অনলাইন ডেস্ক
ভূ-রাজনৈতিক দাবার বোর্ডে ভারত একটি গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। ক্রমান্বয়ে শক্তিশালী হয়ে ওঠাই শুধু নয়, বর্তমানে ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশ—যার অর্থনীতি পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম। চীনের বিরুদ্ধে অবস্থানের ক্ষেত্রে পশ্চিমা দেশগুলো ভারতকে তাই একটি ঢাল হিসেবেই দেখছে।
ভারতকে সমীহ ও গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছে দেশটিতে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক জি-২০ সম্মেলনে। সে সময় পশ্চিমা দেশগুলো ভারতের নিরপেক্ষ অবস্থানকে সম্মান জানিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে এমন একটি চূড়ান্ত ঘোষণায় সম্মত হয়েছিল—যেখানে রাশিয়ার নাম উল্লেখ না করে নিন্দা জানানো হয়। বিবৃতি নিয়ে বিরোধ এড়িয়ে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষার ওপরই গুরুত্ব দিয়েছে পশ্চিমারা, যা ইউক্রেনের জন্য কিছুটা মনঃক্ষুণ্নের কারণ হয়েছিল।
পশ্চিমা কূটনীতিকদের আশঙ্কা—একজন শিখ নেতা হত্যাকাণ্ডের জের ধরে কানাডা ও ভারতের মধ্যে যে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে, তাতে পশ্চিমা দেশগুলো দুই দলে ভাগ হয়ে যেতে পারে। দেশ দুটির মধ্যে বর্তমানে চূড়ান্ত উত্তেজনার পাশাপাশি সম্পর্ক একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। সম্প্রতি পশ্চিম কানাডায় একজন শিখ নেতাকে হত্যার ঘটনায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরাসরি ভারতকে অভিযুক্ত করলে এই রেষারেষির সূত্রপাত হয়।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে গ্লোবাল সাউথ হিসেবে পরিচিত উন্নয়নশীল দেশগুলোর নেতা হিসেবে আবির্ভূত হতে চাইছে ভারত। এই দেশগুলোর মধ্যে অনেক দেশই ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের নিন্দা জানায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো কূটনৈতিক উপায়ে এই দেশগুলোকে নিজেদের পক্ষে রাখার চেষ্টা করছে এবং এটা বোঝাতে চাইছে যে, রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ তাদের অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে, ক্ষতিগ্রস্ত করছে। কানাডা ও ভারতের দ্বন্দ্বে এই প্রচেষ্টা নষ্ট হয়ে যাক, এমনটা কিছুতেই চান না পশ্চিমা কূটনীতিকরা।
কানাডার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের কাছে শিখ নেতা হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি উত্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কানাডার মিত্র দেশগুলো অনুগত থাকলেও সতর্ক অবস্থানে রয়েছে তারা। হোয়াইট হাউসের বক্তব্য হলো—যুক্তরাষ্ট্র শিখ নেতার হত্যার অভিযোগের বিষয়ে ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, এ হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে ‘কানাডার তদন্ত এগিয়ে নেওয়া এবং অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’।
শিখ নেতা হত্যাকাণ্ডের জেরে এই ধরনের কূটনৈতিক দ্বন্দ্ব যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে কারণ এই দেশ দুটিতে বিপুলসংখ্যক শিখ ধর্মাবলম্বী মানুষ বসবাস করছেন।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রসচিব জেমস ক্লিভারলি জানিয়েছে, গত সোমবার শিখ নেতা হত্যার অভিযোগের বিষয়ে তিনি কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলির সঙ্গে কথা বলেছেন এবং কানাডা যা বলেছে তা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে যুক্তরাজ্য।
তবে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ব্রিটেন ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত করবে কি-না, সে বিষয়ে কোনো কথা বলেননি ক্লিভারলি। তবে তিনি জানিয়েছেন, অন্যান্য আরও ইস্যুতে যুক্তরাজ্য কী পদক্ষেপ নেবে সেই সিদ্ধান্তের জন্য কানাডার তদন্ত সম্পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে।
তিনি বলেন, ‘কানাডা ও ভারত উভয়ই যুক্তরাজ্যের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তারা কমনওয়েলথের অংশীদার।’
কানাডা ও ভারতের চলমান দ্বন্দ্ব নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্রও। শিখ নেতা হত্যার অভিযোগের বিষয়ে ভারতের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ক্যানবেরা আলোচনা করেছে বলেও জানিয়েছেন ওই মুখপাত্র।আপাত পরিস্থিতিতে শিখ নেতা হত্যার বিষয়ে কানাডার তদন্ত এখন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। বড় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে পশ্চিমা দেশগুলো এই তদন্তের অগ্রগতির জন্য অপেক্ষা করবে।
কানাডীয় গোয়েন্দাদের কাছে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে যেসব তথ্য রয়েছে, তার কিছু হয়তো তারা মিত্র দেশগুলোর কাছেও প্রকাশ করবে। হত্যাকাণ্ডে কানাডার অভিযোগের সত্যতা দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হলে অর্থাৎ হত্যাকাণ্ডে ভারতের দায় পাওয়া গেলে পরিস্থিতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। এ ক্ষেত্রে পশ্চিমা শক্তিগুলোকে অটোয়া কিংবা নয়াদিল্লিকে সমর্থনের মধ্যে যে কোনো একটিকে বেছে নিতে হবে।
অতীতে, পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়া, ইরান কিংবা সৌদি আরবের মতো দেশগুলোর দ্বারা বিদেশের মাটিতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছে। তারা চাইবে না ভারত সেই তালিকায় যোগ হোক।
বিবিসি অবলম্বণে
ভূ-রাজনৈতিক দাবার বোর্ডে ভারত একটি গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। ক্রমান্বয়ে শক্তিশালী হয়ে ওঠাই শুধু নয়, বর্তমানে ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশ—যার অর্থনীতি পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম। চীনের বিরুদ্ধে অবস্থানের ক্ষেত্রে পশ্চিমা দেশগুলো ভারতকে তাই একটি ঢাল হিসেবেই দেখছে।
ভারতকে সমীহ ও গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয়েছে দেশটিতে অনুষ্ঠিত সাম্প্রতিক জি-২০ সম্মেলনে। সে সময় পশ্চিমা দেশগুলো ভারতের নিরপেক্ষ অবস্থানকে সম্মান জানিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে এমন একটি চূড়ান্ত ঘোষণায় সম্মত হয়েছিল—যেখানে রাশিয়ার নাম উল্লেখ না করে নিন্দা জানানো হয়। বিবৃতি নিয়ে বিরোধ এড়িয়ে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষার ওপরই গুরুত্ব দিয়েছে পশ্চিমারা, যা ইউক্রেনের জন্য কিছুটা মনঃক্ষুণ্নের কারণ হয়েছিল।
পশ্চিমা কূটনীতিকদের আশঙ্কা—একজন শিখ নেতা হত্যাকাণ্ডের জের ধরে কানাডা ও ভারতের মধ্যে যে বিরোধ সৃষ্টি হয়েছে, তাতে পশ্চিমা দেশগুলো দুই দলে ভাগ হয়ে যেতে পারে। দেশ দুটির মধ্যে বর্তমানে চূড়ান্ত উত্তেজনার পাশাপাশি সম্পর্ক একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। সম্প্রতি পশ্চিম কানাডায় একজন শিখ নেতাকে হত্যার ঘটনায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরাসরি ভারতকে অভিযুক্ত করলে এই রেষারেষির সূত্রপাত হয়।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে গ্লোবাল সাউথ হিসেবে পরিচিত উন্নয়নশীল দেশগুলোর নেতা হিসেবে আবির্ভূত হতে চাইছে ভারত। এই দেশগুলোর মধ্যে অনেক দেশই ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের নিন্দা জানায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো কূটনৈতিক উপায়ে এই দেশগুলোকে নিজেদের পক্ষে রাখার চেষ্টা করছে এবং এটা বোঝাতে চাইছে যে, রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধ তাদের অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে, ক্ষতিগ্রস্ত করছে। কানাডা ও ভারতের দ্বন্দ্বে এই প্রচেষ্টা নষ্ট হয়ে যাক, এমনটা কিছুতেই চান না পশ্চিমা কূটনীতিকরা।
কানাডার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের কাছে শিখ নেতা হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি উত্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কানাডার মিত্র দেশগুলো অনুগত থাকলেও সতর্ক অবস্থানে রয়েছে তারা। হোয়াইট হাউসের বক্তব্য হলো—যুক্তরাষ্ট্র শিখ নেতার হত্যার অভিযোগের বিষয়ে ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’। একই সঙ্গে বলা হয়েছে, এ হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে ‘কানাডার তদন্ত এগিয়ে নেওয়া এবং অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’।
শিখ নেতা হত্যাকাণ্ডের জেরে এই ধরনের কূটনৈতিক দ্বন্দ্ব যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে কারণ এই দেশ দুটিতে বিপুলসংখ্যক শিখ ধর্মাবলম্বী মানুষ বসবাস করছেন।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রসচিব জেমস ক্লিভারলি জানিয়েছে, গত সোমবার শিখ নেতা হত্যার অভিযোগের বিষয়ে তিনি কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলির সঙ্গে কথা বলেছেন এবং কানাডা যা বলেছে তা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে যুক্তরাজ্য।
তবে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ব্রিটেন ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত করবে কি-না, সে বিষয়ে কোনো কথা বলেননি ক্লিভারলি। তবে তিনি জানিয়েছেন, অন্যান্য আরও ইস্যুতে যুক্তরাজ্য কী পদক্ষেপ নেবে সেই সিদ্ধান্তের জন্য কানাডার তদন্ত সম্পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে।
তিনি বলেন, ‘কানাডা ও ভারত উভয়ই যুক্তরাজ্যের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তারা কমনওয়েলথের অংশীদার।’
কানাডা ও ভারতের চলমান দ্বন্দ্ব নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্রও। শিখ নেতা হত্যার অভিযোগের বিষয়ে ভারতের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ক্যানবেরা আলোচনা করেছে বলেও জানিয়েছেন ওই মুখপাত্র।আপাত পরিস্থিতিতে শিখ নেতা হত্যার বিষয়ে কানাডার তদন্ত এখন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। বড় কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে পশ্চিমা দেশগুলো এই তদন্তের অগ্রগতির জন্য অপেক্ষা করবে।
কানাডীয় গোয়েন্দাদের কাছে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে যেসব তথ্য রয়েছে, তার কিছু হয়তো তারা মিত্র দেশগুলোর কাছেও প্রকাশ করবে। হত্যাকাণ্ডে কানাডার অভিযোগের সত্যতা দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হলে অর্থাৎ হত্যাকাণ্ডে ভারতের দায় পাওয়া গেলে পরিস্থিতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। এ ক্ষেত্রে পশ্চিমা শক্তিগুলোকে অটোয়া কিংবা নয়াদিল্লিকে সমর্থনের মধ্যে যে কোনো একটিকে বেছে নিতে হবে।
অতীতে, পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়া, ইরান কিংবা সৌদি আরবের মতো দেশগুলোর দ্বারা বিদেশের মাটিতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের নিন্দা জানিয়েছে। তারা চাইবে না ভারত সেই তালিকায় যোগ হোক।
বিবিসি অবলম্বণে
সম্প্রতি ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন ডলার-নির্ভর বন্ড বিক্রি করেছে চীন। গত তিন বছরের মধ্যে এবারই প্রথম দেশটি এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ঘটনাটি বিশ্লেষকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাঁরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বার্তা দিয়েছে চীন।
১৮ মিনিট আগেএকটা সময় ইসরায়েলের ছোট ও সুসংহত সমাজকে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে প্রায় অপ্রতিরোধ্য বলে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু এখন বিষয়টি কার্যত বদলে গেছে। বর্তমান সংঘাত, ইসরায়েলে উগ্র ডানপন্থার উত্থান এবং নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে ২০২৩ সালের বিচার বিভাগ সংস্কারের মতো বিষয়গুলো দেশটির সমাজে বিদ্যমান সূক্ষ্ম বিভাজনগুলো
৮ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের রূপ এবং যুদ্ধ ও বাণিজ্য সম্পর্কের পরিবর্তন নিয়ে বিশ্লেষণ। চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের সাথে নতুন কৌশল এবং মার্কিন আধিপত্যের ভবিষ্যৎ।
২ দিন আগেকোভিড-১৯ মহামারির পর সোশ্যাল মিডিয়া ফাস্ট ফ্যাশন শিল্পকে ভঙ্গুর করে তুলেছে। জায়গা করে নিচ্ছে ভয়াবহ মানবাধিকার সংকট সৃস্টিকারী ‘আলট্রা-ফাস্ট ফ্যাশন’। সেই শিল্পে তৈরি মানুষেরই ‘রক্তে’ রঞ্জিত পোশাক সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করে কিনছে অনবরত। আর রক্তের বেসাতি থেকে মালিক শ্রেণি মুনাফা কামিয়েই যাচ্ছে।
৫ দিন আগে