হঠাৎ করেই রাজতন্ত্র পুনর্বহাল ও হিন্দু রাষ্ট্রের দাবিতে বিক্ষোভে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল নেপাল। গতকাল শুক্রবার রাজধানী কাঠমান্ডুতে রাজতন্ত্রপন্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় কারফিউ জারি করে নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়। এ মাসেই রাজা জ্ঞানেন্দ্রর নেতৃত্বে কাঠমান্ডুতে রাজতন্ত্রপন্থীদের বিক্ষোভ বিশ্ব মহলের নজর কেড়েছে। তবে ২০০৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্তির পর নেপালে রাজতন্ত্র যে একেবারে সমর্থন হারিয়েছে, তা নয়। রাজতন্ত্রের প্রতি নির্দিষ্ট মাত্রার সমর্থন সব সময়ই ছিল। বিশেষ করে ঐতিহ্যগতভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণি ও কিছু বর্ণের লোকজন গণতন্ত্রে রূপান্তের অসন্তুষ্ট ছিলেন। সম্প্রতি এরাই রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার দাবিতে মাঠে নেমেছেন।
তবু রাজতন্ত্রের প্রতি এই সমর্থনের প্রকৃত মাত্রা বোঝা দরকার। গতকালের বিক্ষোভে মাত্র ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার মানুষ অংশগ্রহণ ছিল বলে পুলিশের তথ্য। এই সংখ্যা ২০০৬ সালের রাজতন্ত্রবিরোধী বিক্ষোভের তুলনায় একেবারেই নগণ্য, তখন কয়েক লাখ মানুষের বিক্ষোভ হয়েছিল। আর ব্যালটের হিসাবে দেখলে রাজতন্ত্রপন্থী দল রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি (আরপিপি) ২০১৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে ২ শতাংশেরও কম ভোট পেয়েছিল। পাঁচ বছর পরের নির্বাচনে সেই ভোট বেড়ে ৬ শতাংশে উঠেছে মাত্র। কিন্তু এই রাজতন্ত্র পুনর্বহালের জন্য পর্যাপ্ত নয়।
সাম্প্রতিক জরিপের তথ্য বলছে, নেপালকে পুনরায় হিন্দু রাষ্ট্র ঘোষণার পক্ষে প্রায় অর্ধেক জনগণ। কিন্তু হিন্দু রাষ্ট্রের প্রতি সমর্থন আর রাজতন্ত্রে সমর্থন এক নয়। এমনিতেই সর্বশেষ রাজা জ্ঞানেন্দ্র শাহ ও তাঁর ছেলে পরাশের জনপ্রিয়তা তলানিতে। তার মধ্যে ক্ষমতা কুক্ষিগত করায় জ্ঞানেন্দ্র ব্যাপকভাবে নিন্দিত। আর তাঁর ছেলে জনপ্রিয় এক গায়ক হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে অভিযুক্ত।
রাজতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভের পেছনে নেপালের প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দল— নেপালি কংগ্রেস, সিপিএন-ইউএমএল ও সিপিএন-মাওবাদী সেন্টারের রাষ্ট্র পরিচালনা ব্যবস্থার ব্যর্থতাকে দায়ী করছেন অনেকেই। কারণ, এই তিন দলের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অদক্ষতার কারণে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে, যা রাজতন্ত্রপন্থীরা কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। যদিও এদের বিকল্প হিসেবে রাজতন্ত্র তরুণ প্রজন্মের পছন্দ নয়। তাঁরা কাঠমান্ডুর মেয়র বালেন্দ্র শাহ বা রাষ্ট্রীয় স্বতন্ত্র পার্টির (আরএসপি) দিকে ঝুঁকছে। আরএসপি ২০২২ সালের নির্বাচনে রাজতন্ত্রপন্থী আরপিপির চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে।
এই বিক্ষোভের পেছনে ভারত বা চীনের ইন্ধন থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকদের কেউ কেউ। ঐতিহাসিকভাবে ভারত নেপালের রাজতন্ত্রকে নিজেদের স্বার্থবিরোধী মনে করে। বিশেষ করে নেপালের চীন-ঘেঁষা অবস্থানের কারণে। এছাড়া রাজা মহেন্দ্র (১৯৫৫-১৯৭২) থেকে শুরু করে তাঁর পুত্র বীরেন্দ্র (১৯৭২-২০০১) ও জ্ঞানেন্দ্র (২০০১-২০০৮) সবার শাসনামলেই নেপালের রাজতন্ত্র ভারতের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তবে বর্তমানে চীনও নেপালে রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার বিষয়ে অনাগ্রহী। যদিও একসময় এটি ছিল বেইজিংয়ের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মিত্র। তবে বাণিজ্যিক স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে চীনা কর্মকর্তারা এখন মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে মনোযোগ দিয়েছেন।
নেপালের বর্তমান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো রাজতন্ত্রপন্থীদের আন্দোলনে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। সিপিএন-ইউএমএল ও কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকার পরেও তেমন কোনো সাফল্য দেখাতে পারেনি। এদিকে প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি বিরোধীদের সমালোচনা সহ্য করতে না পেরে রাজতন্ত্রপন্থীদের ওপর ক্ষোভ ঝাড়ছেন। কিন্তু শাসনব্যবস্থা, জবাবদিহিতা ও দুর্নীতি দমনে জনগণের আস্থা অর্জন করতে পারেননি তিনি। এর ফলে একসময়ের জনপ্রিয় এই নেতা এখন মানুষের কাছে ব্যাপক সমালোচিত।
প্রধানমন্ত্রী কে.পি. শর্মা ওলির মতো নেতাদের অবহেলার কারণে ২০১৫ সালের সংবিধানে প্রবর্তিত যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সঠিক বাস্তবায়ন হয়নি। ক্ষমতা ও সম্পদ কেন্দ্রীভূত করার প্রবণতায় এই ব্যবস্থার ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়েছে। এর ফলে অনেক নেপালির মধ্যে এই ধারণা বদ্ধমূল হয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। ২০১৫ সালের সংবিধানের আরও দুটি স্তম্ভ প্রজাতন্ত্রবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতাও একইভাবে ব্যর্থতার কলঙ্ক বহন করছে।
জনগণের অসন্তোষ এখন প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে। নেপালের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ঝুলছে তিনটি প্রধান দলের হাতে। ২০০৬ সালের পরে সকল প্রগতিশীল পরিবর্তনে তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। এখনই সময় জনগণের ক্রমবর্ধমান এই অসন্তোষের মুখে নিজেদের ভুলগুলো শুধরে নেওয়ার।
(দ্য ডিপ্লোম্যাটে প্রকাশিত নিবন্ধ থেকে অনুবাদ করেছেন জগৎপতি বর্মা)
হঠাৎ করেই রাজতন্ত্র পুনর্বহাল ও হিন্দু রাষ্ট্রের দাবিতে বিক্ষোভে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল নেপাল। গতকাল শুক্রবার রাজধানী কাঠমান্ডুতে রাজতন্ত্রপন্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় কারফিউ জারি করে নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়। এ মাসেই রাজা জ্ঞানেন্দ্রর নেতৃত্বে কাঠমান্ডুতে রাজতন্ত্রপন্থীদের বিক্ষোভ বিশ্ব মহলের নজর কেড়েছে। তবে ২০০৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্তির পর নেপালে রাজতন্ত্র যে একেবারে সমর্থন হারিয়েছে, তা নয়। রাজতন্ত্রের প্রতি নির্দিষ্ট মাত্রার সমর্থন সব সময়ই ছিল। বিশেষ করে ঐতিহ্যগতভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত শ্রেণি ও কিছু বর্ণের লোকজন গণতন্ত্রে রূপান্তের অসন্তুষ্ট ছিলেন। সম্প্রতি এরাই রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার দাবিতে মাঠে নেমেছেন।
তবু রাজতন্ত্রের প্রতি এই সমর্থনের প্রকৃত মাত্রা বোঝা দরকার। গতকালের বিক্ষোভে মাত্র ১০ হাজার থেকে ১৫ হাজার মানুষ অংশগ্রহণ ছিল বলে পুলিশের তথ্য। এই সংখ্যা ২০০৬ সালের রাজতন্ত্রবিরোধী বিক্ষোভের তুলনায় একেবারেই নগণ্য, তখন কয়েক লাখ মানুষের বিক্ষোভ হয়েছিল। আর ব্যালটের হিসাবে দেখলে রাজতন্ত্রপন্থী দল রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টি (আরপিপি) ২০১৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে ২ শতাংশেরও কম ভোট পেয়েছিল। পাঁচ বছর পরের নির্বাচনে সেই ভোট বেড়ে ৬ শতাংশে উঠেছে মাত্র। কিন্তু এই রাজতন্ত্র পুনর্বহালের জন্য পর্যাপ্ত নয়।
সাম্প্রতিক জরিপের তথ্য বলছে, নেপালকে পুনরায় হিন্দু রাষ্ট্র ঘোষণার পক্ষে প্রায় অর্ধেক জনগণ। কিন্তু হিন্দু রাষ্ট্রের প্রতি সমর্থন আর রাজতন্ত্রে সমর্থন এক নয়। এমনিতেই সর্বশেষ রাজা জ্ঞানেন্দ্র শাহ ও তাঁর ছেলে পরাশের জনপ্রিয়তা তলানিতে। তার মধ্যে ক্ষমতা কুক্ষিগত করায় জ্ঞানেন্দ্র ব্যাপকভাবে নিন্দিত। আর তাঁর ছেলে জনপ্রিয় এক গায়ক হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে অভিযুক্ত।
রাজতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভের পেছনে নেপালের প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দল— নেপালি কংগ্রেস, সিপিএন-ইউএমএল ও সিপিএন-মাওবাদী সেন্টারের রাষ্ট্র পরিচালনা ব্যবস্থার ব্যর্থতাকে দায়ী করছেন অনেকেই। কারণ, এই তিন দলের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অদক্ষতার কারণে জনগণের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে, যা রাজতন্ত্রপন্থীরা কাজে লাগানোর চেষ্টা করছে। যদিও এদের বিকল্প হিসেবে রাজতন্ত্র তরুণ প্রজন্মের পছন্দ নয়। তাঁরা কাঠমান্ডুর মেয়র বালেন্দ্র শাহ বা রাষ্ট্রীয় স্বতন্ত্র পার্টির (আরএসপি) দিকে ঝুঁকছে। আরএসপি ২০২২ সালের নির্বাচনে রাজতন্ত্রপন্থী আরপিপির চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে।
এই বিক্ষোভের পেছনে ভারত বা চীনের ইন্ধন থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকদের কেউ কেউ। ঐতিহাসিকভাবে ভারত নেপালের রাজতন্ত্রকে নিজেদের স্বার্থবিরোধী মনে করে। বিশেষ করে নেপালের চীন-ঘেঁষা অবস্থানের কারণে। এছাড়া রাজা মহেন্দ্র (১৯৫৫-১৯৭২) থেকে শুরু করে তাঁর পুত্র বীরেন্দ্র (১৯৭২-২০০১) ও জ্ঞানেন্দ্র (২০০১-২০০৮) সবার শাসনামলেই নেপালের রাজতন্ত্র ভারতের জন্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তবে বর্তমানে চীনও নেপালে রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার বিষয়ে অনাগ্রহী। যদিও একসময় এটি ছিল বেইজিংয়ের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য মিত্র। তবে বাণিজ্যিক স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে চীনা কর্মকর্তারা এখন মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে মনোযোগ দিয়েছেন।
নেপালের বর্তমান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো রাজতন্ত্রপন্থীদের আন্দোলনে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। সিপিএন-ইউএমএল ও কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন জোট সরকার সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকার পরেও তেমন কোনো সাফল্য দেখাতে পারেনি। এদিকে প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি বিরোধীদের সমালোচনা সহ্য করতে না পেরে রাজতন্ত্রপন্থীদের ওপর ক্ষোভ ঝাড়ছেন। কিন্তু শাসনব্যবস্থা, জবাবদিহিতা ও দুর্নীতি দমনে জনগণের আস্থা অর্জন করতে পারেননি তিনি। এর ফলে একসময়ের জনপ্রিয় এই নেতা এখন মানুষের কাছে ব্যাপক সমালোচিত।
প্রধানমন্ত্রী কে.পি. শর্মা ওলির মতো নেতাদের অবহেলার কারণে ২০১৫ সালের সংবিধানে প্রবর্তিত যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সঠিক বাস্তবায়ন হয়নি। ক্ষমতা ও সম্পদ কেন্দ্রীভূত করার প্রবণতায় এই ব্যবস্থার ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়েছে। এর ফলে অনেক নেপালির মধ্যে এই ধারণা বদ্ধমূল হয়েছে যে, যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। ২০১৫ সালের সংবিধানের আরও দুটি স্তম্ভ প্রজাতন্ত্রবাদ ও ধর্মনিরপেক্ষতাও একইভাবে ব্যর্থতার কলঙ্ক বহন করছে।
জনগণের অসন্তোষ এখন প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে। নেপালের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ ঝুলছে তিনটি প্রধান দলের হাতে। ২০০৬ সালের পরে সকল প্রগতিশীল পরিবর্তনে তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। এখনই সময় জনগণের ক্রমবর্ধমান এই অসন্তোষের মুখে নিজেদের ভুলগুলো শুধরে নেওয়ার।
(দ্য ডিপ্লোম্যাটে প্রকাশিত নিবন্ধ থেকে অনুবাদ করেছেন জগৎপতি বর্মা)
ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক, রাশিয়া ও ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুমকি, চীনের ক্রমবর্ধমান আধিপত্য এবং ইলন মাস্কের গ্রোক—এই চতুর্মুখী চাপে ভারতে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার।
১ দিন আগেবাংলাদেশ যদি সঠিকভাবে সুযোগ কাজে লাগাতে পারে, তবে দেশটি কেবল পরিবর্তিত বাণিজ্য কাঠামোর সুবিধাভোগী হিসেবেই নয়, তৈরি পোশাক শিল্পের একটি প্রভাবশালী অংশীদার হিসেবে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করতে পারবে।
২ দিন আগেভারতের শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তারা কৌশল পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, ভারত অত্যধিক কঠোরহস্ত হয়ে উঠেছে, চীন যেভাবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে বিরোধী দল ও নাগরিক সমাজের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে বা সাধারণ মূল্যবোধ ও পরিচয়ের অনুভূতি প্রচারে সফল হয়নি, ভারতের
৪ দিন আগেভোটারের ন্যূনতম বয়স নিয়ে বেশ আলোচনা চলছে। নবগঠিত রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) তাদের সংস্কার প্রস্তাবে ভোটারের ন্যূনতম বয়স ১৬ বছর করার প্রস্তাব করেছে। আবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৭ বছরের প্রস্তাব করেছেন। যদিও রাজনৈতিক দলগুলো এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করে আসছে।
৮ দিন আগে