মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
গাসসানের কবিতার বিষয়বস্তু
গাসসানের কবিতায় মাহমুদ দারবিশের ভাষাশৈলীর স্পষ্ট ছাপ আমরা দেখতে পাই। কবিতার ভিত, বাক্যশৈলী, ছন্দ ও অলংকার—সব দিক থেকেই। ফিলিস্তিনি মানসের উর্বরতা, মুক্তির আকাঙ্ক্ষা, আত্মোৎসর্গের প্রেরণা এবং বীরত্বের সংজ্ঞায় টইটম্বুর সেই পদ্যগুলো। দারবিশের মতো গীত-নাটকীয়তার সঙ্গে দুঃখগাথার অপূর্ব মিথস্ক্রিয়ায় নির্মি
ভেসে যাওয়া ভাষাগুলো
নানাভাবে মৃত্যু হচ্ছে অনেক ভাষার। এরই মধ্যে কালের গর্ভে ভেসে গেছে কত ভাষা, তার খবর কি আমরা জানি?
কাজী রোজী, কণ্ঠেই যিনি মুক্তিযোদ্ধা
সেদিন সকালে ভেজা প্রকৃতির রূপ দেখতে দেখতে উপস্থিত হয়েছিলাম কাজী রোজীর ধানমন্ডির বাসায়। দেখে চিনতে পারলেন না। না চেনারই কথা। আগে কোনো দিন পরিচয় হয়নি তো! পরিচয় দিতেই খুশি হয়ে বললেন, ‘জানো, তোমাদের বয়সী ছেলেমেয়েদের সঙ্গে গল্প করতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মনে হয় আমিও সেই তরুণ বয়সে আছি।’
ফিলিস্তিনি কবি গাসসান জাকতানের কবিতাশৈলী
গাসসান তাঁর কবিতা রচনার ক্ষেত্রে মাহমুদ দারবিশ দ্বারা ভীষণভাবে প্রভাবিত। তবে তাঁর প্রভাব খুব একটা সাদাসিধে, সরল বা গল্প বলার ঢঙে সীমাবদ্ধ নয়; বরং তার চেয়ে আরও গভীর ও জটিল। মাহমুদ দারবিশ ও আদোনিসের মতো খ্যাতিমান পূর্বসূরিদের সুষম নান্দনিকতাকেও ছাড়িয়ে যান গাসসান।
ফিলিস্তিনি কবিতার আধুনিকতম বিজ্ঞাপন গাসসান জাকতান
কবির ঘরে যাঁর জন্ম, কবিতার মাঝে যাঁর বসবাস এবং পুরো জীবনটাই যাঁর কবিতার উপাদানে ঠাসা, তিনি কবিতা লিখবেন না, তা কী করে হয়? গাসসান বাবার উত্তরাধিকার-চিন্তা, পড়াশোনা ও লড়াই-সংগ্রামের দীর্ঘ অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে পুরোদস্তুর কবি হয়ে ওঠেন। তা ছিল ফিলিস্তিনি কবিতার নবজাগরণের সময়। প্রতিরোধ সাহিত্যই তখন গাসসানদ
ভাষা নিয়ে ভাসা ভাসা কিছু কথা
একসময় বলা হতো, পশুর ডাকের অনুকরণ করতে করতেই মানুষ তার ভাষা রপ্ত করেছে। ‘বৌ-ঔ তত্ত্ব’ নামে তা বিজ্ঞানী মহলে পরিচিত। বিজ্ঞানীরা বলেন, আগের কালে মানুষ কিছু আওয়াজ করতে শিখেছে পশুদের আদলে। নানা রকম আওয়াজ করে তারা পশুদের তাড়িয়ে দেওয়ার পথ খুঁজত। নানা রকম আওয়াজ করতে করতেই একসময় একেকটা আওয়াজের একেকটা মানে দা
ভালোবাসা ভালো
তখন ধূসর চোখের রুমানা উঠতি মডেল। অ্যারোমেটিক সাবানের একটা বিজ্ঞাপনে দেখা যেত তাঁকে। সমুদ্র তীরে আঙুল দিয়ে ‘ভালোবাসা’ লিখছেন তিনি—বিজ্ঞাপনে এমন একটা দৃশ্য আছে। আমি তত দিনে বানান করে পড়তে শিখে গেছি। চোখের সামনে যা পাই, তা-ই পড়ি। স্বভাবতই ওই বিজ্ঞাপন দেখে ‘ভালোবাসা’ শব্দটা পড়ে নিয়েছি। আমার শিশুমনে এতটু
বসন্ত নিয়ে কিছু কথা
বসন্ত নিয়ে আসলে কোনো কথা নেই। থাকা উচিত নয়। কারণ, এটা বসন্তকাল। এ কালে মানুষের মনে দোলা লাগে। দোলা লাগলেই অনুরণন তৈরি হয় মনে কিংবা দেহে। এ কালেই ‘বন্ধুর বাড়ির ফুলের গন্ধ’ উড়ে উড়ে আসে, বিমোহিত করে অকারণে।
রচি মম ফাল্গুনী
শাড়ির পাড়ে ছন্দ তুলে মেয়েটি হেঁটে গেল তার সামনে দিয়ে। ‘কিছুতেই কিছু যায় আসে না মুখভঙ্গি’ নিয়ে বড্ড কাজের ভান ধরে মনিটরে মুখ গুঁজে আছে ছেলেটি। কিন্তু মেয়েটির খোঁপায় জড়ানো রজনীগন্ধার গন্ধ নির্ঘাত বুকে বাসা বেঁধে ফেলেছে তার।
কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা
আরদালান শেখারাবিকে অনেকটা সময় অনিশ্চয়তার মধ্যে পাড়ি দিতে হয়েছে। তাঁকে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছে একটু থাকার নিশ্চয়তার জন্য। এই পরিস্থিতি যেকোনো মানুষকেই ভেতর থেকে কঠোর করে তোলে। তাঁর কাছে আর কাউকেই যদি আপন মনে না হয়, তবে তা তাঁর দোষ বলা যায় না। আর এমনই এক মানসিক অবস্থায় থাকা এক লোককেই সুইডিশ রাজনৈতিক
নাদাল পেরেছেন, জোকোভিচও আছেন
লেখাপড়া আর চাকরি করা—এই আমাদের পৃথিবী। এর বাইরেও জগৎ আছে, তা কি জানি না! যে কাজটি করার কথা ছিল গত ইউএস ওপেনে জোকোভিচের, তা সম্ভব হয়নি। সে কাজই সম্পন্ন করলেন রাফায়েল নাদাল; টেনিস দুনিয়ায় নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়ে।
ক্যালিগ্রাফির ফেরিওয়ালা
ক্যালিগ্রাফি শিল্পী মাহবুব মুর্শিদ। দেশের অসংখ্য তরুণ ক্যালিগ্রাফি শিল্পীর গুরু ও প্রশিক্ষক। ক্যালিগ্রাফি নিয়ে কাজ করছেন প্রায় তিন যুগ ধরে। তিন শতাধিক নান্দনিক ক্যালিগ্রাফির স্রষ্টা তিনি। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে তার সৃষ্টিকর্ম দৃষ্টি কেড়েছে বিদেশি শিল্পবোদ্ধাদেরও। বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের...
চিরকালের জাদুকর
নারায়ণ দেবনাথ চলে গেলেন। আটানব্বই বছর বয়সে। তিনি শিশুসাহিত্যে সাহিত্য আকাদেমি পুরস্কার, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে বঙ্গবিভূষণ, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিলিট এবং শেষশয্যায় পদ্মশ্রী উপাধি পেয়েছেন। নারায়ণ দেবনাথ কারও বিকল্প ছিলেন না, নারায়ণ দেবনাথেরও কোনো দিন বিকল্প হবে না।
চিরকিশোর এক রঙিন প্রজাপতি
সেই দুনিয়ায় ঢোকার টিকিটের দাম উৎসাহীদের হাতের নাগালেই থাকত। সেখানে অন্তত ছিল না ধনী-গরিবের ভেদাভেদ। প্রজাপতি তার রঙিন পাখা দেখাত যৎসামান্য দর্শনীর বিনিময়ে। পাঁচ দশকের বেশি সময় গড়ালেও জাদুকর তাঁর প্রজাপতির দর্শনী কিন্তু সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আকাশে চড়াননি। সেই জাদুকর ছিলেন কাজী আনোয়ার হোসেন।
জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়া দুই অদেখা মানুষ
বিশ্বসাহিত্যের কতশত অনুবাদ যে হাতে এসেছে শুধু সেবার কল্যাণে। আর ‘কুয়াশা’, ‘মাসুদ রানা’, ‘তিন গোয়েন্দা’ তো আছেই। এসবের প্রতি আকর্ষণ যখন কমে এসেছে, তখনো সামনে হাজির ‘কিশোর ক্ল্যাসিক’ সিরিজ, যেখানে ছিল বিশ্বখ্যাত সব লেখকের সঙ্গে পরিচয়ের হাতছানি। কত কত নাম বলা যাবে? এরিক মারিয়া রেমার্ক, আলেক্সান্ডার দ্য
রমণীয় রমনা এবং প্রাউডলক
১৯০৫ সালে পূর্ববঙ্গ ও আসাম নিয়ে গঠিত নতুন প্রদেশের রাজধানী হলো ঢাকা। প্রশাসনিক কারণে তখন প্রয়োজন অনেক অনেক নতুন দালানকোঠা। নতুন সেসব কাঠামো নির্মাণের জন্য ইংরেজ সরকার বেছে নিল মূল শহরের উত্তরে রমনার খোলা প্রান্তরকে। একটি-দুটি করে গড়ে উঠতে শুরু করল ইংরেজ আমলাদের বসবাসের জন্য দোতলা সব বাড়ি। ঢালু ছাদের
‘মানুষ কি মানুষরে ফালাইয়্যা দিতে পারে!’
রোজ সন্ধ্যায় তাজমহল রোডের চায়ের দোকানগুলো বেশ জমে ওঠে। মানুষ গমগম করে এখানে। শুক্র, শনি কিংবা যেকোনো ছুটির দিন হলে তো কথাই নেই।