মীর মো. মহিব্বুল্লাহ, পটুয়াখালী
করোনার কারণে দেড় বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর আগামী (১২ সেপ্টেম্বর) থেকে খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে এত দিনে শিক্ষার্থীদের শারীরিক পরিবর্তনের কারণে নির্ধারিত ইউনিফর্ম আর গায়ে লাগছে না। এতে নতুন ইউনিফর্ম বানানোর হিড়িক পড়েছে দরজি পাড়ায়। দীর্ঘদিন পরে আবারও ব্যস্ততা ফিরেছে দরজি দোকানগুলোতে।
পটুয়াখালী পোস্ট অফিস এলাকার দরজি পাড়ায় সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ইউনিফর্ম বানাতে বাবা-মায়ের সঙ্গে টেইলার্সে এসেছেন। আর. কে টেইলার্সে দরজিকে পটুয়াখালী সরকারি জুবলি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ট শ্রেণির ছাত্র ইমনের ড্রেসের মাপ নিতে দেখা যায়। কথা হলে সিয়াম বলেন, ‘আমার ড্রেস ছোট হয়ে গেছে। এখন হঠাৎ করে স্কুল খুলে দেওয়ায় বাবার সঙ্গে নতুন ড্রেস বানাইতে আসছি।’
আর. কে টেইলার্সের মালিক শচিন দাস বলেন, ‘১২ সেপ্টেম্বর থেকে স্কুল কলেজ খোলছে সরকার। এতে স্কুল ড্রেসের অর্ডার আসতে শুরু হয়েছে। গত ৩ দিনে ১৫টা অর্ডার আসছে। বর্তমানে স্কুল ড্রেস তৈরি নিয়ে বেশি ব্যস্ত সময় পার করছি। স্কুল খুললে সামনে আরও অর্ডার বাড়বে।’
কাপড়ের পাইকারি দোকান গুলোতেও ভিড় বেড়েছে। শহরের জনতা স্টোরে গিয়ে দেখা যায় অভিভাবকেরা স্কুল ড্রেসের কাপড় কিনছেন। এমনই এক অভিভাবক হুরে জান্নাত বেগমের বলেন, ‘আমার মেয়ে পটুয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮ম শ্রেণিতে পড়ে। দীর্ঘ দিন স্কুল বন্ধ থাকার কারণে ওর ড্রেস ছোট হয়ে গেছে। তাই মেয়ের জন্য ড্রেসের কাপড় কিনতে এসেছি। কেনা হলে দরজির কাছে বানাতে দেব।’
জনতা স্টোরের মালিক মিহির দেবনাথ জানান, গত কয়েক দিন ধরে বিক্রি বাড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে আরও বাড়বে। শুধু শহরের অভিভাবকই না, গ্রামের দরজিরাও কাপর কিনছেন বলে জানান তিনি।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়,৩য় শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণির ছেলেদের স্কুল ড্রেস (প্যান্ট ও সার্ট) বানানোর মজুরি রাখা হচ্ছে ৭০০ টাকা। ৩য় শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণির মেয়েদের স্কুল ড্রেস (থ্রি পিচ) বানানোর মজুরি রাখা হচ্ছে ৪০০ টাকা।
এদিকে স্কুল কলেজ খোলার কারণে জেলার টেইলররা ড্রেসের সঙ্গে রং মিলিয়ে সুতা, বোতাম কেনাও শুরু করেছে। দরজির পেশার সঙ্গে বেচা কেনা বাড়ছে সুতা বোতাম ও লেজ ফিতার দোকানেও।
করোনার কারণে দেড় বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর আগামী (১২ সেপ্টেম্বর) থেকে খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে এত দিনে শিক্ষার্থীদের শারীরিক পরিবর্তনের কারণে নির্ধারিত ইউনিফর্ম আর গায়ে লাগছে না। এতে নতুন ইউনিফর্ম বানানোর হিড়িক পড়েছে দরজি পাড়ায়। দীর্ঘদিন পরে আবারও ব্যস্ততা ফিরেছে দরজি দোকানগুলোতে।
পটুয়াখালী পোস্ট অফিস এলাকার দরজি পাড়ায় সরেজমিনে দেখা যায়, বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীরা ইউনিফর্ম বানাতে বাবা-মায়ের সঙ্গে টেইলার্সে এসেছেন। আর. কে টেইলার্সে দরজিকে পটুয়াখালী সরকারি জুবলি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ট শ্রেণির ছাত্র ইমনের ড্রেসের মাপ নিতে দেখা যায়। কথা হলে সিয়াম বলেন, ‘আমার ড্রেস ছোট হয়ে গেছে। এখন হঠাৎ করে স্কুল খুলে দেওয়ায় বাবার সঙ্গে নতুন ড্রেস বানাইতে আসছি।’
আর. কে টেইলার্সের মালিক শচিন দাস বলেন, ‘১২ সেপ্টেম্বর থেকে স্কুল কলেজ খোলছে সরকার। এতে স্কুল ড্রেসের অর্ডার আসতে শুরু হয়েছে। গত ৩ দিনে ১৫টা অর্ডার আসছে। বর্তমানে স্কুল ড্রেস তৈরি নিয়ে বেশি ব্যস্ত সময় পার করছি। স্কুল খুললে সামনে আরও অর্ডার বাড়বে।’
কাপড়ের পাইকারি দোকান গুলোতেও ভিড় বেড়েছে। শহরের জনতা স্টোরে গিয়ে দেখা যায় অভিভাবকেরা স্কুল ড্রেসের কাপড় কিনছেন। এমনই এক অভিভাবক হুরে জান্নাত বেগমের বলেন, ‘আমার মেয়ে পটুয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮ম শ্রেণিতে পড়ে। দীর্ঘ দিন স্কুল বন্ধ থাকার কারণে ওর ড্রেস ছোট হয়ে গেছে। তাই মেয়ের জন্য ড্রেসের কাপড় কিনতে এসেছি। কেনা হলে দরজির কাছে বানাতে দেব।’
জনতা স্টোরের মালিক মিহির দেবনাথ জানান, গত কয়েক দিন ধরে বিক্রি বাড়ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে আরও বাড়বে। শুধু শহরের অভিভাবকই না, গ্রামের দরজিরাও কাপর কিনছেন বলে জানান তিনি।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়,৩য় শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণির ছেলেদের স্কুল ড্রেস (প্যান্ট ও সার্ট) বানানোর মজুরি রাখা হচ্ছে ৭০০ টাকা। ৩য় শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণির মেয়েদের স্কুল ড্রেস (থ্রি পিচ) বানানোর মজুরি রাখা হচ্ছে ৪০০ টাকা।
এদিকে স্কুল কলেজ খোলার কারণে জেলার টেইলররা ড্রেসের সঙ্গে রং মিলিয়ে সুতা, বোতাম কেনাও শুরু করেছে। দরজির পেশার সঙ্গে বেচা কেনা বাড়ছে সুতা বোতাম ও লেজ ফিতার দোকানেও।
সনাতন সম্মিলিত জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকন) সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুরের পর মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) চট্টগ্রাম আদালতে বিক্ষোভ হয়। সেই বিক্ষোভে আদালতের মুন্সি সমিতি (অ্যাডভোকেটস ক্লার্ক অ্যাসোসিয়েশন) সহায়তা করেছে এমন দাবি তুলে কার্যালয় ভাঙচুর
১ ঘণ্টা আগেশেরপুরের মুর্শিদপুর দরবার শরীফে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আহত হাফেজ উদ্দিন (৩৯) নামে একজন মারা গেছেন। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যার বিচারের দাবিতে এবং সারাদেশে সাম্প্রদায়িক উস্কানি-উন্মাদনা-হামলা রুখে দাঁড়ানোর আহবান জানিয়ে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)। আজ বুধবার বিকেলে বাসদ সিলেট জেলা শাখার উদ্যোগে নগরের আম্বরখানার দলীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের কবর জিয়ারত করে ফেরার পথে সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমের গাড়িবহরের একটি গাড়িকে ধাক্কা দিয়েছে একটি ট্রাক। ওই বহরে থাকা চট্টগ্রামের আরেক সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি অভিযোগ করেছেন, এটি পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা।
৪ ঘণ্টা আগে