নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ক্যাম্পাসে অটোরিকশার ধাক্কায় নিহত আফসানা করিম রাচির (১৯) জানাজা আজ বুধবার সকালে ঢাকার ধানমন্ডিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জানাজায় তাঁর পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজন, জাবির শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সহপাঠীসহ অনেকে অংশ নেন। তাঁর লাশ গ্রামের বাড়ি শেরপুরের নকলা উপজেলার চন্দ্রকোনা ইউনিয়নের চকবরইগাছি গ্রামে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হবে।
নিহত আফসানা করিমের বাবা রেজাউল করিম (৭০) আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাস্তা পারাপারের সময় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার ধাক্কায় গুরুতর আহত হন আফসানা। শিক্ষার্থীরা উদ্ধার করে প্রথমে জাবি মেডিকেল সেন্টার ও পরে মুমূর্ষু অবস্থায় সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
আফসানার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে আসে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। কান্নায় ভেঙে পড়েন সহপাঠীরা। রাতেই জাবি শিক্ষার্থীরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কাঠামোগত এ হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ আট দফা দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ৫৩ ব্যাচের (২০২৩-২৪ সেশন) শিক্ষার্থী নিহত আফসানা রাচি ছিলেন বীরপ্রতীক তারামন বিবি হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
আফসানার বাবা রেজাউল করিম পেশায় মৎস্য খামারি। ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার কোদালদর এলাকায় তাঁর কয়েকটি মাছের খামার রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পরিবার পরিজন নিয়ে তিনি ঢাকার গ্রিন রোডে বসবাস করছেন। মাঝেমধ্যে ময়মনসিংহ শহরের একটি বাসায় থেকে মাছের খামার দেখভাল করেন রেজাউল। খোঁজখবর নিতে আসেন গ্রামের বাড়িতেও। ছয় ভাইবোনের মধ্যে আফসানা ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ।
রেজাউল করিম বলেন, আফসানার স্বপ্ন ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করে বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করার। কিন্তু তাঁর সেই স্বপ্ন কেড়ে নিল অটোরিকশা। দুনিয়ার মায়া ছেড়ে পরপারে পাড়ি জমাতে হলো তাকে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ক্যাম্পাসে অটোরিকশার ধাক্কায় নিহত আফসানা করিম রাচির (১৯) জানাজা আজ বুধবার সকালে ঢাকার ধানমন্ডিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জানাজায় তাঁর পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজন, জাবির শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সহপাঠীসহ অনেকে অংশ নেন। তাঁর লাশ গ্রামের বাড়ি শেরপুরের নকলা উপজেলার চন্দ্রকোনা ইউনিয়নের চকবরইগাছি গ্রামে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হবে।
নিহত আফসানা করিমের বাবা রেজাউল করিম (৭০) আজকের পত্রিকাকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাস্তা পারাপারের সময় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার ধাক্কায় গুরুতর আহত হন আফসানা। শিক্ষার্থীরা উদ্ধার করে প্রথমে জাবি মেডিকেল সেন্টার ও পরে মুমূর্ষু অবস্থায় সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
আফসানার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে আসে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। কান্নায় ভেঙে পড়েন সহপাঠীরা। রাতেই জাবি শিক্ষার্থীরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কাঠামোগত এ হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ আট দফা দাবিতে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ৫৩ ব্যাচের (২০২৩-২৪ সেশন) শিক্ষার্থী নিহত আফসানা রাচি ছিলেন বীরপ্রতীক তারামন বিবি হলের আবাসিক শিক্ষার্থী।
আফসানার বাবা রেজাউল করিম পেশায় মৎস্য খামারি। ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার কোদালদর এলাকায় তাঁর কয়েকটি মাছের খামার রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পরিবার পরিজন নিয়ে তিনি ঢাকার গ্রিন রোডে বসবাস করছেন। মাঝেমধ্যে ময়মনসিংহ শহরের একটি বাসায় থেকে মাছের খামার দেখভাল করেন রেজাউল। খোঁজখবর নিতে আসেন গ্রামের বাড়িতেও। ছয় ভাইবোনের মধ্যে আফসানা ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ।
রেজাউল করিম বলেন, আফসানার স্বপ্ন ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখাপড়া শেষ করে বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করার। কিন্তু তাঁর সেই স্বপ্ন কেড়ে নিল অটোরিকশা। দুনিয়ার মায়া ছেড়ে পরপারে পাড়ি জমাতে হলো তাকে।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে