নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছে এই শাস্ত্রীয় গানের সন্ধ্যা। বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে গতকাল ‘সুনাদ’ নামের এই গানের আসর শুরু হয় সমবেত ধ্রুপদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। গান শুরুর আগে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, ‘এ রকম ভরা হল দেখলে আপ্লুত হয়ে যাই। যানজটের ব্যস্ততার মধ্যে আপনারা এসেছেন। একটি আসনও খালি নেই। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আজ ধ্রুপদ, খেয়াল ও দলীয় সংগীত পরিবেশন করবে শিক্ষার্থীরা। এই সময় এলে সেই মহাযজ্ঞ শাস্ত্রীয় সংগীতের কথা খুব মনে পড়ে। এবার এই প্রতিষ্ঠানের নবম বর্ষ। গুরুদের স্মরণ করি। যাঁরা এত দিন আমাদের সাথে আছেন, তাঁরা আমাদের পাশে থাকলেন। নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে পথচলা। খুব যে মসৃণ ছিল তা নয়। তাই তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই শিক্ষার্থীরা যা কিছু শিখছে, এর পেছনে যাঁরা সবচেয়ে বেশি ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার, তাঁরা হলেন এদের বাবা-মায়েরা।’
অনুষ্ঠানে ধ্রুপদ গেয়ে শোনান টিংকু শীল, স্মরণিকা সাহা, অব্যয় ঋদ্ধি ও দিব্যময় দেশ। একক খেয়াল পরিবেশন করেন কানিজ হুসনা আহাম্মাদী। তিনি পরিবেশন করেন রাগ মারওয়া। দলীয় সংগীত পরিবেশন করেন অভিজিৎ কুন্ডু, ইলহাম ফুলঝুরি খান, ইসরা ফুলঝুরি খান, মোহাম্মদ কাওসার, সোহিনী মজুমদার, শৌণক দেবনাথ ঋক, নিলয় হালদার, ফাহমিদা নাজনীন ও নূসরাত ই জাহান খুশবু।
আজ এবং আগামীকালও আছে একই জায়গায় গানের আসর। ‘প্রাণের খেলা’ নামের এই দুই দিনের আসরে আজ সরোদ পরিবেশন করবেন রাজরূপা চৌধুরী এবং কাল বাংলা নাগরিক গান পরিবেশন করবেন শারমিন সাথী ইসলাম ও বুলবুল ইসলাম।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন বলছে, শাস্ত্রীয় সংগীতচর্চায় নবীনদের উদ্বুদ্ধ করলে বাংলা গানের ভবিষ্যৎ পথচলা সুগম হবে। কণ্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পী শাস্ত্রীয় সংগীতে যথার্থ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হলেই এই ভিত মজবুত এবং সব সংগীতরীতিই উপকৃত হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নিবেদিতপ্রাণ বহু সংগীতশিল্পীর নাম, যাঁরা জন্ম বা পারিবারিক সূত্রে এ দেশেরই মানুষ। তাঁদের আলোকিত উত্তরাধিকার আমাদেরও। সেই ঐতিহ্য ও সংগীত আবহের সঙ্গে নবীন প্রজন্মকে পরিচিত করাতেই ২০১৪ সালের নভেম্বরে যাত্রা শুরু করে শাস্ত্রীয় সংগীত শিক্ষায়তন বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়। গুরু-শিষ্য পরম্পরা পদ্ধতিতে উপমহাদেশের উচ্চাঙ্গসংগীতের বিশিষ্ট গুরুদের তত্ত্বাবধানে এই সংগীতালয়ে শিক্ষাদান করা হয়।
শহরে শীত এসে গেছে। চাদর মোড়ানো সন্ধ্যায় শুরু হয়েছে মানুষের আনাগোনা। শিল্পীরা মঞ্চে ওঠার বেশ আগেই কানায় কানায় পূর্ণ মিলনায়তন। খানিক পরে শুরু হয় সুরের মূর্ছনা, শাস্ত্রীয় সংগীতের সুর। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যাটা এমনই ছিল ধানমন্ডির বেঙ্গল শিল্পালয়ে।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন আয়োজন করেছে এই শাস্ত্রীয় গানের সন্ধ্যা। বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে গতকাল ‘সুনাদ’ নামের এই গানের আসর শুরু হয় সমবেত ধ্রুপদ পরিবেশনের মধ্য দিয়ে। গান শুরুর আগে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক লুভা নাহিদ চৌধুরী সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, ‘এ রকম ভরা হল দেখলে আপ্লুত হয়ে যাই। যানজটের ব্যস্ততার মধ্যে আপনারা এসেছেন। একটি আসনও খালি নেই। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আজ ধ্রুপদ, খেয়াল ও দলীয় সংগীত পরিবেশন করবে শিক্ষার্থীরা। এই সময় এলে সেই মহাযজ্ঞ শাস্ত্রীয় সংগীতের কথা খুব মনে পড়ে। এবার এই প্রতিষ্ঠানের নবম বর্ষ। গুরুদের স্মরণ করি। যাঁরা এত দিন আমাদের সাথে আছেন, তাঁরা আমাদের পাশে থাকলেন। নানা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে পথচলা। খুব যে মসৃণ ছিল তা নয়। তাই তাঁদের ধন্যবাদ জানাই। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই শিক্ষার্থীরা যা কিছু শিখছে, এর পেছনে যাঁরা সবচেয়ে বেশি ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার, তাঁরা হলেন এদের বাবা-মায়েরা।’
অনুষ্ঠানে ধ্রুপদ গেয়ে শোনান টিংকু শীল, স্মরণিকা সাহা, অব্যয় ঋদ্ধি ও দিব্যময় দেশ। একক খেয়াল পরিবেশন করেন কানিজ হুসনা আহাম্মাদী। তিনি পরিবেশন করেন রাগ মারওয়া। দলীয় সংগীত পরিবেশন করেন অভিজিৎ কুন্ডু, ইলহাম ফুলঝুরি খান, ইসরা ফুলঝুরি খান, মোহাম্মদ কাওসার, সোহিনী মজুমদার, শৌণক দেবনাথ ঋক, নিলয় হালদার, ফাহমিদা নাজনীন ও নূসরাত ই জাহান খুশবু।
আজ এবং আগামীকালও আছে একই জায়গায় গানের আসর। ‘প্রাণের খেলা’ নামের এই দুই দিনের আসরে আজ সরোদ পরিবেশন করবেন রাজরূপা চৌধুরী এবং কাল বাংলা নাগরিক গান পরিবেশন করবেন শারমিন সাথী ইসলাম ও বুলবুল ইসলাম।
বেঙ্গল ফাউন্ডেশন বলছে, শাস্ত্রীয় সংগীতচর্চায় নবীনদের উদ্বুদ্ধ করলে বাংলা গানের ভবিষ্যৎ পথচলা সুগম হবে। কণ্ঠশিল্পী ও যন্ত্রশিল্পী শাস্ত্রীয় সংগীতে যথার্থ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হলেই এই ভিত মজবুত এবং সব সংগীতরীতিই উপকৃত হবে। বাংলাদেশের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নিবেদিতপ্রাণ বহু সংগীতশিল্পীর নাম, যাঁরা জন্ম বা পারিবারিক সূত্রে এ দেশেরই মানুষ। তাঁদের আলোকিত উত্তরাধিকার আমাদেরও। সেই ঐতিহ্য ও সংগীত আবহের সঙ্গে নবীন প্রজন্মকে পরিচিত করাতেই ২০১৪ সালের নভেম্বরে যাত্রা শুরু করে শাস্ত্রীয় সংগীত শিক্ষায়তন বেঙ্গল পরম্পরা সংগীতালয়। গুরু-শিষ্য পরম্পরা পদ্ধতিতে উপমহাদেশের উচ্চাঙ্গসংগীতের বিশিষ্ট গুরুদের তত্ত্বাবধানে এই সংগীতালয়ে শিক্ষাদান করা হয়।
আকাশি রঙের বাড়ি। দোতলায় দুটি কক্ষে আলো জ্বলছে। সন্ধ্যার আবছা আঁধারে ছেয়ে আছে বাড়িটির চারদিকের গাছগুলো। সন্ধ্যার নীল আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে পেঁজা তুলোর মতো মেঘ। বাড়ির সামনে ল্যাম্পপোস্টের আলোয় জলাশয়ে প্রকৃতির এই মোহনীয় ছবি প্রতিফলিত হয়েছে।
২ দিন আগেচারুশিল্প হচ্ছে মানুষের অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম। একটি ছবি একটি বিপ্লবের উন্মেষ ঘটাতে পারে। ছবি শুধু বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি বিপ্লবের বার্তাও নিয়ে আসে।
১৩ দিন আগেআপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, এই বই পড়লে তারুণ্যশক্তিকে অনুভব করবেন, অনুপ্রাণিত হবেন। নতুন শুরুর একটা তাগিদ পাবেন। এই তরুণদের প্রত্যেকের মতো আপনিও বলে উঠবেন—সব সম্ভব! এই বইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জন্ম নেওয়া অবহেলিত অবস্থা থেকে সাফল্যের শীর্ষে যাওয়ার পথচলার গল্প উঠে এসেছে। প্রায় চার শ পৃষ্ঠার বইটির দাম
২০ দিন আগেপ্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ তার দুই যুগের পথচলা (২০০০-২০২৪) স্মরণীয় করে রাখতে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে দশ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছে। আজ ২ নভেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় যৌথভাবে উৎসব উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক শারমিন আহমদ এবং তরুণ
২০ দিন আগে