বাংলাদেশ ও পাকিস্তান নিয়ে মার্কিন ‘দুমুখো নীতি’ শোধরাবেন কি ট্রাম্প

অনলাইন ডেস্ক
Thumbnail image
ফাইল ছবি

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বারের মতো দায়িত্ব নেওয়ার পর দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে ব্যাপক আলোচনা যে হবে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। এই আলোচনায় পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের সম্পর্ক কেমন হবে সেই বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব পাবে। আগেরবারের দেশ দুটি ঘিরে নীতিমালায় যে অসামঞ্জস্য ছিল, সেগুলো টিকে থাকবে, নাকি ভারসাম্যপূর্ণ ও সুসংগত হবে, তা লক্ষ করার বিষয়। এ ক্ষেত্রে ২০২৪ সালে উভয় দেশের সাধারণ নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ একটা গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত হতে পারে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে যথাক্রমে ২০২৪ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। উভয় ক্ষেত্রেই নির্বাচনের গণতান্ত্রিক স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। বাংলাদেশে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিরোধী দল, সাংবাদিক ও ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর সরকারের দমন-পীড়ন ছিল প্রকট। নির্বাচনের কয়েক মাস আগে নতুন সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট পাস হয়। এই আইনকে ২০১৮ সালের নিবর্তনমূলক ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের নতুন সংস্করণ বলে মনে করা হতো। উভয় আইনেই ‘অনলাইনে সরকারবিরোধী কোনো বিষয়বস্তু মুছে ফেলার’ ক্ষমতা জাতীয় সাইবার সিকিউরিটি মহাপরিচালককে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি গুরুতর বিষয় হলো, কথিত ‘রাষ্ট্রবিরোধী’ আচরণের অভিযোগে জরিমানা ও কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে এতে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের প্রায় ৪০ শতাংশই বিরোধী দল বিএনপির সদস্য বা সমর্থক। এসব পরিস্থিতির কারণে বিএনপি ২০২৪ সালের নির্বাচনকে ‘প্রহসন’ আখ্যা দিয়ে ভোট বয়কট করার সিদ্ধান্ত নেয়।

বাংলাদেশের এক মাস পর পাকিস্তানেও নির্বাচনয়, সেখানেও একই ধরনের অভিযোগ ওঠে। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এখনো ‘দুর্নীতির মিথ্যা’ অভিযোগে জেল খাটছেন। তাঁর দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফকে (পিটিআই) এখনো পাকিস্তানের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে ধরা হয়। নির্বাচনের আগে বিচার বিভাগের মাধ্যমে নির্বাচনী প্রতীক ব্যবহারের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সরকার একদলীয় শাসনের অভিযোগ এড়াতে বিএনপি এবং পিটিআইকে পুরোপুরি নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে নিষিদ্ধ করেনি। তবে পিটিআই প্রার্থীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিতে বাধ্য করা হয় এবং পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সরকার বিরোধী দলগুলোর নির্বাচনী সাফল্যের সম্ভাবনা কমানোর উদ্দেশ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।

পাকিস্তানের ক্ষেত্রে সাধারণ নাগরিকদের তোলা ছবি ও ভিডিও বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নির্বাচনের দিন ফলাফলকে সুস্পষ্টভাবে বিকৃত করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। একটি ছবিতে নির্বাচন কমিশনের আসল একটি ফরম দেখা যায়, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা এক পিটিআই প্রার্থী পেয়েছেন ৫৮৪ ভোট। তবে একই ফরমের অন্য একটি সংস্করণে দেখা যায়, ওই অঙ্কের ৫ কেটে দিয়ে ভোটের সংখ্যা ৮৪ দেখানো হয়েছে। পাকিস্তানের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ইতিহাস সব সময়ই চ্যালেঞ্জের মুখে ছিল। কিন্তু এই সাম্প্রতিক নির্বাচনী কারচুপি গণতন্ত্রের প্রতি পাকিস্তানি শাসকদের নজিরবিহীন অবজ্ঞার প্রমাণ।

তা ছাড়া ২০২৪ সালের নির্বাচনের সময় পাকিস্তান ও বাংলাদেশ উভয় দেশেই ইন্টারনেট বন্ধ রাখা হয়েছিল। সাধারণত পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচনের দিন নাগরিকেরা নির্দিষ্ট নম্বরে খুদেবার্তা পাঠিয়ে তাদের ভোটকেন্দ্রের অবস্থান জানতে পারেন। কিন্তু সেদিন মোবাইল ফোন–সেবা বন্ধ থাকায় তারা তা করতে পারেননি। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ভোটকেন্দ্র হঠাৎ করে নতুন স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয় এবং একই পরিবারের সদস্যদের দূর-দূরান্তের কেন্দ্রে পাঠানো হয়। বাংলাদেশে ইন্টারনেট বন্ধের ঘটনা কম নয়, তবে সাধারণত বিএনপির পূর্বনির্ধারিত সমাবেশের আগে বন্ধ করা হতো।

পাকিস্তান ও বাংলাদেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়ার মধ্যে মিল থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রের ভিন্ন ভিন্ন আচরণ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বিশেষ নজর কাড়ছে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত হওয়ার অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, ‘হাজার হাজার বিরোধী রাজনৈতিক কর্মী গ্রেপ্তার এবং নির্বাচনের দিন অনিয়মের খবরে আমরা উদ্বিগ্ন।’ আগেও বিভিন্ন দেশে নির্বাচনী অনিয়মের অভিযোগ তোলার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের বিবৃতিতে এ ধরনের শব্দচয়ন দেখা গেছে।

কিন্তু পাকিস্তানের নির্বাচনী অনিয়ম নিয়ে কোনো বিবৃতি দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র। বরং, পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তা জেন সাকি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও তাঁর দলের নির্বাচনী সাফল্যের জন্য আমরা অভিনন্দন জানাই এবং গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত পাকিস্তানের নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করার প্রত্যাশা করি।’ সরকারকে ‘গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত’ বলে অভিহিত করার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র বুঝিয়ে দেয় যে, পাকিস্তানের নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তারা আনুষ্ঠানিকভাবে সমর্থন করে না, যেমনটি তারা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে করেছে।

বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন সামনে রেখে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সতর্ক করেন, যারা সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন প্রক্রিয়া নষ্ট করবে, তাদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে। তিনি হুঁশিয়ারি দেন, দোষী কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণের ভিসা বাতিল করা হতে পারে।

এ ধরনের পদক্ষেপ পাকিস্তানের চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিন্ন মনোভাব প্রকাশ করে, যেখানে আরও স্পষ্ট, নির্বাচনী অনিয়মের প্রতি তেমন কোনো কড়া প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।

২০২১ সালের ডিসেম্বরে ভার্চুয়ালি আয়োজিত গণতন্ত্র সম্মেলনেও বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি, কিন্তু পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। যদিও পাকিস্তান সেই সম্মেলনে অংশ নেয়নি। অনেকের মতে, এটি চীনা মিত্রদের খুশি রাখতে এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে উদ্যোগগুলোর সঙ্গে অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠতা দেখাতে না চাওয়ার কৌশল ছিল। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের এই দ্বৈত নীতির ফলে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক কিছুটা তিক্ত হয়েছে। বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বিবৃতিতে সতর্ক করেন যে, ‘বিশ্বে আরও অনেক দেশ ও মহাদেশ রয়েছে এবং আমরা তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তুলব।’

বঙ্গোপসাগরের উত্তর প্রান্তে বাংলাদেশের ভূকৌশলগত অবস্থান চীনের মতো মার্কিন প্রতিদ্বন্দ্বীদের মাথাব্যথার কারণ। এই প্রেক্ষাপটে শেখ হাসিনার বক্তব্য হয়তো চীনের ঘনিষ্ঠ হওয়ার প্রচেষ্টার প্রতি ইঙ্গিত হতে পারে। তবে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়াকে যুক্তরাষ্ট্র তার ‘মুক্ত নির্বাচনের পক্ষে অবস্থানের’ প্রমাণ হিসেবে দেখাতে পারত। কিন্তু তাদের বিতর্কিত পদক্ষেপগুলো বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তাদের সুনাম—দুটোকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

এই অসামঞ্জস্যপূর্ণ নীতির মধ্যে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বাংলাদেশি রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগ করেন শেখ হাসিনা। তাঁর দাবি, নির্বাচনের আগে ওয়াশিংটন তাঁকে প্রস্তাব দিয়েছিল যে, তিনি যদি বাংলাদেশের ভূখণ্ডে একটি ঘাঁটি নির্মাণে সম্মতি দেন, তবে তারা তাঁর দলের পক্ষে মসৃণ নির্বাচন নিশ্চিত করবে। তবে যুক্তরাষ্ট্র এই অভিযোগকে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করেছে।

সাধারণ নির্বাচনের পরে চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে ছাত্র-জনতার আন্দোলন শুরু হয়, যা হাসিনা সরকারের পতনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর হাসিনার মতো একই ধরনের অভিযোগ তোলেন। তিনি দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাঁকে সরানো হয়েছে। কারণ, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের চাহিদা মেনে নিতে অস্বীকার করেছিলেন।

এই অভিযোগ এমন এক সময়ে এসেছে, যখন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করছে। ফাঁস হওয়া নথিতে দেখা গেছে, সম্প্রতি ইউক্রেন এবং ইসরায়েলের জন্য অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ করেছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। যদিও দেশ দুটির সঙ্গে পাকিস্তানের স্পষ্ট মতাদর্শিক পার্থক্য রয়েছে।

মূলত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কই ইসলামাবাদ ও ঢাকার অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডের প্রতি ভিন্ন আচরণের কারণ। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী মিত্র। স্নায়ুযুদ্ধের সময় শুরু হওয়া এই সম্পর্ক এখন পর্যন্ত টিকে আছে। পাকিস্তান সেনাবাহিনী যথেষ্ট মালপানি পেলে মতাদর্শিক পার্থক্য উপেক্ষা করে। ইউক্রেন যুদ্ধে ইমরান খানের নিরপেক্ষতা যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তাঁর সরকারের কৌশলগত মূল্য কমিয়ে দিয়েছিল।

বাংলাদেশকে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করা যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের জন্য অত্যন্ত লাভজনক হতে পারে। তবু ওয়াশিংটন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের প্রতি অঙ্গীকারের অভাবকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরতে বেশি আগ্রহী। কিন্তু এই কৌশল প্রতিদিন বাংলাদেশকে চীনের কাছে আরও কাছাকাছি নিয়ে যাচ্ছে।

২০১৬ সালে বাংলাদেশ চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের সদস্য হয় এবং তারপর থেকে তারা ২৪ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এর পর থেকেই চীন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ হয়ে উঠেছে এবং ২০১৮-২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অস্ত্র আমদানির ৭৩ শতাংশ চীন থেকে এসেছে। যখন বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র শীর্ষ সম্মেলন থেকে বাদ দেওয়া হয়, তখন সি চিন পিং বাংলাদেশ সরকারের প্রতি চীনের জনসমক্ষে সমর্থন জানিয়ে এবং যুক্তরাষ্ট্রের চাপের বিরুদ্ধে কথা বলেন।

হাসিনা পদত্যাগে বাধ্য হওয়ার পর চীন যুক্তরাষ্ট্রকে অভিযুক্ত করে যে, তারা কয়েক বছর ধরে আন্দোলনকারীদের সমর্থন দিয়ে বাংলাদেশে সরকার উৎখাত করার চেষ্টা করেছে। চীন যে বাংলাদেশে ঘটমান ঘটনাগুলোর প্রতি নজর রেখেছে এবং সে সবের প্রতি দৃঢ় মনোযোগ ও সমর্থন দেখিয়েছে। চীন যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের উত্তেজনা সম্পর্কে সচেতন এবং এর সুযোগ নিয়ে নিজেদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে।

ওয়াশিংটনের অবাস্তব আচরণ বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র রক্ষা করার ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে এবং এতে গুরুত্বপূর্ণ মিত্র বাংলাদেশকে দূরে ঠেলে দিয়েছে। এটা কৌশলের ব্যর্থতা, নাকি কৌশলের অনুপস্থিতি, তা জানা না গেলেও দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্প প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সম্পর্কের ধারা পরিবর্তন করতে চাইবে কি না, তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। তবে, সেটা চাইলে যুক্তরাষ্ট্র বড় ধরনের সংশোধন করতে হবে।

(কানাডার ভূরাজনীতিবিষয়ক প্ল্যাটফর্ম জিওপলিটিক্যাল মনিটরের নিবন্ধ, অনুবাদ করেছেন আব্দুর রহমান)

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

কারা পরিদর্শক হলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক

টিউলিপ সিদ্দিকের পতন ঘটাতে বাংলাদেশি ও ব্রিটিশ রাজনীতির আঁতাত

ট্রাম্পের অভিষেক: সি আমন্ত্রণ পেলেও পাননি মোদি, থাকছেন আরও যাঁরা

ট্রাম্পের শপথের আগেই বার্নিকাটসহ তিন কূটনীতিককে পদত্যাগের নির্দেশ

কিশোরগঞ্জে বিএনপি নেতা হত্যা: সাবেক চেয়ারম্যানসহ গ্রেপ্তার ৪

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত