে ভয় লাগছে—কিছু সময় ফোনে লগইন করে রেজাল্ট চেক করার ভয়।
- ১০ বার রিফ্রেশ করা, কিন্তু মনের মধ্যে একটাই চিন্তা, আমার কী হবে?
- রেজাল্ট চেক করার আগে মাথায় চলে ফেলামি, গোলমাল এবং অফলাইন হওয়ার মিথ।
- বন্ধুরা একে অপরকে ফোন করে জানাচ্ছে, ‘তুমি পাস করেছ? আমি ফেল করেছি!’
- পাস হলে সেলিব্রেশন, সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করা, বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তোলা—এটা তো আমি জানতাম!
- ফেল করলে—ও মাই গড! আমি কী করলাম? আত্মবিশ্বাসের খণ্ডন, কাউকে না বলতে চাওয়া।
- বন্ধুদের কাছে গিয়ে, এটা কীভাবে হলো? আর তারপরে উভয়ের হাস্যকর প্রতিক্রিয়া।
- রেজাল্টের পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন—তুমি কী পেয়েছ? একে অপরের রেজাল্ট জানানো এবং মুখ লুকানো।
- এবার কী করব?—রেজাল্ট জানার পরে, যদি ভালো আসে, তাহলে গর্বিত, আর যদি খারাপ আসে, তবে অফলাইন জবের পেছনে লেগে থাকা চিন্তা!
পরীক্ষার আগের রাত মানে অস্থিরতা, আর রেজাল্টের দিন মানে রোমাঞ্চ। তবে দুটোতেই একটা মিল আছে—আসলে, এটাই আমাদের জীবনের একটা আনন্দের অধ্যায়। আপনার পরীক্ষার রাত আর রেজাল্টের দিনের গল্প কেমন ছিল?
পরীক্ষার আগের রাত—কিছুই পড়া হয়নি, কিন্তু মনে হয় আজকেই পুরো কোর্স শেষ করে ফেলব! বই, খাতা, নোট, আর স্টিকি নোট—সব ছড়ানো টেবিলজুড়ে। ঘরের পরিবেশ এমন, কেউ দেখলে ভাববে, এখানে কোনো সিক্রেট মিশনের পরিকল্পনা চলছে!
৯০ ভাগ সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রোলিং, ফেসবুক দেখে কাটানো। ‘আরেকটু দেখি, তারপর পড়া শুরু করি!’ এদিকে রাত ১০টা বাজে, আর সে এখনো বিজ্ঞানের অর্ধেক অধ্যায় বাকি। নিজের মনে কথা বলছে, ‘যদি কালকের প্রশ্ন সহজ আসে, তাহলে পাস করব। কিন্তু কঠিন এলে... আমি শেষ।’
পুরোনো নোটের পৃষ্ঠা উল্টাতে গিয়ে মনে হয়, ‘আরে, আমি তো একবারও এই নোট পড়িনি!’ এক ঘণ্টার মধ্যে হাজারটা বই এবং নোটের পৃষ্ঠা উল্টে মনে হয়, কিছুই শেখা হয়নি। সারা রাত অন্ধকারে ল্যাম্পের আলোতে পড়ার চেষ্টা।
এত কিছু মনে রাখা তো অসম্ভব! বারবার ক্যালকুলেটর চেক করা, পেনসিলের শেড চেক করা এবং বন্ধুদের কাছে বারবার প্রশ্ন করা, ‘এটা কি পড়েছিস?’ প্রশ্ন করতেই বলা হয়, ‘হ্যাঁ, সবই পড়েছি (যদিও কিছুই পড়া হয়নি)।’
শেষমেশ সেই ‘কীভাবে পড়তে হবে’ গুগল সার্চ কর।
রেজাল্টের দিন যা হয়
- রেজাল্টের দিন, সকালে মেসেজ আসার পরও না, এখন কী হবে?—মোবাইলটা খুলে ভয় পেয়ে থাকা।
- প্রথমে খুলতে ভয় লাগছে—কিছু সময় ফোনে লগইন করে রেজাল্ট চেক করার ভয়।
- ১০ বার রিফ্রেশ করা, কিন্তু মনের মধ্যে একটাই চিন্তা, আমার কী হবে?
- রেজাল্ট চেক করার আগে মাথায় চলে ফেলামি, গোলমাল এবং অফলাইন হওয়ার মিথ।
- বন্ধুরা একে অপরকে ফোন করে জানাচ্ছে, ‘তুমি পাস করেছ? আমি ফেল করেছি!’
- পাস হলে সেলিব্রেশন, সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করা, বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তোলা—এটা তো আমি জানতাম!
- ফেল করলে—ও মাই গড! আমি কী করলাম? আত্মবিশ্বাসের খণ্ডন, কাউকে না বলতে চাওয়া।
- বন্ধুদের কাছে গিয়ে, এটা কীভাবে হলো? আর তারপরে উভয়ের হাস্যকর প্রতিক্রিয়া।
- রেজাল্টের পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন—তুমি কী পেয়েছ? একে অপরের রেজাল্ট জানানো এবং মুখ লুকানো।
- এবার কী করব?—রেজাল্ট জানার পরে, যদি ভালো আসে, তাহলে গর্বিত, আর যদি খারাপ আসে, তবে অফলাইন জবের পেছনে লেগে থাকা চিন্তা!
পরীক্ষার আগের রাত মানে অস্থিরতা, আর রেজাল্টের দিন মানে রোমাঞ্চ। তবে দুটোতেই একটা মিল আছে—আসলে, এটাই আমাদের জীবনের একটা আনন্দের অধ্যায়। আপনার পরীক্ষার রাত আর রেজাল্টের দিনের গল্প কেমন ছিল?
১৯৭১ সালের ১ মার্চ দুপুরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ৩ মার্চ আসন্ন জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত ঘোষণা করেন তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান। এই প্রতিহিংসামূলক সিদ্ধান্তে শুধু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দই ক্ষুব্ধ হননি, রাস্তায় নামে বিক্ষুব্ধ সাধারণ জনতা, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
২ দিন আগে...ভাইস চ্যান্সেলর সৈয়দ মোয়াজ্জম হোসেনের কথা বলতে যেয়েই অধ্যাপক রাজ্জাক বললেন: ১৯৫২-তে ভাষা আন্দোলনের সময়ে, আর কিছুর জন্য নয়, সাহসের অভাবে, হি (সৈয়দ মোয়াজ্জম হোসেন) অকেজন্ড মাচ ট্রাবল। আমার মনে আছে যেদিন গুলিটা হলো, ইউনিভার্সিটির ঐ পুরানা দালানে (বর্তমান মেডিকেল কলেজ হসপিটাল বিল্ডিং-এর দক্ষিণ দিক)..
৩ দিন আগেযদি কেউ ভালোবাসা দিবসে তাঁর সঙ্গীর জন্য একটি কার্ড কিনে থাকেন, তাহলে সহজেই বলে দেওয়া যায়—কার্ড কেনা মানুষটি একজন পুরুষ। কারণ সাধারণত পুরুষেরাই নারীদের তুলনায় বেশি রোমান্টিক। এটি একটি সর্বজনবিদিত সত্য, তবে স্বীকৃতি খুবই কম।
১৬ দিন আগেএক বছরেও শুকায়নি হৃদয়ের ক্ষত। রক্তাক্ত স্মৃতি বুকে নিয়ে ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীদের বিশাল সমাবেশের আয়োজন করা হয়। তাঁদের উদ্দেশ্য শুধু ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণ করা নয়, বাংলা ভাষার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি অর্জনও প্রধান লক্ষ্য।
১৮ দিন আগে