সম্পাদকীয়
আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম পুরোধা পল এড্রিয়েন মরিস ডিরাক।
কোয়ান্টাম মেকানিকসের দুটো প্রধান সমীকরণের একটি হলো শ্রোডিঙ্গার সমীকরণ এবং অন্যটি ডিরাক সমীকরণ। কোয়ান্টাম মেকানিকসে আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটির প্রয়োগ করে রিলেটিভিস্টিক কোয়ান্টাম মেকানিকসের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেন পল ডিরাক। কোয়ান্টাম ইলেকট্রোডায়নামিকসের সূচনা হয় ডিরাকের হাতে।
পল এড্রিয়েন মরিস ডিরাক ১৯০২ সালের ৮ আগস্ট ইংল্যান্ডের ব্রিস্টলে জন্মগ্রহণ করেন। ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথমে ডিগ্রি নিয়েছিলেন তড়িৎপ্রকৌশলে। এরপর অধ্যয়ন করেন ফলিত গণিত। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৬ সালে তিনি গণিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ডক্টরেট থিসিস সাবমিট করার আগেই তাঁর ১১টি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়। ডিরাক ৩০ বছর বয়সে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিতের লুকাসিয়ান অধ্যাপকের পদ অলংকৃত করেন। পরে ফ্লোরিডা স্টেট ইউনিভার্সিটিতেও অধ্যাপনা করেন।
আপেক্ষিক তাত্ত্বিক ইলেকট্রন সমীকরণ, কণা সংখ্যাতত্ত্ব, কণার স্পিন, চুম্বক একক মেরুতত্ত্ব, স্ট্রিং, কোয়ান্টাম চিত্র, ব্রাকেট সংকেত চিহ্ন, ডেল্টা ফাংশন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ধারণার সঙ্গে তার নাম জড়িয়ে আছে।
ডিরাকই প্রথম পজিট্রন কণার অস্তিত্বের ধারণা দেন। ডিরাকের বই ‘প্রিন্সিপলস অব কোয়ান্টাম মেকানিকস’কে আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের ‘বাইবেল’ মনে করা হয়। এটি কোয়ান্টাম মেকানিকসের প্রথম সার্থক বই।
আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের গাণিতিক ভিত্তি রচনায় পল ডিরাকের ভূমিকা অনস্বীকার্য। স্ট্যান্ডার্ড মডেল অনুযায়ী মৌলিক কণাগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়—বোসন আর ফার্মিয়ন। বোসন কণাগুলো সত্যেন বসু ও আলবার্ট আইনস্টাইনের ‘বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যান’ মেনে চলে, আর ফার্মিয়ন কণাগুলো মেনে চলে এনরিকো ফার্মি ও পল ডিরাকের ‘ফার্মি-ডিরাক পরিসংখ্যান’।
কোয়ান্টাম মেকানিকসের গাণিতিক ভিত্তির স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৩৩ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয় আরভিন শ্রোডিংগার ও পল ডিরাককে। রয়েল মেডেল, কোপলে মেডেলসহ নানা পদক পেয়েছেন। তাঁর অবদানের স্মরণে যুক্তরাজ্যের ইনস্টিটিউট অব ফিজিকস ‘ডিরাক মেডেল’ এবং ইতালির আবদুস সালাম ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর থিওরিটিক্যাল ফিজিকস ডিরাক প্রাইজ প্রবর্তন করে।
তিনি ১৯৮৪ সালের ২০ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম পুরোধা পল এড্রিয়েন মরিস ডিরাক।
কোয়ান্টাম মেকানিকসের দুটো প্রধান সমীকরণের একটি হলো শ্রোডিঙ্গার সমীকরণ এবং অন্যটি ডিরাক সমীকরণ। কোয়ান্টাম মেকানিকসে আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটির প্রয়োগ করে রিলেটিভিস্টিক কোয়ান্টাম মেকানিকসের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করেন পল ডিরাক। কোয়ান্টাম ইলেকট্রোডায়নামিকসের সূচনা হয় ডিরাকের হাতে।
পল এড্রিয়েন মরিস ডিরাক ১৯০২ সালের ৮ আগস্ট ইংল্যান্ডের ব্রিস্টলে জন্মগ্রহণ করেন। ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথমে ডিগ্রি নিয়েছিলেন তড়িৎপ্রকৌশলে। এরপর অধ্যয়ন করেন ফলিত গণিত। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৬ সালে তিনি গণিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ডক্টরেট থিসিস সাবমিট করার আগেই তাঁর ১১টি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়। ডিরাক ৩০ বছর বয়সে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিতের লুকাসিয়ান অধ্যাপকের পদ অলংকৃত করেন। পরে ফ্লোরিডা স্টেট ইউনিভার্সিটিতেও অধ্যাপনা করেন।
আপেক্ষিক তাত্ত্বিক ইলেকট্রন সমীকরণ, কণা সংখ্যাতত্ত্ব, কণার স্পিন, চুম্বক একক মেরুতত্ত্ব, স্ট্রিং, কোয়ান্টাম চিত্র, ব্রাকেট সংকেত চিহ্ন, ডেল্টা ফাংশন অনেক গুরুত্বপূর্ণ ধারণার সঙ্গে তার নাম জড়িয়ে আছে।
ডিরাকই প্রথম পজিট্রন কণার অস্তিত্বের ধারণা দেন। ডিরাকের বই ‘প্রিন্সিপলস অব কোয়ান্টাম মেকানিকস’কে আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের ‘বাইবেল’ মনে করা হয়। এটি কোয়ান্টাম মেকানিকসের প্রথম সার্থক বই।
আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের গাণিতিক ভিত্তি রচনায় পল ডিরাকের ভূমিকা অনস্বীকার্য। স্ট্যান্ডার্ড মডেল অনুযায়ী মৌলিক কণাগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়—বোসন আর ফার্মিয়ন। বোসন কণাগুলো সত্যেন বসু ও আলবার্ট আইনস্টাইনের ‘বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যান’ মেনে চলে, আর ফার্মিয়ন কণাগুলো মেনে চলে এনরিকো ফার্মি ও পল ডিরাকের ‘ফার্মি-ডিরাক পরিসংখ্যান’।
কোয়ান্টাম মেকানিকসের গাণিতিক ভিত্তির স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৩৩ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয় আরভিন শ্রোডিংগার ও পল ডিরাককে। রয়েল মেডেল, কোপলে মেডেলসহ নানা পদক পেয়েছেন। তাঁর অবদানের স্মরণে যুক্তরাজ্যের ইনস্টিটিউট অব ফিজিকস ‘ডিরাক মেডেল’ এবং ইতালির আবদুস সালাম ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর থিওরিটিক্যাল ফিজিকস ডিরাক প্রাইজ প্রবর্তন করে।
তিনি ১৯৮৪ সালের ২০ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন।
আহমদুল কবির রাজনীতিবিদ ও শিল্প-উদ্যোক্তা হলেও সাংবাদিক হিসেবে বেশি পরিচিত। তাঁর জন্ম ১৯২৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল জমিদার পরিবারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে সম্মানসহ স্নাতক পাস করা আহমদুল কবির ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচিত ভিপি...
৩ ঘণ্টা আগেঅঁদ্রে মালরোর লেখা বিংশ শতাব্দীর সাহিত্য-সংস্কৃতিতে বিরাট অবদান রেখেছে। তাঁর বড় পরিচয় তিনি বিখ্যাত ফরাসি ঔপন্যাসিক, প্রত্নতত্ত্ববিদ, নন্দনতাত্ত্বিক। তিনি সংস্কৃতিমন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেছেন।
১ দিন আগেপ্রকৃত নাম জন গ্রিফিথ চেইনে হলেও জ্যাক লন্ডন নামে খ্যাতি পেয়েছেন এই বিখ্যাত মার্কিন লেখক। তাঁর জন্ম ১৮৭৬ সালের ১২ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়।
২ দিন আগেআবদুস সালাম ছিলেন বিজ্ঞানে নোবেল পাওয়া প্রথম মুসলিম এবং প্রথম পাকিস্তানি বিজ্ঞানী। পাকিস্তানি এই তাত্ত্বিক পদার্থবিদ ইলেক্ট্রোউইক ইউনিফিকেশন থিওরির জন্য নোবেল পুরস্কার পান।
৩ দিন আগে