অনলাইন ডেস্ক
একের পর এক ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা যখন প্রায় ধুলার সঙ্গে মিশে গেছে, তখন হঠাৎ করেই ইসরায়েল ও লেবাননের মধ্যে সংঘাত বিশ্বজুড়ে মনোযোগ কেড়েছে। বিশেষ করে, গত সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) লেবাননের শহরগুলোতে ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলা নতুন একটি যুদ্ধের সূত্রপাত করেছে।
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় একটি মর্মান্তিক মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে। মাত্র এক দিনের ব্যবধানে এই হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৫৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিহতদের মধ্যে অনেক নারী এবং শিশুও আছে। হামলা থেকে বাঁচতে নিজের ঘর-বাড়ি ফেলে পালিয়ে যাচ্ছে অসংখ্য পরিবার। বাস্তুচ্যুত হয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
লেবাননে ইসরায়েলের এই সামরিক অভিযানকে গাজার সঙ্গে বিস্তৃত সংঘাতের একটি ‘নতুন পর্যায়’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে লেবাননে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করাই এই হামলার লক্ষ্যে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট হামলার আগে ঘোষণা দিয়েছিলেন—হিজবুল্লাহর কাছ থেকে অনুভূত হুমকির কারণে লেবাননের সীমান্ত সংলগ্ন ইসরায়েলি বসতিগুলো থেকে অসংখ্য মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। সেই সব মানুষকে তাঁদের বাড়িতে ফিরিয়ে নিতে হিজবুল্লাহর বিভিন্ন অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা পরিচালনা করা হচ্ছে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, লেবাননে ইসরায়েলের সর্বশেষ হামলা ঘটনাটি শুরু হয়েছিল সোমবার সকাল থেকে। লেবাননের বন্দর শহর বাইব্লোসের কাছে একটি কম জনবহুল এলাকায় প্রথম বোমা হামলাটি করে ইসরায়েল। পরবর্তীতে হিজবুল্লাহর আস্তানা সন্দেহে আরও ১ হাজার ৩০০টি অবস্থান লক্ষ্য করে বোমা ফেলা হয়। সাধারণত লেবাননের দক্ষিণ অংশ এবং বেকা উপত্যকা অঞ্চলেই হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের বেশি উপস্থিতি এবং নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। বোমা হামলার আগে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী ওই অঞ্চলগুলোতে ৮০ হাজারেরও বেশি স্বয়ংক্রিয় কল পরিচালনা করেছিল। ওই কলগুলোতে লেবাননের নাগরিকদের এলাকা খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ফলে অসংখ্য পরিবারের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং নিরাপদে পালানোর চেষ্টা করতে গিয়ে বড় ধরনের যানজটের কবলে পড়ে।
বড় ধরনের বিমান হামলা শুরুর আগে গত সপ্তাহেই দুই ধাপে হিজবুল্লাহ গেরিলাদের ব্যবহৃত পেজার ও ওয়াকি-টকির মতো যোগাযোগের অসংখ্য যন্ত্র একযোগে বিস্ফোরিত হয়েছিল। এই ঘটনার জন্যও ইসরায়েলকে দায়ী করে আসছিল সংগঠনটি।
ইসরায়েলি হামলার বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী। দুই পক্ষের মধ্যে ইতিমধ্যে সীমান্তে গুলি বিনিময় শুরু হয়েছে। ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রকেট কিংবা অন্যান্য গোলা-বারুদ ছুড়েও জবাব দিচ্ছে হিজবুল্লাহরা। ফলে এই সংঘাত একটি বৃহত্তর আঞ্চলিক সংঘাতের উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
একের পর এক ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা যখন প্রায় ধুলার সঙ্গে মিশে গেছে, তখন হঠাৎ করেই ইসরায়েল ও লেবাননের মধ্যে সংঘাত বিশ্বজুড়ে মনোযোগ কেড়েছে। বিশেষ করে, গত সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) লেবাননের শহরগুলোতে ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলা নতুন একটি যুদ্ধের সূত্রপাত করেছে।
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় একটি মর্মান্তিক মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে। মাত্র এক দিনের ব্যবধানে এই হামলায় এখন পর্যন্ত ৫৫৮ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। নিহতদের মধ্যে অনেক নারী এবং শিশুও আছে। হামলা থেকে বাঁচতে নিজের ঘর-বাড়ি ফেলে পালিয়ে যাচ্ছে অসংখ্য পরিবার। বাস্তুচ্যুত হয়েছে হাজার হাজার মানুষ।
লেবাননে ইসরায়েলের এই সামরিক অভিযানকে গাজার সঙ্গে বিস্তৃত সংঘাতের একটি ‘নতুন পর্যায়’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে লেবাননে ইরান সমর্থিত হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করাই এই হামলার লক্ষ্যে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট হামলার আগে ঘোষণা দিয়েছিলেন—হিজবুল্লাহর কাছ থেকে অনুভূত হুমকির কারণে লেবাননের সীমান্ত সংলগ্ন ইসরায়েলি বসতিগুলো থেকে অসংখ্য মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। সেই সব মানুষকে তাঁদের বাড়িতে ফিরিয়ে নিতে হিজবুল্লাহর বিভিন্ন অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা পরিচালনা করা হচ্ছে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, লেবাননে ইসরায়েলের সর্বশেষ হামলা ঘটনাটি শুরু হয়েছিল সোমবার সকাল থেকে। লেবাননের বন্দর শহর বাইব্লোসের কাছে একটি কম জনবহুল এলাকায় প্রথম বোমা হামলাটি করে ইসরায়েল। পরবর্তীতে হিজবুল্লাহর আস্তানা সন্দেহে আরও ১ হাজার ৩০০টি অবস্থান লক্ষ্য করে বোমা ফেলা হয়। সাধারণত লেবাননের দক্ষিণ অংশ এবং বেকা উপত্যকা অঞ্চলেই হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের বেশি উপস্থিতি এবং নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। বোমা হামলার আগে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী ওই অঞ্চলগুলোতে ৮০ হাজারেরও বেশি স্বয়ংক্রিয় কল পরিচালনা করেছিল। ওই কলগুলোতে লেবাননের নাগরিকদের এলাকা খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ফলে অসংখ্য পরিবারের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং নিরাপদে পালানোর চেষ্টা করতে গিয়ে বড় ধরনের যানজটের কবলে পড়ে।
বড় ধরনের বিমান হামলা শুরুর আগে গত সপ্তাহেই দুই ধাপে হিজবুল্লাহ গেরিলাদের ব্যবহৃত পেজার ও ওয়াকি-টকির মতো যোগাযোগের অসংখ্য যন্ত্র একযোগে বিস্ফোরিত হয়েছিল। এই ঘটনার জন্যও ইসরায়েলকে দায়ী করে আসছিল সংগঠনটি।
ইসরায়েলি হামলার বিরুদ্ধে প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে হিজবুল্লাহ গোষ্ঠী। দুই পক্ষের মধ্যে ইতিমধ্যে সীমান্তে গুলি বিনিময় শুরু হয়েছে। ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রকেট কিংবা অন্যান্য গোলা-বারুদ ছুড়েও জবাব দিচ্ছে হিজবুল্লাহরা। ফলে এই সংঘাত একটি বৃহত্তর আঞ্চলিক সংঘাতের উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
ইউক্রেনের ছয়টি ক্ষেপণাস্ত্র সারা বিশ্বে আতঙ্ক সৃষ্টি করলেও, রাশিয়ার এ ধরনের আক্রমণকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়েছে—যেমনটি ইসরায়েল উত্তর গাজাকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেট্রাম্প ফিরে আসায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতিতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের ধারাবাহিকতাই বজায় থাকতে পারে, সামান্য কিছু পরিবর্তন নিয়ে। ট্রাম্পের নতুন মেয়াদে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান পেছনের সারিতে থাকলেও বাংলাদেশ,
১৩ ঘণ্টা আগেড. ইউনূস যখন অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন পুরো জাতি তাঁকে স্বাগত জানিয়েছিল। তবে তাঁকে পরিষ্কারভাবে এই পরিকল্পনা প্রকাশ করতে হবে যে, তিনি কীভাবে দেশ শাসন করবেন এবং ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন।
১ দিন আগেসম্প্রতি দুই বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন ডলারনির্ভর বন্ড বিক্রি করেছে চীন। গত তিন বছরের মধ্যে এবারই প্রথম দেশটি এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ঘটনাটি বিশ্লেষকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাঁরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বার্তা দিয়েছে চীন।
২ দিন আগে