নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সরকারি চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার সৈয়দ আবেদ আলী বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন বিভাগে গাড়িচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এর মধ্যে তিনি বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের (বিপিএসসি) সাবেক তিন চেয়ারম্যানের গাড়িচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
পিএসসির একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, সৈয়দ আবেদ আলী গাড়িচালক হিসেবে সরকারের বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করেছেন। এর মধ্যে তাঁর চাকরিজীবনের বেশির ভাগ সময় কেটেছে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গাড়িচালক হিসেবে। তিনি বিভিন্ন মেয়াদে পিএসসির তিন সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়িচালকের দায়িত্ব পালন করেন। এই তিন চেয়ারম্যান হলেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী তাহসানের মা অধ্যাপক ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম, ড. সা’দত হুসাইন এবং এ টি এম আহমেদুল হক চৌধুরী।
পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান, সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ড. মোহাম্মদ সাদিক জানান, ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম ও এ টি এম আহমেদুল হক চৌধুরী যখন পিএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন আবেদ আলী পিএসসির চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ছিল। ইকরাম আহমদ যখন চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন তিনি বরখাস্ত হন। পরে তাঁকে চাকরিচ্যুতও করা হয়।
মোহাম্মদ সাদিক বলেন, ‘আমি চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদানের আগে পিএসসির সদস্য ছিলাম। তারও আগে ওই লোকের (আবেদ আলী) চাকরি গেছে বলে শুনেছি। ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম এবং এ টি এম আহমেদুল হক চৌধুরী যখন পিএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন আবেদ পিএসসির চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ছিলেন। ইকরাম আহমদ যখন চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন তিনি বরখাস্ত হন। পরে তাঁকে চাকরিচ্যুতও করা হয়।’
পিএসসির চেয়ারম্যান থাকাকালে মোহাম্মদ সাদিকের ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) ছিলেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। বর্তমানে তিনি কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সাদিক স্যার যোগদানের আগেই আবেদ আলী চাকরিচ্যুত হন। সাদিক স্যারের গাড়িচালক ছিলেন আবু বকর সিদ্দিক নামের একজন।’
সূত্রটি আরও জানিয়েছে, নন-ক্যাডারে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ‘সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার’ পদের লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্রসহ ধরা পড়ার পর আবেদ আলীকে পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ইকরাম আহমেদের মেয়াদকালে চাকরিচ্যুত করা হয়।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ‘সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার’ পদের লিখিত পরীক্ষা ২০১৪ সালের ২২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়। সেই পরীক্ষায় এক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে হলের বাইরে থেকে অবৈধভাবে সরবরাহকৃত সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তরসহ চারটি লিখিত উত্তরপত্র হাতেনাতে ধরা হয়। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ আইনের ধারায় মামলা করা হয়। ওই মামলার তদন্তে সৈয়দ আবেদ আলীর সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত থাকার তথ্য-প্রমাণ মেলে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।
প্রফেসর ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম ছিলেন দেশের অন্যতম প্রধান সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত অষ্টম চেয়ারম্যান। ২০০২ সালের ৯ মে তিনি পিএসসি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব লাভ করেন এবং ২০০৭ সালের ৭ মে পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
সরকারি চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার সৈয়দ আবেদ আলী বিভিন্ন সময়ে সরকারের বিভিন্ন বিভাগে গাড়িচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এর মধ্যে তিনি বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের (বিপিএসসি) সাবেক তিন চেয়ারম্যানের গাড়িচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
পিএসসির একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, সৈয়দ আবেদ আলী গাড়িচালক হিসেবে সরকারের বিভিন্ন বিভাগে দায়িত্ব পালন করেছেন। এর মধ্যে তাঁর চাকরিজীবনের বেশির ভাগ সময় কেটেছে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গাড়িচালক হিসেবে। তিনি বিভিন্ন মেয়াদে পিএসসির তিন সাবেক চেয়ারম্যানের গাড়িচালকের দায়িত্ব পালন করেন। এই তিন চেয়ারম্যান হলেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী তাহসানের মা অধ্যাপক ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম, ড. সা’দত হুসাইন এবং এ টি এম আহমেদুল হক চৌধুরী।
পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান, সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি ড. মোহাম্মদ সাদিক জানান, ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম ও এ টি এম আহমেদুল হক চৌধুরী যখন পিএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন আবেদ আলী পিএসসির চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ছিল। ইকরাম আহমদ যখন চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন তিনি বরখাস্ত হন। পরে তাঁকে চাকরিচ্যুতও করা হয়।
মোহাম্মদ সাদিক বলেন, ‘আমি চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদানের আগে পিএসসির সদস্য ছিলাম। তারও আগে ওই লোকের (আবেদ আলী) চাকরি গেছে বলে শুনেছি। ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম এবং এ টি এম আহমেদুল হক চৌধুরী যখন পিএসসির চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন আবেদ পিএসসির চেয়ারম্যানের গাড়িচালক ছিলেন। ইকরাম আহমদ যখন চেয়ারম্যান ছিলেন, তখন তিনি বরখাস্ত হন। পরে তাঁকে চাকরিচ্যুতও করা হয়।’
পিএসসির চেয়ারম্যান থাকাকালে মোহাম্মদ সাদিকের ব্যক্তিগত সচিব (পিএস) ছিলেন মো. জাহাঙ্গীর আলম। বর্তমানে তিনি কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সাদিক স্যার যোগদানের আগেই আবেদ আলী চাকরিচ্যুত হন। সাদিক স্যারের গাড়িচালক ছিলেন আবু বকর সিদ্দিক নামের একজন।’
সূত্রটি আরও জানিয়েছে, নন-ক্যাডারে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ‘সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার’ পদের লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্রসহ ধরা পড়ার পর আবেদ আলীকে পিএসসির সাবেক চেয়ারম্যান ইকরাম আহমেদের মেয়াদকালে চাকরিচ্যুত করা হয়।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ‘সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার’ পদের লিখিত পরীক্ষা ২০১৪ সালের ২২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়। সেই পরীক্ষায় এক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে হলের বাইরে থেকে অবৈধভাবে সরবরাহকৃত সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তরসহ চারটি লিখিত উত্তরপত্র হাতেনাতে ধরা হয়। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ আইনের ধারায় মামলা করা হয়। ওই মামলার তদন্তে সৈয়দ আবেদ আলীর সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত থাকার তথ্য-প্রমাণ মেলে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।
প্রফেসর ড. জিনাতুন নেসা তাহমিদা বেগম ছিলেন দেশের অন্যতম প্রধান সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত অষ্টম চেয়ারম্যান। ২০০২ সালের ৯ মে তিনি পিএসসি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব লাভ করেন এবং ২০০৭ সালের ৭ মে পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চলছে চরম জনবলসংকট। চিকিৎসকের অর্ধেকের বেশি পদই খালি। অন্যদিকে ১০০ শয্যার এই হাসপাতালে প্রতিদিন রোগী ভর্তি থাকছে তিন শতাধিক। ফলে সেবাদান কার্যক্রম চলছে খুঁড়িয়ে।
১১ মিনিট আগেজলাশয় ও ফসলি জমি ভরাট করে আবাসন প্রকল্প করছে একটি চক্র। এতে বিপাকে পড়েছেন পাশের জমির মালিকেরা। ইতিমধ্যে চক্রটি বেশ কিছু জমি ভরাটও করেছে। ঝুলিয়ে দিয়েছে প্লট আকারে জমি বিক্রির সাইনবোর্ডও। এ দৃশ্য গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার আমতলা এলাকার।
১ ঘণ্টা আগেযশোরের শার্শা উপজেলার নাভারণে অবস্থিত ফাতেমাতুজ্জোহরা কওমি মাদ্রাসায় মেয়েদের শোয়ার ঘরে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) স্থানীয় প্রশাসন ও কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার আটঘরিয়া এলাকায় ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়েছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে তাঁরা সংঘর্ষে জড়ান। এ সময় তিরধনুক ও হাতবোমা ব্যবহার করে একে অপরের প্রতি আক্রমণ করেন। এতে আতঙ্কে রয়েছেন এলাকার সাধারণ মানুষ।
৪ ঘণ্টা আগে