অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ করে। জবাবে মস্কোকে শায়েস্তা করতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে পশ্চিমা বিশ্ব। তবে এই নিষেধাজ্ঞা অনেকটা দ্বিচারিতাই। কারণ রাশিয়া থেকে পশ্চিমের বিশেষ করে ইউরোপের জ্বালানি আমদানি কিন্তু বন্ধ হয়নি। তার চেয়ে বড় বিষয় হলো, সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আমদানিতে পশ্চিম এখনো রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীল।
বিশেষ করে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রতিশ্রুতি রাখতে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার কমিয়ে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে ইউরোপের দেশগুলো। ফলে কার্বনমুক্ত জ্বালানির চাহিদার কারণে রুশ ইউরেনিয়ামে নির্ভরতা আরও বেড়ে যাওয়ায় পশ্চিমাদের এখন মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড়!
ব্রিটিশ থিংক ট্যাংক রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিস ইনস্টিটিউট বা রুসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমা বিশ্ব এখনো সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের জন্য রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীল। আর এই বিষয়টি রাশিয়াকে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করার একটি পথ খুলে দিয়েছে।
রুসির প্রতিবেদন বলছে, রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান রোসাটম বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম সরবরাহকারী সংস্থা। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের পরও সংস্থাটি বিশ্বজুড়ে ব্যাপক হারে ইউরেনিয়াম বিক্রি করেছে। ২০২৩ সালে সংস্থাটি সারা বিশ্বে ২৭০ কোটি ডলার সমমূল্যের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম বিক্রি করেছে।
এ ছাড়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের চাহিদার ৩০ শতাংশ সরবরাহ করে রাশিয়া। আর ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন কোম্পানি এই ৩০ শতাংশের ২৩ শতাংশই কিনে নিয়েছে। তবে রাশিয়া আরও অনেক দেশের কাছেই ইউরেনিয়াম বিক্রি করে। কিন্তু সব দেশ তথ্য প্রকাশ না করায় পুরো চিত্র পাওয়া সম্ভব নয়।
তবে চিত্র যাই হোক বাস্তবতা হলো, নানা কারণেই পশ্চিমারা রুশ ইউরেনিয়ামের ওপর থেকে নির্ভরশীলতা কমাতে পারছে না। এ বিষয়ে রুসির প্রতিবেদনের লেখক দারয়া দলজিকোভা বলেছেন, ‘পশ্চিমা কোম্পানিগুলোর জন্য রোসাটমের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি থেকে বের হয়ে আসা কঠিন হতে পারে। বিশেষ করে সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের ক্ষেত্রে তাদের রাশিয়ার ওপর ঐতিহাসিক নির্ভরতা আছে।’
পশ্চিমা কোম্পানি তো বটেই ইউরোপীয় দেশগুলোও রাশিয়ার ইউরেনিয়ামের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। ইউরোপের অন্যতম বড় দেশ ফ্রান্সে ৫৬টি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। রুসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর দেশটি থেকে ফ্রান্সের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আমদানি অন্তত ১৮৪ শতাংশ বেড়েছে।
রুসির প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও নেদারল্যান্ডসের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, এই দেশগুলো রুশ ইউরেনিয়ামের অন্যতম আমদানিকারক। এ বিষয়ে দলজিকোভা বলেছেন, ‘রাশিয়া এখনো বিশ্বব্যাপী সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম ও সমৃদ্ধকরণ পরিষেবার বৃহত্তম রপ্তানিকারক। তারা সারা বিশ্বে সমৃদ্ধকরণ পরিষেবার মোট সক্ষমতার প্রায় ৪৪ শতাংশ একা নিয়ন্ত্রণ করে।’
আগামী দিনে বিশ্বব্যাপী সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম ও সমৃদ্ধকরণ পরিষেবা রপ্তানি আরও বাড়তে পারে বলে অনুমান রুসির। ২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক চুল্লি বিপর্যয়ের পর থেকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রতি মানুষের আগ্রহ অনেকটাই কমেছিল। কিন্তু বিশ্বব্যাপী জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার হ্রাস প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিষয়ে নতুন করে ভাবছে দেশগুলো।
তবে এ ক্ষেত্রে রাশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন ইউরোপের অনেক নেতাই। তাঁদের একজন হলেন বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী আলেকসান্দর দে ক্রো। তিনি আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার বৈঠকে বলেছিলেন, ‘সাপ্লাই চেইন নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য করে গড়ে তুলতে সময় লাগে...এ ক্ষেত্রে দেশগুলোর সরকারের একটি কাজ হলো—যত দ্রুত সম্ভব সাপ্লাই চেইনে মানিয়ে নেওয়া ও রুশ সরবরাহ থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করা।’
ইউরোপ ইউরেনিয়ামে রুশ নির্ভরতা কাটিয়ে উঠতে চাইলেও তা অতটা সহজ হবে না। তবে রাশিয়াও বসে নেই। দেশটি ইউরেনিয়ামের নতুন বাজার খুঁজছে। ধারণা করা হচ্ছে, দেশটি সফলও হয়েছে। সম্ভবত চীন রাশিয়ার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম কিনছে। যদিও এ বিষয়ে পর্যাপ্ত কোনো তথ্য উপাত্ত রুসি দিতে পারেনি।
তবে পশ্চিমা দেশগুলো তাদের পারমাণবিক সক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ফ্রান্স এরই মধ্যে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ সক্ষমতা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছে। এ ছাড়া, সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রযুক্তিতে তৈরি ইউরোপীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে জ্বালানি সরবরাহ করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে মার্কিন সংস্থা ওয়েস্টিংহাউস ও ইউক্রেনীয় সংস্থা এনার্জোঅ্যাটম।
দারয়া দলজিকোভা জানাচ্ছেন, পশ্চিমা বিশ্ব দ্রুত গতিতে এগিয়ে গেলেও রুশ নির্ভরতা কাটিয়ে উঠতে তাদের আরও অন্তত দুই বছর সময় লাগবে। এই অবস্থায় রুসির পরামর্শ হলো, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার আওতায় রাশিয়ার ইউরেনিয়াম শিল্পকেও আনতে হবে এবং এ সংশ্লিষ্ট বহুমুখী নিষেধাজ্ঞা আরোপই কেবল রাশিয়াকে ইউরেনিয়ামের বাজারের সর্বোচ্চ বিক্রেতার স্থান থেকে হঠাতে পারবে।
ভয়েস অব আমেরিকা থেকে সংক্ষেপিত
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ করে। জবাবে মস্কোকে শায়েস্তা করতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে পশ্চিমা বিশ্ব। তবে এই নিষেধাজ্ঞা অনেকটা দ্বিচারিতাই। কারণ রাশিয়া থেকে পশ্চিমের বিশেষ করে ইউরোপের জ্বালানি আমদানি কিন্তু বন্ধ হয়নি। তার চেয়ে বড় বিষয় হলো, সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আমদানিতে পশ্চিম এখনো রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীল।
বিশেষ করে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রতিশ্রুতি রাখতে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার কমিয়ে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে ইউরোপের দেশগুলো। ফলে কার্বনমুক্ত জ্বালানির চাহিদার কারণে রুশ ইউরেনিয়ামে নির্ভরতা আরও বেড়ে যাওয়ায় পশ্চিমাদের এখন মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড়!
ব্রিটিশ থিংক ট্যাংক রয়্যাল ইউনাইটেড সার্ভিস ইনস্টিটিউট বা রুসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিমা বিশ্ব এখনো সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের জন্য রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীল। আর এই বিষয়টি রাশিয়াকে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করার একটি পথ খুলে দিয়েছে।
রুসির প্রতিবেদন বলছে, রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান রোসাটম বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম সরবরাহকারী সংস্থা। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের পরও সংস্থাটি বিশ্বজুড়ে ব্যাপক হারে ইউরেনিয়াম বিক্রি করেছে। ২০২৩ সালে সংস্থাটি সারা বিশ্বে ২৭০ কোটি ডলার সমমূল্যের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম বিক্রি করেছে।
এ ছাড়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের চাহিদার ৩০ শতাংশ সরবরাহ করে রাশিয়া। আর ২০২২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন কোম্পানি এই ৩০ শতাংশের ২৩ শতাংশই কিনে নিয়েছে। তবে রাশিয়া আরও অনেক দেশের কাছেই ইউরেনিয়াম বিক্রি করে। কিন্তু সব দেশ তথ্য প্রকাশ না করায় পুরো চিত্র পাওয়া সম্ভব নয়।
তবে চিত্র যাই হোক বাস্তবতা হলো, নানা কারণেই পশ্চিমারা রুশ ইউরেনিয়ামের ওপর থেকে নির্ভরশীলতা কমাতে পারছে না। এ বিষয়ে রুসির প্রতিবেদনের লেখক দারয়া দলজিকোভা বলেছেন, ‘পশ্চিমা কোম্পানিগুলোর জন্য রোসাটমের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি থেকে বের হয়ে আসা কঠিন হতে পারে। বিশেষ করে সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের ক্ষেত্রে তাদের রাশিয়ার ওপর ঐতিহাসিক নির্ভরতা আছে।’
পশ্চিমা কোম্পানি তো বটেই ইউরোপীয় দেশগুলোও রাশিয়ার ইউরেনিয়ামের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। ইউরোপের অন্যতম বড় দেশ ফ্রান্সে ৫৬টি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। রুসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণের পর দেশটি থেকে ফ্রান্সের সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আমদানি অন্তত ১৮৪ শতাংশ বেড়েছে।
রুসির প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও নেদারল্যান্ডসের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, এই দেশগুলো রুশ ইউরেনিয়ামের অন্যতম আমদানিকারক। এ বিষয়ে দলজিকোভা বলেছেন, ‘রাশিয়া এখনো বিশ্বব্যাপী সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম ও সমৃদ্ধকরণ পরিষেবার বৃহত্তম রপ্তানিকারক। তারা সারা বিশ্বে সমৃদ্ধকরণ পরিষেবার মোট সক্ষমতার প্রায় ৪৪ শতাংশ একা নিয়ন্ত্রণ করে।’
আগামী দিনে বিশ্বব্যাপী সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম ও সমৃদ্ধকরণ পরিষেবা রপ্তানি আরও বাড়তে পারে বলে অনুমান রুসির। ২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমা পারমাণবিক চুল্লি বিপর্যয়ের পর থেকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রতি মানুষের আগ্রহ অনেকটাই কমেছিল। কিন্তু বিশ্বব্যাপী জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার হ্রাস প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিষয়ে নতুন করে ভাবছে দেশগুলো।
তবে এ ক্ষেত্রে রাশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন ইউরোপের অনেক নেতাই। তাঁদের একজন হলেন বেলজিয়ামের প্রধানমন্ত্রী আলেকসান্দর দে ক্রো। তিনি আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার বৈঠকে বলেছিলেন, ‘সাপ্লাই চেইন নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য করে গড়ে তুলতে সময় লাগে...এ ক্ষেত্রে দেশগুলোর সরকারের একটি কাজ হলো—যত দ্রুত সম্ভব সাপ্লাই চেইনে মানিয়ে নেওয়া ও রুশ সরবরাহ থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করা।’
ইউরোপ ইউরেনিয়ামে রুশ নির্ভরতা কাটিয়ে উঠতে চাইলেও তা অতটা সহজ হবে না। তবে রাশিয়াও বসে নেই। দেশটি ইউরেনিয়ামের নতুন বাজার খুঁজছে। ধারণা করা হচ্ছে, দেশটি সফলও হয়েছে। সম্ভবত চীন রাশিয়ার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম কিনছে। যদিও এ বিষয়ে পর্যাপ্ত কোনো তথ্য উপাত্ত রুসি দিতে পারেনি।
তবে পশ্চিমা দেশগুলো তাদের পারমাণবিক সক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ফ্রান্স এরই মধ্যে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ সক্ষমতা ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছে। এ ছাড়া, সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রযুক্তিতে তৈরি ইউরোপীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে জ্বালানি সরবরাহ করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে মার্কিন সংস্থা ওয়েস্টিংহাউস ও ইউক্রেনীয় সংস্থা এনার্জোঅ্যাটম।
দারয়া দলজিকোভা জানাচ্ছেন, পশ্চিমা বিশ্ব দ্রুত গতিতে এগিয়ে গেলেও রুশ নির্ভরতা কাটিয়ে উঠতে তাদের আরও অন্তত দুই বছর সময় লাগবে। এই অবস্থায় রুসির পরামর্শ হলো, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার আওতায় রাশিয়ার ইউরেনিয়াম শিল্পকেও আনতে হবে এবং এ সংশ্লিষ্ট বহুমুখী নিষেধাজ্ঞা আরোপই কেবল রাশিয়াকে ইউরেনিয়ামের বাজারের সর্বোচ্চ বিক্রেতার স্থান থেকে হঠাতে পারবে।
ভয়েস অব আমেরিকা থেকে সংক্ষেপিত
ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের রূপ এবং যুদ্ধ ও বাণিজ্য সম্পর্কের পরিবর্তন নিয়ে বিশ্লেষণ। চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের সাথে নতুন কৌশল এবং মার্কিন আধিপত্যের ভবিষ্যৎ।
২ দিন আগেকোভিড-১৯ মহামারির পর সোশ্যাল মিডিয়া ফাস্ট ফ্যাশন শিল্পকে ভঙ্গুর করে তুলেছে। জায়গা করে নিচ্ছে ভয়াবহ মানবাধিকার সংকট সৃস্টিকারী ‘আলট্রা-ফাস্ট ফ্যাশন’। সেই শিল্পে তৈরি মানুষেরই ‘রক্তে’ রঞ্জিত পোশাক সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করে কিনছে অনবরত। আর রক্তের বেসাতি থেকে মালিক শ্রেণি মুনাফা কামিয়েই যাচ্ছে।
৪ দিন আগেনবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
৮ দিন আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
১২ দিন আগে