নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জনসভার মাঠে আজ শুক্রবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে কৃষক লীগ নেতা মো. সিরাজ (৬০) নিহত হয়েছেন।
সমাবেশ চলাকালে বেলা আড়াইটার দিকে মাঠের পশ্চিম পাশে বরিশাল-৪ (মেহেন্দীগঞ্জ-হিজলা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী পংকজ নাথ এমপি এবং রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাইয়ে মনোনয়ন বাতিল হওয়া ড. শাম্মী আহমেদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ ও সংসদ সদস্য পংকজ নাথ তখন মঞ্চে ছিলেন। তবে সংঘাতের কিছুক্ষণ পরে প্রধানমন্ত্রী জনসভায় পৌঁছান। এই দুই নেতার সমর্থকদের মধ্যে কয়েক বছর ধরে বিরোধ চলছে।
নিহত সিরাজ হিজলার গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কোড়ালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ওয়ার্ড কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক। সিরাজকে দুই পক্ষই তাদের লোক বলে দাবি করছেন। মারামারিতে আহত আরও ২০ জনকে শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আহত উল্লেখযোগ্যরা হলেন শাওন সরদার (৩৪), সোহান (২৬), শিপন (৩০), সিয়াম (১৩), ইয়াসিন (৩২), কামরুল ইসলাম (৫৫), সেকান্দার গাজী (৩৫), আলাউদ্দিন (৬৫), হাসান (৩৫), ধলু ব্যাপারী (৫৭) ও হানিফ (৬০)।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আহত হাসন বলেন, তাঁরা এমপি পংকজের পক্ষে মিছিল নিয়ে জনসভায় প্রবেশ করেন। ওই সময় ড. শাম্মী বক্তব্য দিচ্ছিলেন। হঠাৎ শাম্মীর লোকজন তাঁদের ওপর পানির বোতল, লাঠি, ইটের খোয়া নিক্ষেপ করে হামলা করতে থাকে।
নিহত সিরাজকে ড. শাম্মীর লোক হিসেবে দাবি করে হিজলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. তানভির বলেন, ‘আমরা মিছিল নিয়ে মাঠের পশ্চিম পাশে অবস্থান করছিলাম। হঠাৎ ঈগলের স্লোগান দিয়ে পংকজের লোকজন হামলা করে।’
তবে পংকজ নাথের সমর্থক শামীম আহমেদ বলেন, কয়েকটি লঞ্চে প্রায় ১৫ হাজার সমর্থক নিয়ে তাঁরা সমাবেশ মাঠের অদূরে কীর্তনখোলা নদীর কেডিসি ঘাটে নামেন। পংকজ নাথ সেখান থেকে মিছিলের নেতৃত্ব দিয়ে সমাবেশ মাঠের দিকে যান। মিছিল জনসভার ভেতরে ঢুকে গেলে তাঁদের ওপর হামলা হয়।
বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার মো. শওকত আলী শেবাচিম হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, জনসভাস্থলে তাঁরা ছিলেন না। তবে একজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেবে পুলিশ। যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নিহতের শরীরে আঘাতের চিহ্ন নেই। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
এ ব্যাপারে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিচুল হক বলেন, জনসভার মাঠে সিরাজ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। দুই পক্ষের মধ্যে মারামারিতে আরও বেশ কয়েকজন শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি আছেন। তাঁরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন।
বরিশাল নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার জনসভার মাঠে আজ শুক্রবার দুই পক্ষের সংঘর্ষে কৃষক লীগ নেতা মো. সিরাজ (৬০) নিহত হয়েছেন।
সমাবেশ চলাকালে বেলা আড়াইটার দিকে মাঠের পশ্চিম পাশে বরিশাল-৪ (মেহেন্দীগঞ্জ-হিজলা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী পংকজ নাথ এমপি এবং রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাইয়ে মনোনয়ন বাতিল হওয়া ড. শাম্মী আহমেদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ ও সংসদ সদস্য পংকজ নাথ তখন মঞ্চে ছিলেন। তবে সংঘাতের কিছুক্ষণ পরে প্রধানমন্ত্রী জনসভায় পৌঁছান। এই দুই নেতার সমর্থকদের মধ্যে কয়েক বছর ধরে বিরোধ চলছে।
নিহত সিরাজ হিজলার গুয়াবাড়িয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কোড়ালিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি ওয়ার্ড কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক। সিরাজকে দুই পক্ষই তাদের লোক বলে দাবি করছেন। মারামারিতে আহত আরও ২০ জনকে শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় আহত উল্লেখযোগ্যরা হলেন শাওন সরদার (৩৪), সোহান (২৬), শিপন (৩০), সিয়াম (১৩), ইয়াসিন (৩২), কামরুল ইসলাম (৫৫), সেকান্দার গাজী (৩৫), আলাউদ্দিন (৬৫), হাসান (৩৫), ধলু ব্যাপারী (৫৭) ও হানিফ (৬০)।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আহত হাসন বলেন, তাঁরা এমপি পংকজের পক্ষে মিছিল নিয়ে জনসভায় প্রবেশ করেন। ওই সময় ড. শাম্মী বক্তব্য দিচ্ছিলেন। হঠাৎ শাম্মীর লোকজন তাঁদের ওপর পানির বোতল, লাঠি, ইটের খোয়া নিক্ষেপ করে হামলা করতে থাকে।
নিহত সিরাজকে ড. শাম্মীর লোক হিসেবে দাবি করে হিজলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. তানভির বলেন, ‘আমরা মিছিল নিয়ে মাঠের পশ্চিম পাশে অবস্থান করছিলাম। হঠাৎ ঈগলের স্লোগান দিয়ে পংকজের লোকজন হামলা করে।’
তবে পংকজ নাথের সমর্থক শামীম আহমেদ বলেন, কয়েকটি লঞ্চে প্রায় ১৫ হাজার সমর্থক নিয়ে তাঁরা সমাবেশ মাঠের অদূরে কীর্তনখোলা নদীর কেডিসি ঘাটে নামেন। পংকজ নাথ সেখান থেকে মিছিলের নেতৃত্ব দিয়ে সমাবেশ মাঠের দিকে যান। মিছিল জনসভার ভেতরে ঢুকে গেলে তাঁদের ওপর হামলা হয়।
বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার মো. শওকত আলী শেবাচিম হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, জনসভাস্থলে তাঁরা ছিলেন না। তবে একজন মারা গেছেন। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেবে পুলিশ। যাঁরা আহত হয়েছেন তাঁদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
শেবাচিম হাসপাতালের পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নিহতের শরীরে আঘাতের চিহ্ন নেই। ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
এ ব্যাপারে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিচুল হক বলেন, জনসভার মাঠে সিরাজ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। দুই পক্ষের মধ্যে মারামারিতে আরও বেশ কয়েকজন শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি আছেন। তাঁরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১৭ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৪২ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
১ ঘণ্টা আগে