মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
তামিম ইয়ামীনের চারটি কবিতা
যেসব পাখিরা সুখী সঙ্গমের নিজস্ব নিয়মে কবুলবিহীন যারা মিলে যায় ঠোঁটে ও পাখায় তার সেই পাখসাট শূন্যে খসে পড়ার আগেই অনুবাদ করে নিই যথারীতি বাংলা ভাষায়
বৃষ্টি
সদ্য হাঁটা শিখছে—এমন শিশুরমতন হাঁটছ—বিশৃঙ্খল, মেপে। নৌকা ভাসছে—রহস্য কী? দেখি, বৃষ্টি নামছে তোমার শরীর ব্যেপে। যেমন কেরোসিনবিহীন এ চাঁদ ঘণ্টা-মিনিটব্যাপী হচ্ছে ম্লানই, তেমন করে অবিচ্ছিন্নভাবে
ঠিকানা
আজন্ম লালিত বিষাদ, তুমি নাম দিলে মেঘ। টেনে দিলে সীমানাপ্রাচীর, আর সেই বিজ্ঞপ্তি সাঁটিয়েছো দেয়ালের ওপাশে। আমি প্রতিদিন পড়ি, একই ভাষার নানা ব্যঞ্জনা আমাকে ভাবিয়ে তোলে। মাঝরাতে পাড়ি দিই অভিমানের ঘর। যদিও তখন
বাইরে আসার বিষ্টিদিন
জ্যামে দাঁড়িয়ে থাকা বাসগুলো টানা বিষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে ভেজা ট্রাফিক পুলিশ যেন রমনার রেইনট্রি ডালে বসে থাকা ভেজা কাক হাতে শীতল বাঁশি...
মতভেদের কেন্দ্রে মহামিলনের গল্প
ভাষায় রূপকের ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে লেখক রায়হান রাইন ‘এক মুঠো রূপক’ প্রবন্ধে লেখেন, ‘ইতিহাসের একটা পর্যায় পর্যন্ত শিল্পের অঙ্গনে ধর্মীয় রূপক ও আখ্যানের বিচরণই ছিল প্রধান।... তবে পরবর্তীকালে শিল্প-সাহিত্যে কিছু রূপকের তাৎপর্য বদলে গেছে। এমন একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন ধীরে ধীরে ঘটে গেছে যে শিল্প-সা
কাম্যুর ‘দ্য মিথ অব সিসিফাস’
বইয়ের শেষ বাক্যটা দিয়ে শুরু করি, ‘ওয়ান মাস্ট ইমাজিন সিসিফাস হ্যাপি।’ সিসিফাসের অর্থহীন পৌনঃপুনিকতার জীবনকে একেবারে অসুখী জীবন বলে মেনে নিতে চাননি আলব্যার কাম্যু। সিসিফাস যে কাজ করছে, অনন্তকাল সেই কাজই তাকে করে যেতে হবে, কখনোই চূড়ান্ত কোনো গন্তব্যে বা লক্ষ্যে পৌঁছানো হবে না। তবু ভেবে নিতে হবে, সিসিফা
বর্ষা
বাঘের ভয় দেখিয়েঘুম পাড়িয়ে দেয়া সন্ধ্যায় সত্যকেই নেমে আসতে দেখি কুশলী গল্পে মুখর বর্ষণ হারিকেনের আলোয় পিতামহীর টুকটুকে ঠোঁটের ঔজ্জ্বল্যে পরাভূত অন্ধকার ঋষিকেশ দাস লেনের বাড়িটি উঁচু সিলিং আর লম্বা গরাদের
রবীন্দ্রনাথের তাল
নতুন তালের অধিকাংশ কবির নিরীক্ষাধর্মী মনোভাব থেকে উৎসারিত। সেগুলো খুব পরিকল্পিত কিছু ছিল না বলেই মনে হয়। যে কারণে পরবর্তী জীবনে সেই সব তালে আর গান রচনা করেননি তিনি। আবার এই তালগুলোর মধ্যে শুধু রূপ কড়া, নবতাল আর একাদশী এই তিনটি তালের বোল বা ঠেকা লিখে গেছেন কাঙালীচরণ সেন। অন্যগুলোর প্রামাণ্য ঠেকা পাওয
ইশকুলে গেল পেট মোটা ব্যাগ শাকিব হুসাইন
আজ আমি অনেক খুশি। কারণটা কী তোমরা জানো? জানবেই বা কেমন করে? আমি তো তোমাদের বলিইনি। হি হি হি হি! আজকে আমি তুবার সঙ্গে পেট মোটা করে ইশকুলে যাব। ইয়ে! কী মজা! কী মজা! ও হ্যাঁ, আমার পরিচয়টা তো তোমাদের দেওয়াই হলো না।
বর্ষা
রাগ করেছে সুয্যি মামা মুখ করেছে ভার মামার হাসি কেড়ে নেবে সাধ্যি আছে কার? বর্ষা এসে মামার নাকি দরজা করে লক খুকুর কানে খবর দিলো সাদা ডানার বক। খুকু বলে, বকের কাছে বর্ষা থাকে কই?
ব্যবধান কমছে দ্রুত
কই যাস? পথিক থমকে দাঁড়ায়। চারদিকে তাকায়, কাউকে দেখে না কোথাও। দূরের আকাশে কালো কাক উড়ছে, ডানা মেলে। কোন শালায় কথা কয়? খিক খিক হাসি কানে আসে পথিকের, আমি, আমি কথা কই! আবার ঘুরে তাকায় পথিক, দেখি না তো কাউরে। কোন শালায় কয় কথা? ওপরের দিকে না তাকাইয়া নিচের দিকে তাকা।
বৃষ্টির কবিতামালা
হলুদ পাঞ্জাবির দিকে তাকালে অলকানন্দার অভিশাপ উজ্জ্বলতর হয়ে ফোটে। ধরুন তখন আপনি হাঁটছেন— পিছু পিছু সাইলেন্ট বৃষ্টি। আপনি পিছনে তাকালেন না, আপনি হাঁটছেন— কার্যত কদমের কুঁড়ি নাচছে এবং যখন আপনি ভাবলেন থামবেন ততক্ষণে আপনার ব্রেক ফেল করে গেছে। বৃষ্টি শুকাচ্ছে, কষ্ট আত্তি করে যদিও দাঁড়ালেন দ
স্বীকারোক্তি
-নাম কী তোর? -রানা। -বয়স কত? -সতারো। -পড়াশোনা করোস? -ক্লাস সেবেন পর্যন্ত করসি। এহন ইস্কুলে যাই না। -বাড়িতে কে কে আছে? -মা আর রুবেল ভাইজান। -তোর একটাই ভাই?
বিলুপ্ত জনপদের পথে প্রান্তরে
আমাদের দেশে স্থানীয় ইতিহাস নিয়ে গবেষণা কিংবা আলোচনা প্রায় অপ্রচলিত একটি বিষয়। খুব কম মানুষ আছেন যাঁরা এ বিষয়ে চর্চা করেন। মাহবুব সিদ্দিকী সেই গুটিকয় মানুষের মধ্যে অন্যতম। নদী, আম, প্রকৃতিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সুদীর্ঘ চর্চা আমাদের সমৃদ্ধ করেছে। বরেন্দ্র জনপদের মানুষ হিসেবে মূলত সে অঞ্চলের ইতিহাস,
তোমার জন্য চিঠি-১
শান্ত কোমল সৃষ্টি তুমি, বিনাশ নও মেঘ তো ছিলেই এবার তুমি বৃষ্টি হও
বৃষ্টিভেজা
মেঘ কড়মড় হাওয়াই রেল বাজল মেঘের কলিং বেল
সুপ্রসন্ন ধুন
এই যে দূরের বাঁকে শুয়ে আছে গোপন কান্নারা সেখানে মিলনফাঁদ গেঁথে থাকে পলির সৌরভে অপেক্ষারা জমে জমে হয়ে ওঠে সুতীব্র পাথর আশায় বসত করি—একদিন হবে, সব হবে।