আবদুল মান্নান ও আকতার হোসেন (খাগড়াছড়ি)
উঁচু-নিচু আকাশ ছোঁয়া পাহাড়ের সৌন্দর্যে ঘেরা খাগড়াছড়ি আর চোখ জুড়ানো মেঘের রাজ্য রাঙামাটির সাজেক। এই দুই পর্যটন এলাকায় গত ১৫ দিনের হরতাল ও অবরোধে চলছে সুনসান নীরবতা। পর্যটন ঘিরে এখানে গড়ে ওঠা প্রায় ৩০০ হোটেল-মোটেল, রিসোর্টে অগ্রিম বুকিং নেই। তেমনি পর্যটক বহনকারী শতাধিক গাড়ির চাকাও প্রায় অচল। ফলে এসবের সঙ্গে জড়িত পাঁচ সহস্রাধিক শ্রমিক, দোকান কর্মচারীর অলস সময় পার করলেও মালিক পক্ষ তাঁদের বেতন, ভাতা গুনতে গিয়ে পুঁজিতে পড়ছে টান। এক কথায় পর্যটন খ্যাত খাগড়াছড়ি ও সাজেকে এখন সুনসান নীরবতা ও স্থবিরতা। গড়ে পর্যটক কমেছে ৭০ শতাংশ।
পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানায়, ২৮ অক্টোবর পরবর্তী বিএনপি-জামায়াতের ডাকা হরতাল ও অবরোধে পর্যটক শূন্য হতে চলছে। ফলে খাগড়াছড়ির পার্বত্য জেলার প্রধান পর্যটন কেন্দ্র আলুটিলার সুড়ঙ্গ, জেলা পরিষদ পার্ক, তৈদুছড়া ঝরনা, রিছাং ঝরনা, মায়াবিনী লেক, মানিকছড়ির মংরাজ বাড়ি, আন্তর্জাতিক ভাবনা কেন্দ্র, ডিসি পার্ক, পানছড়ির রাবার ড্যাম ও অরণ্য কুঠির এখন অনেকটা জনমানবহীন।
অন্যদিকে রাঙামাটির জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র সাজেকের একমাত্র যাতায়াতের ব্যবস্থার প্রাণকেন্দ্র খাগড়াছড়ি। এই দুই জেলার সর্বোচ্চ পর্যটনে ঘুরতে আসেন প্রতিনিয়ত হাজারো দেশি-বিদেশি পর্যটক।
মাত্র ১৫ দিন আগেও যেখানে অগ্রিম বুকিং ছাড়া রাত কাটানো ছিল দায় আর এখন সেখানে শুধু শ্রমিক, কর্মচারী ও মালিক পক্ষের প্রহর গোনা ছাড়া আর কোনো কাজই নেই। ফলে প্রতিনিয়ত হোটেল-মোটেলের কর্মচারী ও যানবাহন শ্রমিকের বেতন ও ভাতায় মালিক পক্ষের টান পড়েছে। পুঁজি খুইয়ে বেতন, ভাতা ও খাবার খাওয়াতে অনেক ছোটখাটো রেস্তোরাঁ ও রিসোর্ট মালিকেরা হিমশিমও খাচ্ছে।
গত শীত মৌসুমে খাগড়াছড়ি ও সাজেকে ভ্রমণপিপাসু জনস্রোতে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। অগ্রিম বুকিং পাওয়াও ছিল দুঃস্বপ্ন। আর আজ সেখানে নীরবতা। গত রোববার থেকে আবারও বিএনপির ডাকে চতুর্থ দফার অবরোধ শুরু হওয়ার পর এখানকার পর্যটন খাতে স্থবিরতা ও নীরবতা আবারও বেড়ে গেছে।
সাজেক নীল পাহাড়ি রিসোর্টের মার্কেটিং ও বুকিং ম্যানেজার মো. রাসেল জানান, রিসোর্টের ছয়টি কক্ষে ২৪ জন ব্যক্তি ধারণক্ষমতা সম্পূর্ণ। আজ মাত্র দুটি কক্ষে বুকিং রয়েছে ৮ জন।
খাগড়াছড়ি আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া বলেন, বন্ধের দিনগুলোতে আগের চাইতে কমেছে পর্যটক।
এদিকে সাজেক কটেজ ও মালিক সমিতির সহসভাপতি চাইথোয়াই অং চৌধুরী জয় বলেন, ‘চলমান সারা দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে আমাদের সাজেকের রুম বুকিং ৭০ শতাংশ কমেছে। তরুণ বাইকারসহ যারা শুক্রবার ও শনিবার প্রবেশ করছেন তাঁদের সংখ্যাও অনেক কম। চলমান অবরোধে স্থানীয় প্রশাসন বাড়তি নিরাপত্তা দিয়ে সাজেকে পর্যটন প্রবেশের সুযোগ করে দিচ্ছেন।’
উঁচু-নিচু আকাশ ছোঁয়া পাহাড়ের সৌন্দর্যে ঘেরা খাগড়াছড়ি আর চোখ জুড়ানো মেঘের রাজ্য রাঙামাটির সাজেক। এই দুই পর্যটন এলাকায় গত ১৫ দিনের হরতাল ও অবরোধে চলছে সুনসান নীরবতা। পর্যটন ঘিরে এখানে গড়ে ওঠা প্রায় ৩০০ হোটেল-মোটেল, রিসোর্টে অগ্রিম বুকিং নেই। তেমনি পর্যটক বহনকারী শতাধিক গাড়ির চাকাও প্রায় অচল। ফলে এসবের সঙ্গে জড়িত পাঁচ সহস্রাধিক শ্রমিক, দোকান কর্মচারীর অলস সময় পার করলেও মালিক পক্ষ তাঁদের বেতন, ভাতা গুনতে গিয়ে পুঁজিতে পড়ছে টান। এক কথায় পর্যটন খ্যাত খাগড়াছড়ি ও সাজেকে এখন সুনসান নীরবতা ও স্থবিরতা। গড়ে পর্যটক কমেছে ৭০ শতাংশ।
পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানায়, ২৮ অক্টোবর পরবর্তী বিএনপি-জামায়াতের ডাকা হরতাল ও অবরোধে পর্যটক শূন্য হতে চলছে। ফলে খাগড়াছড়ির পার্বত্য জেলার প্রধান পর্যটন কেন্দ্র আলুটিলার সুড়ঙ্গ, জেলা পরিষদ পার্ক, তৈদুছড়া ঝরনা, রিছাং ঝরনা, মায়াবিনী লেক, মানিকছড়ির মংরাজ বাড়ি, আন্তর্জাতিক ভাবনা কেন্দ্র, ডিসি পার্ক, পানছড়ির রাবার ড্যাম ও অরণ্য কুঠির এখন অনেকটা জনমানবহীন।
অন্যদিকে রাঙামাটির জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র সাজেকের একমাত্র যাতায়াতের ব্যবস্থার প্রাণকেন্দ্র খাগড়াছড়ি। এই দুই জেলার সর্বোচ্চ পর্যটনে ঘুরতে আসেন প্রতিনিয়ত হাজারো দেশি-বিদেশি পর্যটক।
মাত্র ১৫ দিন আগেও যেখানে অগ্রিম বুকিং ছাড়া রাত কাটানো ছিল দায় আর এখন সেখানে শুধু শ্রমিক, কর্মচারী ও মালিক পক্ষের প্রহর গোনা ছাড়া আর কোনো কাজই নেই। ফলে প্রতিনিয়ত হোটেল-মোটেলের কর্মচারী ও যানবাহন শ্রমিকের বেতন ও ভাতায় মালিক পক্ষের টান পড়েছে। পুঁজি খুইয়ে বেতন, ভাতা ও খাবার খাওয়াতে অনেক ছোটখাটো রেস্তোরাঁ ও রিসোর্ট মালিকেরা হিমশিমও খাচ্ছে।
গত শীত মৌসুমে খাগড়াছড়ি ও সাজেকে ভ্রমণপিপাসু জনস্রোতে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। অগ্রিম বুকিং পাওয়াও ছিল দুঃস্বপ্ন। আর আজ সেখানে নীরবতা। গত রোববার থেকে আবারও বিএনপির ডাকে চতুর্থ দফার অবরোধ শুরু হওয়ার পর এখানকার পর্যটন খাতে স্থবিরতা ও নীরবতা আবারও বেড়ে গেছে।
সাজেক নীল পাহাড়ি রিসোর্টের মার্কেটিং ও বুকিং ম্যানেজার মো. রাসেল জানান, রিসোর্টের ছয়টি কক্ষে ২৪ জন ব্যক্তি ধারণক্ষমতা সম্পূর্ণ। আজ মাত্র দুটি কক্ষে বুকিং রয়েছে ৮ জন।
খাগড়াছড়ি আবাসিক হোটেল মালিক সমিতির সভাপতি কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া বলেন, বন্ধের দিনগুলোতে আগের চাইতে কমেছে পর্যটক।
এদিকে সাজেক কটেজ ও মালিক সমিতির সহসভাপতি চাইথোয়াই অং চৌধুরী জয় বলেন, ‘চলমান সারা দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে আমাদের সাজেকের রুম বুকিং ৭০ শতাংশ কমেছে। তরুণ বাইকারসহ যারা শুক্রবার ও শনিবার প্রবেশ করছেন তাঁদের সংখ্যাও অনেক কম। চলমান অবরোধে স্থানীয় প্রশাসন বাড়তি নিরাপত্তা দিয়ে সাজেকে পর্যটন প্রবেশের সুযোগ করে দিচ্ছেন।’
১৩ বছরের দীর্ঘ অপেক্ষা শেষে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অবশেষে অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছেন। কিন্তু সেই প্রত্যাশা পূরণ বাস্তবে রূপ নেওয়ার দ্বারপ্রান্তে এসে ঘটেছে বিপত্তি। প্রশিক্ষণ শুরুর মাত্র পাঁচ দিন আগে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আপাতত বন্ধ থাকছে কর্মকর্তাদের অস্ত্র..
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের একটি ভবনের পঞ্চম তলায় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) ইউনিট চালু করা হয়েছে। দরপত্রে শর্ত ছিল, ‘এ’ গ্রেডের ফায়ার প্রটেক্টেড বেড কাম প্যাসেঞ্জার লিফট লাগানো হবে। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লাগিয়ে দিয়েছিল ‘সি’ গ্রেডের লিফট। ধরা পড়ার পর এই লিফট খুলে নেওয়া হলে...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুর জেলা ও মহানগরী এলাকার বিভিন্ন শিল্পকারখানায় গ্যাস-সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। এতে প্রভাব পড়েছে উৎপাদনে। বিশেষ করে পোশাকশিল্পসংশ্লিষ্ট কারখানাগুলোতে উৎপাদন প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। এমন অবস্থায় ভবিষ্যতে শ্রমিকদের বেতন, ব্যাংকের সুদ ইত্যাদি পরিশোধ করে কারখানা চালু রাখতে পারবেন কি না...
৩ ঘণ্টা আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মহানগর জ্যেষ্ঠ স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক রোকনুজ্জামান অভিযোগপত্র গ্রহণ করে এই আদেশ দেন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টায় আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন আদালতের সেরেস্তাদার কৃপাসিন্ধু দাশ। তিনি বলেন, আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করে মামলায় অভিযুক্ত ৫৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি...
৫ ঘণ্টা আগে