হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
২০২১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদ মিছিলে চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানার সামনে পুলিশের গুলিতে হাটহাজারী বড় মাদ্রাসার শিক্ষার্থী হাফেজ মাওলানা রবিউল ইসলাম (২৪) নিহত হওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে রবিউল ইসলামের পিতা আবদুল জব্বার বাদী হয়ে হাটহাজারী থানায় ১৯৮ জনের বিরুদ্ধে এই মামলা করেন। আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও হাটহাজারী থানার পুলিশ পরিদর্শক ছৈয়দ ওমর।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মামলায় হাটহাজারী মডেল থানার সাবেক ওসি মো. রফিকুল ইসলামকে প্রধান আসামি করা হয়। পাশাপাশি তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান (ফটিকছড়ির সাবেক এমপি) সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি, চট্টগ্রামের সাবেক পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক ও দুই উপজেলা চেয়ারম্যানসহ সুনির্দিষ্ট ২৮ জন এবং অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জন পুলিশ সদস্য ও ১০০-১৫০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।
নিহত রবিউল ইসলাম কুমিল্লা জেলার মনোহরগঞ্জ থানার উত্তর হাওলা ইউনিয়নের মুন্সিরহাট বলা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি হাটহাজারী বড় মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসের সমাপনী (২০২১ সালের) পরীক্ষার্থী ছিল।
আজ শুক্রবার দুপুরে মামলার বিষয়ে জানতে হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামানকে ফোন দিলে রিসিভ করেননি।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন হাটহাজারী মডেল থানা সাবেক ওসি মো. রফিকুল ইসলাম, চট্টগ্রামের সাবেক পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক, হাটহাজারী সার্কেল সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম ডিএসবির সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মাসুম, চট্টগ্রাম ডিবির ওসি কেশব চক্রবর্তী, হাটহাজারী মডেল থানা সাবেক পুলিশ পরিদর্শক (গোয়েন্দা) আমীর হোসাইন, সাবেক পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রাজিব শর্মা, সাবেক পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন অ্যান্ড কমিউনিটি পুলিশিং) মো. শফিকুল ইসলাম, সাবেক সেকেন্ড অফিসার এসআই মুকিব হাসান, এসআই মো. কবির হোসেন, এসআই জসিম উদ্দিন দেওয়ান, সাবেক এমপি সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডরি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইউনুস গণি চৌধুরী, নাজিরহাট মাদ্রাসার সাবেক পরিচালক মাওলানা সলিম উল্লাহ, ইসলামী ঐক্যজোট নেতা মঈন উদ্দীন রুহী, হাটহাজারী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাকেরিয়া চৌধুরী সাগর, মেখল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুহিবুল হক মুহিব, ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দীন মুহুরী, চবি ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাছির হায়দার করিম বাবুল, সাবেক পৌর প্রশাসক মনজুর আলম চৌধুরী, ফরহাদাবাদের সাবেক চেয়ারম্যান শওকতুল আলম, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল আলম ও যুবলীগ নেতা ওসমান রাসেলসহ আরও পাঁচজন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ঘটনার দিন বেলা ৩টার দিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদে বাইতুল মোকাররমে মুসল্লিরা মিছিল বের করেন। ওই মিছিলে তৎকালীন সরকারদলীয় অস্ত্রধারী ক্যাডাররা হামলা করে অনেককে হতাহত করে। ওই হামলার প্রতিবাদে হাটহাজারীতে বাদ জুমা সাধারণ ছাত্র-জনতা প্রতিবাদ মিছিল বের করলে হাটহাজারী বড় মাদ্রাসার শিক্ষার্থী হাফেজ মাওলানা রবিউল ইসলাম তাঁর সহপাঠীদের সঙ্গে সাধারণ জনতার মিছিলে অংশগ্রহণ করেন।
ওই মিছিল চলাকালে মামলায় আসামিপক্ষের নেতৃত্বে পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের (এসআই, এএসআই ও কনস্টেবল) সদস্য প্রায় ৫০-৬০ জনসহ ১০০-১৫০ জন সন্ত্রাসী অবৈধ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ছাত্র-জনতার মিছিলে হামলা করে।
এ সময় আলেম-ওলামাদের জীবন রক্ষার্থে ছাত্র-জনতা এগিয়ে গেলে অভিযুক্ত আসামিরা ছাত্র-জনতার ওপর অবিরাম গুলিবর্ষণসহ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করতে থাকেন। মিছিল ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে দৌড়াদৌড়ি অবস্থায় আসামি ও তাঁদের সহযোগীরা নিহত রবিউল ইসলামসহ আরও কয়েকজন মিছিলকারীকে ধরে প্রচণ্ড- মারধর করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
এর মধ্যে হাটহাজারী মডেল থানা সাবেক ওসি মো. রফিকুল ইসলাম আসামি অজ্ঞাতনামা পুলিশ কনস্টেবল হতে অস্ত্র টেনে নিয়ে নিহত রবিউল ইসলামের বুকে ও পেটে পরপর দুটি গুলি করেন। বুলেটের আঘাতে ওই শিক্ষার্থী মাটিতে পড়ে গেলে অন্য আসামিরা তাঁদের হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে তাঁর বুকে পরপর আরও তিনটি গুলি করে ঘটনাস্থলেই ওই শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিশ্চিত করে বলে জানান নিহতের পিতা ও মামলার বাদী আবদুল জব্বার।
তিনি আরও বলেন, ‘ওই ঘটনার পর আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাইলে বা কোনো প্রকার মামলা করলে আমাকে খুন ও গুম করবে, আমার পরিবারের কাউকে বেঁচে থাকতে দেবে না বলে হুমকি দিয়ে জোরপূর্বক আমার সন্তানের নিথর মৃত দেহটি বিনা পোস্টমর্টেমে আমাকে বুঝিয়ে দেয়।
‘পরবর্তীকালে পুরো সময়টাতে আমি পুলিশের হুমকির কারণে ভয়ে স্তব্ধ ও বোবা হয়ে থাকি। পরে আমি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আমার ছেলের নৃশংস খুনের বিচার চেয়ে দেশের কর্তাব্যক্তিদের কাছে বহুবার ধরনা দিয়েছি। থানায় জিডি করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু থানা জিডি নেয়নি।’
২০২১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদ মিছিলে চট্টগ্রামের হাটহাজারী মডেল থানার সামনে পুলিশের গুলিতে হাটহাজারী বড় মাদ্রাসার শিক্ষার্থী হাফেজ মাওলানা রবিউল ইসলাম (২৪) নিহত হওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে রবিউল ইসলামের পিতা আবদুল জব্বার বাদী হয়ে হাটহাজারী থানায় ১৯৮ জনের বিরুদ্ধে এই মামলা করেন। আজ শুক্রবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও হাটহাজারী থানার পুলিশ পরিদর্শক ছৈয়দ ওমর।
এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মামলায় হাটহাজারী মডেল থানার সাবেক ওসি মো. রফিকুল ইসলামকে প্রধান আসামি করা হয়। পাশাপাশি তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান (ফটিকছড়ির সাবেক এমপি) সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারি, চট্টগ্রামের সাবেক পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক ও দুই উপজেলা চেয়ারম্যানসহ সুনির্দিষ্ট ২৮ জন এবং অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জন পুলিশ সদস্য ও ১০০-১৫০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।
নিহত রবিউল ইসলাম কুমিল্লা জেলার মনোহরগঞ্জ থানার উত্তর হাওলা ইউনিয়নের মুন্সিরহাট বলা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি হাটহাজারী বড় মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসের সমাপনী (২০২১ সালের) পরীক্ষার্থী ছিল।
আজ শুক্রবার দুপুরে মামলার বিষয়ে জানতে হাটহাজারী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামানকে ফোন দিলে রিসিভ করেননি।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন হাটহাজারী মডেল থানা সাবেক ওসি মো. রফিকুল ইসলাম, চট্টগ্রামের সাবেক পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক, হাটহাজারী সার্কেল সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাদাত হোসেন, চট্টগ্রাম ডিএসবির সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মাসুম, চট্টগ্রাম ডিবির ওসি কেশব চক্রবর্তী, হাটহাজারী মডেল থানা সাবেক পুলিশ পরিদর্শক (গোয়েন্দা) আমীর হোসাইন, সাবেক পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রাজিব শর্মা, সাবেক পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন অ্যান্ড কমিউনিটি পুলিশিং) মো. শফিকুল ইসলাম, সাবেক সেকেন্ড অফিসার এসআই মুকিব হাসান, এসআই মো. কবির হোসেন, এসআই জসিম উদ্দিন দেওয়ান, সাবেক এমপি সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডরি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ইউনুস গণি চৌধুরী, নাজিরহাট মাদ্রাসার সাবেক পরিচালক মাওলানা সলিম উল্লাহ, ইসলামী ঐক্যজোট নেতা মঈন উদ্দীন রুহী, হাটহাজারী সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাকেরিয়া চৌধুরী সাগর, মেখল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুহিবুল হক মুহিব, ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দীন মুহুরী, চবি ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাছির হায়দার করিম বাবুল, সাবেক পৌর প্রশাসক মনজুর আলম চৌধুরী, ফরহাদাবাদের সাবেক চেয়ারম্যান শওকতুল আলম, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রাশেদুল আলম ও যুবলীগ নেতা ওসমান রাসেলসহ আরও পাঁচজন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ঘটনার দিন বেলা ৩টার দিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সফরের প্রতিবাদে বাইতুল মোকাররমে মুসল্লিরা মিছিল বের করেন। ওই মিছিলে তৎকালীন সরকারদলীয় অস্ত্রধারী ক্যাডাররা হামলা করে অনেককে হতাহত করে। ওই হামলার প্রতিবাদে হাটহাজারীতে বাদ জুমা সাধারণ ছাত্র-জনতা প্রতিবাদ মিছিল বের করলে হাটহাজারী বড় মাদ্রাসার শিক্ষার্থী হাফেজ মাওলানা রবিউল ইসলাম তাঁর সহপাঠীদের সঙ্গে সাধারণ জনতার মিছিলে অংশগ্রহণ করেন।
ওই মিছিল চলাকালে মামলায় আসামিপক্ষের নেতৃত্বে পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের (এসআই, এএসআই ও কনস্টেবল) সদস্য প্রায় ৫০-৬০ জনসহ ১০০-১৫০ জন সন্ত্রাসী অবৈধ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ছাত্র-জনতার মিছিলে হামলা করে।
এ সময় আলেম-ওলামাদের জীবন রক্ষার্থে ছাত্র-জনতা এগিয়ে গেলে অভিযুক্ত আসামিরা ছাত্র-জনতার ওপর অবিরাম গুলিবর্ষণসহ টিয়ারশেল নিক্ষেপ করতে থাকেন। মিছিল ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে দৌড়াদৌড়ি অবস্থায় আসামি ও তাঁদের সহযোগীরা নিহত রবিউল ইসলামসহ আরও কয়েকজন মিছিলকারীকে ধরে প্রচণ্ড- মারধর করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
এর মধ্যে হাটহাজারী মডেল থানা সাবেক ওসি মো. রফিকুল ইসলাম আসামি অজ্ঞাতনামা পুলিশ কনস্টেবল হতে অস্ত্র টেনে নিয়ে নিহত রবিউল ইসলামের বুকে ও পেটে পরপর দুটি গুলি করেন। বুলেটের আঘাতে ওই শিক্ষার্থী মাটিতে পড়ে গেলে অন্য আসামিরা তাঁদের হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে তাঁর বুকে পরপর আরও তিনটি গুলি করে ঘটনাস্থলেই ওই শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিশ্চিত করে বলে জানান নিহতের পিতা ও মামলার বাদী আবদুল জব্বার।
তিনি আরও বলেন, ‘ওই ঘটনার পর আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাইলে বা কোনো প্রকার মামলা করলে আমাকে খুন ও গুম করবে, আমার পরিবারের কাউকে বেঁচে থাকতে দেবে না বলে হুমকি দিয়ে জোরপূর্বক আমার সন্তানের নিথর মৃত দেহটি বিনা পোস্টমর্টেমে আমাকে বুঝিয়ে দেয়।
‘পরবর্তীকালে পুরো সময়টাতে আমি পুলিশের হুমকির কারণে ভয়ে স্তব্ধ ও বোবা হয়ে থাকি। পরে আমি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আমার ছেলের নৃশংস খুনের বিচার চেয়ে দেশের কর্তাব্যক্তিদের কাছে বহুবার ধরনা দিয়েছি। থানায় জিডি করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু থানা জিডি নেয়নি।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বর্তমানে একটা নির্বাচন কমিশন রয়েছে, তারা বলছে ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো নাকি নির্বাচন উপহার দেবেন। আমরা তাদের অ্যাসিড টেস্ট দেখতে চাই। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তাদের জাতীয় নির্বাচনে দেশ চলবে পাঁচ বছর। জনগণ এখন সাফার করছে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন...
৩০ মিনিট আগেব্রিটিশ আমল থেকে আজ পর্যন্ত ঢাকা শহরকে নিয়ে ৩টি মাস্টার প্ল্যান প্রণয়ন করা হয়েছে। ১৯১৭ সালে স্যার প্যাট্রিক গেডিস যে মাস্টারপ্ল্যান করেছিলেন সেখানে বলা হয়েছিল, ঢাকা হবে একটি বাগানের শহর। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বেসরকারি হাউজিং শুরু হওয়ার পরে ঢাকা থেকে সবুজ ও জলাশয় হারিয়ে যেতে থাকল। আমরা ঢাকার সবুজ ফিরিয়
৩৪ মিনিট আগেকামরুল উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার-২ আবু জাফর রাজুর ছোট ভাই। আবু জাফর রাজু সরকার পতনের পর পলাতক রয়েছেন।
৩৭ মিনিট আগেভোলার দৌলতখান উপজেলায় অস্ত্র ও জাল নোটসহ তিনজনকে আটক করেছে কোস্ট গার্ড। তাঁদের মধ্যে দুজন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য। এ সময় তিনটি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, তিনটি দেশীয় অস্ত্র, চারটি কার্তুজ ও জাল নোট জব্দ করা হয়। আজ শুক্রবার সকালে কোস্ট গার্ড দক্ষিণ জোনের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার...
১ ঘণ্টা আগে