বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনা জেলা বিএনপির পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের লাঠিপেটা করার অভিযোগ অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহরের মূল সড়কে এ ঘটনা ঘটে। বিএনপি নেতাদের দাবি, ‘পুলিশের লাঠিপেটায় অন্তত ৫০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
পদযাত্রায় অংশ নেওয়া বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, সকাল ১০টার দিকে বরগুনা শহরের পুরান লঞ্চঘাট এলাকায় জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে পদযাত্রা শুরু করেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এ সময় পুলিশ তাদের বাধা দেয় এবং ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। সেখানে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ধস্তাধস্তি হয়। এবং নেতা-কর্মীরা বাধা অতিক্রম করে পদযাত্রা শুরু করে। পরে বিএনপির পদযাত্রা প্রেসক্লাবের সামনে পৌঁছালে ফের বাধা দেয় পুলিশ। এ সময় বিএনপি নেতা-কর্মীরাও পুলিশের ওপর চড়াও হন। একপর্যায়ে পুলিশের লাঠিপেটা শুরু করে এবং বিএনপির পদযাত্রা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
বরগুনা জেলা যুবদলের সভাপতি জাহিদ হোসেন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পদযাত্রা শুরু করেছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর লাঠিপেটা করে নেতা-কর্মীদের আহত করে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’
জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পুলিশ বাহিনীকে অনুরোধ করেছিলাম যে, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল শেষ করে কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করব। কিন্তু তারা আমাদের কথা না শুনে, নেতা-কর্মীদের ওপর বেধড়ক লাঠিপেটা শুরু করে।’
বরগুনা জেলার সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, ‘আমরা সমাবেশ করার জন্য পুলিশ সুপার বরাবর আবেদন করেছিলাম। তিনি আমাদের অনুমতি দিয়েছিলেন। কিন্তু পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের ওপর লাঠিপেটা শুরু করে। আমাদের অন্তত ৫০ জন নেতা-কর্মী পুলিশি লাঠিপেটায় আহত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা পুলিশ বাহিনীকে বলতে চাই, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করতে না দিয়ে উল্টো লাঠিপেটা করেছেন, এটা আমাদের প্রতি খুবই অন্যায় হয়েছে। এটা এক প্রকার জুলুম। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এ সরকারের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ বাহিনীর সহযোগিতা চাই।’
এ বিষয়ে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করেছে। এখানে লাঠিপেটার কোনো ঘটনাই ঘটেনি। আর আহত হওয়ার বিষয়টি একেবারেই ভিত্তিহীন।’
তিনি আরও বলেন, ‘মূল সড়কে বিএনপির পদযাত্রার কারণে জনগণের ভোগান্তি হচ্ছিল। আমরা তাদেরকে মূল সড়ক ছেড়ে কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার জন্য অনুরোধ করেছি। পরবর্তীতে তারা কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করেছে।’
বরগুনা জেলা বিএনপির পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের লাঠিপেটা করার অভিযোগ অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শহরের মূল সড়কে এ ঘটনা ঘটে। বিএনপি নেতাদের দাবি, ‘পুলিশের লাঠিপেটায় অন্তত ৫০ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
পদযাত্রায় অংশ নেওয়া বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, সকাল ১০টার দিকে বরগুনা শহরের পুরান লঞ্চঘাট এলাকায় জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে থেকে পদযাত্রা শুরু করেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এ সময় পুলিশ তাদের বাধা দেয় এবং ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। সেখানে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের ধস্তাধস্তি হয়। এবং নেতা-কর্মীরা বাধা অতিক্রম করে পদযাত্রা শুরু করে। পরে বিএনপির পদযাত্রা প্রেসক্লাবের সামনে পৌঁছালে ফের বাধা দেয় পুলিশ। এ সময় বিএনপি নেতা-কর্মীরাও পুলিশের ওপর চড়াও হন। একপর্যায়ে পুলিশের লাঠিপেটা শুরু করে এবং বিএনপির পদযাত্রা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
বরগুনা জেলা যুবদলের সভাপতি জাহিদ হোসেন মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে পদযাত্রা শুরু করেছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর লাঠিপেটা করে নেতা-কর্মীদের আহত করে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’
জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পুলিশ বাহিনীকে অনুরোধ করেছিলাম যে, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল শেষ করে কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করব। কিন্তু তারা আমাদের কথা না শুনে, নেতা-কর্মীদের ওপর বেধড়ক লাঠিপেটা শুরু করে।’
বরগুনা জেলার সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, ‘আমরা সমাবেশ করার জন্য পুলিশ সুপার বরাবর আবেদন করেছিলাম। তিনি আমাদের অনুমতি দিয়েছিলেন। কিন্তু পদযাত্রায় নেতা-কর্মীদের ওপর লাঠিপেটা শুরু করে। আমাদের অন্তত ৫০ জন নেতা-কর্মী পুলিশি লাঠিপেটায় আহত হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা পুলিশ বাহিনীকে বলতে চাই, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করতে না দিয়ে উল্টো লাঠিপেটা করেছেন, এটা আমাদের প্রতি খুবই অন্যায় হয়েছে। এটা এক প্রকার জুলুম। আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এ সরকারের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ বাহিনীর সহযোগিতা চাই।’
এ বিষয়ে বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করেছে। এখানে লাঠিপেটার কোনো ঘটনাই ঘটেনি। আর আহত হওয়ার বিষয়টি একেবারেই ভিত্তিহীন।’
তিনি আরও বলেন, ‘মূল সড়কে বিএনপির পদযাত্রার কারণে জনগণের ভোগান্তি হচ্ছিল। আমরা তাদেরকে মূল সড়ক ছেড়ে কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার জন্য অনুরোধ করেছি। পরবর্তীতে তারা কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করেছে।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক পরিদর্শন করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার চিত্রকোট ইউনিয়নের তুলশীখালী ও চিত্রকোট এলাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) এই পার্ক পরিদর্শন করেন তিনি।
৫ মিনিট আগেসাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ, কোনো প্রকার আঘাত এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্র সহ্য করা হবে না।’ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ভেঙে দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অতি দ্রুত বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
১১ মিনিট আগেবঙ্গবন্ধু রেলসেতু দিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ডিসেম্বরের শেষের দিকে রেলসেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে।
১৮ মিনিট আগেকয়েকজন শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের সঙ্গে মারমুখী আচরণ করেন। তাঁরা চিৎকার শাসিয়ে শাসিয়ে বলার চেষ্টা করেন, ওই চিকিৎসকের আচরণের কারণে আজকের সংবাদ সম্মেলনের ইস্যু যেন সাংবাদিকেরা ধামাচাপা না দেন। শিক্ষার্থী অভিজিৎ হাওলাদারের মৃত্যু যে চিকিৎসায় অবহেলার কারণে ঘটেনি সেটি জানাতেই আজ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছিল
৩৫ মিনিট আগে